বুধবার | ২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ৭:২২
Logo
এই মুহূর্তে ::
ঠাকুর আমার মতাে চিরকালের গৃহীর চিরগুরু : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ভাবাদিঘির জট এখনও কাটেনি, বিষ্ণুপুর থেকে জয়রামবাটি রেল চলাচল শীঘ্রই : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (শেষ পর্ব) : অভিজিৎ রায় উৎপন্না একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত মারাঠাভুমে লাডকি বহিন থেকে জয়, ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী প্রচারে হার : তপন মল্লিক চৌধুরী কিন্নর-কৈলাসের পথে : বিদিশা বসু হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (চতুর্থ পর্ব) : অভিজিৎ রায় ভনিতাহীন চলন, সাইফুর রহমানের গল্প : অমর মিত্র সাইফুর রহমান-এর বড়োগল্প ‘করোনা ও কফিন’ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (তৃতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় নানা পরিচয়ে গৌরী আইয়ুব : গোলাম মুরশিদ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (দ্বিতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (ষষ্ঠ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (পঞ্চম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (চতুর্থ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার শতবর্ষে সঙ্গীতের ‘জাদুকর’ সলিল চৌধুরী : সন্দীপন বিশ্বাস সাজানো বাগান, প্রায় পঞ্চাশ : অমর মিত্র শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (তৃতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (একাদশ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার খাদ্যদ্রব্যের লাগামছাড়া দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের : তপন মল্লিক চৌধুরী মিয়ানমারের সীমান্ত ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (দ্বিতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দশম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

শতবর্ষে বেসরকারি বাসের ঐতিহ্য যাত্রা : কমল ব্যানার্জী

কমল ব্যানার্জী / ১৫১ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ৯ জুলাই, ২০২৩

হাওড়া রামরাজতলার ৫২ নং বাস রুটের শতবর্ষ পূর্ণ হল।

ঐতিহ্যবাহী এই বাস রুটটির একশো বছর পথ চলাকে স্মরণ করে আজ রামরাজতলা থেকে কলকাতা ধর্মতলা পর্যন্ত একটি হেরিটেজ বাস যাত্রার ব্যবস্থা হয়েছিল। উদ্যোগে ‘কলকাতা বাস-ও-পেডিয়া’। ৫২ নং রুটের একটি বাসকে সাজিয়ে গুজিয়ে রামরাজাতলা পুরনো বাস টার্মিনাস থেকে শুরু হয়েছিল এই যাত্রা। বাসটির ভেতর দেওয়ালে লাগান ছিল হাওড়ার বাসের দীর্ঘ পথ চলার নানা সময়ের নানা তথ্য। প্রকৃত অর্থেই যেন একটি মিউজিয়ামের আকার নিয়েছিল বাসটি। মাঝপথে আরও দু’টি বাস সঙ্গী হয়েছিল এই যাত্রায়।

উল্লেখ্য, এর মধ্যে ছিল হাওড়া ৫৬ নং রুটের সেই পুরনো দিনের একটি কাঠের বাস। “একসময় কোলকাতাতেও অনেক ‘Body building shop’ ছিল। বডি বিল্ডিং বলতে আমার জ্ঞান তখনও শরীরচর্চার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। অবশ্য অনেক পরে বডি বিল্ডিং এর অন্য মানে বুঝতে পারি। লোহার স্যাসির উপর কাঠ দিয়ে একখানা গনপরিবহনের ব্যাবস্থা অনেকদিন পর্যন্ত চালু ছিল। পরে এলো কাঠ আর এলুমিনিয়ামের মেশানো ব্যাবস্থা আর পরে পুরোপুরি এলুমিনিয়ামের বাস বডি। একদিক দেখলে ভালই হলো। কিছু গাছ বাচলো। কেমন ছিল সেই যাত্রা?

 

এই বাসের এক পুরোনো যাত্রীর জবানীতে শুনে নেওয়া যাক সেই গল্প “বিশেষ করে রামরাজাতলা হাওড়া ৫২ নম্বর রুট আমাকে শৈশবে টেনে নিয়ে যায়। আমার মামা বাড়ি ছিল সাঁতরাগাছির সাতাশী’তে। মায়ের সঙ্গেই বেশি এসেছি। শ্রাবণ মাসে রামরাজাতলায় রামঠাকুর পুজোর কয়েকদিন আগেই মা চলে আসতো, আমাকে নিয়ে। রামঠাকুর দেখে মামা আমাদেরকে সঙ্গে নিয়ে কখনও “পার্বতী” বা “শ্যামাশ্রী” কখনও “বঙ্গবাসী” সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে যেত। তখন কিছু না বুঝলেও আজকের এই রুটের শতবর্ষের মুখে দাঁড়িয়ে বুঝতে পারছি কিরকম আবেগময় ছিল এই বাস রাস্তা।

আজকের এই যাত্রাপথে অংশগ্রহণ করেছিল দুটি বাস আর একটি ছিল বয়স্কদের জন্য নতুন এসি বাস। ৫৬ রুটের বাস ড্রাইভার দাদা ছিলেন মুকেশ সিং ও কন্ডাক্টর দাদা এস.কে. ফারুক আর ৫২ রুটের বাস ড্রাইভার ছিলেন উত্তম দে দাদা। তিনজনকেই গার্ড অফ অনার দেওয়া হয়। পাশাপাশি আরও কয়েকটি সংস্থার পক্ষে উত্তরীয়, মিষ্টান্ন দেওয়া হয়। মেট্রোর কাছে অনেকেই অপেক্ষা করছিলেন। বাস ধর্মতলা পৌছাতেই আরো অনেক মানুষের সমাগম ঘটে। আশার কথা অনেক ছাত্রছাত্রী চোখে পড়লো। রবিবারের পথ চলতি মানুষও অনেকে উৎসুক হয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রাজ্য পরিবহন দপ্তরের এম.ডি রজনবীর কাপুর।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন