বৃহস্পতিবার | ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | দুপুর ১২:৩৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (ষষ্ঠ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (পঞ্চম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (চতুর্থ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার শতবর্ষে সঙ্গীতের ‘জাদুকর’ সলিল চৌধুরী : সন্দীপন বিশ্বাস সাজানো বাগান, প্রায় পঞ্চাশ : অমর মিত্র শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (তৃতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (একাদশ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার খাদ্যদ্রব্যের লাগামছাড়া দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের : তপন মল্লিক চৌধুরী মিয়ানমারের সীমান্ত ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (দ্বিতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দশম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’ ‘দক্ষিণী’ সংবর্ধনা জানাল সাইকেলদাদা ক্যানসারজয়ীকে : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (প্রথম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (নবম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘তোমার নাম’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (অষ্টম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘হাওয়া-বদল’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার প্রবোধিনী একাদশী ও হলদিয়ায় ইসকন মন্দির : রিঙ্কি সামন্ত সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শুদ্ধতম প্রতিনিধি অন্নপূর্ণা খাঁ : আবদুশ শাকুর নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘শুভ লাভ’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ নিবন্ধ
চার শিবনাথ শাস্ত্রীর রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ কেবল একখানা জীবনীগ্রন্থ নয়, এটি একটি গবেষণাকর্ম। শিবনাথ শাস্ত্রীই বাংলার নবজাগরণের প্রথম ইতিহাসকার হিসেবে আলোচ্য গ্রন্থে আত্মপ্রকাশ করেছেন। বাংলা ও বাঙালির নবজাগরণের ইতিহাস রচনায় এ বই অপরিহার্য এক উপাদান, যাকে আমরা বলতে পারি আকর গ্রন্থ বা Primary Source। এ-গ্রন্থে রামতনু লাহিড়ীর জীবন-ইতিহাস, উনিশ শতকের সামূহিক অবক্ষয় এবং বিস্তারিত...
খ. ডেভিড হেয়ার ১৮১৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর হেয়ারের উদ্যোগে স্কুল সোসাইটি নামে আর একটি সভা স্থাপিত হইল। হেয়ার ও রাধাকান্ত দেব তাহার সম্পাদকের পদ গ্রহণ করিলেন। কলিকাতার স্থানে স্থানে নূতন প্রণালীতে ইংরাজি ও বাঙ্গালা শিক্ষার জন্য স্কুল স্থাপন করা এই সোসাইটির উদ্দেশ্য ছিল। হেয়ার ইহার প্রাণ ও প্রধান কার্য্য-নিবর্বাহক ছিলেন। তিনি ইহার উদ্দেশ্য সিদ্ধ করিবার
সেই কবে অচেনা নবকুমারকে এ প্রশ্ন করিয়াছিল অরণ্যবালিকা কপালকুণ্ডলা। অরণ্যের জটিল জটার জালে পথ হারাইয়াছিল নবকুমার। পথিকের পথ হারাইবার প্রশ্নটি উঠিয়াছে যুগে যুগে। নব যুগে জনারণ্যে পথ হারাইয়া ফেলে পথিক। বিমূঢ় বিভ্রান্ত হয়। পথ খুঁজিতে গিয়া আবার বিপথে যায়। পথ হারাইয়া নবকুমার কাপালিকের খপ্পরে পড়িয়াছিল। এ যুগের কাপালিক রাজনৈতিক নেতারা। পথ খুঁজিতে গিয়া পথিক তাঁহাদের
কেমন ছিল সেকালের কলকাতা, কেমন ছিল তার সংস্কৃতি, শিক্ষাদানের কৌশলই বা কেমন ছিল ? রামতনু লাহিড়ীর জীবনচরিত নির্মাণ-সূত্রে শিবনাথ এসব বিষয় চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন আলোচ্য গ্রন্থে। নিচের উদ্ধৃতি পঞ্চকের মাধ্যমে তৎকালীন কলকাতাকে শিবনাথ যেন আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরেছেন : ক. ধনী গৃহস্থগণ প্রকাশ্যভাবে বারবিলাসিনীগণের সহিত আমোদ-প্রমোদ করিতে লজ্জা বোধ করিতেন না। তখন উত্তর পশ্চিমাঞ্চল
ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস (১৮২০-১৮৯৫) // কার্ল মার্কসের পরমাত্মীয় রক্তের সঙ্গে যার সম্পর্ক আছে, তাকেই আমরা সাধারণত আত্মীয় বলি। ফ্রেডারিখ এঙ্গেলসের সঙ্গে মার্কসদের কোন রক্তের সম্পর্ক নেই। না থাকুক, তবু এঙ্গেলস কার্ল মার্কসের পরমাত্মীয়। তিনি মার্কসের সবচেয়ে বড় বন্ধু। বন্ধু কে? রাজদ্বারে, শ্মশানে যে সঙ্গী হয়, সেই বন্ধু। সবচেয়ে বড় বন্ধু তিনি, যিনি দুঃখের ভাগ নিতে পারেন,
সঙ্গীতশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি গিয়েছেন সলিল চৌধুরী। খুব ইচ্ছে তাঁর লেখা কয়েকটা গান যেন ‘হেমন্তদা’ রেকর্ড করেন। সলিল তাঁকে ভারতীয় গণনাট্য সঙ্ঘের জন্য বাঁধা কয়েকটি গান শোনান। সেই গান শুনে হেমন্ত বললেন, ‘না, এখন এই গান রেকর্ড করা যাবে না। অন্য কোনও গান থাকলে শোনান।’ তখন সলিলের কাছে নতুন কোনও গান নেই। তাই বললেন, ‘এখন
অগ্রজ মনোজ মিত্র ৮৫ পেরিয়ে ৮৬ হলেন না। শ্রীচরণেষু চলে গেলেন। আমার আপনার সেই বাঞ্ছারাম। সাজানো বাগান নাটকের বাঞ্ছা কাপালি। সেই ১৯৫৯-এর মৃত্যুর চোখে জল নাটকের বৃদ্ধ বঙ্কিম (তখন তিনি ২১ বছর) এত বছর ধরে একটু একটু করে প্রকৃত বয়সে পৌঁছেছে। জীবনের সত্য আর মঞ্চের মায়াজাল মিলে মিশে গেছে। বাঞ্ছারাম বৃদ্ধ হয়েছেন কিনা জানি না,
শিবনাথ শাস্ত্রীর উপর্যুক্ত ভাষ্যে সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে আলোচ্য গ্রন্থের মৌল চারিত্র্য। রামতনু লাহিড়ীর জীবন এবং তৎকালীন বাংলার জাগরণ যে অভিন্ন-সূত্রে গ্রথিত, এই অভিজ্ঞানই গ্রন্থটিকে দিয়েছে স্বতন্ত্র মর্যাদা। একজন আলোকিত মানুষের জীবনেতিহাস লিখতে গিয়ে সময়ের পূর্ণাঙ্গ ও বস্ত্তনিষ্ঠ বিবরণ এই গ্রন্থে যেভাবে উঠে এসেছে, তেমন দৃষ্টান্ত বাংলা সাহিত্যে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ-গ্রন্থে ধরা পড়েছে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন