বুধবার | ৩রা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ৯:০৩
Logo
এই মুহূর্তে ::
সুলেখা সান্ন্যাল-এর ছোটগল্প ‘ঘেন্না’ সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (শেষ পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী শোভারাম বসাকের লবণের ব্যবসা : অসিত দাস রাখাইনে সংঘাত ও সেন্টমার্টিন পরিস্থিতি : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন খেলার মাঠ থেকে চেম্বারে : রিঙ্কি সামন্ত ছড়া কি শিশুসাহিত্য? : লুৎফর রহমান রিটন কৃষ্ণনগর পাবলিক লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠা দিবস ও ডা: বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মজয়ন্তী পালন : দীপাঞ্জন দে সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (তৃতীয় পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (শেষ পর্ব) : গীতা দাস সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (দ্বিতীয় পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (চতুর্থ পর্ব) : গীতা দাস সাবঅলটার্ন দৃষ্টিতে কলকাতার লবণচিহ্ন : অসিত দাস মোদীকে চাপে রাখতে নীতীশ-নায়ডুর রাজ্যের বিশেষ মর্যাদা দাবি : তপন মল্লিক চৌধুরী সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (প্রথম পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বাঁধে ইঁদুরের তৈরি গর্ত দিয়ে ঢোকে বন্যার জল চলছে সংস্কারের কাজ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (তৃতীয় পর্ব) : গীতা দাস কবি সঞ্জীব প্রামাণিক, আবহমান বাংলা কবিতার পথে হেঁটে-যাওয়া এক কবিতাভিক্ষুক : অমৃতাভ দে সৌমেন দেবনাথ-এর ছোটগল্প ‘বিলাসী’ বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (দ্বিতীয় পর্ব) : গীতা দাস সাত্যকি হালদার-এর ‘ছোটগল্প’ কাজলদিঘি ডায়েটে আনতে হবে কয়েক টুকরো নারকেল তাহলেই কেল্লাফতে : রিঙ্কি সামন্ত বাতাসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ও বৃহৎ শিল্প গড়ে তুলতে বাঁশগাছের কদর বাড়ছে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব) : গীতা দাস স্পিকার নির্বাচন থেকেই শুরু হল সেয়ানে সেয়ানে টক্কর : তপন মল্লিক চৌধুরী বাসুলী লবণের দেবী (দ্বিতীয় পর্ব) : অসিত দাস শক্তিপদ রাজগুরু-র ছোটগল্প ‘পাখিরা আর নেই’ বিস্মৃত কথাসাহিত্যিক সুলেখা সান্যাল : আনিসুর রহমান ময়মনসিংহের গৌরব কেদারনাথ মজুমদার (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার লেডি ম্যাকবেথ, ওয়াটার আঙ্কেল ও আমি : সসীমকুমার বাড়ৈ জয়নুল আবেদিন বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক চারুকলা শিক্ষার জনক : মনোজিৎকুমার দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ ডিজিটাল পত্রিকার পক্ষ থেকে সকল বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই জগন্নাথদেবের শুভ স্নানযাত্রার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা, ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

বিজয়া দেব-এর ছোটগল্প ‘গল্পের খোঁজে’

বিজয়া দেব / ৮৯ জন পড়েছেন
আপডেট বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪

গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস, আগামী সাতদিন জুড়ে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত হবে। আমি আজকাল দুপুরবেলায় খাওয়াদাওয়ার পর সিনেমা দেখতে বসি। প্রাইম ভিডিও, ডিজনি, হটস্টার এইসবে আর কি, মজার কথা হল, যখনই আবহাওয়া দপ্তর থেকে বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার আগাম বার্তা আসে, তখনই বুঝে ফেলি, ঠিক ওই সিনেমা দেখার সময়টাতে বৃষ্টি শুরু হবে, শুরু হবে ভয়ংকর বজ্রপাত।

অনেক সময় বৃষ্টি হয়তো সামান্য কিছু হলো, কিন্তু বজ্রপাত হয়ে গেল তুমুল। আর বজ্রপাত হলেই আমার মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের “পুতুল নাচের ইতিকথা” র প্রথম লাইনটা মনে পড়ে –

“হারুর মাথায় কাঁচাপাকা চুল আর মুখে বসন্তের দাগভরা রুক্ষ চামড়া ঝলসিয়া পুড়িয়া গেল, সে কিন্তু কিছুই টের পাইল না….”

এরকম বাজ পড়তে শুরু করলে প্রথমেই হারুর চেহারাটা ভেসে ওঠে। টিভি ফ্রিজ কম্পিউটার সবগুলোর সুইচ অফ করে দিয়ে জানালায় দাঁড়িয়ে থাকি। গাছপালার মাথাগুলো নুয়ে নুয়ে পড়ছে, বৃষ্টি অত নেই, কিন্তু থেকে থেকে নিদারুণ শব্দে বজ্রপাত হচ্ছে।

— শুরু করেছিলাম একটা ছবি দেখা, একটি নস্টালজিক আবেগী মনের অবাস্তব কার্য পরিকল্পনা ও এরপরের কিছু অবশ্যম্ভাবী নেতিবাচক পরিণতি, যদিও এখনও শেষ করিনি। কল্পনাপ্রবণ একটি যুবক বাস্তব জগতকে চিনতে শেখেনি। বস্তুজগত থেকে সে যোজন যোজন দূরে। সে তাই পরিণামে হয়ে গেছে একা, অসহায় ও বিপদগ্রস্ত। অতটুকুর পর শুরু হয়ে গেল বাজ পড়া।

— আজকাল আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস এলেই বুঝতে পারি ছবিতে ডুবে থাকা মনটা ধাক্কা খেয়ে বজ্রাহত মৃত গাছের সঙ্গে কাঠ হয়ে লেগে থাকা হারুর ছবিটা আমার চোখের সামনে এসে দাঁড়াবে।

এটা আজকাল হয় এবং হচ্ছে। কেন হচ্ছে কে জানে! সেই ছবিটা — “বটগাছের ঘন পাতাতেও বেশিক্ষণ বৃষ্টি আটকাইল না। হারু দেখিতে দেখিতে ভিজিয়া উঠিল। স্থানটিতে ওজনের ঝাঁঝালো সামুদ্রিক গন্ধ ক্রমে মিলাইয়া আসিল। অদূরের ঝোপটির ভিতর হইতে কেয়ার সুমিষ্ট গন্ধ ছড়াইয়া পড়িতে আরম্ভ করিল। সবুজ রঙের সরু লিকলিকে একটা সাপ একটি কেয়াকে পাকে পাকে জড়াইয়া ধরিয়া আচ্ছন্ন হইয়া ছিল। গায়ে বৃষ্টির জল লাগায় ধীরে ধীরে পাক খুলিয়া ঝোপের বাহিরে আসিল। ক্ষণকাল স্থিরভাবে কুটিল অপলক চোখে চাহিয়া হারুর দুই পায়ের মধ্য দিয়াই বটগাছের কোটরে অদৃশ্য হইয়া গেল…. ”

— একটু পর বাজ পড়া কমে এল, আবার টিভি চালালাম, যুবকটি এখন একটি বড় প্রান্তরের মত মাঠে দাঁড়িয়ে ট্রাপিজের খেলা দেখছে। সার্কাসে নয়, বৃহৎ বৃক্ষে, যারা দেখাচ্ছে তারা সার্কাসে খেলা দেখায়।

আবার কড়াক্কড় শব্দে বাজ পড়ল। চমকে উঠে টিভি বন্ধ করলাম। হারু এলো আবার। দুটো ছবি পাশাপাশি -ওই কল্পনাপ্রবণ অপরিণামদর্শী আবেগী যুবক আর বজ্রাহত হারু। দুটো ছবিতে বস্তত কোনও মিল নেই, তবু ছবিদুটো আমার চোখের সামনে সেঁটে আছে।

আমি জানালায় দাঁড়িয়ে ভাবছি জানালা সত্যিই প্রতীকী। একভাবে নয়, নানাভাবে। আমার চোখের সামনে এখন শূন্য জানালা, একটা ধূলোর ঝড় উঠেছে।

আমি গুনগুন করে গাইতে লাগলাম – “দেখা না দেখায় মেশা হে, হে বিদ্যুল্লতা, কাঁপাও এ ঝড়ের বুকে এ কি ব্যাকুলতা …”

— সন্ধ্যার দিকে আকাশ পরিষ্কার, হালকা ঝিরিঝিরি হাওয়া বইছে। মনেই হচ্ছে না এই একটু আগেই দিকবিদিক কাঁপিয়ে বাজ পড়ছিল। সামনের মুদি দোকানের সামনে দাঁড়ালাম, কিছু জিনিস কিনতে হয়। সামনে বেশ কিছু ক্রেতা দাঁড়িয়ে। একজন ক্রেতা আলু কিনবে। দোকানি ছেলেটি বলল — কতটুকু দেব? এক কিলো?

— না না, হাফ কিলো দাও, ভালো দেখে বেছে বেছে দিও। সেদিন একটা পচা বেরিয়েছে।

— তাই? আমার দোকান থেকে নিয়েছিলেন?

— হ্যাঁ রে ভাই, তোমার দোকান থেকেই।

— অসম্ভব। নিশ্চয়ই আপনি অন্য দোকান কিম্বা বাজার থেকে এনেছেন।

আমি হঠাৎ ফিক করে হেসে ফেললাম। আমার হাসির আওয়াজ শুনে সবাই আমার দিকে ফিরে তাকাল। আলুর ক্রেতা হেসে ফেলল। বাকি সবাই হাসছে।

দোকানি ছেলেটি রাগ করে আমাকে বলল- হাসলেন যে দিদিভাই?

— হাসি এসে গেল, হেসে ফেললাম।

— কেন? হাসি এসে গেল কেন?

এবার সবাই হা হা করে হাসতে লাগল।

এরমধ্যে এক মহিলা একটু দূরে দাঁড়িয়ে সব দেখছেন। কাছে এসে বললেন — বেশ করেছেন হেসেছেন। হাসির কি কেন হয় না। হাসি হাসিই হয়। আপনাদের হাসি দেখে আমিও হাসলাম। কতদিন হাসিনি বলুন তো, সারাক্ষণ একটা কী যেন হচ্ছে, কী যেন হয়ে গেল, কী যেন হয়ে যাবে ভাব, কেমন যেন তাড়িয়ে মারছে, এতটুকু স্বস্তি নেই। এই দেখুন, করোনা হয়ে গেল, কত তাড়না, আমরা সবাই সেটা জানি, হাড়ে হাড়ে জানি, এখনও সাধারণ সর্দিকাশি হলে নাকি ফুসফুস আক্রান্ত হতে পারে সর্দি কাসির ভাইরাসে, এমন সম্ভাবনা নাকি আছে। বলুন তো, এসব তাড়না নয়? এই আপনি হাসলেন, সবাই একটুক্ষণের জন্যে তো রিল্যাক্স হলো, মনে হল টানটান স্নায়ুগুলো একটু তো শিথিল হলো। তবু মানতে হবে দিদি, আপনার ভেতর রসবোধ বেঁচে আছে, আমরা যে পোড়াকাঠ হয়ে যাচ্ছি।

দোকানি ছেলেটা এসব শুনে হাসল।

— এই দেখুন, রূপকটাও হাসছে, ফালতু হাসছে আমার কথা শুনে…বলতেই সবাই হো হো করে হেসে উঠল। দোকানি রূপক আমাকে দেখিয়ে বলে উঠল — হুঁ, এই দিদিভাই আমার দোকানটাকে একেবারে লাফিং ক্লাব বানিয়ে ফেলেছেন।

বলতেই আবার হা হা হাসি। এই গরমে কোথা থেকে এক ঝলক ঠান্ডা হাওয়ার স্পর্শ পেলাম।

মহিলাটি হাসতে হাসতে বললেন — বড় ভালো লাগল, সত্যি কথা বলতে কি দিদি, এই সময়ে কোথাও কোনও নিটোল গল্প খুঁজে পাবেন না। হচ্ছে ভাঙছে, হচ্ছে ভাঙছে এই তো চলছে। যেন ফেনিল বুদবুদ। এখন ওই গল্প পেতে হলে ইতিহাসের দিকে ঝুঁকতে হবে।

মহিলাটি যেদিক থেকে এসেছিলেন ঠিক তার উল্টো দিকে চলে গেলেন। আমি তাঁর গমনপথের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তারপর দোকান থেকে কী নিতে এসেছিলাম ভুলে গিয়ে মহিলার পিছু পিছু চলতে লাগলাম।

কে এই মহিলা? কেমন যেন একঝলক তাজা হাওয়া, কেমন যেন ভেতরটাকে চমকে দেওয়া। আমার থেকে তাঁর দূরত্বটা ক্রমশই বাড়ছে। কিছদূর যাওয়ার পর আমি আর তাকে দেখতে পেলাম না। মনে হলো কোনও গলিপথে তিনি ঢুকে পড়েছেন।

আরও কিছুদূর যাওয়ার পর একটা চেঁচামেচিতে দাঁড়িয়ে পড়লাম। গরম গরম রুটি বানিয়ে বিক্রি করছে যে দিদি, তার মেয়েটা স্কুটিতে বসেছে, আর তার ছোট্ট ছেলেটা অঝোরে কাঁদছে। ছোট্ট শিশুমুখ, মুক্তোর মতো জলবিন্দু টপ টপ করে অঝোরধারায় ঝরে পড়ছে। আমি সবকিছু ভুলে অশ্রুবিন্দুর দিকে তাকিয়ে রইলাম। টলটলে স্বচ্ছ, পবিত্র, শিশুর চোখের অশ্রুবিন্দু।

রুটি করছিল মহিলাটি হেসে বলল — মার সাথে যাবে, বায়না ধরেছে। মা যাচ্ছে একটা কাজে, কিন্তু ও বুঝলে তো। আমার নাতি।

বলে স্নেহসিক্ত হাসি।

শিশুটির মা বেশ রাগ করেই টেনে বাচ্ছাটিকে স্কুটিতে বসিয়ে স্টার্ট দিয়ে চলে গেল।

মহিলাটি রুটি সেঁকছে দ্রুততর ব্যস্ততায়, সঙ্গে সঙ্গেই বিক্রি হচ্ছে তুমুল, মহিলাটির এই তাতানো গরমে মুখ লাল, কপাল জুড়ে বিনবিনে ঘাম। হাসিমুখ। কাজ করতে করতে বলছে -মেয়ের রাগ হলো, বলুন তো দিদি, এভাবে বাচ্ছা সামলানো সম্ভব? বয়েস কম তো, দেহে রাগতাপ বেশি। দিদি দুটো গরম রুটি নেবেন? খুব নরম। ভালো লাগবে।

দুটো গরম রুটি নিয়ে ফিরছি ঠিকই কিন্তু ওই স্বচ্ছ টলটলে অশ্রুবিন্দু দিয়ে আমি একটা দীঘি তৈরি করছিলাম। একটা স্বচ্ছ টলটলে দীঘি, তাতে অনেকগুলো হাঁস সাঁতার কাটছে, চারপাশে সবুজ বনবীথি, পাখিদের বিচিত্র কাকলি। জনমানুষহীন, পাশে দাঁড়িয়ে এক ভগ্নদশা প্রাসাদ। কালো হয়ে গেছে দেয়াল, অনেকগুলো পায়রা উড়ছে, কোথায় দেখেছিলাম এই দৃশ্য? কোথাও কি? পরিত্যক্ত প্রাসাদ, যত্নের কোনও বালাই নেই, ওটা কি রাজস্থানের? পাশে ওই স্বচ্ছ টলটলে দীঘিটা কি ছিল?

— কোথায় যেন গিয়েছিলাম, মাটির নীচে মন্দির, উপরে দাঁড়ালে এমন বিস্তারিত, ছড়ানো নীলাভ সমুদ্রের মত বিস্তারময় দিগন্ত আর হয়তো কখনও খুঁজে পাওয়া যাবে না। একটা ডাইরিতে লিখেছিলাম, কিন্তু সেটা এখন কোথায় রেখেছি কে জানে!

— এই পৃথিবীতে কিছু কিছু জায়গায় সময় স্তব্ধ হয়ে আছে। যদি কখনও কোনও প্রত্নতাত্ত্বিক অনেক জিজ্ঞাসা নিয়ে আসে তাহলে হয়তো মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে বেরোবে ছিন্নভিন্ন অনেক গল্প সেটাকে জুড়ে জুড়ে নকশীকাঁথার মত নতুন কোনও পূর্ণাঙ্গ শিল্পসুন্দর গল্প তৈরি হবে হয়তো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন