সোমবার | ১৪ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | সকাল ৯:২১
Logo
এই মুহূর্তে ::
সিন্ধিভাষায় দ্রাবিড় শব্দের ব্যবহার : অসিত দাস সিন্ধুসভ্যতার জীবজগতের গতিপ্রকৃতির মোটিফ : অসিত দাস হনুমান জয়ন্তীতে নিবেদন করুন ভগবানের প্রিয় নৈবেদ্য : রিঙ্কি সামন্ত গল্প লেখার গল্প : হাসান আজিজুল হক ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (শেষ পর্ব) : জমিল সৈয়দ চড়কপূজা কি আসলে ছিল চণ্ডকপূজা : অসিত দাস অরুণাচলের আপাতিনি : নন্দিনী অধিকারী ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (সপ্তম পর্ব) : জমিল সৈয়দ শাহরিয়ার কবিরকে মুক্তি দিন : লুৎফর রহমান রিটন ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (ষষ্ঠ পর্ব) : জমিল সৈয়দ ওয়াকফ সংশোধনী আইন এই সরকারের চরম মুসলিম বিরোধী পদক্ষেপ : তপন মল্লিক চৌধুরী ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (পঞ্চম পর্ব) : জমিল সৈয়দ যশোধরা — এক উপেক্ষিতা নারীর বিবর্তন আখ্যান : সসীমকুমার বাড়ৈ কলকাতার কাঁচাভেড়া-খেকো ফকির ও গড়ের মাঠ : অসিত দাস ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (চতুর্থ পর্ব) : জমিল সৈয়দ রামনবমী পালন এবং হুগলী চুঁচুড়ার শ্রীরামমন্দির : রিঙ্কি সামন্ত ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (তৃতীয় পর্ব) : জমিল সৈয়দ মিয়ানমারে ভূমিকম্প — প্রতিবেশী দেশের জনগণের পাশে বাংলাদেশ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (দ্বিতীয় পর্ব) : জমিল সৈয়দ হুমায়ুন-এক স্মৃতি-এক আলাপ : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সনজীদা যার সন্তান : শুভপ্রসাদ নন্দী মজুমদার ওড়িশার হীরক ত্রিভুজ : ললিতগিরি, উদয়গিরি ও রত্নগিরি (প্রথম পর্ব) : জমিল সৈয়দ অবসর ঠেকাতেই মোদী হেডগেওয়ার ভবনে নতজানু : তপন মল্লিক চৌধুরী লিটল ম্যাগাজিনের আসরে শশাঙ্কশেখর অধিকারী : দিলীপ মজুমদার রাঁধুনীর বিস্ময় উন্মোচন — উপকারীতার জগৎ-সহ বাঙালির সম্পূর্ণ মশলা : রিঙ্কি সামন্ত রামনবমীর দোল : অসিত দাস মহারাষ্ট্রে নববর্ষের সূচনা ‘গুড়ি পড়বা’ : রিঙ্কি সামন্ত আরামবাগে ঘরের মেয়ে দুর্গাকে আরাধনার মধ্য দিয়ে দিঘীর মেলায় সম্প্রীতির মেলবন্ধন : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ‘বিজ্ঞান অন্বেষক’ পত্রিকার ২২তম বর্ষ উদযাপন : ড. দীপাঞ্জন দে হিন্দিতে টালা মানে ‘অর্ধেক’, কলকাতার টালা ছিল আধাশহর : অসিত দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ অন্নপূর্ণা পূজা ও বাসন্তী পূজার আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ গল্প
ববিতার অস্থি যমুনার কালো জলে ভাসিয়ে দিল উমেশ। পন্ডিতজী বলেছিল, “আর পিছন ফিরে তাকাবে না। পত্নীকে তুমি এই সংসারের মোহমায়া থেকে মুক্তি দিয়ে দিলে!” কালিন্দীর কালো রঙের মত আকাশেও সেদিন আঁধার ঘিরে আছে। চারিদিকে চাপ চাপ অন্ধকার। আজ কি অমাবস! না মেঘে ঢেকে আছে চাঁদনি! কে জানে! এইসব তিথি নক্ষত্রের হিসেব রাখত ববিতা। আজ প্রদোষ বিস্তারিত...
মাঝরাতে ঘুমটা ভেঙে যেতে আর শুয়ে থাকতে পারল না মহাশ্বেতা মাহেশ্বরী। ঘরে এসি চলছে, তবু কপালে, ঘাড়ে বুকের ভাঁজে বিনবিনে ঘাম অস্বস্তি এনে দেয়। একটু ঘন শ্বাস পড়ছে। মধ্য জীবনে পৌঁছে কি পেয়েছেন আর কি পাননি, তার হিসেব করতে মন সায় দেয় না। তবু মস্তিষ্কের কোথাও যেন হিসেবটা চলে। চলতেই থাকে। বসন্ত কাল। সমুদ্রের ধারের
আয়েষা দুদিন ইস্কুল যায় চারদিন যেতে পারে না। মাঝেমধ্যেই তার জ্বর, গলাব্যথা, সর্দিকাশি। ইস্কুল না যেতে পারলে তার দুঃখ হয় বটে তবে জ্বর আসার সময়টাও তার খুব ভালো লাগে। জ্বরটা কেমন বন্ধুর মত এসে তার হাত ধরে। মাথার মধ্যে বুড়বুড়ি কাটে। স্বপ্ন দেখায়। রঙিন সব স্বপ্ন! স্বপ্নেরা চারপাশে ঘোরাঘুরি করছে, ঠিক সেই সময়টাই মা শালু
যার আসার কথা তার চিহ্ন খুঁজে পাওয়া গেল না স্টেশনে। তার বদলে ইন্টার ক্লাস কম্পার্টমেন্ট থেকে ও নেমে এল। নেমে আসতেই মুখোমুখি দেখা। মাধবী চৌধুরী। চেন-বাঁধা ফক্সটেরিয়ারটা আলগা পেয়ে সুধাংশুর ত্রিসীমানা ছাড়িয়ে ছুট। ঠোঁটের সিগারেট ঝুলতে থাকল ঠোঁটেই। চোখে চোখ রেখে সুধাংশু বললে অবাক হয়ে, ‘তুমি!’— তাই তো, তুমি এখানে! মাধবী বিস্ময় প্রকাশ করলে। কুলি
নীলাচলের মাথায় মেঘ নেই। সুন্দর একটা গোধূলি আকাশ প্রসারিত হয়ে আছে ব্রহ্মপুত্রের উপর দিয়ে। অম্বুবাচীতে এমন একটা সাধারণত হয় না, মেঘ-বৃষ্টি থাকে। মুহূর্তটাকে কাজে লাগাতেই হবে, রাজীব দ্রুত ক্যামেরার অ্যাপারচার ঠিক করে সাটার বাটন টিপল-ক্লিক ক্লিক। সে তান্ত্রিক যোগিনীর অনেকগুলো ছবি তুলল। এই ব্লু আওয়ারে পছন্দমতো ছবি তুলতে পারলে রাজিবের মন ভালো হয়ে যায়। সে
“সুও দুও ভাসে, টাকা কড়ি আসে”, উত্তেজনায় রিনির রিনরিনে গলা উচ্চগ্রামে। রিনি চেঁচাচ্ছে আর ছড়ার তালে তালে ট্যাঙ ট্যাঙ কাঁসর বাজাচ্ছে। আজ গঙ্গায় সুওদুওর নৌকাভাসান। রিনির ছোটকার দুহাতে দুটো খেলনার নৌকা। শান্তিমাসির হাতেও তাই। শীতের দুপুরের রোদ্দুরে ছেঁড়া চটের ওপর আরামে কুন্ডলী পাকিয়ে ভুলোটা রোজ ঝিমোয়। কাঁসর আর রিনির মিলিত চিৎকারে সে চমকে উঠল। তারপর
সকাল থেকেই স্ত্রীকে তাড়া দিতে শুরু করেছিল রথীন। দেবীর সময় চলে সংসার মেনে ঠিকঠাক চলার উপায় থাকলে এগোয়, না হলে যখন-তখন স্লো হয়ে পড়ে। সেই জন্যেই ভাবনা। তবে, আজকের দিনটা আলাদা। কত বছর পরে যে দেবীও মনে করতে পারে না, বাড়ি ও বাড়ির আশপাশের কলকাতা থেকে ঝাড়া হাত-পায়ে বেরুবার একটা উপলক্ষ পেল। মনে মনে একটা
[“তুই তোর শরীরের যত্ন রাখ, তুই তো জানিসনে বেঁচে থাকার জন্য তোর শরীরটার প্রয়োজন হবে।” আফ্রিকার উগান্ডার তরুণ প্রজন্মের লেখিকা জোয়ানিতা ম্যালে তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন এ গল্পের মুখ্য চরিত্র গণিকা মেয়েটির প্রতি তার গর্ভধারিনী মায়ের এই উক্তিকে সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরে।] আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন, আমি এই জীবনকে পছন্দ করি না। কিন্তু খদ্দেররা আমাকে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন