বিধায়ক হিসেবে মাত্র ৪ বছর বয়স। এরই মধ্যে গোঘাটের সাধারণ মানুষের মনে নিজের নামটা খোদাই করে ফেলেছেন বিধায়ক মানস মজুমদার। গোঘাটের ভিকদাস থেকে মন্দলঘাটি জিলা পরিষদের রাস্তাটা দীর্ঘদিন খুব খারাপ অবস্থায় ছিল পিডব্লিউডিকে হস্তান্তর করার পর তার আমূল সংস্কার হয়। এরপর মানুষের দাবি ছিল, ঘসিমঘাটার ব্রিজটির সংস্কার করতে হবে। আজ তার শিলান্ন্যাস হলে।
মানস বলেন, আমি চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। আজ সফল হয়েছি। ব্রিজটি সংস্কার করতে খরচ হবে ৪ কোটি ৩৬ লক্ষ টাকা। ভাদুরের এই ঘসিমঘাটা ব্রিজটা অত্যন্ত আধুনিক মানের হবে। আশা রাখছি আগামী ৬ মাসের মধ্যে এই ব্রিজের কাজ শেষ হবে। এই ব্রিজটা হলে এখানকার মানুষ খুব সহজেই আরামবাগ কিংবা বর্ধমানে পৌঁছে যেতে পারবে। আগে শিলান্যাস হতো কিন্তু কাজের কাজ কিছু হতো না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলান্যাসে বিশ্বাস করেন না। যেদিন শিলান্যাস হলো সেদিন থেকেই কাজ শুরু হয়ে গেল।
ব্রিজের শিলান্যাস করেন হুগলি জেলা পরিষদের সভাধিপতি মেহেবুব রহমান। উপস্থিত ছিলেন জেলাপরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখার্জি, শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ গোপাল রায়, নারী ও শিশু কল্যাণ কর্মাধ্যক্ষ প্রতিমা হাঁসদা, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মনেরঞ্জন পাল, কৃষি কর্মাধ্যক্ষ নারায়ণ চন্দ্র পাঁজা, পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ প্রদীপ রায়, ভাদুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শান্তি রায়, পিডব্লুডির ইঞ্জিনিয়ার নিরঞ্জন ভড়, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য জাহাঙ্গীর বাদশা-সহ শ্রীমন্ত রায়, প্রবীর ঘোষ প্রমুখ।
ছবি ও সংবাদ : সুভাষ মজুমদার