মঙ্গলবার | ২২শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | দুপুর ১২:২৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
নববর্ষের সাদর সম্ভাষণ : শিবরাম চক্রবর্তী নববর্ষ গ্রাম থেকে নগরে : শিহাব শাহরিয়ার ফিরে আসছে কলের গান : ফজলুল কবির সিন্ধুসভ্যতার ফলকে খোদিত ইউনিকর্ন আসলে একশৃঙ্গ হরিণ : অসিত দাস একটু রসুন, রসুনের কথা শুনুন : রিঙ্কি সামন্ত ১২ বছর পর আরামবাগে শোলার মালা পরিয়ে বন্ধুত্বের সয়লা উৎসব জমজমাট : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কোনিয়াকদের সঙ্গে দু’দিন : নন্দিনী অধিকারী স্বচ্ছ মসলিনের অধরা ব্যুৎপত্তি : অসিত দাস বাড়বে গরম, চোখের নানান সমস্যা থেকে সাবধান : ডা. তনুশ্রী চক্রবর্তী আঠালো মাটি ফুঁড়ে জন্মানো শৈশব : আনন্দগোপাল হালদার মাইহার ঘরানার সম্রাট আলি আকবর খান (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত ওয়াকফ হিংসার জের কি মুর্শিদাবাদেই থেমে গিয়েছে : তপন মল্লিক চৌধুরী এক বাগদি মেয়ের লড়াই : দিলীপ মজুমদার এই সেনসরশিপের পিছনে কি মতাদর্শ থাকতে পারে : কল্পনা পাণ্ডে শিব কম্যুনিস্ট, বিষ্ণু ক্যাপিটেলিস্ট : জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় ‘গায়ন’ থেকেই গাজন শব্দের সৃষ্টি : অসিত দাস কালাপুষ্প : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পয়লা বৈশাখ থেকে শুরু হোক বাঙালি-অস্মিতার প্রচারযাত্রা : দিলীপ মজুমদার মাইহার ঘরানার সম্রাট আলি আকবর খান (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত পেজফোর-এর নববর্ষ বিশেষ সংখ্যা ১৪৩২ প্রকাশিত হল সিন্ধিভাষায় দ্রাবিড় শব্দের ব্যবহার : অসিত দাস সিন্ধুসভ্যতার জীবজগতের গতিপ্রকৃতির মোটিফ : অসিত দাস হনুমান জয়ন্তীতে নিবেদন করুন ভগবানের প্রিয় নৈবেদ্য : রিঙ্কি সামন্ত গল্প লেখার গল্প : হাসান আজিজুল হক ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (শেষ পর্ব) : জমিল সৈয়দ চড়কপূজা কি আসলে ছিল চণ্ডকপূজা : অসিত দাস অরুণাচলের আপাতিনি : নন্দিনী অধিকারী ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (সপ্তম পর্ব) : জমিল সৈয়দ শাহরিয়ার কবিরকে মুক্তি দিন : লুৎফর রহমান রিটন ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (ষষ্ঠ পর্ব) : জমিল সৈয়দ
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-এর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ খেলা
১৯৪১ সাল। আমি তখন রিপন কলেজে আই-এ পড়ি। খেলি সেকেন্ড ডিভিসনে হাওড়া ইউনিয়নে। বলাবাহুল্য আই. এফ. এ-র বর্তমান সভাপতি শ্রদ্ধেয় হেমন্তদা (দে) আমাকে প্রায় জোর করেই বাড়ীর মত করিয়ে মাত্র ১৫ বছর বয়সে ময়দানে খেলতে নিয়ে আসেন। আর কলেজের সহপাঠি চঞ্চল (ব্যানার্জি) ও শরৎ দাস। এরা তখন ইউনিভার্সিটি খেলে। কলকাতায় তখন আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল প্রতিযোগিতা। বিস্তারিত...
২০০৭ সাল। ভারত ক্রিকেটে মজে। এরই মধ্যে ফুটবলে একটি কাণ্ড ঘটিয়ে ফেললো ভারত। বব হাউটনের কোচিংয়ে প্রথমবারের জন্য ভারত জিতে নিলো নেহরু কাপ, তাও ফাইনালে সিরিয়ার মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে হারিয়ে। কোনো ভারতীয়ই হয়তো ভাবতে পারেনি ভারত নেহেরুকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে। এই অসাধ্যসাধনের পিছনে বাইচুং, সুনীল, এন.পি.প্রদীপদের যেমন অবদান ছিলো, ঠিক তেমনই অবদান ছিলো ভারতের ‘স্পাইডারম্যান’ গোলকিপারের।
বেলফাস্টের অন্ধকার ঘরে ল্যাম্পের একচিলতে আলো জ্বেলে টেলিফোনের ডায়ালটেবিলটা বেশ কয়েকবার ঘোরালেন এক ভদ্রলোক। অপরপ্রান্তে ফোনটা ধরা হলে তাকে নির্দেশ দেওয়া হলো ওল্ড ট্র‍্যাফোর্ডের উদ্দেশ্যে একটি টেলিগ্রাম যাবে, টেলিগ্রামের ভাষাটা নিজেই ঠিক করে দিলেন — “I think I’ve found a genius for you”। যিনি টেলিফোনটা করেছিলেন, তাঁর নাম বব বিশপ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রবাদপ্রতিম স্কাউটার, বেলফাস্টে
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। কলকাতা ময়দানে শুধু ফুটবল-ক্রিকেট-হকিই খেলা হয়না, সেখানে জুড়ে থাকে বাঙালীয়ানা। ভাঁড়ের চা দিয়ে শুরু হয় ময়দানের সকাল, শেষ হয় বিকেলের লেবু চায়ে। ঠোঙাবাদাম, ফুটবল, ক্রিকেট ছাড়াও ময়দানি জৌলুসকে রঙীন করে রেখেছে পয়লা বৈশাখের বারপুজো। পয়লা বৈশাখ প্রায় সম্মুখ দ্বারে উপস্থিত, ময়দানের ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহামেডান, ভবানীপুরের মতো ক্লাবগুলোতে বারপুজোর প্রস্তুতি
বলা হয় ক্রীড়া মানুষের ক্ষেত্রে চিরন্তন। যুগ যুগ ধরে খেলাধুলোর অভ্যেস মানুষ এর মধ্যে রয়ে এসেছে। সেই প্রাচীন গ্রিস থেকে আজ অব্দি। খেলা মানুষ এর শক্তি, মানসিক বল এবং পারদর্শিতা দেখানোর এক উত্তম মঞ্চ। এ রসে মানুষ এখনো অব্দি বঞ্চিত হতে পারেনি। মনে হয়না ভবিষ্যতেও কোনোদিন পারবে। কিন্তু ডারউইন এর বিবর্তন এর মতবাদ মেনেই খেলার
আজ থেকে একশো বছরেরও বেশী সময় আগে বাংলা ছিলো অন্যরকম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখনও নোবেল পুরস্কার পান নি। বাংলার রন্ধ্রে রন্ধ্রে গড়ে উঠছে একের পর এক বিপ্লবী সমিতি। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্নভাবে গুরুত্ব আরোপ করতে চেয়েছিলেন শরীরচর্চার উপর। স্বামীজি মারা যান ১৯০২ সালে। কিন্তু বীরসন্ন্যাসীর রেখে যাওয়া সেই মন্ত্র কোনোদিনও ভুলতে পারেনি বাংলা, ভুলতে পারেনি
১৯৭১ সাল। দুই বাংলাই অশান্ত। মুক্তিযুদ্ধ আর নকশাল ঘুম কেড়েছে দুই বাংলার জনসাধারণের। ইয়াইয়া খান, টিক্কা খানের পরিকল্পিত গণহত্যা প্রাণ কেড়েছে পূর্ব পাকিস্তানের বহু মানুষের। ১৯৭১-এ স্বাধীনতা পাবার বেশ কিছুমাস আগেই (সম্ভবত ৭১’ এর জুন মাসের দিকে) নিজেদেরকে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসাবে ঘোষণা করে পূর্ব পাকিস্তান। ৭১’ এর ১৩ই জুন তারা গঠন করে স্বাধীন বাংলা ফুটবল
অনেকদিন ধরেই শখ ছিলো বাংলার দুই বিখ্যাত রায়বাড়ির ক্রিকেটপ্রেম নিয়ে কিছু লেখার। এই দুই রায়বাড়ির একটি হলো সত্যজিৎ রায়ের পরিবার এবং অপরটি হলো পঙ্কজ রায়ের পরিবার। এই দুই রায়বাড়িকে নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, কি সুন্দর সমান্তরালভাবে এগিয়ে চলেছিলো এই দুই পরিবারের ক্রীড়াপ্রেম। তবে এই পুরো লেখার সিংহভাগ কৃতিত্ব তাঁদের, যাঁদের রায়বাড়ির উপর গবেষণামূলক প্রবন্ধ,

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন