শুক্রবার | ৩০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | সন্ধ্যা ৭:৩৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
দীঘায় জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাস্টার স্ট্রোক : সন্দীপন বিশ্বাস সিঁদুরে মেঘের গর্জন : অসিত দাস শতবর্ষে অন্য বিনোদিনী — তৃপ্তি মিত্র : শৌনক দত্ত আমার প্রথম অভিনয় দেখে সত্যেন বসুই বলেছিলেন— তোর হবে : জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রজিৎ আমাকে ক্লান্ত করে কেবলই ক্লান্ত : তপন মল্লিক চৌধুরী মনোজ বসু-র ছোটগল্প ‘বাঁশের কেল্লা’ গ্রেস কটেজ বুলেটিন প্রকাশ : দীপাঞ্জন দে অথ ওয়াইন কথা : রিঙ্কি সামন্ত বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের চিকিৎসাবিভ্রাট : অসিত দাস বাংলা ইসলামি গান ও কাজী নজরুল ইসলাম : আবু বকর সিদ্দিকি পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের অনবদ্য সৃষ্টি ‘কবর’ কবিতার শতবর্ষ পূর্তি : মনোজিৎকুমার দাস কঠোর শাস্তি হতে চলেছে নেহা সিং রাঠোরের : দিলীপ মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন : শান্তা দেবী বাঙালি মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা : ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সিন্ধু সভ্যতার ভূখণ্ড মেলুহা-র সঙ্গে বাণিজ্যে মাগান দেশ : অসিত দাস তদন্তমূলক সাংবাদিকতা — প্রধান বিচারপতির কাছে খোলা চিঠি : দিলীপ মজুমদার হেমন্তকুমার সরকার ও নজরুল-স্মৃতিধন্য মদনমোহন কুটির : ড. দীপাঞ্জন দে রামমোহন — পুবের সূর্য পশ্চিমে অস্তাচলে গেলেও শেষ জীবনে পিছু ছাড়েনি বিতর্ক : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাওবাদী দমন না আদিবাসীদের জমি জঙ্গল কর্পোরেট হস্তান্তর : তপন মল্লিক চৌধুরী জৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষে শ্রী অপরা একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত পর্যটন মানচিত্রে রামমোহনের জন্মভূমিতে উন্নয়ন না হওয়ায় জনমানসে ক্ষোভ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ : সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর গোয়ার সংস্কৃতিতে সুপারি ও কুলাগার কৃষিব্যবস্থা : অসিত দাস পুলওয়ামা থেকে পহেলগাঁও, চিয়ার লিডার এবং ফানুসের শব : দিলীপ মজুমদার ক্যের-সাংরী কথা : নন্দিনী অধিকারী সুপারি তথা গুবাক থেকেই এসেছে গোয়ার নাম : অসিত দাস রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ উপন্যাস
হ্যাঁরে অনি, আমাদের গ্রামের আমরা দুজনেই কেমন ছন্নছাড়া হয়ে গেলাম। অনাদি, দেবা….। তোকে নতুন করে কিছু বলতে হবে না। আমি সবার খবর নিয়েছি। আমাকে তোর কাজে লাগলে বলবি আয়েষা তোর পাশে সব সময় থাকবে। সারাটা দিন এলোমেলো অনেক কথা হলো। বলতে পারিস শৈশবের হারান স্মৃতি ফিরিয়ে এনে বর্তমানের বাস্তবের মাটিতে দাঁড়িয়ে তাকে চুল চেরা বিচার। বিস্তারিত...
হাঁটতে হাঁটতে সেই জায়গায় চলে এলাম। মিত্রা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো। মিত্রার হাসি দেখে অনিসা আমার মুখের দিকে তাকাল। বাবা এই জায়গায়? হ্যাঁ। তোর মাকে নিয়ে আমার এই স্বপ্নের জায়গায় অনেক স্মৃতি লুকিয়ে আছে। সেদিনও এরকম সকাল ছিল। তার আগের দিন তোর মাকে পীরসাহেবের থানে গ্রহণ করেছি। চারিদিকে উথাল-পাতাল অবস্থা। তবু দুজনে হাতধরাধরি করে
২২৮ নং কিস্তি নতুন বাড়িতে বিধানদাদের সঙ্গে কথা বলে নিচে নেমে এলাম। চারদিক শুনসান। বাড়ির পেছন দিক থেকে কাদের যেন গলার আওয়াজ পাচ্ছি। বারান্দায় উঠতেই দেখলাম চিকনা, ভানু বেঞ্চে বসে কথা বলছে। কিরে শুস নি। এবার শোব। কাল যাবি তো। ইচ্ছে ছিল না। বড়োমা যে ভাবে চেপে ধরলো। সবাই শুয়ে পড়েছে। হ্যাঁ। এবার লাইটগুলো নিভিয়ে
২২৭ নং কিস্তি মিত্রা, ইসি, তনু তিনজনেই শরীর দুলিয়ে হেসে চলেছে। কিছু বল। মিত্রা হাসতে হাসতে বললো। মিত্রার দিকে কট কট করে তাকালাম। মিত্রা তখনো হাসছে। বললো। দেখ, তুই তো কোনদিন সংসার করলি না। আমরা যেটুকু করি তার দামও দিলি না। ছোটোমা মিত্রার দিকে তাকিয়ে হাসছে। দেখ ছোটোমা সব কিছুতে সাক্ষী আছে। জিজ্ঞাসা কর। মিত্রা
২২৬ নং কিস্তি অর্জুন এসে আমাকে পেছন থেকে জাপ্টে ধরলো। ওর মতো শক্ত সামর্থ্য ছেলেও আজ চোখের জলে আমার পিঠ ভাসাচ্ছে। আমাকে ঘিরে যারা দাঁড়িয়ে আছে। তাদেরও চোখ ছল ছলে। তাই তোমাদের দুজনকে আমি কোনও মূল্যেই হারাতে চাইনি। আমি থেমে থেমে কথা বলছি। অর্জুনও….আমার গলা ধরে এলো। বুকের ভেতরটাও যে চিন চিন করছে না তা
২২৫ নং কিস্তি দেশলাই কাঠি দিয়ে তিনটে মোমবাতি জাললাম। একটা তনুর হাতে একটা মিত্রার হাতে দিলাম। তনু একটা ধূপের প্যাকেট খুলে তার থেকে ধূপ বার করলো। অদ্ভূত এই মুহূর্তে কিন্তু একটুও বাতাস বইছে না। মোমবাতির শিখাও কাঁপছে না। কেমন যেন স্থির। মোমবাতির শিখায় ধূপ জালালাম। গাছের তলাটা সামান্য অন্ধকার। মোমবাতির মৃদু আলোয় মিত্রা তনুর চোখদুটো
২২৪ নং কিস্তি অনিমেষদা কাঠপুল পর্যন্ত নৌকতে যাই। ওখান থেকে হাঁটবো। চিকনা বললো। কেন ওপারে গিয়ে হাঁটার রাস্তা নেই। নদীর ধার বরাবর আছে। তাহলে? এখনো ঠিকমতো জল টানে নি। কাদা আছে। কোথাও কোথাও জুতো হাতে নিতে হবে। তা হোক। কাদা মাখবো বলেই তো হাঁটার মনস্থির করলাম। আমি কোনও কথা বলছি না। মুচকি মুচকি হাসছি। কিরে
২২৩ নং কিস্তি তখন আমি দ্বাদশ শ্রেণীতে পরি। ছুটির সময় বাড়ি আসতাম না। হস্টেলে থাকতাম। আমাদের কলেজের একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর কুত্তার ব্যবসা ছিল। বিভিন্ন জায়গা থেকে কুকুর কালেকসন করতো তাদের ব্রিদিং করে কুকুরের বাচ্চা বিক্রী করতো। সেই সময় এক একটা কুকুরের বাচ্চার দাম নিত তিনশো চারশো টাকা করে। ওর পাল্লায় পরে কুকুরের প্রতি নেশা

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন