১৯২১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রবীন্দ্রঅনুরাগী ও রবীন্দ্রসাহিত্যের অনুবাদক স্প্যানিশ সাহিত্যিক হুয়ান রামোন হিমেনেথ-এর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েও কেন শেষ পর্যন্ত স্পেনে গেলেন না, তা নিয়ে অনেক চর্চা হয়েছে। অনেক তত্ত্বের উপস্থাপনা করা হয়েছে। কিন্তু আসল কারণটি কেউ ধরতে পারেননি। মূলত স্প্যানিশ ফ্লু-র আক্রমণ থেকে বাঁচতেই যে তিনি হিমেনেথের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েও শেষ পর্যন্ত বেঁকে বসেন, সেটাই বিস্তারিত...
১৯২১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রবীন্দ্রঅনুরাগী ও রবীন্দ্রসাহিত্যের অনুবাদক স্প্যানিশ সাহিত্যিক হুয়ান রামোন হিমেনেথ-এর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েও কেন শেষ পর্যন্ত স্পেনে গেলেন না, তা নিয়ে অনেক চর্চা হয়েছে। অনেক তত্ত্বের উপস্থাপনা করা হয়েছে। কিন্তু আসল কারণটি কেউ ধরতে পারেননি। মূলত স্প্যানিশ ফ্লু-র আক্রমণ থেকে বাঁচতেই যে তিনি হিমেনেথের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েও শেষ পর্যন্ত বেঁকে বসেন, সেটাই বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। সেদিনও ছিল, কিন্তু আজকাল দেখি না। কোথায় তাদের আড্ডা কে জানে! বহু খোঁজার চেষ্টা করেছি। গাছের এই ডাল থেকে ওই ডাল সর্বক্ষণ চোখ রাখি। মন খারাপ হয়। বস্তুত একবার দেখতে পেলে শুধোতাম, তোদের রাগটা কীসের? কিন্তু এ প্রশ্ন মনের বিস্তারিত...
আমাদের ছেলেবেলায় বারো ঘর এক উঠোনের বাড়িতে জমিয়ে হতো রং খেলা। সেই রঙের হুল্লোড়বাজির দাগ অনেকদিন লেগে থাকত উঠোন, ছাদ, সিঁড়ি, কলতলায়। রমাপিসি কিন্তু কখনও রং খেলত না। অল্প বয়সে বিধবা হয়ে চলে এসেছিল তার দাদার কাছে। রমাপিসির গলগ্রহ জীবনে কোনও রং ছিল না। একবার বিস্তারিত...
কৃষ্ণনগরে নজরুল স্মৃতিধন্য হেরিটেজ ভবন গ্রেস কটেজে ২০২৪ সালের পরিবেশ মেলা অনুষ্ঠিত হয় ২৩ মার্চ (শনিবার)। এটি ছিল কৃষ্ণনগরের গ্রেস কটেজে আয়োজিত তৃতীয় বর্ষের পরিবেশ মেলা। কৃষ্ণনগরে প্রথম পরিবেশ মেলা হয়েছিল ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ (রবিবার), গ্রেস কটেজে। পরের বছর ৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) সেখানেই এক বিস্তারিত...
গেছিলাম হুগলি জেলাপরিষদের কার্যালয়ে। বিগত ৪/৫ বছর ধরে এখানে আমার যাতায়াত। ওপর থেকে নিচ তলা পর্যন্ত অনেকেই কমবেশি আমাকে চেনে। কাজ সেরে বেরবার মুখে দোতলায় সভাধিপতির ঘরের সামনের চেয়ারে গোঘাটের প্রাক্তন বিধায়ক মানস মজুমদারের সঙ্গে দেখা। মানসের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় বিধানসভায়। বছরটা খুব সম্ভবত বিস্তারিত...
তীব্র দাবদাহে নাজেহাল অবস্থা গ্ৰাম থেকে শহরবাসীর। সকাল ৮টা বাজতে না বাজতেই চড়া রোদে চোখ ঝলসে যাওয়ার উপক্রম। গোটা রাজ্য জূড়ে প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বিশেষ করে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। এই গরমে শরীরের পাশাপাশি যত্ন নিতে হবে চোখেরও। চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত তাপ চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে। দীর্ঘ ক্ষণ কড়া রোদে বিস্তারিত...
শুধুমাত্র রাজা-মহারাজা আর সাহেব মেমসাহেবদের নয়, ভোজনরসিক বাঙালীর রসনা তৃপ্তির জন্য যুগে যুগে ময়রারা কত যে নতুন নতুন মিষ্টি আবিষ্কার করেছে তার ইয়ত্তা নেই। মিষ্টির রসের রসায়নের জাদুগর এইসব কারিগরেদের উদ্দেশ্য থাকতো নব নব উদ্ভাবনের বিস্তারিত...
কামারপুকুরে জন্মস্থানে ঠাকুর রামকৃষ্ণের ১৮৯তম জন্মতিথি যথোচিত মর্যাদায় মহাসমারোহে পালিত হলো। বেলুড়মঠ ও জয়রামবাটি সহ দেশের বিভিন্ন রামকৃষ্ণদেবের মঠ ও মিশনে জন্মতিথি উপলক্ষে পূজা পাঠের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করা হয়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালে কামারপুকুর বিস্তারিত...
আরামবাগে তাঁর প্রথম রাজনৈতিক জনসভা করতে এলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশ কয়েকদিন ধরেই তাঁর এই আগমন ঘিরে চরমে উঠেছিল মানুষের কৌতুহল। স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরও প্রত্যাশা ছিল আকাশছোঁয়া। তাই কাতারে বিস্তারিত...
সেটা সম্ভবত ১৯৭৭ বা ’৭৮ সাল হবে। আমাদের পাড়ার ক্লাবের তহবিল বৃদ্ধির উদ্দেশে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কম পয়সায় কী অনুষ্ঠান করা যায়? গানের পাশাপাশি একটা নাটক কিছু রাখলে ভালো হয়। একজন বলল, বিস্তারিত...
সেকাল জমিদার গিন্নি সরোজিনী দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিকের আড়াল থেকে তাকালেন গোপীবল্লভের মন্দিরের দিকে। নতুন রং করা মন্দিরের উপরে বছরের প্রথম সকালের সূর্যের আলো পড়েছে। আমপাতা আর শোলার কদম ফুল দিয়ে সাজানো হচ্ছে মন্দির। পুর-অঙ্গনারা বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর / নদে এলো বাণ / শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে / তিন কন্যে দান। / এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন / এক কন্যে খান, / এক কন্যে বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। আমাদের অষ্টমী তার ছোটো ছোটো নাতি নাতনীদের জন্যে নববর্ষের পাব্বণী পাঠালো। মেয়েদেরকে ফোন করে বলল, ‘টাকা পাঠালুম। দুই বুনে ভাগ করে নিবা। বচ্ছরকার দিনে বাচ্চাগুলোকে নতুন জামাপ্যান্ট কিনে দিবা। বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাঙলার খাদ্যদ্রব্যের বাজার দর — মুরল্যান্ডের তত্ত্ব খণ্ডন আমরা যে সময় বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাঙলার খাদ্যদ্রব্যের বাজার দর — মুরল্যান্ডের তত্ত্ব খণ্ডন বাংলায় খাদ্যদ্রব্য শস্তা বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অষ্টম অধ্যায় একটি জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউমে) বাংলায় শাসন করতে আসা সুবাদারদের ভাগ্য ফেরানোর কাহিনী থেকে আমরা আন্দাজ করতে পারি যে বিস্তারিত...
সেটা সম্ভবত ১৯৭৭ বা ’৭৮ সাল হবে। আমাদের পাড়ার ক্লাবের তহবিল বৃদ্ধির উদ্দেশে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কম পয়সায় কী অনুষ্ঠান করা যায়? গানের পাশাপাশি একটা নাটক কিছু রাখলে ভালো হয়। একজন বলল, অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধরলে হবে। উনি ইচ্ছে করলেই আমাদের অনুষ্ঠানে নাটক করে দেবেন। ওনার অনেকগুলো একাঙ্ক বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। মৃত পশুর চামড়া কাটার প্রয়োজনে, হাড় ভেঙে ভিতরের মজ্জা বের করে খাওয়ার তাগিদে একদিন প্রস্তরায়ুধ তৈরি করেছিল মানুষ। আনুমানিক কুড়ি লক্ষ বছর আগে মানুষ বিস্তারিত...
বিকাশ আমার বন্ধু। বিকাশ বিয়ে করবে। না করে উপায় নেই। ব্যাংকে ভালো চাকরি পেয়েছে। পরিবারের একটি মাত্র ছেলে। নিজেদের বাড়ি আছে। বাবা মারা গেছেন। মায়ের বয়েস হয়েছে। বিকাশের বিয়ে অবশ্যম্ভাবী। আত্মরক্ষার জন্যেও বিয়ের প্রয়োজন। এদেশে অবিবাহিতা মেয়ের অভাব নেই। সকলেই যে প্রেম করবেন তা-ই বা আশা করা যায় কী করে! বিস্তারিত...
মঙ্গল মূরতি তব মারুতি নন্দন। সকল অমঙ্গল বিঘ্ন বিনাশন ৷৷ পবন তনয় সাধুজন হিতকারী।। হৃদয়ে বিরাজ কর রক্ষকূল অরি।। পবনপুত্র হনুমান ভক্ত সমাজের শিরোমনি। ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের কাজ করার জন্যই তাঁর আবির্ভাব, তিনি প্রভুর লীলা বিস্তারিত...
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বিশেষ সংখ্যার লেখা। ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর / নদে এলো বাণ / শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে / তিন কন্যে দান। / এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন / এক কন্যে খান, / এক কন্যে বিস্তারিত...
রাঢ়বঙ্গের সংস্কৃতির অন্যতম অঙ্গ হলো গাজন। গঙ্গার দক্ষিণভাগ জুড়ে রাঢ় অঞ্চল। রাঢ় অঞ্চলের মুখ্য দেবতা হলেন শিব ও ধর্ম ঠাকুর। গাজন শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে গ্রামের জনগণের উৎসব (গা অর্ধে গ্রাম, জন অর্থে জনগণ) এখানে বিস্তারিত...
তারপর আর না দাঁড়িয়ে শুভর কাছে চলে গেলো। সত্যি বলছি ছুটকি ওর একটা কথাও আমার মাথায় ঢোকে নি। তোরা আলোচনা করছিস বলে মনে পড়ে গেল। আমি গোবর গনেশের মতো বসে আছি। মিত্রা আমার মুখের দিকে তাকাল। কিছু বুঝছিস। নামতে দে, দেখবি সব সমস্যার সমাধান করে দেব। দেবার মতো। মিত্রার মুখের বিস্তারিত...