সোমবার | ১২ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ৮:১৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (তৃতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস লোকভুবন থেকে রাজনীতিভুবন : পুরুষোত্তম সিংহ চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (দ্বিতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত রবীন্দ্রনাথের ইরান যাত্রা : অভিজিৎ ব্যানার্জি ঠাকুরকে ঠাকুর না বানিয়ে আসুন একটু চেনার চেষ্টা করি : দিলীপ মজুমদার যুদ্ধ দারিদ্র কিংবা বেকারত্বের বিরুদ্ধে নয় তাই অশ্লীল উন্মত্ত উল্লাস : তপন মল্লিক চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ, পঁচিশে বৈশাখ ও জয়ঢাক : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথ, গান্ধীজী ও শান্তিনিকেতন : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় বাঙালী রবীন্দ্রনাথ : সৈয়দ মুজতবা আলী অনেক দূর পর্যন্ত ভেবেছিলেন আমাদের ঠাকুর : দিলীপ মজুমদার রবীন্দ্রনাথের প্রথম ইংরেজি জীবনী : সুব্রত কুমার দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (প্রথম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস শুক্লাম্বর দিঘী, বিশ্বাস করে দিঘীর কাছে কিছু চাইলে পাওয়া যায় : মুন দাশ মোহিনী একাদশীর ব্রতকথা ও মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত নিজের আংশিক বর্ণান্ধতা নিয়ে কবিগুরুর স্বীকারোক্তি : অসিত দাস ঝকঝকে ও মজবুত দাঁতের জন্য ভিটামিন : ডাঃ পিয়ালী চ্যাটার্জী (ব্যানার্জী) সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে দেখা : লুৎফর রহমান রিটন সংস্কৃতি জগতের এক নক্ষত্রের নাম বসন্ত চৌধুরী : রিঙ্কি সামন্ত আংশিক বর্ণান্ধতাজনিত হীনম্মন্যতাই রবীন্দ্রনাথের স্কুল ছাড়ার কারণ : অসিত দাস পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের যুদ্ধ কি অবশ্যম্ভাবী : তপন মল্লিক চৌধুরী সাত্যকি হালদার-এর ছোটগল্প ‘ডেলিভারি বয়’ নব নব রূপে এস প্রাণে : মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য ভারতের সংবিধান লেখার সেই ঝর্না কলমটা… : দিলীপ মজুমদার গীতা রাজনৈতিক অস্ত্র নয়, ভারতাত্মার মর্মকথা : সন্দীপন বিশ্বাস সিন্ধুসভ্যতা ও সুমেরীয় সভ্যতায় কস্তুরীর ভূমিকা : অসিত দাস রবি ঠাকুর ও তাঁর জ্যোতিদাদা : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী তরল সোনা খ্যাত আগর-আতর অগুরু : রিঙ্কি সামন্ত নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘সাদা-কালো রীল’ গঙ্গার জন্য লড়াই, স্বার্থান্বেষীদের ক্রোধের শিকার সাধুরা : দিলীপ মজুমদার
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ খেলা
১৯৪১ সাল। আমি তখন রিপন কলেজে আই-এ পড়ি। খেলি সেকেন্ড ডিভিসনে হাওড়া ইউনিয়নে। বলাবাহুল্য আই. এফ. এ-র বর্তমান সভাপতি শ্রদ্ধেয় হেমন্তদা (দে) আমাকে প্রায় জোর করেই বাড়ীর মত করিয়ে মাত্র ১৫ বছর বয়সে ময়দানে খেলতে নিয়ে আসেন। আর কলেজের সহপাঠি চঞ্চল (ব্যানার্জি) ও শরৎ দাস। এরা তখন ইউনিভার্সিটি খেলে। কলকাতায় তখন আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল প্রতিযোগিতা। বিস্তারিত...
২০০৭ সাল। ভারত ক্রিকেটে মজে। এরই মধ্যে ফুটবলে একটি কাণ্ড ঘটিয়ে ফেললো ভারত। বব হাউটনের কোচিংয়ে প্রথমবারের জন্য ভারত জিতে নিলো নেহরু কাপ, তাও ফাইনালে সিরিয়ার মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে হারিয়ে। কোনো ভারতীয়ই হয়তো ভাবতে পারেনি ভারত নেহেরুকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে। এই অসাধ্যসাধনের পিছনে বাইচুং, সুনীল, এন.পি.প্রদীপদের যেমন অবদান ছিলো, ঠিক তেমনই অবদান ছিলো ভারতের ‘স্পাইডারম্যান’ গোলকিপারের।
বেলফাস্টের অন্ধকার ঘরে ল্যাম্পের একচিলতে আলো জ্বেলে টেলিফোনের ডায়ালটেবিলটা বেশ কয়েকবার ঘোরালেন এক ভদ্রলোক। অপরপ্রান্তে ফোনটা ধরা হলে তাকে নির্দেশ দেওয়া হলো ওল্ড ট্র‍্যাফোর্ডের উদ্দেশ্যে একটি টেলিগ্রাম যাবে, টেলিগ্রামের ভাষাটা নিজেই ঠিক করে দিলেন — “I think I’ve found a genius for you”। যিনি টেলিফোনটা করেছিলেন, তাঁর নাম বব বিশপ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রবাদপ্রতিম স্কাউটার, বেলফাস্টে
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। কলকাতা ময়দানে শুধু ফুটবল-ক্রিকেট-হকিই খেলা হয়না, সেখানে জুড়ে থাকে বাঙালীয়ানা। ভাঁড়ের চা দিয়ে শুরু হয় ময়দানের সকাল, শেষ হয় বিকেলের লেবু চায়ে। ঠোঙাবাদাম, ফুটবল, ক্রিকেট ছাড়াও ময়দানি জৌলুসকে রঙীন করে রেখেছে পয়লা বৈশাখের বারপুজো। পয়লা বৈশাখ প্রায় সম্মুখ দ্বারে উপস্থিত, ময়দানের ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহামেডান, ভবানীপুরের মতো ক্লাবগুলোতে বারপুজোর প্রস্তুতি
বলা হয় ক্রীড়া মানুষের ক্ষেত্রে চিরন্তন। যুগ যুগ ধরে খেলাধুলোর অভ্যেস মানুষ এর মধ্যে রয়ে এসেছে। সেই প্রাচীন গ্রিস থেকে আজ অব্দি। খেলা মানুষ এর শক্তি, মানসিক বল এবং পারদর্শিতা দেখানোর এক উত্তম মঞ্চ। এ রসে মানুষ এখনো অব্দি বঞ্চিত হতে পারেনি। মনে হয়না ভবিষ্যতেও কোনোদিন পারবে। কিন্তু ডারউইন এর বিবর্তন এর মতবাদ মেনেই খেলার
আজ থেকে একশো বছরেরও বেশী সময় আগে বাংলা ছিলো অন্যরকম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখনও নোবেল পুরস্কার পান নি। বাংলার রন্ধ্রে রন্ধ্রে গড়ে উঠছে একের পর এক বিপ্লবী সমিতি। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্নভাবে গুরুত্ব আরোপ করতে চেয়েছিলেন শরীরচর্চার উপর। স্বামীজি মারা যান ১৯০২ সালে। কিন্তু বীরসন্ন্যাসীর রেখে যাওয়া সেই মন্ত্র কোনোদিনও ভুলতে পারেনি বাংলা, ভুলতে পারেনি
১৯৭১ সাল। দুই বাংলাই অশান্ত। মুক্তিযুদ্ধ আর নকশাল ঘুম কেড়েছে দুই বাংলার জনসাধারণের। ইয়াইয়া খান, টিক্কা খানের পরিকল্পিত গণহত্যা প্রাণ কেড়েছে পূর্ব পাকিস্তানের বহু মানুষের। ১৯৭১-এ স্বাধীনতা পাবার বেশ কিছুমাস আগেই (সম্ভবত ৭১’ এর জুন মাসের দিকে) নিজেদেরকে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসাবে ঘোষণা করে পূর্ব পাকিস্তান। ৭১’ এর ১৩ই জুন তারা গঠন করে স্বাধীন বাংলা ফুটবল
অনেকদিন ধরেই শখ ছিলো বাংলার দুই বিখ্যাত রায়বাড়ির ক্রিকেটপ্রেম নিয়ে কিছু লেখার। এই দুই রায়বাড়ির একটি হলো সত্যজিৎ রায়ের পরিবার এবং অপরটি হলো পঙ্কজ রায়ের পরিবার। এই দুই রায়বাড়িকে নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, কি সুন্দর সমান্তরালভাবে এগিয়ে চলেছিলো এই দুই পরিবারের ক্রীড়াপ্রেম। তবে এই পুরো লেখার সিংহভাগ কৃতিত্ব তাঁদের, যাঁদের রায়বাড়ির উপর গবেষণামূলক প্রবন্ধ,

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন