যাত্রা একসময় ছিল তাঁর কাছে স্বাধীনতার লড়াই। গ্রামে গ্রামে মানুষের কাছে গিয়ে অভিনয় করে তিনি চেয়েছিলেন লোকশিক্ষার মাধ্যমে জনজাগরণ ঘটাতে। তাই একদিন তিনি অ্যামেচার থেকে চলে এসেছিলেন পেশাদারী যাত্রায়। সেটা ১৯৪১ সাল। জাপানি বোমার ভয়ে তখন সবাই কলকাতা ছেড়ে পালাচ্ছেন। তখন যাত্রাদলে তৈরি হয় শূন্যতা। শিল্পীর অভাব। সেই অভাব মেটাতে শহরের অ্যামেচার শিল্পীদের ডাক পড়ে। বিস্তারিত...
যাত্রা একসময় ছিল তাঁর কাছে স্বাধীনতার লড়াই। গ্রামে গ্রামে মানুষের কাছে গিয়ে অভিনয় করে তিনি চেয়েছিলেন লোকশিক্ষার মাধ্যমে জনজাগরণ ঘটাতে। তাই একদিন তিনি অ্যামেচার থেকে চলে এসেছিলেন পেশাদারী যাত্রায়। সেটা ১৯৪১ সাল। জাপানি বোমার ভয়ে তখন সবাই কলকাতা ছেড়ে পালাচ্ছেন। তখন যাত্রাদলে তৈরি হয় শূন্যতা। শিল্পীর অভাব। সেই অভাব মেটাতে শহরের অ্যামেচার শিল্পীদের ডাক পড়ে। বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। সেদিনও ছিল, কিন্তু আজকাল দেখি না। কোথায় তাদের আড্ডা কে জানে! বহু খোঁজার চেষ্টা করেছি। গাছের এই ডাল থেকে ওই ডাল সর্বক্ষণ চোখ রাখি। মন খারাপ হয়। বস্তুত একবার দেখতে পেলে শুধোতাম, তোদের রাগটা কীসের? কিন্তু এ প্রশ্ন মনের বিস্তারিত...
আমাদের ছেলেবেলায় বারো ঘর এক উঠোনের বাড়িতে জমিয়ে হতো রং খেলা। সেই রঙের হুল্লোড়বাজির দাগ অনেকদিন লেগে থাকত উঠোন, ছাদ, সিঁড়ি, কলতলায়। রমাপিসি কিন্তু কখনও রং খেলত না। অল্প বয়সে বিধবা হয়ে চলে এসেছিল তার দাদার কাছে। রমাপিসির গলগ্রহ জীবনে কোনও রং ছিল না। একবার বিস্তারিত...
কৃষ্ণনগরে নজরুল স্মৃতিধন্য হেরিটেজ ভবন গ্রেস কটেজে ২০২৪ সালের পরিবেশ মেলা অনুষ্ঠিত হয় ২৩ মার্চ (শনিবার)। এটি ছিল কৃষ্ণনগরের গ্রেস কটেজে আয়োজিত তৃতীয় বর্ষের পরিবেশ মেলা। কৃষ্ণনগরে প্রথম পরিবেশ মেলা হয়েছিল ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ (রবিবার), গ্রেস কটেজে। পরের বছর ৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) সেখানেই এক বিস্তারিত...
গেছিলাম হুগলি জেলাপরিষদের কার্যালয়ে। বিগত ৪/৫ বছর ধরে এখানে আমার যাতায়াত। ওপর থেকে নিচ তলা পর্যন্ত অনেকেই কমবেশি আমাকে চেনে। কাজ সেরে বেরবার মুখে দোতলায় সভাধিপতির ঘরের সামনের চেয়ারে গোঘাটের প্রাক্তন বিধায়ক মানস মজুমদারের সঙ্গে দেখা। মানসের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় বিধানসভায়। বছরটা খুব সম্ভবত বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। মৃত পশুর চামড়া কাটার প্রয়োজনে, হাড় ভেঙে ভিতরের মজ্জা বের করে খাওয়ার তাগিদে একদিন প্রস্তরায়ুধ তৈরি করেছিল মানুষ। আনুমানিক কুড়ি লক্ষ বছর আগে মানুষ (Homo habilis) পাথরের অস্ত্র তৈরি করে খাদ্য সংগ্রহ করতে শিখেছিল। আর সে (Homo erectus) আগুনে মাংস পুড়িয়ে খেতে শিখেছে মাত্র বিস্তারিত...
কামারপুকুরে জন্মস্থানে ঠাকুর রামকৃষ্ণের ১৮৯তম জন্মতিথি যথোচিত মর্যাদায় মহাসমারোহে পালিত হলো। বেলুড়মঠ ও জয়রামবাটি সহ দেশের বিভিন্ন রামকৃষ্ণদেবের মঠ ও মিশনে জন্মতিথি উপলক্ষে পূজা পাঠের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করা হয়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালে কামারপুকুর বিস্তারিত...
আরামবাগে তাঁর প্রথম রাজনৈতিক জনসভা করতে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশ কয়েকদিন ধরেই তাঁর এই আগমন ঘিরে চরমে উঠেছিল মানুষের কৌতুহল। স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরও প্রত্যাশা ছিল আকাশছোঁয়া। তাই কাতারে বিস্তারিত...
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সর্বোত্তম পুরুষ হলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। স্বাধীন ভারতের সমাজ ও স্বপ্ন যে সংবিধানকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল, তাঁর রূপকার ছিলেন ড. বি আর আম্বেদকর। কিন্তু আরএসএস কোনওদিনই এই দুই সত্যকে মানতে চায়নি। বিস্তারিত...
সেকাল জমিদার গিন্নি সরোজিনী দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিকের আড়াল থেকে তাকালেন গোপীবল্লভের মন্দিরের দিকে। নতুন রং করা মন্দিরের উপরে বছরের প্রথম সকালের সূর্যের আলো পড়েছে। আমপাতা আর শোলার কদম ফুল দিয়ে সাজানো হচ্ছে মন্দির। পুর-অঙ্গনারা বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর / নদে এলো বাণ / শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে / তিন কন্যে দান। / এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন / এক কন্যে খান, / এক কন্যে বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। আমাদের অষ্টমী তার ছোটো ছোটো নাতি নাতনীদের জন্যে নববর্ষের পাব্বণী পাঠালো। মেয়েদেরকে ফোন করে বলল, ‘টাকা পাঠালুম। দুই বুনে ভাগ করে নিবা। বচ্ছরকার দিনে বাচ্চাগুলোকে নতুন জামাপ্যান্ট কিনে দিবা। বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। নববর্ষ তার পুরাতন ঐতিহ্য হারিয়েছে; না বলে বলা ভালো, ইংরেজি নিউ ইয়ারের মাল মসলা দিয়ে তাকে আধুনিক বানাতে গিয়ে কিম্ভুত-কিমাকার বানিয়ে ফেলেছি আমরা। তাই বাংলার নববর্ষের আসল মেজাজটাই আজ বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাঙলার খাদ্যদ্রব্যের বাজার দর — মুরল্যান্ডের তত্ত্ব খণ্ডন আমরা যে সময় বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাঙলার খাদ্যদ্রব্যের বাজার দর — মুরল্যান্ডের তত্ত্ব খণ্ডন বাংলায় খাদ্যদ্রব্য শস্তা বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) বাংলায় শাসন করতে আসা সুবাদারদের ভাগ্য ফেরানোর কাহিনী থেকে আমরা আন্দাজ করতে পারি যে বিস্তারিত...
যাত্রা একসময় ছিল তাঁর কাছে স্বাধীনতার লড়াই। গ্রামে গ্রামে মানুষের কাছে গিয়ে অভিনয় করে তিনি চেয়েছিলেন লোকশিক্ষার মাধ্যমে জনজাগরণ ঘটাতে। তাই একদিন তিনি অ্যামেচার থেকে চলে এসেছিলেন পেশাদারী যাত্রায়। সেটা ১৯৪১ সাল। জাপানি বোমার ভয়ে তখন সবাই কলকাতা ছেড়ে পালাচ্ছেন। তখন যাত্রাদলে তৈরি হয় শূন্যতা। শিল্পীর অভাব। সেই অভাব মেটাতে বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। মৃত পশুর চামড়া কাটার প্রয়োজনে, হাড় ভেঙে ভিতরের মজ্জা বের করে খাওয়ার তাগিদে একদিন প্রস্তরায়ুধ তৈরি করেছিল মানুষ। আনুমানিক কুড়ি লক্ষ বছর আগে মানুষ বিস্তারিত...
“কালকে ছবি দেখতে যাবার জন্য আমাকে চার আনা দিতেই হবে”— সাম্বু দাবি করলো। মা আঁতকে উঠলেন। কী করে পারলো ছেলেটা! ছবিটা বের হবার ছয় মাস আগে থেকেই তিনি ভয়ে ভয়ে ছিলেন। মানুষ কী করে ওকে ছবিতে দেখতে পারবে যখন তারা জানে যে ও বাস্তবে আর নেই? খানিক আশা ছিল যে বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর / নদে এলো বাণ / শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে / তিন কন্যে দান। / এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন / এক কন্যে খান, / এক কন্যে বিস্তারিত...
রাঢ়বঙ্গের সংস্কৃতির অন্যতম অঙ্গ হলো গাজন। গঙ্গার দক্ষিণভাগ জুড়ে রাঢ় অঞ্চল। রাঢ় অঞ্চলের মুখ্য দেবতা হলেন শিব ও ধর্ম ঠাকুর। গাজন শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে গ্রামের জনগণের উৎসব (গা অর্ধে গ্রাম, জন অর্থে জনগণ) এখানে বিস্তারিত...
দেবী চণ্ডী বা চণ্ডিকা দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থের সর্বোচ্চ দেবী। তিনি বিচিত্র শক্তি মত্তার অধিকারিনীদেবী। তিনি একধারে বৈদিক পৌরাণিক এবং লৌকিক ভাবনা সঞ্জাত মহামাতৃকা।ওলাইন্ডী হলেন দেবী চণ্ডীরই লৌকিক রূপভেদ। লোকবিশ্বাস অনুসারে, ইনি ওলাওঠা (কলেরা) রোগের দেবী এবং বিস্তারিত...
তারপর আর না দাঁড়িয়ে শুভর কাছে চলে গেলো। সত্যি বলছি ছুটকি ওর একটা কথাও আমার মাথায় ঢোকে নি। তোরা আলোচনা করছিস বলে মনে পড়ে গেল। আমি গোবর গনেশের মতো বসে আছি। মিত্রা আমার মুখের দিকে তাকাল। কিছু বুঝছিস। নামতে দে, দেখবি সব সমস্যার সমাধান করে দেব। দেবার মতো। মিত্রার মুখের বিস্তারিত...