শনিবার | ২৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ১১:১০
Logo
এই মুহূর্তে ::
আত্মশুদ্ধির একটি বিশেষ দিন চৈত্র অমাবস্যা : রিঙ্কি সামন্ত চাপড়া বাঙ্গালঝি মহাবিদ্যালয় : ড. দীপাঞ্জন দে রায়গঞ্জে অনুষ্ঠিত হল জৈব কৃষি বিপণন হাট অশোকবৃক্ষ, কালিদাসের কুমারসম্ভব থেকে অমর মিত্রর ধ্রুবপুত্র : অসিত দাস কৌতুকে হাসতে না পারলে কামড় তো লাগবেই : তপন মল্লিক চৌধুরী জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর ও রোহিঙ্গা সংকটে অগ্রগতি : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন এথেন্সের অ্যাগনোডাইস — ইতিহাসের প্রথম মহিলা চিকিৎসক : রিঙ্কি সামন্ত সন্‌জীদা খাতুন — আমার শিক্ষক : ড. মিল্টন বিশ্বাস হিমঘরগুলিতে রেকর্ড পরিমাণ আলু মজুত, সস্তা হতে পারে বাজার দর : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় শিশুশিক্ষা : তারাপদ রায় জঙ্গলমহল জৈন ধর্মের এক লুপ্তভুমি : সসীমকুমার বাড়ৈ ওড়িশা-আসাম-ত্রিপুরার অশোকাষ্টমীর সঙ্গে দোলের সম্পর্ক : অসিত দাস পাপমোচনী একাদশী ব্রতমাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত ভগত সিংহের জেল নোটবুকের গল্প : কল্পনা পান্ডে নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘অমৃতসরী জায়কা’ মহিলা সংশোধনাগারগুলিতে অন্তঃসত্ত্বা একের পর এক কয়েদি, এক বছরে ১৯৬ শিশুর জন্ম : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল : সুশীল চৌধুরী (৬১ নং কিস্তি), অনুবাদ : বিশ্বেন্দু নন্দ

বিশ্বেন্দু নন্দ / ১৭২ জন পড়েছেন
আপডেট শনিবার, ৩ জুন, ২০২৩

ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি

সপ্তম অধ্যায়

বাঙলার ব্যবসা জগতে কোম্পানি

বাংলায় আমদানি

বাঙলার রূপোর চাহিদা স্পষ্টতই রাষ্ট্রীয় নীতির ওপর যেহেতু গভীরভাবে নির্ভর করত, তাই সেই বিষয় আলোচনা করতে ঢোকার আগে আমাদের সে সময় বাঙলার মুদ্রা ব্যবস্থা নিয়ে দুকথা বলে নেওয়া দরকার বলে মনে হয়েছে (মুঘল ভারতের মুদ্রা ব্যবস্থা সম্বন্ধে জানতে পড়ুন ইরফান হাবিব, প্রাগুক্ত, ৩৮০-৮৭; হোডিভালা, হিস্টোরিক্যাল স্টাডিজ ইন মুঘল নিউমিসম্যাটিক্স)। সে সময় যে কেউ টাঁকশালে দামি ধাতু নিয়ে গিয়ে মুদ্রা বানিয়ে নিতে পারত। আদানপ্রদানের মূল মাধ্যম ছিল রূপোর মুদ্রা বা রূপি। এই মুদ্রা ব্যবস্থার একটা চরিত্র ছিল হাত বদলে ব্যবহার হতে হতে রূপোর মুদ্রা একটা সময়ে তার মূল মূল্যমান হারিয়ে ফেলা। যে বছরে মুদ্রা ঢালাই করা হত, মুদ্রায় সেই বছরের সংখ্যা খোদাই করা থাকত। সঙ্গে খোদাই করা থাকত টাঁকশালের নাম এবং শাসকের উপাধি। বয়স অনুযায়ী রূপোর মুদ্রার তিন প্রকারের হত – নতুন মুদ্রার নাম ছিল সিক্কা যেটি সেই শাসকের আগের বছরের চালু করা মুদ্রার তুলনায় বেশি মূল্যমান হিসেবে ধরে নেওয়া হত। দ্বিতীয় শ্রেণীর নাম ছিল পেঠ। ১৬৮৬-র সমীক্ষায় দেখি, পেঠের তুলনায় সিক্কার মূল্যমান দেড় থেকে ৩ শতাংশ বেশি (ডিবি, জানুয়ারী ১৬৮৬, ৯১ খণ্ড, ৪৯)। তৃতীয় শ্রেণীর নাম ছিল সোমালা (প্রাগুক্ত) বা খাজানা যেগুলি আগের শাসকদের জারি করা। ১৬৮৬তে লন্ডনের কোর্ট অব ডিরেক্টরেরা লিখলেন, এগুলি খুব ব্যবহারে জীর্ণ, সিক্কার ওজনের মত নয় কিন্তু সিক্কার মত দেখতে, ফলে এগুলি ৬ থেকে ৭ শতাংশ কম দাম পাওয়া যায় (প্রাগুক্ত)। সোনার মোহর ব্যবসায়িকভাবে লেনদেনে ব্যবহার হত না, অধিকাংশ সময় ব্যবহার হত জমানোর উদ্দেশ্যে, বিশেষ করে অভিজাতদের পরিবারগুলিতে। তামার মুদ্রার নাম ছিল দাম বা পয়সা।

দামি ধাতু ছাড়া ব্রিটিশেরা অন্য যে সব পণ্য বাংলায় আনত সেগুলি হল ব্রডক্লথ, উরস্টেড এবং অন্যান্য হাল্কা কাপড়, দস্তা, তামা, টিন; ধাতুর মধ্যে কুইকসিলভার, এলাম আর ব্রিমস্টোন; রঙ আনত সাদা এবং লাল, সিঁদুর; উপহারের জন্যে নানান আকর্ষণীয় দ্রব্য, চশমা, কাঁচের পাত্র, পিস্তল ইত্যাদি। এই সব অধিকাংশ পণ্য বাংলায় আসত ফিরতি জাহাজ করে। আমরা দেখেছি (সুপ্রা, ৫ অধ্যায়, ১) এই পণ্যগুলোর বাজার যেহেতু খুবই সীমিত ছিল, এগুলি থেকে কোম্পানির খুব কিছু লাভ হত না। ব্রডক্লথ এবং অন্যান্য পশমি পরিধেয় যেহেতু ইংলন্ডের বুনন উতপাদনের অক্ষদণ্ড ছিল, তাই কর্তারা, বাজার না থাকলেও কুঠিয়ালদের ওপর এগুলি বিক্রির দায় চাপিয়ে দিত, যাতে এগুলির কিছুটা হলেও বাজার বাড়ে (প্রাগুক্ত)। কিন্তু একই সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে কুঠিয়ালদের এমন কিছু ক্ষমতা ছিল না, যা দিয়ে তারা উদ্ভাবনী ক্ষমতা প্রয়োগ করে এই সব ব্রিটিশ দেশিয় পণ্যের, বাঙ্গালার মত বিদেশে বড় বাজার তৈরি করতে পারে। তাই তারা কোম্পানির কর্তাদের বারংবার অন্যরোধ করত, মোট রপ্তানির ২৫% পণ্যের জন্যে বরাদ্দ করে, বাকি ৭৫% দামি ধাতু পাঠাতে (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, মিসলেনি, ৩ খণ্ড, ১০০; ইএসআই, ১৬৬৮-৬৯, ৩১১; ওসি ৩৩৮৯ সংখ্যা, ৩০ খণ্ড)। ১৬৬৪-তে বাঙলার কুঠিয়ালদের থেকে লন্ডনের কর্তারা একটা ডেসপ্যাচ পেলেন, যাতে বলা হয়েছে বিপুল সংখ্যক ইওরোপিয় পণ্য (তৈজস) কোম্পানির গুদামে অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে আছে, যা কয়েক বছর ধরে বিক্রি হয় নি, তাই ক্ষতির দামে বিক্রির প্রশ্ন ওঠে না (ডিবি, ২১ ডিসেম্বর, ১৬৬৪, ৮৬ খণ্ড, ৪৫৮)।

লন্ডনের কর্তারা ১৬৭৪ সালে পাঠানো বেঙ্গল এজেন্সির ইংলন্ডীয় পণ্যগুলি আমদানি করা বন্ধ রেখে দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে খুব একটা উতফুল্ল হল না, উলটে তারা বল্ল, এর ফলে ডাচ বা অন্য দেশ, যারা এই পণ্যগুলি আমদানি করে, তাদের কাছে বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে, আমাদের মূল উদ্দেশ্য হল আমাদের দেশের পণ্যের কাপড় এবং অন্যান্য ব্রিটিশ পণ্যের বাজার বাড়ানো (ডিবি, ২১ ডিসেম্বর, ১৬৬৪, ৮৮ খণ্ড, ১৩০)। উলটে তারা ১৬৭৫-এ কুঠিয়ালদের প্রায় গদ্দার বলে জানাল তারা দেশের নাম খারাপ করছে, এবং কোম্পানির স্বার্থর পরিপন্থী কাজ করছে। তারা জানাল, কোম্পানির পাঠানো কাপড় কোম্পানির গুদামে অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে থাকে তার কারণ কিছু ফ্যাক্টর ব্যক্তিগত ব্যবসায় এই কাপড়গুলি বিক্রি করার নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি জন্যে কোম্পানির কাপড়ের প্রচুর দাম ধার্য করে, যাতে সেগুলি সম্বন্ধে ক্রেতারা উৎসাহ হারিয়ে ফেলে, উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে বিক্রি না হয়, গুদামে পড়ে থাকে (ডিবি, ২৪ ডিসেম্বর, ১৬৭৫, ৮৮ খণ্ড, ২৩২)। ১৬৭৭ সালে কোম্পানির লন্ডনের কর্তারা ঠিক করলেন তারা তাদের রপ্তানির অর্ধেক পরিমান লন্ডন দেশিয় পণ্য হবে না কারণ, সেগুলি বিক্রি করার প্রভূত সমস্যা হচ্ছে (ডিবি, ৭ সেপ্টেম্বর, ১৬৭৭, খণ্ড ৮৮, ৪৪৯)। এর মানে এই নয় যে কোম্পানি ইংলন্ড-এর দেশিয় উৎপাদিত পণ্যের রপ্তানি তালিকায় বেশ কিছু ভাল কাটছাঁট করেছিল। কোম্পানির কুঠিয়ালেরা উলটো দিকে বারংবার অভিযোগ করত যে তাদের হাতে বিনিয়োগের অর্থ নেই, অন্যদিকে গুদামে ইংলন্ড থেকে পাঠানো পণ্য অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে থাকত। এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে ইংলন্ডের সরকার ১৭০২ সালের আইন এনে কোম্পনিকে বাধ্য করল, রপ্তানির ১০% পুঁজি দেশিয় উতপাদনে বিনিয়োগ করে বিদেশে রপ্তানি করার জন্যে (ডিবি, ২৬ ফেব ১৭০৩, খণ্ড ৯৫, ৪৯)।

বাংলায় অদামি ধাতু, খণিজ বা রঙ করার ধাতব পণ্যের বাজার আমাদের আলোচ্য সময়ে খুব একটা বাড়ে নি। এই সব পণ্যের চাহিদা খুবই কম ছিল, এশিয়াজুড়ে এই কমব্যাপ্ত বাজারের চাহিদা বহুকাল ধরে পূরণ করে আসছেন দেশিয় বণিক এবং ইওরপিয়দের মধ্যে সব থেকে আগে ভারতে আসা পর্তুগিজেরা। সেই পণ্যগুলি নিয়ে নতুন করে অনেক পরে বাজারে ব্রিটিশ আর ডাচেরা ঢোকার ফলে এই সব পণ্যের বাজারে বিপুল মন্দা দেখা দেয়। যে সব ধাতু ভারতে আমদানি করা হত সেগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল দস্তা, তামা এবং টিন, এবং এদের কিছুটা বাজার ছিল। ডাচেরা এবং কিছু দেশিয় বণিক দক্ষিণপুর্বের দেশগুলি থেকে এই ধাতুগুলি আমদানি করতে শুরু করায়, ব্রিটিশদের আনা পণ্যগুলির বাজার আরও পড়ে যায়, সেগুলি বিক্রি করা সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। বিভিন্ন ধাতুর দাম বিভিন্ন সময়ে খুবই ওঠাপড়া করেছে। ১৬৭৭ সালে দস্তার দাম ছিল মণ প্রতি ৯.৪০ টাকা, কিন্তু আশির দশকের প্রথম দিকে এর দাম পড়ে হয় ৭টাকা আবার ১৬৮২-তে দাম হয় ৯টাকা (অশির দশকের প্রথমের দিকে দস্তার দাম জানতে দেখুন ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, বালেশ্বর, খণ্ড ১, ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, কাশিমবাজার, খণ্ড ১, ডায়েরি, ১৩ আগস্ট ১৬৭৭; খণ্ড ২, ডায়েরি, ১৩ ফেব, ১৬৮২)।

১৭০৩ সালে দস্তার দাম মাটি ছোঁয়, সে সময় এটি ৩ টাকা ১১ আনা ১২ পাই প্রতি মণে বিক্রি হয়েছে (ওসি, ২৫ জানু, ১৭০৩, ৮১১০, ৬৫ খণ্ড)। ১৬৮০-র সেপ্টেম্বরে তামার দাম ছিল মণ প্রতি ৩০ টাকা। ১৬৮১-র জানুয়ারিতে দাম বেড়ে হয় ৩৬ টাকা ৪০ আনা (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, কাশিমবাজার, খণ্ড ২, ডায়েরি, ২৪ সেপ্ট, ১৬৮০)। টিনের দামেও প্রচুর ওঠাপড়া হত। ১৬৭৮-এর জানুয়ারিতে টিনের দাম ছিল মণপ্রতি ২৬ টাকা ৮০ আনা, দাম পড়ে হল ২২ টাকা ১৬৭৯-এর এপ্রিলে (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, কাশিমবাজার, খণ্ড ১, ডায়েরি, ৫ জানুয়ারি, ১৬৭৮; ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, হুগলী, খণ্ড ২, অংশ ১, ৩৭)। সিঁদুর, কুইকসিলভার (পারদ?) এবং টুটিনাগ (তামা দস্তা নিকেল এবং এন্ডিরণের একটি সঙ্কর ধাতু)-এর দামও এইভাবে ওঠানামা করত। এর থেকে একটা বিষয় নতুন করে প্রমান হয় যে বাঙলার আমদানি করা পণ্যের বাজার খুবই ছোট ছিল, এবং যখনই এ ধরণের কোনও পণ্য বিপুল পরিমান আমদানি হয়, তখনই তার দাম বিপুলভাবে পড়ে যায়। (চলবে)


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন