শুক্রবার | ২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সন্ধ্যা ৭:৫৫
Logo
এই মুহূর্তে ::
‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল — দোলা লাগল কি : দিলীপ মজুমদার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত সিঙেরকোণ-এর রাধাকান্ত এখনও এখানে ব্যাচেলর : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত বাজারে ভেজাল ওষুধের রমরমা দায় কার : তপন মল্লিক চৌধুরী বাঙালি বিজ্ঞানীর গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘কুড়কুড়ে ছাতুতে’ ক্যানসার নিকেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বোলপুর কি সত্যিই বলিপুর : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের উপর প্রভাব : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন অসুখী রাজকন্যাদের লড়াইয়ের গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করতে গবেষণায় একের পর এক সাফল্য রূপায়ণের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কল্পনার ডানায় বাস্তবের রূপকথা : পুরুষোত্তম সিংহ হাইকোর্টের রায়ে ভাবাদিঘীতে তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরুর নির্দেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী কমছে, সঙ্কটে সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুল : তপন মল্লিক চৌধুরী ফল্গু নদীর তীরে একটি ছোট শহর এই বুদ্ধগয়া : বিজয় চৌধুরী শাহিস্নান নয়, আদতে কথাটি ছিল সহিস্নান : অসিত দাস মৈত্রেয়ী ব্যানার্জি-র ভূতের গল্পো ‘হোমস্টে’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ কলকাতা
বৈঠকে সকলেরই চিন্তান্বিত মুখ। তাহলে কি সব আশার বিনাশ হল অঙ্কুরেই? ওদিকে বেশ কয়েকটি বিরোধী প্রোডাকশন হাউস পার্টি দিতে শুরু করেছে। তারা আড়ালে দুয়ো দিয়ে বলছে, ‘ফুঃ! ফালতু মাল্টি স্টারার নিয়ে হাইপ তুলেছিল। বেশ হয়েছে, দেখ কেমন লাগে!’ অবশ্য এসব বলার কারণও ছিল। প্রথম কয়েকদিনের মধ্যেই বোঝা গেল এ ছবি ফ্লপ। তাকে রক্ষা করার ক্ষমতা বিস্তারিত...
চৈত্র মাসের পয়লা। জমজমাট শৈবতীর্থ তারকেশ্বর। আরও জমজমাট লক্ষ্য করা গেল গত সোমবার। এ রাজ্য ছাড়াও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংসারের মায়া ত্যাগ করে হাজার হাজার ভক্ত একটু পুণ্যের আশায় বাবার ধামে উপস্থিত হয়েছেন। তারকবাবার দুধপুকুরে স্নান করে সন্ন্যাস ব্রত নিয়ে শিবকে খুশি করতে মন্দির প্রাঙ্গণে হত্যে দিচ্ছেন। এ চিত্র এখন শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে এলেই চোখে
পিছিয়ে যাই আজ থেকে একশো চার বছর আগে। সময়টা ছিল নির্বাক চলচ্চিত্রের। সেই যুগে সিনেমার পর্দায় দেখানো হলো প্রগাঢ় চুম্বনের দৃশ্য। সিনেমার নাম বিলাত ফেরত।১৯২১ সালে মুক্তি পায় ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় প্রযোজিত ও পরিচালিত প্রথম নির্বাক লাভ-স্টোরি (কমেডিযুক্ত)। সিনেমায় সেই অন্তরঙ্গ চুম্বন দৃশ্যে ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন সুশীলাবালা দেবী। ‘চুম্বন তো আগেও বহুবার’ কিন্তু প্রকাশ্যে,
দোল উৎসবকে রাধাকৃষ্ণের লীলামাহাত্ম্যের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। যদিও শ্রীচৈতন্যের সময় থেকে এই উৎসব আপামর জনতার উৎসব হয়ে ওঠে। মদন ও রতির মদনোৎসব থেকে বিবর্তিত হয়েই নাকি দোল বা হোলি উৎসব এসেছে। তবে মদনোৎসব পালিত হত অশোকবৃক্ষ বা দোহলীর নীচে। রাধাকৃষ্ণের লীলাখেলাও কি তাহলে অশোকবৃক্ষের নীচে সংঘটিত হত? চৈতন্যদেবের সময় তো অশোকবৃক্ষ তথা দোহলী অপ্রাসঙ্গিক
শিবরাত্রির ভাঙের নেশা এখনো কাটেনি ছেলেবুড়োর। শেখাওয়াটির গলি মহল্লায় ধাপের সঙ্গতে হোলী ধামাল শুরু, “যারাসা বাহার আ যা শাঁওরে, খেলেলা হোলী”। প্রতিবছরের মত ধামাল টোলীতে জুটেছে বহুরূপীরা। চটকদার ঘাঘরা, নকলবেণী, নথ, চুড়ি আর ঘোমটা পরা নারীসাজা পুরুষ বহুরূপীদের সঙ্গে ছেলে ছোকরার নকল রোম্যান্স। ‘উড়ত গুলালে’ যে শুধু ব্রজের হোরী নয়, থাকে চটুল ইশারাও। ভাঙ আর
মদন উৎসব বা মদন মহোৎসব প্রাকহোলি যুগের এক প্রধান উৎসব। মূলত কামদেব মদন ও রতিকে উপলক্ষ করে গড়ে ওঠা এই উৎসবের আয়োজন করা হত অশোকবৃক্ষের নীচে। মদনের পঞ্চশরের মধ্যে অন্যতম অশোকবৃক্ষের ডাল। পরে রাধাকৃষ্ণের লীলাখেলাও সংঘটিত হত অশোকবৃক্ষের নীচে। তাই দোল বা হোলি যে মদনোৎসবের সিকোয়েলি বা সম্প্রসারণ, তা বোঝাই যাচ্ছে। অশোকবৃক্ষের দেবীর নাম শোকরহিতা।
মিষ্টির নাম অমৃতকেলী। কেলী অর্থাৎ ক্ষীর। ঘন দুধ, এলাচ, কর্পূর মিশিয়ে তৈরি এ ক্ষীরের স্বাদ অমৃততুল্য… তাই নাম অমৃতকেলী। মিষ্টান্ন নিজুক ও দুধলুচি।হলদিয়ার মিষ্টান্ন “নিজুক” হল বগড়ির দোল খেলার সময় গুড় দিয়ে তৈরি একটি বিশেষ মিষ্টি, যা প্রভুকে শীতল ভোগে দেওয়া হয়। তমলুক শহরে মহাপ্রভুর মন্দির প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো। এখানে মহাপ্রভুকে ৫৬ ভোগ ও
দেশের দারিদ্র ও অপুষ্টি নিয়ে অধিকাংশ অর্থনীতিবিদ এবং সমাজকর্মী সরকারের নীতিকেই স্পষ্টভাবে দায়ী করেন। তাঁদের বক্তব্য, দেশের অবনতিশীল অবস্থার পরেও সরকার তা নিয়ে আদৌ চিন্তিত বলে মনে হয়না। বিশেষ করে গত এক দশকে সরকারের নীতির কারণে দরিদ্র সমাজ তীব্র অপুষ্টির মুখোমুখি এবং ভারতীয় সমাজের সবচেয়ে অপুষ্টির শিকার আদিবাসীরা। এ পর্যন্ত সরকারি তথ্য জানাচ্ছে যে ভারতের

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন