শুক্রবার | ২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ৮:১২
Logo
এই মুহূর্তে ::
‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল — দোলা লাগল কি : দিলীপ মজুমদার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত সিঙেরকোণ-এর রাধাকান্ত এখনও এখানে ব্যাচেলর : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত বাজারে ভেজাল ওষুধের রমরমা দায় কার : তপন মল্লিক চৌধুরী বাঙালি বিজ্ঞানীর গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘কুড়কুড়ে ছাতুতে’ ক্যানসার নিকেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বোলপুর কি সত্যিই বলিপুর : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের উপর প্রভাব : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন অসুখী রাজকন্যাদের লড়াইয়ের গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করতে গবেষণায় একের পর এক সাফল্য রূপায়ণের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কল্পনার ডানায় বাস্তবের রূপকথা : পুরুষোত্তম সিংহ হাইকোর্টের রায়ে ভাবাদিঘীতে তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরুর নির্দেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী কমছে, সঙ্কটে সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুল : তপন মল্লিক চৌধুরী ফল্গু নদীর তীরে একটি ছোট শহর এই বুদ্ধগয়া : বিজয় চৌধুরী শাহিস্নান নয়, আদতে কথাটি ছিল সহিস্নান : অসিত দাস মৈত্রেয়ী ব্যানার্জি-র ভূতের গল্পো ‘হোমস্টে’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ উপন্যাস
বারো. যতদূর মনে পড়ে ১৯২৮ সালে নজরুলের দ্বিতীয়বার ঢাকা আগমনে কুমারী ফজিলাতুন্নেসার সঙ্গে পরিচয় নিয়ে একই ধরনের অভিজ্ঞতা সঞ্চিত হয়। ফজিলাতুন্নেসা অসামান্যা সুন্দরীও ছিলেন না অথবা বীণানিন্দিত মঞ্জুভাষিণী’ও ছিলেন না। ছিলেন অঙ্কের এম.এ. এবং একজন উঁচুদরের বাকপটু মেয়ে। তিনি আমার বান্ধবী ছিলেন এবং আমার কাছ থেকে তিনি শুনেছিলেন যে কবি একজন সৌখিন হস্তরেখাবিদ। আমাকে তিনি বিস্তারিত...
আমিও মাসীমনির এইরকম হাসিতে চমকে উঠলাম। মাসীমনি আমার হাতটা শক্ত করে চেপে ধরে হেসেই চলেছে। কাছাকাছি চলে এসেছি। মিত্রা ওখান থেকেই তারস্বরে চিৎকার করে উঠলো। মাসীমনি পটেগেলে তো? সব ত্যান্ডাই-ম্যান্ডাই গলে জল হয়ে গেল। তাকিয়ে দেখলাম ছেলে-মেয়েরাও তার মায়ের পাশে আছে। শরীর বাঁকিয়ে চুড়িয়ে হাসছে। মাসীমনি একবার সামনের দিকে তাকাল। তারপর আমার মুখের দিকে তাকাল।
মাসীমনি থমকে দাঁড়াল। চোখে মুখে বিষ্ময়। আমার মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে। আদর্শবাদ আর ধান্দাবাজ এই দুটো জিনিষ কখনই সহাবস্থান করে না। আর তুমি চেষ্টা করলেও কখনই বন্ধ করতে পারবে না। মাসিমনির ঠোঁটের ফাঁকে প্রতিপদের চাঁদের মতো হাসির রেখা, এক ঝলক দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল। সবচেয়ে বড়ো কথা কি জানো, যে কোনও জিনিষের কিছু ওয়েস্টেজ আছে।
মিনিট তিনেকের মধ্যেই বড়োমাদের গাড়ির কাছে চলে এলাম। এখান থেকে আর মিনিট পাঁচেক গেলেই নদীর সেই খাঁড়িটা পড়বে। তারপর ধীরে ধীরে আবার ওপরে উঠতে হবে। গাড়িটা এসে দাঁড়াতেই বড়োমার তারস্বর গলার আওয়াজ পেলাম। কি রে মিত্রা, অনি এসেছে। গাড়ির ভিড়ে বড়োমা কোন গাড়িতে বসে আছে দেখতে পেলাম না। মিত্রা কি বললো তাও শুনতে পেলাম না।
সুন্দররা সবাই খিল খিল করে হাসছে। শুভ বসিরকে ইংরেজিতে ব্যাপারটা বলছে। পক্কে প্রাণ হাতে দৌড় দিদির হাত থেকে বাঁচার তাগিদে। মামাগো…. বাঁচাও। বাইরেও হাসি ছড়িয়ে পড়েছে। বড়োমা চেঁচিয়ে উঠলো ধিঙ্গিগুলো কি শুরু করেছে বলো। পরে-টরে গেলে কোথায় লেগে যাবে। মিত্রারা সকলে নেমে পড়েছে। বড়োমাকে দেখে আবার এক চোট হাসি। তোমার ছেলে যা শুরু করেছে। তুমিও
মিলিরা আমার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে। অর্ক তোরা জানিস? এখন প্রশ্ন করবে না। বলে যাও গো-গ্রাসে গিলি। মিত্রা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো। মিত্রাদি তুমি হাসলে। টিনা বললো। তনুও হাসছে। বসন্তোৎসব। তাই! আমি মৃত্যুর আগের মুহূর্ত পর্যন্ত ওই দিনটা মনে রাখবো। তোর অনিদা ওই দিনে আমাকে পীরবাবার থানে গ্রহণ করেছিল। ইস। অদিতি বলে উঠলো। তোর
কিরে তোরা দুটোতে গাড়ির মাথায়? ভেতরে জায়গা হবে না। বিনদ বললো। তার মানে! নেপলা, আবিদ এখন এই গাড়িতে ঢুকবে শ্যামদা তোমার গাড়ি চালাবে। সেই জন্য তোরা দুটোতে মাথায় উঠেছিস। অভিমন্যু, ঝিনুক, চিকনাদা আসবে বললো। কেন? অনিকা বললো তুমি ওদের গাড়িতে। ফ্রন্ট সিট পুরো বুক। নাম। কোথায় গাছের ডালে বাড়ি খাবি আবার বিপদ ঘটবে। ছুড়কি থাকবে।
গাড়িগুলো যেমন ছড়িয়ে ছিটিয়ে, মানুষগুলোও তেমন ছড়িয়ে ছিটিয়ে। অনিসা, অনন্যদের গ্রুপটা একটা জায়গায় গোল হয়ে দাঁড়িয়ে। প্রত্যেকের হাতে চায়ের গ্লাস। বুঝলাম চা ওখান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। আফতাবভাই ফোনে কার সঙ্গে কথা বলছে। আমি ভোলার দোকানে এসে ঢুকলাম। পেছন পেছন নীরু, কনিষ্করা। মাত্র দুটো ছানার জিলিপি পড়ে আছে। ভোলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো। কাউকে দিতে হবে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন