বুধবার | ১৮ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | দুপুর ২:২০
Logo
এই মুহূর্তে ::
বিমানযাত্রীদের নিরাপত্তার প্রশ্ন থেকেই গেল : তপন মল্লিক চৌধুরী স্মরণে মননে জন্মদিনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় : রিঙ্কি সামন্ত হুগলি জেলায় কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়ছে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় খালিয়াজুরি মৌজার প্রাচীন ইমারত : ফারুকুর রহমান চৌধুরী দুর্দৈবপীড়িত রবীন্দ্রনাথ : দিলীপ মজুমদার শান্তি সভ্যতার গুণ, যুদ্ধ তার অপরাধ … ভিক্টর হুগো : অশোক মজুমদার হরপ্পার ব্যুৎপত্তি নিয়ে নতুন আলোকপাত : অসিত দাস বল পয়েন্ট কলমের জার্নির জার্নাল : রিঙ্কি সামন্ত মহেঞ্জোদারো নামের নতুন ব্যুৎপত্তি : অসিত দাস পরিসংখ্যানে দারিদ্রতা কমলেও পুষ্টি বা খাদ্য সংকট কি কমেছে : তপন মল্লিক চৌধুরী অথ স্নান কথা : নন্দিনী অধিকারী তন্ত্র বিদ্যার বিশ্ববিদ্যালয় চৌষট্টি যোগিনীর মন্দির : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী মেসোপটেমিয়া ও সিন্ধুসভ্যতার ভাষায় ও স্থাননামে দ্রাবিড়চিহ্ন : অসিত দাস ধরনীর ধুলি হোক চন্দন : শৌনক দত্ত সিন্ধুসভ্যতার ভাষা মেসোপটেমিয়ার ব্যাবিলনের রাজা হামুরাবির নামে : অসিত দাস বিস্মৃতপ্রায় জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী মেসোপটেমিয়ার সুমেরীয় ভাষায় সিন্ধুসভ্যতার মেলুহার ভাষার প্রভাব : অসিত দাস বঙ্গতনয়াদের সাইক্লিস্ট হওয়ার ইতিহাস : রিঙ্কি সামন্ত নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘ঝড়ের পরে’ ভালো থাকার পাসওয়ার্ড (শেষ পর্ব) : বিদিশা বসু গাছে গাছে সিঁদুর ফলে : দিলীপ মজুমদার ভালো থাকার পাসওয়ার্ড : বিদিশা বসু সলিমুল্লাহ খানের — ঠাকুরের মাৎস্যন্যায় : ভাষা-শিক্ষায় সাম্প্রদায়িকতা : মিল্টন বিশ্বাস নেহরুর অনুপস্থিতিতে প্যাটেল, শ্যামাপ্রসাদও ৩৭০ অনুমোদন করেছিলেন : তপন মল্লিক চৌধুরী সিঁদুরের ইতিকথা আর কোন এক গাঁয়ের বধূর দারুণ মর্মব্যথা : দিলীপ মজুমদার সাহিত্যিকদের সংস্কার বা বাতিক : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষে শ্রীপাণ্ডবা বা নির্জলা একাদশীর মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত দশহরার ব্যুৎপত্তি ও মনসাপূজা : অসিত দাস মেনকার জামাই ও জামাইষষ্ঠী : শৌনক ঠাকুর বিদেশী সাহিত্যিকদের সংস্কার ও বাতিক : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই প্রভু জগন্নাথদেবের শুভ স্নানযাত্রার আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ উপন্যাস
বারো. যতদূর মনে পড়ে ১৯২৮ সালে নজরুলের দ্বিতীয়বার ঢাকা আগমনে কুমারী ফজিলাতুন্নেসার সঙ্গে পরিচয় নিয়ে একই ধরনের অভিজ্ঞতা সঞ্চিত হয়। ফজিলাতুন্নেসা অসামান্যা সুন্দরীও ছিলেন না অথবা বীণানিন্দিত মঞ্জুভাষিণী’ও ছিলেন না। ছিলেন অঙ্কের এম.এ. এবং একজন উঁচুদরের বাকপটু মেয়ে। তিনি আমার বান্ধবী ছিলেন এবং আমার কাছ থেকে তিনি শুনেছিলেন যে কবি একজন সৌখিন হস্তরেখাবিদ। আমাকে তিনি বিস্তারিত...
আমিও মাসীমনির এইরকম হাসিতে চমকে উঠলাম। মাসীমনি আমার হাতটা শক্ত করে চেপে ধরে হেসেই চলেছে। কাছাকাছি চলে এসেছি। মিত্রা ওখান থেকেই তারস্বরে চিৎকার করে উঠলো। মাসীমনি পটেগেলে তো? সব ত্যান্ডাই-ম্যান্ডাই গলে জল হয়ে গেল। তাকিয়ে দেখলাম ছেলে-মেয়েরাও তার মায়ের পাশে আছে। শরীর বাঁকিয়ে চুড়িয়ে হাসছে। মাসীমনি একবার সামনের দিকে তাকাল। তারপর আমার মুখের দিকে তাকাল।
মাসীমনি থমকে দাঁড়াল। চোখে মুখে বিষ্ময়। আমার মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে। আদর্শবাদ আর ধান্দাবাজ এই দুটো জিনিষ কখনই সহাবস্থান করে না। আর তুমি চেষ্টা করলেও কখনই বন্ধ করতে পারবে না। মাসিমনির ঠোঁটের ফাঁকে প্রতিপদের চাঁদের মতো হাসির রেখা, এক ঝলক দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল। সবচেয়ে বড়ো কথা কি জানো, যে কোনও জিনিষের কিছু ওয়েস্টেজ আছে।
মিনিট তিনেকের মধ্যেই বড়োমাদের গাড়ির কাছে চলে এলাম। এখান থেকে আর মিনিট পাঁচেক গেলেই নদীর সেই খাঁড়িটা পড়বে। তারপর ধীরে ধীরে আবার ওপরে উঠতে হবে। গাড়িটা এসে দাঁড়াতেই বড়োমার তারস্বর গলার আওয়াজ পেলাম। কি রে মিত্রা, অনি এসেছে। গাড়ির ভিড়ে বড়োমা কোন গাড়িতে বসে আছে দেখতে পেলাম না। মিত্রা কি বললো তাও শুনতে পেলাম না।
সুন্দররা সবাই খিল খিল করে হাসছে। শুভ বসিরকে ইংরেজিতে ব্যাপারটা বলছে। পক্কে প্রাণ হাতে দৌড় দিদির হাত থেকে বাঁচার তাগিদে। মামাগো…. বাঁচাও। বাইরেও হাসি ছড়িয়ে পড়েছে। বড়োমা চেঁচিয়ে উঠলো ধিঙ্গিগুলো কি শুরু করেছে বলো। পরে-টরে গেলে কোথায় লেগে যাবে। মিত্রারা সকলে নেমে পড়েছে। বড়োমাকে দেখে আবার এক চোট হাসি। তোমার ছেলে যা শুরু করেছে। তুমিও
মিলিরা আমার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে। অর্ক তোরা জানিস? এখন প্রশ্ন করবে না। বলে যাও গো-গ্রাসে গিলি। মিত্রা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো। মিত্রাদি তুমি হাসলে। টিনা বললো। তনুও হাসছে। বসন্তোৎসব। তাই! আমি মৃত্যুর আগের মুহূর্ত পর্যন্ত ওই দিনটা মনে রাখবো। তোর অনিদা ওই দিনে আমাকে পীরবাবার থানে গ্রহণ করেছিল। ইস। অদিতি বলে উঠলো। তোর
কিরে তোরা দুটোতে গাড়ির মাথায়? ভেতরে জায়গা হবে না। বিনদ বললো। তার মানে! নেপলা, আবিদ এখন এই গাড়িতে ঢুকবে শ্যামদা তোমার গাড়ি চালাবে। সেই জন্য তোরা দুটোতে মাথায় উঠেছিস। অভিমন্যু, ঝিনুক, চিকনাদা আসবে বললো। কেন? অনিকা বললো তুমি ওদের গাড়িতে। ফ্রন্ট সিট পুরো বুক। নাম। কোথায় গাছের ডালে বাড়ি খাবি আবার বিপদ ঘটবে। ছুড়কি থাকবে।
গাড়িগুলো যেমন ছড়িয়ে ছিটিয়ে, মানুষগুলোও তেমন ছড়িয়ে ছিটিয়ে। অনিসা, অনন্যদের গ্রুপটা একটা জায়গায় গোল হয়ে দাঁড়িয়ে। প্রত্যেকের হাতে চায়ের গ্লাস। বুঝলাম চা ওখান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। আফতাবভাই ফোনে কার সঙ্গে কথা বলছে। আমি ভোলার দোকানে এসে ঢুকলাম। পেছন পেছন নীরু, কনিষ্করা। মাত্র দুটো ছানার জিলিপি পড়ে আছে। ভোলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো। কাউকে দিতে হবে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন