বৃহস্পতিবার | ৪ঠা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১০:৪৪
Logo
এই মুহূর্তে ::
ওকাম্পো আর রবীন্দ্রনাথ : কিছু অশ্রুত গুঞ্জন (দ্বিতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় হুগলির খানাকুল থানাকে দুটি করার দাবিতে সরব এলাকার বাসিন্দারা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কলকাতা নামের ব্যুৎপত্তি, নতুন আলোকপাত : অসিত দাস আবার সেই হাথরস! এবার স্বঘোষিত ধর্মগুরু ভোলেবাবা : তপন মল্লিক চৌধুরী সন্ন্যাসী ও সুন্দরী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ-এর ছোটগল্প ‘একটা পিস্তল ও ডুমুর গাছ’ ওকাম্পো আর রবীন্দ্রনাথ : কিছু অশ্রুত গুঞ্জন (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় সুলেখা সান্ন্যাল-এর ছোটগল্প ‘ঘেন্না’ সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (শেষ পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী শোভারাম বসাকের লবণের ব্যবসা : অসিত দাস রাখাইনে সংঘাত ও সেন্টমার্টিন পরিস্থিতি : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন খেলার মাঠ থেকে চেম্বারে : রিঙ্কি সামন্ত ছড়া কি শিশুসাহিত্য? : লুৎফর রহমান রিটন কৃষ্ণনগর পাবলিক লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠা দিবস ও ডা: বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মজয়ন্তী পালন : দীপাঞ্জন দে সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (তৃতীয় পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (শেষ পর্ব) : গীতা দাস সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (দ্বিতীয় পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (চতুর্থ পর্ব) : গীতা দাস সাবঅলটার্ন দৃষ্টিতে কলকাতার লবণচিহ্ন : অসিত দাস মোদীকে চাপে রাখতে নীতীশ-নায়ডুর রাজ্যের বিশেষ মর্যাদা দাবি : তপন মল্লিক চৌধুরী সুখীমানুষদের দেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডাইরি (প্রথম পর্ব) : নন্দিনী অধিকারী বাঁধে ইঁদুরের তৈরি গর্ত দিয়ে ঢোকে বন্যার জল চলছে সংস্কারের কাজ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (তৃতীয় পর্ব) : গীতা দাস কবি সঞ্জীব প্রামাণিক, আবহমান বাংলা কবিতার পথে হেঁটে-যাওয়া এক কবিতাভিক্ষুক : অমৃতাভ দে সৌমেন দেবনাথ-এর ছোটগল্প ‘বিলাসী’ বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (দ্বিতীয় পর্ব) : গীতা দাস সাত্যকি হালদার-এর ‘ছোটগল্প’ কাজলদিঘি ডায়েটে আনতে হবে কয়েক টুকরো নারকেল তাহলেই কেল্লাফতে : রিঙ্কি সামন্ত বাতাসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ও বৃহৎ শিল্প গড়ে তুলতে বাঁশগাছের কদর বাড়ছে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বেগম রোকেয়ার রচনায় লোকজ জীবন অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব) : গীতা দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ ডিজিটাল পত্রিকার পক্ষ থেকে সকল বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই জগন্নাথদেবের শুভ স্নানযাত্রার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা, ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

খেলার মাঠ থেকে চেম্বারে : রিঙ্কি সামন্ত

রিঙ্কি সামন্ত / ১০৪ জন পড়েছেন
আপডেট সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪

২৪ ঘন্টাই যুদ্ধ, ২৪ ঘণ্টাই পরিষেবা। ডাক্তার দিবসে কুর্নিশ সেই সকল বিশ্বযোদ্ধাদের যারা মানুষের সাথে মানুষের পাশে থাকেন জীবনের লড়াইয়ে।

অসুস্থ হয়ে পড়লে অসহায় হয়ে মানুষ ছুটে যান ডাক্তারদের কাছে নিরাময়ের জন্য। মেডিসিন রোগ সারায় কিন্তু একজন ডাক্তার রোগীকে সুস্থ করে তোলে।

আজ পয়লা জুলাই ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়ের জন্ম ও মৃত্যুদিন। চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের সমাজে অতুলনীয় অবদানের প্রতি আকুন্ঠ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করার জন্য এই দিনটি সারাদেশে পালন করা হয় জাতীয় চিকিৎসক দিবস হিসেবে। এমনই দিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাই বিশেষ কিছু ডাক্তারদের যাঁরা চিকিৎসার পাশাপাশি ক্রীড়াদুনিয়া মাতানোরও সাফল্য পেয়েছেন।

ভেস পেজ (Ves Page) : লিয়েন্ডার পেজের নামটি আমাদের কাছে অতি পরিচিত। গত ৩ দশক জুড়ে টেনিস ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। তার সম্পর্কে যদি শুনে থাকেন তবে তার বাবা ডাক্তার ভেস পেজ সম্পর্কে অনেকেই জানেন। ১৯৭২ সালে মিউনিখ অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ জয়ী ভারতীয় টিম হকি টিমের সদস্য ছিলেন। দলে তিনি একজন মিডফিল্ডার হিসেবে ছিলেন। লখনউয়ের লা মারটিনিয়ের কলেজে পড়াশুনো। মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাতনী জেনিফার দত্তকে বিয়ে করেন।

পরবর্তীকালে স্পোর্টস মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ফুটবল ক্রিকেট-সহ নানা খেলায় দারুন সাফল্য ও জনপ্রিয়তা পান লিয়েন্ডার পেজের বাবা। তাঁর উৎসাহই লিয়েন্ডারকে টেনিস খেলোয়াড় হওয়ার দিকেও ঠেলে দিয়েছিল। তিনি সর্বদা দেশের জন্য ভবিষ্যত ক্রীড়াবিদদের লালনপালনের জন্য তার ভূমিকা পালন করছেন।

ডা. তালিমেরেন আও (Dr. Talimeren Ao) : তালিমেরেন আও নাগাল্যান্ড থেকে কলকাতায় আর.জি.কর মেডিকেলে পড়তে এসেই মোহনবাগানের সই করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে ভারতীয় অলিম্পিক টিমের ক্যাপ্টেন হন। ফুটবল ছাড়ার পর ডা. তালিমেরেন আও ডিব্রুগড় মেডিকেল কলেজের ইএনটি বিভাগে সার্জন হিসেবে যোগদানের জন্য কলকাতা ত্যাগ করেন এবং তিন বছর পরে তিনি কোহিমা সিভিল হাসপাতালে সহকারী সিভিল সার্জন হিসাবে দেশে ফিরে আসেন। তিনি নাগাল্যান্ড রাজ্যের হেলথ সার্ভিসের ডিরেক্টর হিসাবে ১৯৭৮ সালে অবসর গ্রহণ করে। ১৯৯৮ সালে ৮০ বছর বয়সে মারা যান এবং তাকে ডিমাপুরের নাগা কবরস্থানে সমাহিত করা হয়। ২০০২ সালে, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ড. তালিমেরেন আওকে (জনপ্রিয়ভাবে টি. এও নামে পরিচিত) মোহনবাগান ক্লাব মরণোত্তর মোহনবাগান রত্ন পুরস্কারে সম্মানিত করে। ২০১৮ সালে তাঁর একটি স্মারক ডাকটিকিট বেরোয়।

আলি বাখার (Ali Bacher) : অ্যারন আলী বাখের (ইংরেজি: Ali Bacher; জন্ম ২৪ মে ১৯৪২) জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বকালের অন্যতম সেরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও প্রশাসক।

দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনাইটেড ক্রিকেট বোর্ডের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন তিনি। ১৯৭২ সালে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে কারি কাপে ৫,০০০ রান তুলেছিলেন। এরফলে একই বছর দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মাননা হিসেবে স্পোর্টস মেরিট অ্যাওয়ার্ড পুরস্কার লাভ করেন তিনি।

৯ বছর মেডিসিনের ডাক্তার হিসেবে কাজ করেছেন। তবে পরবর্তীকালে রোগীর প্রতি বড্ড বেশি সমব্যথি হয়ে ওঠায় চিকিৎসকের কাজ আর তিনি করতে পারেননি। অবশেষে ১৯৭৯ সালে চিকিৎসা পেশা ত্যাগ করে পারিবারিক ব্যবসায় মনোনিবেশ ঘটান।

আর্থার কোনান ডোয়েল (Arthur Conan Doyle) : বহু অভিভাবক মনে করেন তাদের সন্তান ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে না পারলে জীবনটাই যেন বৃথা, আর তাদেরকেই এমনই এক ডাক্তারের কথা বলি।

শার্লক হোমসের মতো বিশ্বের সবচেয়ে মেধাবী গোয়েন্দা চরিত্রের স্রষ্টা, আর্থার কোনান ডোয়েল পেশায় শুধুমাত্র একজন ডাক্তারই নন, ক্রীড়াক্ষেত্রে তার অসামান্য দক্ষতা ছিল। এমসিসির হয়ে ইংল্যান্ডের প্রথম শ্রেণী ক্রিকেট খেলার সঙ্গে, পোর্টসমাউথের হয়ে ফুটবলও খেলতেন।

এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটি থেকে সাফল্যের সাথে ডাক্তারি পাশ করেন। কিন্তু মন টানে তাঁকে সাহিত্যের দিকে। অবশেষে ডাক্তারি ছেড়ে পুরোদস্তুর সাহিত্যে মনোনিবেশ করলেন, চারটি উপন্যাস ও ৫৪টি ছোটগল্প লিখে সাহিত্য জগতে তিনি বিখ্যাত হয়ে গেলেন। সায়েন্স ফিকশন, নাটক, রোম্যান্স, কবিতা, ঐতিহাসিক উপন্যাস, নন-ফিকশন লেখাগুলোর জন্য ‘স্যার’ উপাধি পান।

ডোয়েলকে বোয়ের যুদ্ধের সময় দক্ষিণ আফ্রিকান এক মাঠ-চিকিৎসাকেন্দ্রে অবদান রাখার জন্য ১৯০২ সালে ব্রিটেনের রাণীর কাছ থেকে নাইট উপাধি পান।

অ্যামি চাও (Amy Chow) : চীনা বংশোদ্ভূত আমেরিকার জিমন্যাস্ট, যাঁর দখলে তিনটি অলিম্পিক মেডেল। অলিম্পিক জিমন্যাস্টিকসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দল স্বর্ণপদক জয়ী ম্যাগনিফিসেন্ট সেভেনের সদস্য হওয়ার জন্য তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এছাড়াও তিনি প্রথম এশিয়ান-আমেরিকান মহিলা যিনি জিমন্যাস্টিকসে অলিম্পিক পদক জিতেছেন।

সোনা ও রুপো জেতেন আটলান্টায়, ব্রোঞ্জ সিডনিতে। ২০০৭ সালে স্ট্যানফোর্ড মেডিকেল স্কুল থেকে স্নাতক হন এবং লুসিল প্যাকার্ড চিলড্রেনস হাসপাতালে শিশুরোগ বিষয়ে তার রেসিডেন্সি সম্পন্ন করেন। ২০১০ এ তিনি একজন অর্থোপেডিক সার্জন জেসন হো-কে বিয়ে করেন । ২০১০ সালের জুনে লুসিল প্যাকার্ডে তার বসবাস শেষ করার পর, তিনি উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় লুসিলে পার্কড চিল্ড্রেন্স হাসপাতালে একজন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ায় তিনি একই কাজ করছেন।

রজার ব্যানিস্টার (Roger Bannister) : পুরো নাম রজার গিলবার্ট ব্যানিস্টার। জন্ম লন্ডনের উপকণ্ঠে হ্যারোতে ১৯২৯ সালের ২৩ মার্চ। তিনিই ছিলেন চার মিনিটে মাইল অতিক্রমকারী বিশ্বের প্রথম রানার। ব্রিটিশ এই মিডিল ডিস্টেন্স রানার ডাক্তার হিসেবে তো বিখ্যাত ছিলেনই , মূলতঃ ছিলেন একজন বিখ্যাত নিউরোলজিস্ট।

প্রধানত দৌড়তেন ৮০০ মিটার ও দেড় হাজার মিটারে , যিনি এক মাইল দৌড়ে ছিলেন মাত্র চার মিনিটে।

১৯৫৪ সালে অ্যাথলেটিক্স থেকে অবসর নেওয়ার পর, ব্যানিস্টার পরবর্তী চল্লিশ বছর নিউরোলজির ক্ষেত্রে ওষুধ অনুশীলন করে কাটিয়েছিলেন। ১৯৫৭ সালের মার্চ মাসে, তিনি ক্রুকহামে রয়্যাল আর্মি মেডিকেল কর্পসে যোগদান করেন, যেখানে তিনি লেফটেন্যান্ট পদে তার দুই বছরের ন্যাশনাল সার্ভিস শুরু করেন।

তিনি আশিটিরও বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন, যার বেশিরভাগই স্বায়ত্তশাসিত স্নায়ুতন্ত্র, কার্ডিওভাসকুলার ফিজিওলজি এবং একাধিক সিস্টেম অ্যাট্রোফির সাথে সম্পর্কিত। তিনি অটোনমিক ফেইলিয়ার : এ টেক্সটবুক অফ ক্লিনিকাল ডিসঅর্ডারস অফ দ্য অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেম, সেন্ট মেরির সহকর্মী সিজে ম্যাথিয়াসের সাথে ব্রেন এবং ব্যানিস্টারের ক্লিনিক্যাল নিউরোলজির পাঁচটি সংস্করণ সম্পাদনা করেন।

রজার ব্যানিস্টার ৮৮ বছর বয়সে মারা যান, অ্যাথলেটিক্স ইতিহাসের ইতিহাসে চিরকাল বেঁচে থাকবেন প্রথম মানুষ হিসেবে চার মিনিটের কম সময়ে এক মাইল দৌড়ে।

সক্রেতিস (Socrates) : বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার হিসেবে গণ্য করা হয় তাকে। জন্ম ১৯৫৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি।

১৯৭৯ থেকে ১৯৮৬, এই সাত বছরে ব্রাজিলের হয়ে ৬০টি ম্যাচে ২২টি গোল করেছিলেন এই সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার। তবে শুধু সংখ্যাতত্ত্বে তাঁকে মাপতে গেলে অনেক কিছুই না বোঝা থেকে যাবে। ব্রাজিল দলে যোগ দেওয়ার কয়েক বছরের মধ্যে দলের অধিনায়ক করা হল সক্রেটিসকে। চিকিৎসক হওয়ায় ফুটবল মহলে পরিচিত হলেন ‘ডক্টর সক্রেটিস’ নামে। ১৯৮২ সালে যখন অধিনায়কের রিবন পরে সক্রেটিস নামছেন তখন তাঁর নামের পাশে এক অবিশ্বাস্য পরিসংখ্যান। তাঁর নেতৃত্বে ৩৫টি ম্যাচের মধ্যে ব্রাজিল ৩৩টিতে অপ্রতিরোধ্য। মাত্র দু’টি ম্যাচে হার।

খেলা ছাড়ার পর রিবেইরো পেত্রো হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন