শুক্রবার | ২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সন্ধ্যা ৭:৪৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল — দোলা লাগল কি : দিলীপ মজুমদার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত সিঙেরকোণ-এর রাধাকান্ত এখনও এখানে ব্যাচেলর : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত বাজারে ভেজাল ওষুধের রমরমা দায় কার : তপন মল্লিক চৌধুরী বাঙালি বিজ্ঞানীর গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘কুড়কুড়ে ছাতুতে’ ক্যানসার নিকেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বোলপুর কি সত্যিই বলিপুর : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের উপর প্রভাব : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন অসুখী রাজকন্যাদের লড়াইয়ের গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করতে গবেষণায় একের পর এক সাফল্য রূপায়ণের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কল্পনার ডানায় বাস্তবের রূপকথা : পুরুষোত্তম সিংহ হাইকোর্টের রায়ে ভাবাদিঘীতে তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরুর নির্দেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী কমছে, সঙ্কটে সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুল : তপন মল্লিক চৌধুরী ফল্গু নদীর তীরে একটি ছোট শহর এই বুদ্ধগয়া : বিজয় চৌধুরী শাহিস্নান নয়, আদতে কথাটি ছিল সহিস্নান : অসিত দাস মৈত্রেয়ী ব্যানার্জি-র ভূতের গল্পো ‘হোমস্টে’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ কৃষিকার্য
শীতের কাঁপুনি শুরু। বাঙালির ঘরে পিঠে পুলির প্রস্তুতি। টাটকা ঝোলা খেজুরগুড়ের সঙ্গে পিঠে পুলি ও পায়েসের স্বাদই আলাদা। কিন্তু বাজারে আসল সুস্বাদু খেজুরগুড় মেলা ভার। এর আসল কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা গেল বিগত কয়েক বছরে ক্রমবর্ধমান বাড়ি-ঘর নির্মাণ আর নির্বিচারে গাছ কাটার ফলে ক্রমেই খেজুর গাছের সংখ্যা কমে গিয়েছে।এ চিত্র রাজ্যের সর্বত্র। দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বিস্তারিত...
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্পষ্ট বার্তা — আগে বাংলার মানুষ আলু খাবে, তারপর বাইরে পাঠানো হবে। বাজারে আলুর দাম যাতে না বাড়ে তার জন্য চলছে নজরদারি। আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যবসায়ীদের কড়া বার্তাও দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও স্পষ্ট জানিয়েছেন রাজ্যকে অন্ধকারে রেখে বাইরে আলু রফতানি করা যাবে না। প্রসঙ্গত, রাজ্যে আলুর দাম কমাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়েছে
রান্নাঘরে গৃহস্থদের কাছে প্রধান মশলাই হল লঙ্কা। চাষিদের কাছে এখন উল্লেখযোগ্য ফল বলেও পরিচিত। আবার অসংখ্য চাষিদের কাছে অর্থকরী ফসলও। রাজ্য সরকারের সহায়তায় রপ্তানি করে আর্থিক লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। কেবল পশ্চিমবঙ্গ নয়, গোটা দেশ জুড়ে এই ফসলের কদর। তা হল লঙ্কা। এই লঙ্কা রপ্তানি করেই কোটি কোটি টাকা মুনাফা করছে দেশ। পশ্চিমবঙ্গ সহ সারাদেশে চাষিদের
বেশ কদিন হলো শীতের আমেজ ভোগ করছে আমবাঙালি। আর শীতকাল মানেই বাজার ভর্তি রংবাহারি নানান রঙিন সবজি। তার মধ্যেই অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও শীতের অনেক আগেই বাজারে চলে এসেছে ক্যাপসিকাম, বিক্রিও হচ্ছে দেদার। মূলত শীতকালীন ফসল হিসেবে ক্যাপসিকাম চাষ করা হয় তাই শীতকালে ক্যাপসিকাম এর দাম কিছুটা কমও থাকে। সারা বছরই হোটেল, রেস্তোঁরার নানা
কৃষকদের জন্য বাজার। উৎপাদিত ফসল সরাসরি বিক্রির জন্য বিশেষ বাজার। নাম দেওয়া হয়েছে কিষাণমাণ্ডি। এখানে কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল এনে রেখে ন্যায্য দামে বিক্রি করতে পারবেন। রাজ্য সরকারের সহায়তায় এর পরিবেশও তৈরি হয়েছে। উদ্যোগী হয়েছেন রাজ্যের প্রতিটি ব্লক স্তরের প্রশাসনিক আধিকারিকেরা। ‘মা মাটি মানুষ’-এর সরকার আসার পর কৃষকদের অর্থনৈতিক পরিবর্তন এবং চাষে উৎসাহ বাড়াতে অভিনবপস্থা
দেশ-বিদেশ সর্বত্র কদর। কেবল মাংস নয়, দুধ ও চামড়া দুটোই বিক্রি করে উপার্জন। এই মুহূর্তে গ্রামীণ অর্থনীতিতে একটা বড় ভূমিকা পালন করছে। তাহল ব্ল‍্যাক বেঙ্গল গোট অর্থাৎ বাংলার কালো ছাগল। দেশের উত্তর-পূর্ব ভারত, বিহার, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গে এই ধরনের ছাগলের চাষ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রামীণ চিত্রে চোখ রাখলে দেখা যায় প্রায় প্রতিটি বাড়িতে অন্ততপক্ষে এক-দুটি ছাগল
চাষের জমিতে নাড়া পোড়ানো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। দ্বিগুণ জরিমানা। জমির উপকারী ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের মৃত্যু। পরিবেশ দূষণ। এসব চাষিদের কাছে এখন গ্ৰাহ্য নয়। আমন ধান কাটার পর্ব শুরু হতেই অসচেতন চাষিরা। বিঘার পর বিঘা ধান কাটার পর‌ই শুরু হয়েছে নাড়া পোড়ানোর ধ্বংসলীলা। চিন্তিত বিশেষজ্ঞরা। রাজ্য সরকার নাড়া পোড়ানো নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। পাশাপাশি কেন্দ্র সরকার‌ও নাড়া
“সেদিন শুক্লপক্ষের চতুর্দশী। ঘরের দাওয়ায় কচুপাতার আসনে ডাকিনীর সম্মুখে বসিয়া শিবু মন্ত্রপাঠের উদজোগী করিয়া উৎসুক চিত্তে বলিল — এইবার ঘোমটাটা খুলতে হচ্ছে। ডাকিনী ঘোমটাটা সরাইল। শিবু চমকিত হইয়া সভয়ে বলিল — অ্যাঁ, তুমি নেত্য! নৃত্যকালী বলিল — হ্যাঁরে মিনসে। মনে করেছিলে ম’রে আমার কবল থেকে বাঁচবে। পেত্নী শাঁকচুন্নীর পিছু পিছু ঘুরতে — বড় মজা না?

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন