বৃহস্পতিবার | ৫ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ৭:৪০
Logo
এই মুহূর্তে ::
কবিতার শত্রু মিত্র : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (চতুর্থ পর্ব) : রহমান হাবিব মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য-এর ছোটগল্প ‘রেফারী’ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (তৃতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব কাশ্মীরী মন্দির — অবহেলায় না অনীহায়? অবন্তীস্বামী ও মার্তন্ড মন্দির : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী মমতার স্পষ্ট বার্তা — আগে বাংলার মানুষ আলু খাবে, তারপর বাইরে পাঠানো হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (দ্বিতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব লঙ্কা চাষ বাড়ছে, লাভবান চাষিরা, রপ্তানি বাড়াতে রাজ্য সরকারের উদ্যোগ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পাশাপাশি, তবে প্রাণ নেই, চিহ্ন বইছে ভেলুগোন্ডা, রবিবার জল সরার পরে : অশোক মজুমদার নলিনী বেরার কবিতা — স্বভূমি, স্বদেশ, স্বজন : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (প্রথম পর্ব) : রহমান হাবিব রংবাহারি ক্যাপসিকাম : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যের কৃষকমান্ডিতে কৃষকদের ধান বিক্রিতে দালাল মুক্ত করার নির্দেশ সরকারের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘উচ্ছেদ’ আমাদের সংবিধান, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং নানা মত : তপন মল্লিক চৌধুরী বেঙ্গল গোট গ্রামীণ অর্থনীতিতে এনে দিতে পারে স্বচ্ছলতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পিটার নাজারেথ-এর ছোটগল্প ‘মালদার’ অনুবাদ মাসুদ খান আমরা নারী-আমরাও পারি : প্রসেনজিৎ দাস ঝুম্পা লাহিড়ীর ছোট গল্প “একটি সাময়িক ব্যাপার”-এ অস্তিত্ববাদ : সহদেব রায় ঝুম্পা লাহিড়ী-র ছোটগল্প ‘একটি সাময়িক বিষয়’ অনুবাদ মনোজিৎকুমার দাস ঠাকুর আমার মতাে চিরকালের গৃহীর চিরগুরু : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ভাবাদিঘির জট এখনও কাটেনি, বিষ্ণুপুর থেকে জয়রামবাটি রেল চলাচল শীঘ্রই : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (শেষ পর্ব) : অভিজিৎ রায় উৎপন্না একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত মারাঠাভুমে লাডকি বহিন থেকে জয়, ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী প্রচারে হার : তপন মল্লিক চৌধুরী কিন্নর-কৈলাসের পথে : বিদিশা বসু হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (চতুর্থ পর্ব) : অভিজিৎ রায় ভনিতাহীন চলন, সাইফুর রহমানের গল্প : অমর মিত্র সাইফুর রহমান-এর বড়োগল্প ‘করোনা ও কফিন’ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (তৃতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায়
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

ব্যর্থ রাজ্যপাল বিরোধী দলনেতার ভূমিকা পালন করছেন: পার্থ

রিপোর্টার / ১৩১ জন পড়েছেন
আপডেট মঙ্গলবার, ৫ মে, ২০২০

রাজ্যপাল পদটাকে আমরা সকলেই সম্মান করি। কিন্তু বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় তাঁর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ। যে ভাষায়, যেভাবে তিনি পদের অপব্যবহার করছেন তাঁর প্রতিবাদ জানাই। রাজভবনে বসে তিনি বিরোধী দলনেতার কাজ করছেন। মঙ্গলবার ৫ মে এভাবেই রাজ্যপালকে বিঁধলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ত্রুটিপূর্ণ কিট নিয়ে রাজ্যপাল চুপ কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে কেন্দ্রকে যে একের পর এক চিঠি লিখছেন তার প্রেক্ষিতে কী ব্যবস্থা হলো তা কেন্দ্রের কাছে জানতে চাননি তো রাজ্যপাল! তিনি তো একবারও বলছেন না, পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছ থেকে বাড়ি ফেরার পয়সা নেওয়ার দরকার নেই। গুজরাট, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি নীরোর মতো চুপ কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যখন প্রশাসন করোনা মোকাবিলায় পরিশ্রম করে চলেছেন, তাঁদের সহযোগিতা করে সেই কাজ ত্বরান্বিত করতে রাজ্যপাল ব্যর্থ।

বিজেপি-সহ বিরোধীদের একহাত নিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, রাজ্যের বদনাম করতে লাগাতার অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। টিকিয়াপাড়ায়, বাদুড়িয়ায় যে গণ্ডগোল হয়েছে সব ঘটনার পিছনেই বিজেপির যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলছে। চক্রান্ত করে বিজেপি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে কখনও রেশন দোকান নিয়ে, কখনও জাত-ধর্ম নিয়ে। এখন এ সবের সময় নয়। বাংলার মানুষের জন্য দু মুঠো চাল দিয়ে সাহায্য না করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিয়ে রাজনীতির পতাকা উড়িয়ে চলেছে! বাংলার মানুষ এদের চরিত্র বুঝে গিয়েছে। বাংলায় করোনা পরিস্থিতি ভালো, কোনও ত্রুটি খুঁজে পাচ্ছে না। এটাই ওদের জ্বালা। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের বিষয়ে পার্থবাবু বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম থেকে কেন্দ্রের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে কাজ করার কথা বলেছেন। কিন্তু একতরফা তো সমন্বয় হয় না। বিজেপি শাসিত রাজ্যে খারাপ অবস্থা হলেও বাংলায় আগে প্রতিনিধিদল পাঠানো হলো। তাঁরা এসে কোয়ারেন্টিনে থাকলেন না, স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন না, রাজনৈতিক নেতাদের মতো কথা বলে ফিরে গেলেন! এটা সমন্বয়? আমরা প্রশ্ন তুলছি, বাংলায় কেন ত্রুটিপূর্ণ কিট পাঠানো হলো?


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন