বৃহস্পতিবার | ২৯শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ৪:০১
Logo
এই মুহূর্তে ::
আমার প্রথম অভিনয় দেখে সত্যেন বসুই বলেছিলেন— তোর হবে : জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রজিৎ আমাকে ক্লান্ত করে কেবলই ক্লান্ত : তপন মল্লিক চৌধুরী মনোজ বসু-র ছোটগল্প ‘বাঁশের কেল্লা’ গ্রেস কটেজ বুলেটিন প্রকাশ : দীপাঞ্জন দে অথ ওয়াইন কথা : রিঙ্কি সামন্ত বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের চিকিৎসাবিভ্রাট : অসিত দাস বাংলা ইসলামি গান ও কাজী নজরুল ইসলাম : আবু বকর সিদ্দিকি পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের অনবদ্য সৃষ্টি ‘কবর’ কবিতার শতবর্ষ পূর্তি : মনোজিৎকুমার দাস কঠোর শাস্তি হতে চলেছে নেহা সিং রাঠোরের : দিলীপ মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন : শান্তা দেবী বাঙালি মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা : ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সিন্ধু সভ্যতার ভূখণ্ড মেলুহা-র সঙ্গে বাণিজ্যে মাগান দেশ : অসিত দাস তদন্তমূলক সাংবাদিকতা — প্রধান বিচারপতির কাছে খোলা চিঠি : দিলীপ মজুমদার হেমন্তকুমার সরকার ও নজরুল-স্মৃতিধন্য মদনমোহন কুটির : ড. দীপাঞ্জন দে রামমোহন — পুবের সূর্য পশ্চিমে অস্তাচলে গেলেও শেষ জীবনে পিছু ছাড়েনি বিতর্ক : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাওবাদী দমন না আদিবাসীদের জমি জঙ্গল কর্পোরেট হস্তান্তর : তপন মল্লিক চৌধুরী জৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষে শ্রী অপরা একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত পর্যটন মানচিত্রে রামমোহনের জন্মভূমিতে উন্নয়ন না হওয়ায় জনমানসে ক্ষোভ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ : সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর গোয়ার সংস্কৃতিতে সুপারি ও কুলাগার কৃষিব্যবস্থা : অসিত দাস পুলওয়ামা থেকে পহেলগাঁও, চিয়ার লিডার এবং ফানুসের শব : দিলীপ মজুমদার ক্যের-সাংরী কথা : নন্দিনী অধিকারী সুপারি তথা গুবাক থেকেই এসেছে গোয়ার নাম : অসিত দাস রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে হিন্দু-জার্মান ষড়যন্ত্র মামলা — আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংকট : সুব্রত কুমার দাস সিন্ধুসভ্যতার ভাষা যে ছিল প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার প্রমাণ মেলুহা তথা শস্যভাণ্ডার : অসিত দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (শেষ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

শুক্লাম্বর দিঘী, বিশ্বাস করে দিঘীর কাছে কিছু চাইলে পাওয়া যায় : মুন দাশ

মুন দাশ / ২৪৪ জন পড়েছেন
আপডেট বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫

চন্দনাইশ থানার দক্ষিণে শঙ্খনদীর তীরবর্তী বাইনজুরি মৌজার সুচিয়া গ্রামে শ্রী শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য্যের শ্রীপাট। ত্রিপুরা সুন্দরী দেবীর মন্দির দীঘি ও আশেপাশের বিশাল জায়গা নিয়ে এ শ্রী পাটের পত্তন হয় প্রায় পাঁচশো বছর আগে। ষোড়শ শতকের প্রথম দিকে নবদ্বীপ থেকে শ্রী শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য্য এখানে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন বৈদিক শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। তাঁর পূর্ব পুরুষেরা মিথিলা থেকে এসে প্রথমে সিলেটের পঞ্চখণ্ডে বসতি স্থাপন করেছিলেন। কিন্তু তাঁরা চিরকাল সেখানে ছিলেন না। বিদ্যার্জনের জন্য তাঁরা নবদ্বীপ চলে গিয়েছিলেন। বিদ্যা ও জ্ঞানের জন্য তখন প্রসিদ্ধ ছিল নবদ্বীপ। শ্রী শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য্যের ছিল একান্নবর্তী বৃহৎ পরিবার। তাছাড়া ভক্ত সেবক ও অনুচরের সংখ্যাও কিন্তু কম ছিল না। তাঁর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছিলেন তাঁর স্ত্রী,একপুত্র রামচন্দ্র ও এক কন্যামহামায়া। তর্কবাগীশ ও সিদ্ধান্ত বাগীশ নামে পণ্ডিত দু’ভাই এবং তাঁদের নিকট পরিজনেরা। তিন ভাইয়ের মধ্যে শ্রী শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য ছিলেন বড়। তিনি সঙ্গতিপন্ন ছিলেন। তাই এখানে একলা কিংবা সঙ্গোপনে আসতে পারেননি। পথ দুর্গম হলেও তিনি সপরিবারে রাজার মতো এসেছিলেন। তবে নবদ্বীপ থেকে তাঁর এতখানি অধ্যবসায় সাপেক্ষে এতদূর আসার পিছনে হয়তো ধর্মবিপ্লবই ছিল প্রধান কারণ।

নবদ্বীপে তখন শাক্ত-বৈষ্ণব ধর্মের দ্বন্দ্ব প্রবল। শ্রী শুক্লাম্বর ভট্টাচার্য্য ছিলেন মাতৃভাবনার সাধক। হয়তো সাধনার জন্য বিবাদ, বিপদ, বিশৃঙ্খলা ও বিপর্যয়ের পথ পরিহার করে তিনি এ প্রত্যন্ত প্রদেশে সরে এসেছিলেন। একান্নবর্তী পরিবারের কর্তা হলেও তাঁর মধ্যে ছিল এক গভীর নিরাসক্তি। বিবেক, বৈরাগ্য ও ভক্তি তাঁকে সংসারে সন্ন্যাসী করে তুলেছিল। তিনি ছিলেন শক্তি উপাসক। অষ্টাদশ মহাবিদ্যার অন্তর্গত ত্রিপুরা সুন্দরী ছিলেন তাঁর ইষ্টদেবী। সুচিয়া গ্রামে এসে বসতি স্থাপনের প্রায় সঙ্গে সঙ্গে তিনি খনন করিয়েছিলেন একবড় দীঘি। দীঘির পাড়ে অশ্বত্থ বট আর পাকুড়ের ছায়ায় তিনি ইষ্টদেবীর জন্য একটি ছোট মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। আর মন্দিরের অদূরে তৈরি করেছিলেন তাঁর সাধন মঠ। এ মঠে তিনি সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। কথিত আছে এ মঠেই দেবী ত্রিপুরা সুন্দরী সাক্ষাৎ আবির্ভূতা হয়ে তাঁকে সাধনার সিদ্ধিফল প্রদান করেছিলেন। সাক্ষাৎ দেবতাদর্শন করে তিনি মানব জন্ম অতিক্রম করেছিলেন। সাধনার সিদ্ধিফল তিনি উৎসর্গ করেছিলেন লোক কল্যাণে। তাই এখনো শ্রী শুক্লাম্বরের প্রতিষ্ঠিত মাতৃমন্দির ও দীঘি লোকমুক্তির বাণী প্রচার করছে। তাঁর তো আকাঙক্ষার অন্তহয়েছিল কিন্তু মানুষের অনন্ত আকাঙক্ষা তিনি প্রতিদিন পূরণ করেন।তাঁর যা কিছু মাহাত্ম্যের প্রচার দীঘিটি নিয়ে। যে মঠে তাঁর ইষ্টদেবী দর্শন হলো তা নয় দীঘিটি ঘিরে তাঁর অনেক অলৌকিক কাহিনী শোনা যায়। যেমনদীঘির জল কখনো শুকায় না। কেউ এ দীঘি পারাপার করতে পারে না। উত্তরায়ণ সংক্রান্তিতে এ দীঘিতে স্নান করলে গঙ্গাস্নানের ফল হয়। যে শঙ্খ নদীর অববাহিকায় এ দীঘির অবস্থান তার প্লাবনের জলও কখনো প্রবেশ করেনি। অবশ্য এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে একটি কিংবদন্তী।

কাহিনীটি এ রকম শ্রাবণের কোন এক ঘন বর্ষণের ভোরে খরস্রোতা প্রলয়ঙ্করী শঙ্খনদী এ দিঘীতে ঢুকবে পণ করে প্রবল বেগে আছড়ে পড়েছিল পাড়ে। মঠের ধ্যানাসনে উপবিষ্ট শ্রী শুক্লাম্বর হাতে কমন্ডলুটি নিয়ে এসে দাঁড়িয়ে ছিলেন এ প্রবল স্রোতের মুখে। তিনি দীঘির জল অপবিত্র হবে ভেবে নদীকে ফিরে যেতে অনুরোধ করেছিলেন। নদীর জল দীঘিতে ঢুকলে দীঘির জল অপবিত্র হওয়ার আশঙ্কা ছিল। কারণ নদীর স্রোতে ভেসে এসেছিলএকটি মরা গরু। ইষ্টদেবতাকে স্মরণ করে এ সাধক হাতের কমন্ডলুর জল ছিটিয়ে দিয়ে বাঁচিয়ে দিয়েছিলেন মরা গরুটি। প্রাণ পেয়ে সেইটি গিয়েদাঁড়িয়েছিল উঁচু ডাঙায়। মুহূর্তে স্থির হয়ে গিয়েছিল উমত্ত জলরাশি। জল থেকে উঠে এসেছিলেন মকর বাহনা গঙ্গা। তিনি বর দিয়েছিলেন যে শঙ্খ নদীর জল কোনদিন দীঘিতে প্রবেশকরবে না। শ্রী শুক্লাম্বরও জানিয়েছিলেন দেবীর আবির্ভাবের স্মারক হিসেবে দীঘির পাড়ের এ অংশটি কখনো আর আগের মতো হবে না। আর তা দেখে যুগে যুগে লোকমুখে প্রচারিত হবে এ দেব সম্মিলনের কাহিনী। এখনো দীঘির পাড়ের ঐ অংশটি ভাঙা। ঠিক করলেও ঠিক থাকে না। সাধকের বাক্য এখনো ভক্তের প্রত্যক্ষগোচর হয়।

শ্রী শুক্লাম্বরের এ অলৌকিক লীলা প্রত্যক্ষ করেছিলেন যোশীরাম। যোশীরাম তাঁর সেবক। ছায়ার মতো নিত্যসঙ্গী। যোশীরাম এ লীলা প্রত্যক্ষ করেধন্য হয়েছিলেন। তিনিই তা প্রচার করেছিলেন। এ যোশীরাম মনে হয় বাঙালি ছিলেন না। দীর্ঘদিন তাঁর প্রভুর সঙ্গে থেকে এদেশীয় সবকিছু আয়ত্ত করেছিলেন। সিদ্ধি লাভের পরে ইষ্ট দর্শনে শ্রী শুক্লাম্বরের সংসারের প্রতি বন্ধন শিথিল হয়ে পড়েছিল। তাই তাঁর বৃহৎ পরিবারের ভরণ পোষণ,অতিথি আশ্রিতের প্রতিপালন করতেন তাঁর পুত্র ও ভাইয়েরা। তিনি পরিব্রাজকের জীবন যাপন করতেন। ত্রিপুরার রাজ বাড়িতে তাঁর গুরুর মর্যাদা ছিল। ত্রিপুরার রাজা নিজেদের চিত্রকর দিয়ে শ্রী শুক্লাম্বরের একটি তৈলচিত্র অঙ্কন করেছিলেন। ছবিটি দীর্ঘদিন ত্রিপুরার রাজবাড়িতে ছিল। হয়তো আরও নানাজায়গায় তাঁর নানা স্মৃতি ছড়িয়ে আছে। কোন দিন তা লোকচক্ষুর গোচর হবে।

শ্রী শুক্লাম্বরের ছোট দু’ভাইছিলেন শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত। তাঁরাও বড় ভাই এর মতো দু’টো বড় বড় দীঘি খনন করে তা মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন। তার একটি আছে শ্রী শুক্লাম্বর এর দীঘির অদূরে। তর্কবাগীশের দীঘি। অন্যটি তাঁদের বসত বাড়ির কাছে সিদ্ধান্তবাগীশের দীঘি। শ্রী শুক্লাম্বরের একটি পরিবার কালক্রমে বহু শরীকে বিভক্ত হয়ে একটি পাড়ায় পরিণত হয়েছে। তাও অনেকে কার্যোপলক্ষ্যে স্থানান্তরেগিয়েছেন বলে। শ্রী শুক্লাম্বরের মন্দিরের পুজোর ভার তাঁর বংশধরদের। তাঁরা সুদিনে যেমন দুর্দিনেও শুক্লাম্বরকে তাঁদের রক্ত সম্পর্কীয় মনে করে সেবা করেন।এমন কি স্বাধীনতা সংগ্রামের মতো ঘোরতর রাষ্ট্র বিপ্লবের সময়ও তাঁরা নিত্যপুজোটি বজায় রেখেছিলেন। ভগবান শুক্লাম্বরের সঙ্গে আত্মীয় সম্বন্ধের জন্য তাঁরা বংশগত সেবায়েত। তাই তাঁদের দায়িত্ব যেমন ভিন্ন দায়ও বেশি। এ তীর্থের সঙ্গে অন্যান্য আশ্রম মন্দিরের মৌলিক তফাৎ এখানেই। শ্রী শুক্লাম্বরের উত্তর পুরুষদের মধ্যে অনেকে উপাধিকারী পণ্ডিত ও শাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন। তাঁদের কারও কারও টোল বা চতুষপটী ছিল। এদেশে আবির্ভূত খুব বেশিমহাপুরুষের বংশধারা নেই। কিন্তু যেখানে আছে সে তীর্থস্থানের মাহাত্ম্য মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য আলাদা।

ভগবান শুক্লাম্বরের দীঘি ও সাধন পীঠের প্রসিদ্ধি বহুদূর বিস্তৃত। এ রকম সচরাচর দেখা যায় না। এখানে শ্রী শুক্লাম্বরের মনোবাসনা পূর্ণ হয়েছিল বলে ‘বাঞ্ছা কল্পতরু’ তাঁর আশীর্বাদে সকলের বাঞ্ছাপূরণ হয়। তাই দূর-দূরান্তের দেশ-বিদেশের ভক্তেরা সারা বছর আসেন। সবচেয়ে বেশি সমাগম হয় উত্তরায়ণ সংক্রান্তির সময়। এ সময় তিনদিন মেলা বসে। এ মেলাটি প্রাচীন। শ্রী শুক্লাম্বরের অমর্ত্য জীবন লীলা যে পুঁথিতে লিপিবদ্ধ ছিলবলে জানা যায় তার নাম ‘শুক্লাম্বর-তরঙ্গিনী’। শ্রী শুক্লাম্বরের ভক্ত ও অনুরাগী নিত্যানন্দ বৈদ্য নামে একজন এপুঁথির কোন কোন অংশ নাকি গান করে শোনাতেন। বোঝা যায় এ সাধকের জীবন কথা ও নানা কাহিনী এ ভাবে ক্রমে ক্রমে লোকমুখে প্রচারিত হয়েছে। আর কিছু কিছু তাঁর বংশধরদের মুখ থেকে মানুষের জানবার সুযোগ হয়েছে। শ্রী শুক্লাম্বরের সাধনপীঠে তাঁর সমাধি নেই। হয়তো তিনি অন্য কোথাও দেহ রেখেছিলেন। সমাধি তিনি যেখানেই লাভ করুন এ সাধনপীঠ তাঁর লীলাস্থান। ভক্তের ভক্তি অহৈতুকী। তাই ভক্তের বিশ্বাস সম্মানযোগ্য। এ তীর্থক্ষেত্রের সবখানে ভগবান শুক্লাম্বরের চরণ পাতা রয়েছে ভক্তেরা মনে করেন।

মুন দাশ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন