মঙ্গলবার | ২১শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ৬:৩৫
Logo
এই মুহূর্তে ::
মাটির গন্ধমাখা লোকগানে সতেজতার সন্ধানী অমর পাল : রিঙ্কি সামন্ত কোটিপতি সাংসদরাই কি সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি : তপন মল্লিক চৌধুরী বাহের দ্যাশের লোকসংস্কৃতি ও লোকসঙ্গীত নানা বৈচিত্র্যে বৈচিত্র্যময় : মনোজিৎকুমার দাস আশাপূর্ণা দেবীর ট্রিলজি : সমাজ বিবর্তনের দলিল (শেষ পর্ব) : মোজাম্মেল হক নিয়োগী মোদি ম্যাজিক ছিল কিন্তু সে ম্যাজিক ফিকে হয়ে গেছে : দিলীপ মজুমদার সুশান্ত দাসের ‘প্রকৃতিগাথা’ : দিলীপ মজুমদার রাখাইনে রোহিঙ্গাদের গ্রহনযোগ্যতা ও আরাকান আর্মি : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন কেদারনাথ-বদ্রীনাথ ভ্রমণ : প্রকৃতি আর ঈশ্বর যখন একটি বিন্দুতে মিশে যায়… : অমৃতাভ দে আশাপূর্ণা দেবীর ট্রিলজি : সমাজ বিবর্তনের দলিল (তৃতীয় পর্ব) : মোজাম্মেল হক নিয়োগী বসিরহাটে নুনের হাট, শ্যামবাজার নুনের বাজার : অসিত দাস মুর্শিদাবাদের আমকথা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত জেন অস্টিন নারী স্বাধীনতার অন্যতম পথিকৃৎ : মনোজিৎকুমার দাস ইসবার ইন্ডিয়া জোটকা সরকার, আমরা একাই একশো — মমতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় শান্তিনিকেতনের দিনগুলি (শেষ পর্ব) : সন্‌জীদা খাতুন মুর্শিদাবাদের আমকথা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত আশাপূর্ণা দেবীর ট্রিলজি : সমাজ বিবর্তনের দলিল (দ্বিতীয় পর্ব) : মোজাম্মেল হক নিয়োগী নজরুল ও মধুপুর (শেষ পর্ব) : জমিল সৈয়দ কবি কুসুমকুমারী দাশ ও পরাবাস্তবতার কবি জীবনানন্দ : বিজয়া দেব হুগলির লোকসভা ভোটে গ্রামীন এলাকায় ১৭১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় শান্তিনিকেতনের দিনগুলি (সপ্তদশ পর্ব) : সন্‌জীদা খাতুন আশাপূর্ণা দেবীর ট্রিলজি : সমাজ বিবর্তনের দলিল (প্রথম পর্ব) : মোজাম্মেল হক নিয়োগী নজরুল ও মধুপুর (প্রথম পর্ব) : জমিল সৈয়দ শান্তিনিকেতনের দিনগুলি (ষোড়শ পর্ব) : সন্‌জীদা খাতুন আলাউদ্দিন অল আজাদ-এর ছোটগল্প ‘আমাকে একটি ফুল দাও’ ধর্ম আর সাম্প্রদায়িকতাকে বিজেপি বড্ড বেশি জরুরি করে ফেলেছে : তপন মল্লিক চৌধুরী বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী লোকগীতি ঘাটু গান আজ অবলুপ্তির পথে : মনোজিৎকুমার দাস শান্তিনিকেতনের দিনগুলি (পঞ্চদশ পর্ব) : সন্‌জীদা খাতুন হাসান আজিজুল হক-এর ছোটগল্প ‘স্বপ্নেরা দারুণ হিংস্র’ বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বেদেদের বৈচিত্র্যময় জীবনযাপনের কথা : মনোজিৎকুমার দাস শান্তিনিকেতনের দিনগুলি (চতুর্দশ পর্ব) : সন্‌জীদা খাতুন
Notice :

পেজফোরনিউজ ডিজিটাল পত্রিকার পক্ষ থেকে সকল বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই অক্ষয় তৃতীয়া-র আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা, ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

আলুর ফলন কম, ভিন রাজ্যের থেকেও আমদানি কম, লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায়

মোহন গঙ্গোপাধ্যায় / ১২৮ জন পড়েছেন
আপডেট বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪

দিনের দিন বাড়ছে আলুর দাম। চাষির মুখে হাসি। ব্যবসায়ীরা আলু নিয়ে চিন্তিত। কারণ বর্তমানে আলুর দাম যে হারে বাড়ছে তাতে করে হিমঘরে আলু মজুত রেখে কতটা লাভবান হবেন তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রশ্নচিহ্ন দেখা যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, মাঠ থেকে ওঠা নতুন আলু এখন বাজারে এসেছে। কিন্তু তারপরও দাম চড়ছে আলুর। খুচরো বাজারে জ্যোতি আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কিছুদিন আগে তা ১৫-১৬ টাকা ছিল। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত বছর এই সময় খুচরো বাজারে ১৫ টাকার আশেপাশেই ছিল কেজি পিছু আলুর দাম। তবে এবার চাষিরা নতুন আলুর দাম অনেকটাই বেশি পাচ্ছেন বলে খুচরো বাজারে এর প্রভাব পড়ছে, দাবি প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির চেয়ারম্যান লালু মুখোপাধ্যায়ের।

আলু ওঠার মুখে চাষিরা মাঠে ১৪-১৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করেছেন। এখন সেই আলু ১৫-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যে হারে বাড়ছে তাতে আগামী দিনে আরও বাড়তে পারে বলে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন। কারণ গত বছরের তুলনায় এ বছর আলুর ফলন কম। তাছাড়া ভিন রাজ্য থেকেও আমদানি কম হওয়ায় দাম বাড়ছে। রাজ্য সরকারের খাদ্য সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানিয়েছেন, বাজারে আলুর দাম বাড়ছে। পাইকারি বাজারে জ্যোতি আলু ২০ টাকা কেজির আশপাশে বিক্রি হচ্ছে। আলুর ফলন গত বছরের থেকে কম হতে পারে, এই আশঙ্কায় দাম বাড়ছে বলেও ব্যবসায়ী মহল মনে করছে।

বেশি বৃষ্টির কারণে এবার প্রথম দিকে যে আলু বীজ বসানো হয়েছিল, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান-সহ কয়েকটি জেলায় তার একটা বড় অংশ নষ্ট হয়ে যায়। ফের নতুন করে বীজ বসিয়ে চাষ হলেও উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। গত বছর দক্ষিণবঙ্গে আলুর উৎপাদন কিছুটা কম হলেও রাজ্যে মোট আলু উৎপাদন হয়েছিল ৯০ লক্ষ টন। ২০২২ এ উৎপাদন ছিল ৮০ লক্ষ টন। এবারে উৎপাদন অনেকটাই কম হবে বলে আশংকা প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও প্রথম পর্যায়ে আলু খোলা শুরু হয়েছে। কিন্তু উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরবঙ্গে বাম্পার ফলনের জন্য প্রচুর আলু সেখান থেকে বাজারে আসে ও হিমঘরে মজুত করা হয়।

এবার উত্তরপ্রদেশে আলুর দাম অনেকটা বেশি। তাই সেখান থেকে আলু বিশেষ আসছে না বলেও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, গত বছর রাজ্যের ৪৮০টি হিমঘরে আলু মজুত হয়েছিল ১৫ কোটি ৪৮ লক্ষের কিছু বেশি প্যাকেট। রাজ্যে খাওয়ার জন্য লাগে ৫৬ লক্ষ টন। রাজ্যের হিমঘরগুলি এবার কতটা ভর্তি হবে, তা মার্চ মাস শেষ হওয়ার পর বোঝা যাবে। সাধারণত মে মাস থেকে হিমঘরের আলু বাজারে আসতে শুরু করে। হিমঘরের ভাড়া ও অন্যান্য খরচ যুক্ত হওয়ায় তখন দাম বেড়ে যায়। এবার যেহেতু বেশি দামে কেনা আলু হিমঘরে মজুত হচ্ছে, তাই দামও চড়া থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন