সোমবার | ১৪ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | সকাল ৯:১৬
Logo
এই মুহূর্তে ::
সিন্ধিভাষায় দ্রাবিড় শব্দের ব্যবহার : অসিত দাস সিন্ধুসভ্যতার জীবজগতের গতিপ্রকৃতির মোটিফ : অসিত দাস হনুমান জয়ন্তীতে নিবেদন করুন ভগবানের প্রিয় নৈবেদ্য : রিঙ্কি সামন্ত গল্প লেখার গল্প : হাসান আজিজুল হক ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (শেষ পর্ব) : জমিল সৈয়দ চড়কপূজা কি আসলে ছিল চণ্ডকপূজা : অসিত দাস অরুণাচলের আপাতিনি : নন্দিনী অধিকারী ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (সপ্তম পর্ব) : জমিল সৈয়দ শাহরিয়ার কবিরকে মুক্তি দিন : লুৎফর রহমান রিটন ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (ষষ্ঠ পর্ব) : জমিল সৈয়দ ওয়াকফ সংশোধনী আইন এই সরকারের চরম মুসলিম বিরোধী পদক্ষেপ : তপন মল্লিক চৌধুরী ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (পঞ্চম পর্ব) : জমিল সৈয়দ যশোধরা — এক উপেক্ষিতা নারীর বিবর্তন আখ্যান : সসীমকুমার বাড়ৈ কলকাতার কাঁচাভেড়া-খেকো ফকির ও গড়ের মাঠ : অসিত দাস ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (চতুর্থ পর্ব) : জমিল সৈয়দ রামনবমী পালন এবং হুগলী চুঁচুড়ার শ্রীরামমন্দির : রিঙ্কি সামন্ত ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (তৃতীয় পর্ব) : জমিল সৈয়দ মিয়ানমারে ভূমিকম্প — প্রতিবেশী দেশের জনগণের পাশে বাংলাদেশ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (দ্বিতীয় পর্ব) : জমিল সৈয়দ হুমায়ুন-এক স্মৃতি-এক আলাপ : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সনজীদা যার সন্তান : শুভপ্রসাদ নন্দী মজুমদার ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (প্রথম পর্ব) : জমিল সৈয়দ অবসর ঠেকাতেই মোদী হেডগেওয়ার ভবনে নতজানু : তপন মল্লিক চৌধুরী লিটল ম্যাগাজিনের আসরে শশাঙ্কশেখর অধিকারী : দিলীপ মজুমদার রাঁধুনীর বিস্ময় উন্মোচন — উপকারীতার জগৎ-সহ বাঙালির সম্পূর্ণ মশলা : রিঙ্কি সামন্ত রামনবমীর দোল : অসিত দাস মহারাষ্ট্রে নববর্ষের সূচনা ‘গুড়ি পড়বা’ : রিঙ্কি সামন্ত আরামবাগে ঘরের মেয়ে দুর্গাকে আরাধনার মধ্য দিয়ে দিঘীর মেলায় সম্প্রীতির মেলবন্ধন : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ‘বিজ্ঞান অন্বেষক’ পত্রিকার ২২তম বর্ষ উদযাপন : ড. দীপাঞ্জন দে হিন্দিতে টালা মানে ‘অর্ধেক’, কলকাতার টালা ছিল আধাশহর : অসিত দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ অন্নপূর্ণা পূজা ও বাসন্তী পূজার আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ প্রবন্ধ
বাংলা ছোটগল্পের উৎসে ‘জাতক’ ‘কথাসরিৎসাগর’ ‘পঞ্চতন্ত্র’ ‘হিতোপদেশ’ ‘রূপকথা-উপকথা’ এবং প্রথম দিকে লিখিত ক্ষুদ্রগল্প ‘চুর্ণক’-এর বিভিন্ন ধরনের আখ্যানমালার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। আখ্যানগুলির কিছু বাঁকবদলই সূচনা পর্বে সাহায্য করেছিল আধুনিক ছোটগল্প হয়ে উঠতে। তেমন একটি বহুশ্রুত জাতকের গল্প শুধু আমদের হৃদয় স্পর্শই করেনি, পাশাপাশি অধুনিক ছোটগল্পের অধিকাংশ লক্ষণ নিয়ে হাজির হয়েছে। গল্পের লক্ষণ আলোচ্য বিষয় নয়, বরঞ্চ বিস্তারিত...
২৮. কাশীপ্রসাদ ঘোষ (Kasiprasad Ghosh) (১৮০৯-১৮৭৩) ধনী জমিদার শিবপ্রসাদ ঘোষের পুত্র কাশীপ্রসাদ হিন্দু কলেজের কৃতী ছাত্র। ইংরেজি ভাষায় কবিতা রচনা করে তিনি ক্যাপ্টেন ডি এল রিচার্ডসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। অনারারি ম্যাজিস্ট্রেট ও জাস্টিস অব পিস পদ লাভ করেন। ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যপ্রীতি তাঁকে ইংরেজ শাসকের স্তাবকে পরিণত করে নি। স্বদেশপ্রীতির জন্যই তিনি মিলসাহেবের ‘হিস্ট্রি অব
২২. জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন (John Elliot Drinkwater Bethune) (১৮০১-১৮৫১) কেম্রিজের কৃতী ছাত্র বেথুন গ্রিক, ল্যাটিন, জার্মান, ফরাসি ও ইতালি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেন, পার্লামেন্টে প্রশাসনিক পদে চাকুরিলাভের জন্য আইন পেশায় নিযুক্ত হন। লর্ড বেন্টিঙ্কের ‘সতীদাহ প্রথা রদ আইন—১৮২৯’ মামলায় সহাকারি হিসেবে কাজ করার জন্য ফ্রান্সিস বেথির আহ্বানে তিনি ভারতে আসেন। কিন্তু প্রিভি কাউন্সিলে তাঁর
১৬. দ্বারকানাথ ঠাকুর (Dwarkanath Tagore) (১৭৯৪-১৮৪৬) দক্ষতার সঙ্গে পৈত্রিক সম্পত্তির রক্ষাণাবেক্ষণ, নতুন জমিদারি ক্রয় ও তার পরিচালনা, ধনী জমিদারদের আইনি এজেন্ট হিসেবে কাজ ইত্যাদির পাশাপাশি দ্বারকানাথ এদেশে আধুনিক ব্যবসা-বাণিজ্যের পথিকৃৎ। তাঁর অভিমত ছিল, ব্রিটিশের সম্পদ শোষণ বন্ধ করতে হলে এদেশের জমিদারদের ব্যবসা-বাণিজ্যে আত্মনিয়োগ করতে হবে। বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন দ্বারকানাথ অনুধাবন করেছিলেন পুঁজি, প্রযুক্তি কৌশল ও নব উৎপাদন
১০. ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Bhavanicharan Bandyopadhyay) (১৭৮৭—১৮৪৮) ভবানীচরণ ছিলেন লেখক, সাংবাদিক ও তদানীন্তন কলকাতার রক্ষণশীল সমাজের নেতা। স্বশিক্ষিত ভবানীচরণ ফারসি, সংস্কৃত, ইংরেজিসহ কয়েকটি ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন। ইংরেজি জানার কারণে তিনি বিশপ হেবার, বিশপ মিডিলটন ও প্রধান বিচারপতি পুলার সহ কয়েকজন নামি ইংরেজের অধীনে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। সাংবাদিকতা ছিল তাঁর সবচেয়ে পছন্দের কাজ। সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সম্বাদ
৬. তিতুমির (Syed Mir Nisar Ali known as Titumir) (১৭৮২-১৮৩১) উনিশ শতকের প্রথমার্দ্ধের গণবিদ্রোহের ইতিহাসে তিতুমির (মির নিশার আলি) একটি স্মরণীয় নাম। তখন জমিদারেরা ছিলেন শোষক ও অত্যাচারী। তাঁদের করের বোঝায় চাষিদের নাভিশ্বাস উঠেছিল। তিতুমির সেইসব গরিব চাষি ও তাঁতিদের পক্ষাবলম্বন করছিলেন। বেশ কয়েকজন জমিদারের বিরুদ্ধে লড়াই করে তিনি জয়লাভ করেন। নারকেলবেড়িয়ায় নির্মাণ করেন এক
স্মৃতিপথে হেঁটে যান কবিতাসাধক নানা রঙের পাথর কুড়িয়ে নিয়ে তুলে দেন হাতে ভিতরে জমতে থাকা অন্তহীন মন্থরতা যেন এক ভাস্কর্য বহু স্তব্ধ রবিবারের কালো পাথর দিয়ে নির্মিত হয়েছে তা তার মতো আমারও ইচ্ছে করে প্রতিটি দিনের মধ্যে প্রশান্তি ভরে দিতে সেই রবিবারকে খুঁজে চলেন কবি যে রবিবার মানেই আত্মীয়তার দিন… ট্রামে ঘুরে বেড়াবার স্মৃতি ময়দান
১. উইলিয়াম কেরি (William Carey) (১৭৬১-১৮৩৪) যে সব বিদেশি বাংলা ও বাঙালির আত্মার আত্মীয় হয়েছিলেন, উইলিয়াম কেরি তাঁদের অন্যতম। ১৭৬১ সালে ইংল্যাণ্ডের নর্দানটনশায়ারে তাঁর জন্ম। তিনি ব্যাপটিস্ট সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত হন। ‘ব্যাপটিস্ট সোসাইটি ফর প্রোপাগেটিং দ্য গসপেল অ্যামাং দ্য হিদেন’ সংগঠনের সদস্য হিসেবে তিনি ভারতে আসেন ১৭৯৩ সালের ১৩ জুন। মুনশি রামরাম বসুর কাছে বাংলা

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন