শুক্রবার | ২১শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১২:৫৯
Logo
এই মুহূর্তে ::
১৯ ফেব্রুয়ারি ও স্বামীজির স্মৃতিবিজড়িত আলমবাজার মঠ (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চাষিদের বাঁচাতে রাজ্যের সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার মোদীর মিডিয়া ব্যস্ত কুম্ভের মৃত্যুমিছিল ঢাকতে : তপন মল্লিক চৌধুরী রেডিওকে আরো শ্রুতিমধুর করে তুলেছিলো আমিন সায়ানী : রিঙ্কি সামন্ত গোপাল ভাঁড়ের আসল বাড়ি চুঁচুড়ার সুগন্ধ্যায় : অসিত দাস প্রতুলদার মৃত্যু বাংলা গানের জগতে অপূরণীয় ক্ষতি — মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : সুমিত ভট্টাচার্য মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়, মিথ এবং ডিকনস্ট্রাকশন : অসিত দাস মহাকুম্ভ ও কয়েকটি প্রশ্ন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভিয়েতনামের গল্প (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব কাশীকান্ত মৈত্রের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন : ড. দীপাঞ্জন দে অমৃতের সন্ধানে মাঘী পূর্ণিমায় শাহীস্নান : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের যোগ : অসিত দাস ‘হরিপদ একজন বেঁটে খাটো সাদামাটা লোক’-এর গল্প হলেও… সত্যি : রিঙ্কি সামন্ত রোহিঙ্গা সংকট — ফেলে আসা বছর ও আগামীদিনের প্রত্যাশা : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ‘রাঙা শুক্রবার অথবা কহরকন্ঠ কথা’ উপন্যাস বিষয়ে শতদল মিত্র যা বললেন রবীন্দ্রনাথের ধর্মীয় পরিচয় : গোলাম মুরশিদ কেজরিওয়াল হারলো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অরাজকতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য : তপন মল্লিক চৌধুরী বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (চতুর্থ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সাহেব লেখক দেড়শো বছর আগেই বলেছিলেন পঞ্চানন কুশারীর কবিয়াল হওয়ার সম্ভাবনার কথা : অসিত দাস বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (তৃতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সর্বপাপবিনাশীনি জয়া একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (দ্বিতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বাজেটে সাধারণের জীবনমানের উন্নয়নের একটি কথাও নেই : তপন মল্লিক চৌধুরী শঙ্খ ঘোষ-এর ‘এখন সব অলীক’ নস্টালজিক অনুভূতি দিয়ে ঘেরা মায়াময় এক জগৎ : অমৃতাভ দে বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (প্রথম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কালো গোঁসাইয়ের চিঠি — চিঠিকেন্দ্রীক স্মৃতির পুনর্জীবন : মোঃ তুষার উদ্দিন নব নব রূপে : নন্দিনী অধিকারী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বসন্ত পঞ্চমী ও সরস্বতী পুজোর  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ কলকাতা
১৬. দ্বারকানাথ ঠাকুর (Dwarkanath Tagore) (১৭৯৪-১৮৪৬) দক্ষতার সঙ্গে পৈত্রিক সম্পত্তির রক্ষাণাবেক্ষণ, নতুন জমিদারি ক্রয় ও তার পরিচালনা, ধনী জমিদারদের আইনি এজেন্ট হিসেবে কাজ ইত্যাদির পাশাপাশি দ্বারকানাথ এদেশে আধুনিক ব্যবসা-বাণিজ্যের পথিকৃৎ। তাঁর অভিমত ছিল, ব্রিটিশের সম্পদ শোষণ বন্ধ করতে হলে এদেশের জমিদারদের ব্যবসা-বাণিজ্যে আত্মনিয়োগ করতে হবে। বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন দ্বারকানাথ অনুধাবন করেছিলেন পুঁজি, প্রযুক্তি কৌশল ও নব উৎপাদন বিস্তারিত...
মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথি অভিহিত হয়েছে জয়া একাদশী বা ভীষ্ম একাদশী নামে। শ্রীগরুড়পুরাণে এই একাদশী তিথিকে ‘ভৈমী’ একাদশী নামে অভিহিত করা হয়েছে। যে একাদশী দেবী তার পদাশ্রিত একনিষ্ঠ সাধক বা ভক্তকে সাধন পথের বাধা অতিক্রম করার শক্তি দিয়ে অন্তিমে বৈকুন্ঠলোকে পৌঁছে দেন, তিনি হলেন শ্রীশ্রী জয়া একাদশী দেবী। হিন্দুধর্মে জয়া একাদশীর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
৬. তিতুমির (Syed Mir Nisar Ali known as Titumir) (১৭৮২-১৮৩১) উনিশ শতকের প্রথমার্দ্ধের গণবিদ্রোহের ইতিহাসে তিতুমির (মির নিশার আলি) একটি স্মরণীয় নাম। তখন জমিদারেরা ছিলেন শোষক ও অত্যাচারী। তাঁদের করের বোঝায় চাষিদের নাভিশ্বাস উঠেছিল। তিতুমির সেইসব গরিব চাষি ও তাঁতিদের পক্ষাবলম্বন করছিলেন। বেশ কয়েকজন জমিদারের বিরুদ্ধে লড়াই করে তিনি জয়লাভ করেন। নারকেলবেড়িয়ায় নির্মাণ করেন এক
যে কোনো দেশের অর্থনীতির মূল কথাই হল সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। এটা বুঝবার জন্য অর্থনীতি সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন হয়না। দেশের মানুষ তার প্রয়োজনীয় এবং তার অতিরিক্ত কিছু কিনতে সক্ষম মানে সে দেশের অর্থনীতি গতিশীল। অর্থাৎ ক্রয়ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষের সংখ্যা যত বৃদ্ধি পায় সে দেশের অর্থনীতি তত গতিশীল হবে। কারণ, মানুষের কেনার ক্ষমতাই সে দেশের
স্মৃতিপথে হেঁটে যান কবিতাসাধক নানা রঙের পাথর কুড়িয়ে নিয়ে তুলে দেন হাতে ভিতরে জমতে থাকা অন্তহীন মন্থরতা যেন এক ভাস্কর্য বহু স্তব্ধ রবিবারের কালো পাথর দিয়ে নির্মিত হয়েছে তা তার মতো আমারও ইচ্ছে করে প্রতিটি দিনের মধ্যে প্রশান্তি ভরে দিতে সেই রবিবারকে খুঁজে চলেন কবি যে রবিবার মানেই আত্মীয়তার দিন… ট্রামে ঘুরে বেড়াবার স্মৃতি ময়দান
১. উইলিয়াম কেরি (William Carey) (১৭৬১-১৮৩৪) যে সব বিদেশি বাংলা ও বাঙালির আত্মার আত্মীয় হয়েছিলেন, উইলিয়াম কেরি তাঁদের অন্যতম। ১৭৬১ সালে ইংল্যাণ্ডের নর্দানটনশায়ারে তাঁর জন্ম। তিনি ব্যাপটিস্ট সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত হন। ‘ব্যাপটিস্ট সোসাইটি ফর প্রোপাগেটিং দ্য গসপেল অ্যামাং দ্য হিদেন’ সংগঠনের সদস্য হিসেবে তিনি ভারতে আসেন ১৭৯৩ সালের ১৩ জুন। মুনশি রামরাম বসুর কাছে বাংলা
খামের ভেতর এক টুকরো চিঠি, তাতে কত স্বপ্ন বন্দি। চিঠি সোনালী স্মৃতির অংশ যা বর্তমানে ব্যাকরণ বইয়ের একটি অধ্যায় মাত্র। চিঠির ভেতর থাকতো মিষ্টি কথামালা আর ফুলের পাপড়ি, ছড়িয়ে দিতো মিষ্টি সুবাস। প্রেমিকার চিঠি প্রেমিকের বুক পকেটে থাকতো, বারবার পড়তো, চিঠির সুগন্ধ নিতো; ছুঁয়ে যেত প্রেমিকার মনকে। ডাকপিয়ন হাঁক ছাড়তো চিঠি নিতে, কিংবা এসে দরজায়
আজ রাস্তায় হল্টার নেক ব্লাউজ,হাই টপ বুটের সঙ্গে খোলা আঁচল আর চুল উড়িয়ে এক বাসন্তিকা গটগট করে হেঁটে গেলেন।আমি উৎসুক, স্পন্দিত প্রেমিকের মত মুগ্ধ দৃষ্টিতে তার দিকে চেয়ে রইলাম। ফিউশন পোশাকে যদি সুন্দরী বাস্তবে এমন স্বচ্ছন্দ হন তো শিল্পী আর কবির কল্পনা কি থেমে থাকতে পারে! তাঁদের তুলির আঁচড়ে,কলমের ডগায় নারী তো বটেই দেবীরাও বিচিত্রবেশধারিনী,

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন