শুক্রবার | ১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১২:২৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’ ‘দক্ষিণী’ সংবর্ধনা জানাল সাইকেলদাদা ক্যানসারজয়ীকে : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (প্রথম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (নবম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘তোমার নাম’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (অষ্টম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘হাওয়া-বদল’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার প্রবোধিনী একাদশী ও হলদিয়ায় ইসকন মন্দির : রিঙ্কি সামন্ত সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শুদ্ধতম প্রতিনিধি অন্নপূর্ণা খাঁ : আবদুশ শাকুর নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘শুভ লাভ’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ভোটের আগে মহারাষ্ট্রের রাজনীতি নানাদিকে মোড় ঘুরছে : তপন মল্লিক চৌধুরী সরকারি নিষেধাজ্ঞা, জমির চরম ক্ষতি ও জরিমানা জেনেও নাড়া পোড়ানো বন্ধে সচেতন নন চাষিরা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (চতুর্থ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার আবুল বাশার-এর ছোটগল্প ‘কাফননামা’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (তৃতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ব্লকবাস্টার ‘আরাধনা’-র ৫৫ বছর — রাজেশ-শর্মিলা হিট-এর নেপথ্যে… : রিঙ্কি সামন্ত কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দ্বিতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কখনও কারও সমালোচনা না করার দুর্লভ গুণ ছিল শ্যামলবাবুর : সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (প্রথম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কাত্যায়নী ব্রত : রিঙ্কি সামন্ত নটখট ছট : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী কেবল নৈহাটি, নাকি ‘কংশাল’দের বন্ধু হতে চাইছে সিপিএম : তপন মল্লিক চৌধুরী অমৃতা প্রীতম — প্রেম, প্রগতি ও বিদ্রোহের এক অনন্য কবি : রুবায়েৎ আমিন তবু মনে রেখো… : সন্দীপন বিশ্বাস অন্নকূট পূজা হল গোবর্ধন পূজার আরেকটি নাম : আলোক চ্যাটার্জী ‘যমুনা’-র সেকাল একাল : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভাইফোঁটা — পুরাণ থেকে ইতিহাস ছুঁয়ে সমকাল : সন্দীপন বিশ্বাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

গুরুর খোঁজে সুভাষ চন্দ্র বসুর উত্তর ভারতে ভ্রমণ : উৎপল আইচ

উৎপল আইচ / ১৮০ জন পড়েছেন
আপডেট সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

১০৯ বছর আগে আজকের দিনে লেখা একটা গুরুত্বপূর্ণ চিঠির পাণ্ডুলিপি

ভূমিকা

সুভাষচন্দ্র বসু তখন প্রেসিডেন্সি কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে (আই-এ) পড়েন। ১৯১৪ সালের গরমের ছুটির সময় বন্ধুর সাথে গুরুর খোঁজে উত্তর-পশ্চিম ভারত পরিভ্রমণে যান। প্রথমে তাঁর সেসময়কার সমবয়সী ঘনিষ্ঠ বন্ধু শ্রীহেমন্তকুমার সরকার (জন্ম ১৭ নভেম্বর ১৮৯৬, নদীয়ার কৃষ্ণনগরে) হাওড়া স্টেশন থেকে ১২ মে, ১৯১৪, মঙ্গলবার, অধ্যাপক হেমচন্দ্র দত্তগুপ্তের সাথে রওনা হন এবং কথা হয় যে হেমন্ত গুরুর খোঁজ পাওয়ামাত্র তার (টেলিগ্রাম) করবেন এবং সুভাষচন্দ্রও তক্ষুনি রওনা হয়ে এসে যোগ দেবেন। অধ্যাপক হেমচন্দ্র দত্তগুপ্ত খুব সম্ভব দিল্লিতে থাকতেন এবং তিনি এই গুরু খোঁজার অভিযানের সাথে যুক্ত ছিলেন না। সেদিন সুভাষচন্দ্র তাঁদের গাড়ীতে তুলে দিতে হাওড়া স্টেশনে গিয়েছিলেন।  এ সম্বন্ধে হেমন্তকুমার সরকারের লেখা বই থেকে উদ্ধৃতি সংলগ্ন করা হল।

সুভাষচন্দ্র কবে রওনা হয়েছিলেন?

যাইহোক তখন অবধি খুব সম্ভব হেমন্ত টেলিগ্রাম পাঠাননি। তবে, ঠিক কবে সুভাষচন্দ্র রওনা হয়েছিলেন? “সুভাষের সঙ্গে বারো বছর (১৯১২–২৪)” বইতে শ্রীহেমন্তকুমার সরকার জানিয়েছেন যে তিনি সুভাষচন্দ্র বসুকে দিল্লী থেকে একটা চিঠি লিখেছিলেন যার উত্তর সুভাষচন্দ্র কলকাতা থেকে তাঁকে শুক্রবার, ২২শে মে, ১৯১৪, তারিখে লিখেছিলেন। সুভাষচন্দ্রের সেই চিঠিটা আংশিক প্রকাশ করেছিলেন হেমন্তকুমার সরকার। আমাদের সৌভাগ্য যে সুভাষচন্দ্র বসুর এই চিঠিটা পাণ্ডুলিপি-সহ ছাপিয়েছেন ডক্টর আবুল আহসান চৌধুরী তাঁর “নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর অপ্রকাশিত পত্রাবলি” গ্রন্থে [শোভা প্রকাশ, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৭]। কাজেই সুভাষচন্দ্র বসু ২২শে মে ১৯১৪ তারিখের পরই রওনা হয়েছিলেন। তিনি তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনী “ভারত পথিক” বইতে লিখেছেন যে ১৯১৪ সালে গ্রীষ্মের ছুটিতে বন্ধু হরিপদ চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে গুরুর সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছিলেন। রাস্তার খরচের জন্য এক সহপাঠী বন্ধুর স্কলারশিপের টাকা থেকে ধার নিয়ে পরে ফিরে এসে নিজের স্কলারশিপের টাকা থেকেই সেই বন্ধুর ধার পরিশোধ করেন। হরিদ্বারে হেমন্তের সাথে একত্রিত হয়েছিলেন। কাজেই আমরা এইটুকু নিশ্চিত বলতে পারি যে সুভাষচন্দ্র বসু ২২শে মে ১৯১৪ তারিখের পরই উত্তর ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন।

এই লেখাটার সাথে ডক্টর আবুল আহসান চৌধুরীর বই থেকে সেই বিখ্যাত চিঠিটার কিয়দংশ সংযোজিত হল।

ENGLISH VERSION

MANUSCRIPT OF AN IMPORTANT LETTER WRITTEN BY SUBHAS CHANDRA BOSE EXACTLY 109 YEARS AGO ON TODAY’S DATE ON THE OCCASION OF SUBHAS CHANDRA’S  JOURNEY TO NORTH INDIA IN SEARCH OF A GURU OR PRECEPTOR

INTRODUCTION

Subhas Chandra Bose was then in his second year (I.A.) at the Presidency College, Calcutta. During the summer vacation of 1914, he travelled with a friend to North-West India in search of a Guru. First, his close friend Shri Hemanta Kumar Sarkar  (b. 17 November 1896, Krishnanagar, Nadia District) left by train from the Howrah Station on Tuesday, May 12, 1914, with Prof. Hemchandra Dattagupta, and it was decided that Hemanta would look for the Guru and as soon as he found one, he would inform Subhas through a telegram and Subhas Chandra would immediately join him. Professor Hemchandra Dattagupta most probably lived in Delhi and was not associated with this guru-finding expedition. That day Subhas Chandra Bose went to Howrah Station to see them off. An excerpt from the Bengali book written by Hemanta Kumar Sarkar has been attached to this write-up.

WHEN DID SUBHAS CHANDRA LEAVE FOR NORTH INDIA?

Most probably Hemanta did not send the promised telegram till then. However, when did Subhas Chandra actually leave? In his book “Subhaser Sange Baro Bachhor [Twelve Years with Subhas] (1912 – 24)”, Shri Hemanta Kumar Sarkar stated that he wrote a letter to Subhas Chandra Bose from Delhi to which Subhas Chandra replied from Calcutta on Friday, May 22, 1914. Subhas Chandra’s letter was partially published by Hemanta Kumar Sarkar himself. It is our good fortune that this letter of Subhas Chandra Bose has been published in full along with the manuscript by Dr. Abul Ahsan Choudhury in his book “Netaji Subhas Chandra Basur Oprakashito Patrabali” [Unpublished Letters of Netaji Subhas Chandra Bose], Shova Prakash, Dhaka, September 2007.

So Subhas Chandra Bose left after 22nd May 1914. He wrote in his unfinished autobiography “An Indian Pilgrim” that during the summer vacation of 1914, he quietly left on a pilgrimage, in search of a Guru, with another friend Haripada Chattopadhyay.  He had borrowed some money from a class friend who was getting a scholarship and later repaid him from his own scholarship money. At Hardwar, they were joined with Hemanta. So we can say with certainty that Subhas Chandra Bose left for North India soon after 22nd May 1914.

An extract of the manuscript of Subhas Chandra Bose’s famous letter of May 22nd, 1914, from Dr. Abul Ahsan Chowdhury’s book, is appended to this article.


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন