বুধবার | ১৯শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ৪:৫৫
Logo
এই মুহূর্তে ::
চাষিদের বাঁচাতে রাজ্যের সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার মোদীর মিডিয়া ব্যস্ত কুম্ভের মৃত্যুমিছিল ঢাকতে : তপন মল্লিক চৌধুরী রেডিওকে আরো শ্রুতিমধুর করে তুলেছিলো আমিন সায়ানী : রিঙ্কি সামন্ত গোপাল ভাঁড়ের আসল বাড়ি চুঁচুড়ার সুগন্ধ্যায় : অসিত দাস প্রতুলদার মৃত্যু বাংলা গানের জগতে অপূরণীয় ক্ষতি — মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : সুমিত ভট্টাচার্য মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়, মিথ এবং ডিকনস্ট্রাকশন : অসিত দাস মহাকুম্ভ ও কয়েকটি প্রশ্ন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভিয়েতনামের গল্প (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব কাশীকান্ত মৈত্রের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন : ড. দীপাঞ্জন দে অমৃতের সন্ধানে মাঘী পূর্ণিমায় শাহীস্নান : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের যোগ : অসিত দাস ‘হরিপদ একজন বেঁটে খাটো সাদামাটা লোক’-এর গল্প হলেও… সত্যি : রিঙ্কি সামন্ত রোহিঙ্গা সংকট — ফেলে আসা বছর ও আগামীদিনের প্রত্যাশা : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ‘রাঙা শুক্রবার অথবা কহরকন্ঠ কথা’ উপন্যাস বিষয়ে শতদল মিত্র যা বললেন রবীন্দ্রনাথের ধর্মীয় পরিচয় : গোলাম মুরশিদ কেজরিওয়াল হারলো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অরাজকতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য : তপন মল্লিক চৌধুরী বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (চতুর্থ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সাহেব লেখক দেড়শো বছর আগেই বলেছিলেন পঞ্চানন কুশারীর কবিয়াল হওয়ার সম্ভাবনার কথা : অসিত দাস বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (তৃতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সর্বপাপবিনাশীনি জয়া একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (দ্বিতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বাজেটে সাধারণের জীবনমানের উন্নয়নের একটি কথাও নেই : তপন মল্লিক চৌধুরী শঙ্খ ঘোষ-এর ‘এখন সব অলীক’ নস্টালজিক অনুভূতি দিয়ে ঘেরা মায়াময় এক জগৎ : অমৃতাভ দে বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (প্রথম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কালো গোঁসাইয়ের চিঠি — চিঠিকেন্দ্রীক স্মৃতির পুনর্জীবন : মোঃ তুষার উদ্দিন নব নব রূপে : নন্দিনী অধিকারী সরস্বতীর বীণা কচ্ছপী ও গজকচ্ছপ বাঙালি বুদ্ধিজীবী : অসিত দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বসন্ত পঞ্চমী ও সরস্বতী পুজোর  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ কলকাতা
এ রাজ্যে বহুজাতিক সংস্থা ও ফড়ে বা মধ্যস্বত্বভোগীদের হাত থেকে চাষিদের বাঁচাতে এগিয়ে এল মা মাটি মানুষের সরকার। যা দেশে নজিরবিহীন ঘটনা। চাষিদের ফসলের ন্যায্য দাম পাওয়ার বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে পঃবঃ সরকার এক জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিল। উদ্দেশ্য হল পুঁজিপতি ও বহুজাতিক সংস্থার হাত থেকে চাষিদের বাঁচাতে সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই রাজ্যের। প্রসঙ্গত, দেশের কৃষি বিস্তারিত...
রেডিও শব্দটা শুনলেই মনে পড়ে যায় ছোটবেলার কথা, বাবার কথা। শান্ত ধীর নিস্তরঙ্গ মফস্বল শহরে বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামতেই বাবা অফিস থেকে বাড়ি ফিরেই রেডিওটা অন করত। চলতো দীর্ঘক্ষণ ধরে, কোন কোন সময়তো বাবা ঘুমিয়েই পড়তো রেডিও চালিয়ে। আমি কিম্বা মা গিয়ে রেডিওর বড় নব ঘুরিয়ে অফ করে দিতাম।আর বাবার অফিসের ছুটি থাকলে, সকালে বাজার
কেউ কি জানেন নদিয়ার মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের রাজবৈদ্য ছিলেন হুগলির চুঁচুড়ার কাছের জায়গা সুগন্ধ্যার লোক? বাস্তবিকই তাই। তাঁর নাম গোবিন্দরাম রায়। তাঁর দাদার নাম জগন্নাথ রায়। গোবিন্দরাম রায়ের ভিটা এখনও হুগলির সুগন্ধ্যায় বর্তমান। তবে মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অন্নদামঙ্গল কাব্যে মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভাসদ, মন্ত্রী-অমাত্য-পেয়াদা-বাজনদারদের সকলের নামই লিপিবদ্ধ করে গেছেন। গোবিন্দরাম রায়ের কথাও সেখানে সসম্মানে
শনিবার সকালে এসএসকেএম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ও গীতিকার প্রতুল মুখোপাধ্যায়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। এদিন শিল্পীর প্রয়াণের খবর পাওয়া মাত্রই হাসপাতালে ছুটে যান মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন ও সাংসদ দোলা সেন। অরূপ বিশ্বাস জানান, “দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পরে শনিবার তাঁর প্রয়াণ হয়। তিনি অসুস্থ হওয়ার পর থেকে
গোপাল ভাঁড়ের আসল পরিচয় কী? তাঁকে কি ঐতিহাসিক চরিত্র হিসেবে ধরা হয়? নাকি কাল্পনিক এক বিদূষকের জায়গাতেই রাখা হয় তাঁকে? কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভার বিদূষক হিসাবে মুক্তারাম মুখোপাধ্যায়, হাস্যার্ণব, রামকেল, শংকর তরঙ্গ প্রমুখের নাম পাওয়া গেলেও গোপাল ভাঁড় চরিত্রটির ঐতিহাসিকভাবে কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না। লোককল্পনা থেকে উঠে আসা চরিত্রটি কাল্পনিক বলে ধরে নিয়েছেন কোনও কোনও বিশেষজ্ঞ।
অভয় সিং। আইআইটি বাবা। এখন সকলের চেনা মুখ, পরিচিতি অভয়ের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত কি কি ঘটনা, কিরকম খাদ্যাভ্যাস সবকিছুর সঙ্গে। প্রথমে বাবার মুখে শোনা গেল ত্যাগের কথা। তারপর শোনা গেল তাঁকে তাঁর আখড়া থেকে বিতাড়িত হতে হয়েছে কারণ তাঁর জনপ্রিয়তা দেখে নাকি আখড়ার মুখ্য যিনি, তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আইআইটি বাবার মতে আখড়ার সন্ন্যাসীর হিংসা
পরদিন সকালেই রওনা দিতে হবে হ্যানয়ের উদ্দেশ্যে। সকালে তাই আবার রোয়িং। উপসাগরে চুনাপাথরের গুহার ভেতর দিয়ে যাওয়া। প্রাতরাশ সেরে তৈরি হয়ে নিলাম। তারপর নৌকোবিহার, একটি নৌকোতে ছ-জন যেতে পারে। তরতর করে বইছে তরী, বইছে খোলা বাতাস, মুক্ত আমি, মুক্ত তুমি, মুক্ত যে এই আকাশ। আপনমনে আপন কথা বলার এই অভ্যেস তো অনেক পুরনো। চুনাপাথরের গুহামুখের
আলাপচারিতার সুযোগ বিশেষ না হওয়ায়, পড়তে পড়তেই জেনেছি তাঁকে। আর জানতে জানতেই নিমজ্জিত হওয়া— কাশীকান্তময় হয়ে ওঠা। শুধু একজন জননেতা বা মানুষের কল্যাণার্থে নিয়োজিতপ্রাণ ব্যক্তি হিসেবেই নয়, তাঁর সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব, লেখার বিষয়, বাগ্মিতা, জীবনচর্যা সম্পর্কে যত জেনেছি ততই তিনি আকৃষ্ট করেছেন আমাকে। ‘বঙ্গবিভূষণ কাশীকান্ত মৈত্র স্মারকগ্রন্থ’-টির কাজ তাই আমার জীবনের অন্যতম শিক্ষণীয় পর্যায় হয়ে রইল।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন