শনিবার | ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | বিকাল ৫:৪৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
সিন্ধু সভ্যতার ভূখণ্ড মেলুহা-র সঙ্গে বাণিজ্যে মাগান দেশ : অসিত দাস তদন্তমূলক সাংবাদিকতা — প্রধান বিচারপতির কাছে খোলা চিঠি : দিলীপ মজুমদার হেমন্তকুমার সরকার ও নজরুল-স্মৃতিধন্য মদনমোহন কুটির : ড. দীপাঞ্জন দে রামমোহন — পুবের সূর্য পশ্চিমে অস্তাচলে গেলেও শেষ জীবনে পিছু ছাড়েনি বিতর্ক : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাওবাদী দমন না আদিবাসীদের জমি জঙ্গল কর্পোরেট হস্তান্তর : তপন মল্লিক চৌধুরী জৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষে শ্রী অপরা একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত পর্যটন মানচিত্রে রামমোহনের জন্মভূমিতে উন্নয়ন না হওয়ায় জনমানসে ক্ষোভ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ : সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর গোয়ার সংস্কৃতিতে সুপারি ও কুলাগার কৃষিব্যবস্থা : অসিত দাস পুলওয়ামা থেকে পহেলগাঁও, চিয়ার লিডার এবং ফানুসের শব : দিলীপ মজুমদার ক্যের-সাংরী কথা : নন্দিনী অধিকারী সুপারি তথা গুবাক থেকেই এসেছে গোয়ার নাম : অসিত দাস রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে হিন্দু-জার্মান ষড়যন্ত্র মামলা — আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংকট : সুব্রত কুমার দাস সিন্ধুসভ্যতার ভাষা যে ছিল প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার প্রমাণ মেলুহা তথা শস্যভাণ্ডার : অসিত দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (শেষ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস জাতিভিত্তিক জনগণনার বিজেপি রাজনীতি : তপন মল্লিক চৌধুরী গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তালশাঁসের চাহিদা : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (ষষ্ঠ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস ভারতের সংবিধান রচনার নেপথ্য কারিগর ও শিল্পীরা : দিলীপ মজুমদার চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (পঞ্চম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস আলোর পথযাত্রী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (চতুর্থ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস কন্নড় মেল্ল থেকেই সিন্ধুসভ্যতার ভূখণ্ডের প্রাচীন নাম মেলুহা : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (তৃতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস লোকভুবন থেকে রাজনীতিভুবন : পুরুষোত্তম সিংহ
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ গল্প
কত হয়েছে তোমার? ছেলেটি বিল দেখাল। তিনি একবার চোখ বুলিয়ে টাকা দিয়ে দিলেন। সামান্য রিফান্ড ছিল। সেটুকু আর নিলেন না। খাবারের দুটি কনটেইনার নিলেন দরজার কাছে হাত বাড়িয়ে। ছেলেটি বলল, আসি। তিনিও বললেন, এসো। ছেলেটি ঘুরে যাচ্ছিল। তিনি বললেন, এসো মানে ভেতরে এসো। রোগাটে ছেলেটি তাকাল। তিনি বললেন, তোমার সঙ্গে অল্প কথা আছে আমার। বেশ বিস্তারিত...
নীলাকাশের ইশারা আমাদের প্রতিদিনই বলছে, “আনন্দধামের মাঝখানে তোমাদের প্রত্যেকের নিমন্ত্রণ।” এ কথা বলে বসন্তের হাওয়া। এ কথা বলেন বিরহের মরমিয়া কবি। যারা এই ডাকে সাড়া দেয়, এই ডাকে ভাসতে চায়, তাদের সকালের প্রভাত কিরণ এসে ধাক্কা মারে। দুপুরের ঝিম ধরা নিস্তব্ধতা এসে বলে, “কি গো! এখনও পোঁটলা পুঁটলি বাঁধো নাই?” সন্ধ্যার মেঘে অস্তসূর্যচ্ছটা দূত পাঠায়।
বিয়ের পর অন্তরার দিনগুলো যেন প্রজাপতির ডানায় ভর করে উড়ে যাচ্ছে। এত রঙচঙে রঙিন তবুও ধরে রাখা যায় না। এম.এ পাশ করার পর অন্তরাকে যখন ওর বাবা জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “কি রে, এবার সরকারী চাকরির পরীক্ষার জন্য তৈরী হবি নাকি পিএইচডি করবি?” মুহূর্তকাল না ভেবেই ও জবাব দিয়েছিল, “অনেক হয়েছে বাবা, আর কিচ্ছু নয়। এখন শুধু
মাঝরাতে ঘুমটা ভেঙে যেতে আর শুয়ে থাকতে পারল না মহাশ্বেতা মাহেশ্বরী। ঘরে এসি চলছে, তবু কপালে, ঘাড়ে বুকের ভাঁজে বিনবিনে ঘাম অস্বস্তি এনে দেয়। একটু ঘন শ্বাস পড়ছে। মধ্য জীবনে পৌঁছে কি পেয়েছেন আর কি পাননি, তার হিসেব করতে মন সায় দেয় না। তবু মস্তিষ্কের কোথাও যেন হিসেবটা চলে। চলতেই থাকে। বসন্ত কাল। সমুদ্রের ধারের
আয়েষা দুদিন ইস্কুল যায় চারদিন যেতে পারে না। মাঝেমধ্যেই তার জ্বর, গলাব্যথা, সর্দিকাশি। ইস্কুল না যেতে পারলে তার দুঃখ হয় বটে তবে জ্বর আসার সময়টাও তার খুব ভালো লাগে। জ্বরটা কেমন বন্ধুর মত এসে তার হাত ধরে। মাথার মধ্যে বুড়বুড়ি কাটে। স্বপ্ন দেখায়। রঙিন সব স্বপ্ন! স্বপ্নেরা চারপাশে ঘোরাঘুরি করছে, ঠিক সেই সময়টাই মা শালু
যার আসার কথা তার চিহ্ন খুঁজে পাওয়া গেল না স্টেশনে। তার বদলে ইন্টার ক্লাস কম্পার্টমেন্ট থেকে ও নেমে এল। নেমে আসতেই মুখোমুখি দেখা। মাধবী চৌধুরী। চেন-বাঁধা ফক্সটেরিয়ারটা আলগা পেয়ে সুধাংশুর ত্রিসীমানা ছাড়িয়ে ছুট। ঠোঁটের সিগারেট ঝুলতে থাকল ঠোঁটেই। চোখে চোখ রেখে সুধাংশু বললে অবাক হয়ে, ‘তুমি!’— তাই তো, তুমি এখানে! মাধবী বিস্ময় প্রকাশ করলে। কুলি
নীলাচলের মাথায় মেঘ নেই। সুন্দর একটা গোধূলি আকাশ প্রসারিত হয়ে আছে ব্রহ্মপুত্রের উপর দিয়ে। অম্বুবাচীতে এমন একটা সাধারণত হয় না, মেঘ-বৃষ্টি থাকে। মুহূর্তটাকে কাজে লাগাতেই হবে, রাজীব দ্রুত ক্যামেরার অ্যাপারচার ঠিক করে সাটার বাটন টিপল-ক্লিক ক্লিক। সে তান্ত্রিক যোগিনীর অনেকগুলো ছবি তুলল। এই ব্লু আওয়ারে পছন্দমতো ছবি তুলতে পারলে রাজিবের মন ভালো হয়ে যায়। সে
“সুও দুও ভাসে, টাকা কড়ি আসে”, উত্তেজনায় রিনির রিনরিনে গলা উচ্চগ্রামে। রিনি চেঁচাচ্ছে আর ছড়ার তালে তালে ট্যাঙ ট্যাঙ কাঁসর বাজাচ্ছে। আজ গঙ্গায় সুওদুওর নৌকাভাসান। রিনির ছোটকার দুহাতে দুটো খেলনার নৌকা। শান্তিমাসির হাতেও তাই। শীতের দুপুরের রোদ্দুরে ছেঁড়া চটের ওপর আরামে কুন্ডলী পাকিয়ে ভুলোটা রোজ ঝিমোয়। কাঁসর আর রিনির মিলিত চিৎকারে সে চমকে উঠল। তারপর

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন