শনিবার | ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ৯:১৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
বাঙালি মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা : ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সিন্ধু সভ্যতার ভূখণ্ড মেলুহা-র সঙ্গে বাণিজ্যে মাগান দেশ : অসিত দাস তদন্তমূলক সাংবাদিকতা — প্রধান বিচারপতির কাছে খোলা চিঠি : দিলীপ মজুমদার হেমন্তকুমার সরকার ও নজরুল-স্মৃতিধন্য মদনমোহন কুটির : ড. দীপাঞ্জন দে রামমোহন — পুবের সূর্য পশ্চিমে অস্তাচলে গেলেও শেষ জীবনে পিছু ছাড়েনি বিতর্ক : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাওবাদী দমন না আদিবাসীদের জমি জঙ্গল কর্পোরেট হস্তান্তর : তপন মল্লিক চৌধুরী জৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষে শ্রী অপরা একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত পর্যটন মানচিত্রে রামমোহনের জন্মভূমিতে উন্নয়ন না হওয়ায় জনমানসে ক্ষোভ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ : সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর গোয়ার সংস্কৃতিতে সুপারি ও কুলাগার কৃষিব্যবস্থা : অসিত দাস পুলওয়ামা থেকে পহেলগাঁও, চিয়ার লিডার এবং ফানুসের শব : দিলীপ মজুমদার ক্যের-সাংরী কথা : নন্দিনী অধিকারী সুপারি তথা গুবাক থেকেই এসেছে গোয়ার নাম : অসিত দাস রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে হিন্দু-জার্মান ষড়যন্ত্র মামলা — আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংকট : সুব্রত কুমার দাস সিন্ধুসভ্যতার ভাষা যে ছিল প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার প্রমাণ মেলুহা তথা শস্যভাণ্ডার : অসিত দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (শেষ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস জাতিভিত্তিক জনগণনার বিজেপি রাজনীতি : তপন মল্লিক চৌধুরী গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তালশাঁসের চাহিদা : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (ষষ্ঠ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস ভারতের সংবিধান রচনার নেপথ্য কারিগর ও শিল্পীরা : দিলীপ মজুমদার চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (পঞ্চম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস আলোর পথযাত্রী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (চতুর্থ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস কন্নড় মেল্ল থেকেই সিন্ধুসভ্যতার ভূখণ্ডের প্রাচীন নাম মেলুহা : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (তৃতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ বিনোদন
পাঁচ নিয়মনিষ্ঠ এবং বর্ণসচেতন যাজ্ঞিক পুরোহিত, পণ্ডিত, ব্রাহ্মণদের আধিপত্যবর্জিত গান বৌদ্ধ যুগে বিভিন্ন সংগীতজ্ঞ রাজা এবং সংগীতমনস্ক সাধারণ মানুষের সমবেত প্রচেষ্টায় বিকাশ লাভ করেছিল। এক্ষেত্রে আঞ্চলিক ভাষা, সুরপ্রয়োগ ও গায়নপদ্ধতি একটা সমবায়ী ভূমিকা পালন করেছিল। বেদান্ত যুগের তুলনায় বৌদ্ধযুগ থেকে গানের একটা গুণগত পার্থক্য স্পষ্টতই লক্ষণীয়। এই পার্থক্যের মধ্যে আঞ্চলিকভাবে প্রচলিত জনপ্রিয় সুর, গানের সরল বিস্তারিত...
দুই ঐতিহাসিকগণ ভারতীয় সংগীতের ইতিহাসকে মোটামুটি তিনটি ভাগে চিহ্নিত করেছেন। প্রাচীন যুগ — খ্রিস্টপূর্ব ৬০০০-এর পূর্ব থেকে ১২০০ সাল। মধ্যযুগ — ১২০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭৫৭ সাল। আর আধুনিক যুগ — ১৭৫৭ সালের পর থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত। এই হিসেবে বৈদিক যুগ হল প্রাচীন যুগের মধ্যবর্তী পর্যায়টি। সে যুগের গান বলতে মূলত সুরে পাঠ্য বৈদিক মন্ত্র
বেকনীয় হৃদয়নিরপেক্ষ-মস্তিষ্ক-সংবাদী না হয়ে বাংলা গান থাকুক মঁতেইনীয় ‘সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী’, থাকুক রবীন্দ্রনাথীয় ‘হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল’। সীমাবদ্ধ কথা, সুর, তাল, লয় ও ছন্দে গড়ে ওঠা গানের আবেদনের স্থায়িত্ব নির্ভর করে শ্রোতাকে সীমাহীন ব্যাকুলতায় উৎকণ্ঠিত করার গুণের ওপর। রস ও ভাবের পূর্ণ অনুভূতিতে ব্যাপ্ত গান বিশেষ থেকে নির্বিশেষেই শুধু নয় — মানবচিত্তকে বয়ে নিয়ে যায় অনন্ত এক
প্রথম পর্বে পানাজিতে অনুষ্ঠিত পঞ্চান্নতম ভারতীয় চলচ্চিত্র উৎসবের একটা সার্বিক ছবি তুলে ধরেছিলাম। এবারে আসি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায়। প্রথমেই বলি NFDC-এর তরফ থেকে আমার যেখানে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল সেই Sandalwood Resort-টি খুবই বিলাসবহুল। হোটেলটিতে থাকা বিনামূল্যে হলেও প্রাতঃরাশ ছাড়া দিনের অন্য সমস্ত খাবারেরই গলা কাটা দাম। NFDC-এর তরফ থেকে আমাদের যে টুকু দেওয়া হয়েছিল
আসমুদ্র ভারতের প্রায় সর্বত্রই অক্টোবর মাস পড়তে না পড়তে যে উৎসবের মরশুম শুরু হয় তা চলে প্রায় নভেম্বরের মাঝামাঝি অবধি। আরও নিখুঁত ভাবে বললে এই মরশুমের স্থায়িত্ব মহালয়া থেকে দীপাবলী পর্যন্ত। কোথাও কোথাও সেটা চলে জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী পর্যন্ত। আমার ছোটবেলায় এই মরশুম আরম্ভ ও শেষের সূচক ছিল যথাক্রমে হাফ-ইয়ারলি পরীক্ষার শেষ এবং পুজোর লম্বা
আমি সুন্দর না অসুন্দর, তন্বী না পৃথুলা, দীর্ঘাঙ্গী না খর্বকায়া, গৌরী না শ্যামা… কোনো সমালোচনাতেই তুমি আমাকে বিদ্ধ করো না। নিবিড় আশ্লেষে আমাকে জড়িয়ে আমার শরীরের ত্রুটিবিচ্যুতিকে ঢেকে রাখো তুমি। তুমি আমার লজ্জা নিবারণ। নারী হয়ে ওঠার অন্যতম সোপান। আমার অহংকার। শীতের উষ্ণতা। গ্রীষ্মের শীতলতা। বারো হাতের মোহিনী মায়ায় তুমি বনশৃঙ্গারম্, মাহেশ্বরী, বালুচরী, জামদানি, পাশাপল্লী,
‘ক্রাউড ফান্ডিং এর কথা আমরা এখন প্রায় সময় শুনতে পাই। কথাটির অর্থ হলো কোন একটি স্টার্ট-আপে বিনিয়োগের জন্যে যখন একসাথে সদিচ্ছায় অনেক লোকের কাছ থেকে অল্প অল্প করে টাকা সংগ্রহ করা হয়। এই ক্রাউড ফান্ডিং নিয়ে একটি ছবিও তৈরি হয়েছিল বলিউডে ১৯৭৭ সালে যেখানে লক্ষ লক্ষ কৃষক এই প্রজেক্ট-এর সঙ্গে জড়িত ছিল। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ছবির
একটা বিরাট পর্ব শুটিং শেষ করে সবাই রওনা হলাম মাদ্রাজ। সেখানে স্টুডিয়োতে কিছু ইম্পর্ট্যান্ট কাজ হবে, কিছু কাজ হবে সমুদ্রের ধারে এবং সবচাইতে ভাইটাল যে কাজটা, সেটা হল বাঘের সঙ্গে, সেটাও হবে এখানে। খুব একটা মাথা ঘামাইনি ব্যাপারটা নিয়ে। কেননা এটা নিশ্চয়ই যে মানিকদা কিছু টেকনিক্যাল কায়দা করবেনই, যাতে বাঘের খুব কাছে আমায় যেতে না

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন