বৃহস্পতিবার | ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | দুপুর ২:১২
Logo
এই মুহূর্তে ::
কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (ষষ্ঠ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (পঞ্চম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (চতুর্থ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার শতবর্ষে সঙ্গীতের ‘জাদুকর’ সলিল চৌধুরী : সন্দীপন বিশ্বাস সাজানো বাগান, প্রায় পঞ্চাশ : অমর মিত্র শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (তৃতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (একাদশ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার খাদ্যদ্রব্যের লাগামছাড়া দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের : তপন মল্লিক চৌধুরী মিয়ানমারের সীমান্ত ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (দ্বিতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দশম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’ ‘দক্ষিণী’ সংবর্ধনা জানাল সাইকেলদাদা ক্যানসারজয়ীকে : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (প্রথম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (নবম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘তোমার নাম’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (অষ্টম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘হাওয়া-বদল’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার প্রবোধিনী একাদশী ও হলদিয়ায় ইসকন মন্দির : রিঙ্কি সামন্ত সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শুদ্ধতম প্রতিনিধি অন্নপূর্ণা খাঁ : আবদুশ শাকুর নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘শুভ লাভ’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ গল্প
সারাদিন রাতের মধ্যে, আজকাল ফটিকের কাছে এই সময়টা সবচেয়ে আনন্দের হয়ে উঠেছে। খাওয়াদাওয়ার পর মাদুর আর বালিশ নিয়ে ফটিক আর টেবু ছাদে শুতে আসে। ফটিক সামনে সামনে। টেবু পিছনে পিছনে। ছাদের মাঝখানটা মাদুর বালিশ পেতে দুজনে পাশাপাশি শোয় আর আকাশ দেখে। তারপর কথা বলে। বলেও না। কেবল একটু একটু করে শান্তির মধ্যে, ঘুমের মধ্যে ঢুকে বিস্তারিত...
ওটি আর-এর একখানি প্যাসেঞ্জার গাড়ি আসিতেছে গোরক্ষপুরের দিক থেকে। ভিড় যথেষ্ট আছে, তবে প্রথম শ্রেণীর কামরাটা একেবারে খালি, মাত্র আমি আছি আর একটি ইংরাজ যুবতী; ইংরাজ বলিয়াই যুবতী বলিলাম, বয়স প্রায় সাতাশ আটাশ হইবে। গোটা-দুই ষ্টেশন একত্রে আসার পর তিনি একটু গল্প-প্রবণ হইয়া উঠিলেন। অনেকগুলি কারণ ছিল; প্রথমতঃ অন্য সঙ্গীর অভাব, দ্বিতীয়তঃ আমি সামরিক পোষাক
পুজোর ছুটির পর কলকাতায় ফিরছিলুম। চাঁদপুর স্টেশনে আসবার একটু আগেই জিনিসপত্র গোছাতে লাগলুম। সঙ্গে ছিল শুধু একটি বেতের বাক্স আর সাতরঞ্জি জড়ানো বিছানা। যাদের সচল অচল অনেক লাটবহর থাকে, তাদের ট্রেন ছেড়ে জাহাজে উঠতে দেরি হয়। কাজেই আমার মতো স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিবিহীন ব্যক্তি মাত্রেই ছুটে গিয়ে জাহাজ দখল করে বসে। এ অবশ্য আমি গান্ধিক্লাসের যাত্রীদের
বিয়ে হয়ে গেল সন্ধ্যালগ্নেই। ফাল্গুন মাস। মাসের শেষ। সানাইওয়ালা চোখ বুজে ঢুলে ঢুলে বাজিয়ে চলেছে সেই চিরপরিচিত গানখানি, ‘চোখের বাণে বিধলে পরাণ, এখন প্রাণে বাঁচি না।’ সানাইয়ের রঙের সুর। আর বাতাসে ইতিমধ্যেই লেগেছে সুর উদাস চৈত্র-বাউলের। যেন ঘরের কোণে সুখের শয্যায় ডাক পড়েছে রিক্ত মহানন্দ ঘরছাড়া সন্ন্যাসীর। বিয়ে হল শহরতলির আধা-পল্লি এক জায়গায়। বিয়ে বাড়ির
জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে, সাগরটা কেমন ফুঁসে উঠল। সাগরের ঢেউ শহরে ভারী আবর্জনা বয়ে আনছিল। আর কয়েক সপ্তাহ পরে, সাগরের নিদারুণ রুক্ষ মেজাজে সবকিছু দূষিত হয়ে পড়ে। সেসময় থেকে পৃথিবী আর বাসযোগ্য রইল না। এমন পরিস্থিতি অন্তত পরবর্তী ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। সেই বিরূপ পরিবেশে এ শহরে কেউই রাত আটটার পর জেগে থাকত না। কিন্তু যে
নাচের জন্য স্টেজ রেডি করার সময়টুকুতে মহুল নাচের ড্রেসেই স্টেজে উঠেছিল আবৃত্তি করতে। স্টেজ থেকে নামতেই দিগন্ত এগিয়ে এসে মহুলের কানে বলল, “শোন্, এবার থেকে তুই আবৃত্তিটাই করিস। নাচ করার দরকার নেই। ক্লাস এইটে পড়া মহুল অবাক হয়ে দিগন্তর দিকে তাকায়। বলে, “মানে?” — “ধর্ আমি বললাম তাই!” — “তোমার কথা শুনতে আমার ভারি বয়েই
শ্যামলাতাল থেকে মায়াবতী এসে যখন পৌঁছল দেবদূত আর শিখা, তখন বারোটা বাজতে কিছুক্ষণ মাত্র দেরি। আসলে এতটা সময় বোধহয় লাগত না, কিন্তু শিখার এমন আদেখলে স্বভাব, যে কোন স্থানে মার্কেটপ্লেস দেখলেই হামলে পড়ে। যেন আর কোথাও এরকম জিনিস সে পাবে না, আর এই মুহূর্তে কিনতে না পারলে জীবন বৃথা। শ্যামলাতাল থেকে মায়াবতী আসতে মাঝে চম্পাবত
বাইরের ঘরের জানলা দিয়ে সকালবেলা বেশ সুন্দর রোদ্দুর আসে। ওটাই বসবার ঘর, আর ওটাই ছেলেমেয়েদের পড়বার ঘর। সকালবেলা হঠাৎ কোনও অতিথি এসে গেলে মুশকিল হয়, ছেলেমেয়েদের পড়াশুনোর মাঝখানেই অতিথিকে বসিয়ে কথা বলতে হয়। নিতু, সিতু, মান্তুরা এই জন্য রাগ করে। শীতকালে ওই সিল্কের চাদরের মতন রোদটা উপভোগ করবার জন্য জয়দেব নিজেই এসে বসেন ওই জানলার

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন