শুক্রবার | ৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ৮:৩৬
Logo
এই মুহূর্তে ::
মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী কমছে, সঙ্কটে সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুল : তপন মল্লিক চৌধুরী ফল্গু নদীর তীরে একটি ছোট শহর এই বুদ্ধগয়া : বিজয় চৌধুরী শাহিস্নান নয়, আদতে কথাটি ছিল সহিস্নান : অসিত দাস মৈত্রেয়ী ব্যানার্জি-র ভূতের গল্পো ‘হোমস্টে’ রহস্য ঘেরা বলিউডের নক্ষত্রপতন : রিঙ্কি সামন্ত বাঁকুড়ার দু-দিন ব্যাপী দেশীয় বীজ মেলায় দেশজ বীজের অভূতপূর্ব সম্ভার পেজফোর-এর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ২০২৫ এত গুণী একজন মানুষ কত আটপৌরে : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সরস্বতীর উৎস সন্ধানে : অসিত দাস ‘সব মরণ নয় সমান’ সৃজনশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়কে যথোচিত মর্যাদায় স্মরণ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সিপিএম-এর রাজ্য সম্মেলন, তরুণ প্রজন্মের অন্তর্ভূক্তি নিয়ে খামতি রয়েছে দলে : তপন মল্লিক চৌধুরী প্রথম পাঠ — মার্কসবাদের বিশ্বভ্রমণ : সন্দীপন চক্রবর্তী বঙ্গবিভূষণ কাশীকান্ত মৈত্র স্মারকগ্রন্থ : ড. দীপাঞ্জন দে ‘খানাকুল বাঁচাও’ দাবিতে সরব খানাকুল-সহ গোটা আরামবাগের মানুষ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় হরি হরের কথা এবং বীরভূমের রায়পুরে বুড়োনাথের বিয়ে : রিঙ্কি সামন্ত ত্র্যম্বকেশ্বর দর্শনে মোক্ষলাভ : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী কুম্ভমেলায় ধর্মীয় অভিজ্ঞতার থেকে জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি বেশি : তপন মল্লিক চৌধুরী রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন ৭ লক্ষ টন ছাড়াবে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ‘হিড়িক’ শব্দটির ব্যুৎপত্তি অধরা, আমার আলোকপাত : অসিত দাস বিজয়া একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য-র ছোটগল্প ‘শিকড়ের টান’ বাংলাভাষার নেচিতে ‘ময়ান’ ও ‘শাহিস্নান’-এর হিড়িক : অসিত দাস একটু একটু করে মারা যাচ্ছে বাংলা ভাষা : দিলীপ মজুমদার রাজ্যে এই প্রথম হিমঘরগুলিতে প্রান্তিক চাষিরা ৩০ শতাংশ আলু রাখতে পারবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সামরিক জান্তার চার বছর — মিয়ানমার পরিস্থিতি : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন ১৯ ফেব্রুয়ারি ও স্বামীজির স্মৃতিবিজড়িত আলমবাজার মঠ (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চাষিদের বাঁচাতে রাজ্যের সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার মোদীর মিডিয়া ব্যস্ত কুম্ভের মৃত্যুমিছিল ঢাকতে : তপন মল্লিক চৌধুরী রেডিওকে আরো শ্রুতিমধুর করে তুলেছিলো আমিন সায়ানী : রিঙ্কি সামন্ত
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বসন্ত পঞ্চমী ও সরস্বতী পুজোর  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

পুষ্টিবিষয়ক গবেষকদের পরামর্শ দৈনিক পাঁচ রকমের ফলমূল ও শাকসবজি খান : রিঙ্কি সামন্ত

রিঙ্কি সামন্ত / ৮০৭ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

An Apple a day/ keeps doctor away — দিনে একটা আপেল খেলে ডাক্তার দূরে থাকবেন এই প্রবাদ বাক্য যে কতটা সত্যি তা আমরা সকলেই জানি। তবু আমাদের রোজের খাদ্য তালিকায় ভাত, ডাল, রুটি, তরকারি, মাছ, মাংস, ডিম যতটা গুরুত্ব পায় শাকসবজি বা ফল ততটা পায় না। অথচ আমরা জানি শাকসবজি বা ফলের অপরিসীম গুণের কথা। ভিটামিন, খনিজ, উদ্ভিদ রাসায়নিক এবং ফাইবারে ভরপুর তাজা সবজি ও ফল আমাদের রক্তের বিশুদ্ধতা বজায় রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ক্যালোরি মূল্য কমায় শরীর ঝরঝরে রাখে।

সেই কোন ছোটবেলা থেকেই বাড়িতে জলখাবারে সকালে বা বিকালে দুধ-কলা-মুড়ি, স্কুলের টিফিনে পেয়ারা বা আপেল বা কোন মরশুমি ফল দেওয়া হতো বাড়ির ছোটদের। বাড়ীতে কাঁচের বয়ামে মা ঠাকুমা কাকিমারা বেলের মোরব্বা করে রাখতো, বলতো কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য রোজ সকালে খাওয়া দরকার। বলতো আস্ত ফল কামড়ে কামড়ে খাও দাঁত মজবুত হবে। আজকের ডায়েটিশিয়ান, নিউট্রিশননিস্ট, ডাক্তাররা যখন একই কথা বলেন — তখন উপলব্ধি করি যে সে যুগের মেয়েরা বিজ্ঞান না জেনেও কতটা সচেতন ছিল ফলের পুষ্টিগুণ সম্বন্ধে।

আজ জাতীয় আরও ফল ও সবজি খাও দিবস (National Eat More Fruits and Vegetables Day)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অস্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়াজাত খাবার ব্যবহারের সাথে সাথে কম বয়সেই ক্রমবর্ধমান স্থূলতার সাথে আরও নানান সমস্যাগুলি বেড়ে চলেছিলো। সেই কারণেই পুষ্টিবিদরা সব বয়সের মানুষকে তাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় বেশি করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে উৎসাহিত করেন।

স্থূলতার সাথে অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমানোর প্রয়াসে ২০১৫ সালে প্রথম “জাতীয় আরও ফল ও সবজি খাও দিবস” উদযাপিত হয়। ডোল কোম্পানি (Dole company) দ্বারা স্পনসর করা এই দিনটি মানুষের খাদ্যে ফল এবং শাকসবজি যে স্বাস্থ্যকর ভূমিকা পালন করে তা প্রচার করার উদ্দেশ্যে পালিত হয়। এদের উদ্দেশ্যই আজ সারা দেশ জুড়ে  একদিনের জন্য “আরও ফল এবং শাকসবজি খাওয়ার” দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়। এটি একটি নতুন অভ্যাসের সূচনা করে যা ভবিষ্যতে স্থায়ী হতে পারে, যা একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুখী সমাজ তৈরি করতে সক্ষম হবে! ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল সাময়িকীতে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে পুষ্টিবিষয়ক গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন দৈনিক পাঁচ রকমের ফলমূল ও শাকসবজি খাওয়ার।

গ্রীষ্মের সূর্যের প্রচন্ড তাপে মানুষের শারীরিক বল খুবই কম থাকে। এই সময় বেশি করে শাকসবজি ফলমূল ও প্রচুর পরিমাণে জল বেছে নিতে হয়। এগুলিই শরীরকে ঠান্ডা ক্লান্তিমুক্ত ও সতেজ রাখে।

শাকসবজিকে বলা হয় ন্যাচারাল পার্গেটিভ। গরমে স্বাস্থ্যকর শাকসবজির মধ্যে লাউ, টমেটো, শসা, বেগুন, উচ্ছে-করলা, সজনে, পটল, ঢেঁড়শ, ঝিঙে, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, পেঁপে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রাসেলস স্প্রাউট এবং ব্রকলি খাওয়া যায়। গ্রীষ্মকালীন সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল যা গরমকালের জন্য বেশ উপকারী। গ্রীষ্মে ঘাম বেশি হওয়ায় শরীর থেকে প্রয়োজনীয় বহু নিউট্রিয়েন্ট বেরিয়ে যায় ফলে শরীরের ভিটামিন মিনারেলের ঘাটতি হওয়ার পাশাপাশি দেখা যায় ডিহাইড্রেশন। গ্রীষ্মকালীন সবজি শরীরের জলের মাত্রা ঠিক রাখা সহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও চুল ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সবুজ শাক-সবজির মধ্যে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও মিনারেল থাকায় হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে। গরমকালে পেট ঠিক রাখতে হালকা খাবার খাওয়া উচিত, সেজন্যই পাতে অবশ্যই রাখা উচিত সবুজ শাক-সবজি। সবজির মধ্যে থাকা বিটাক্যারোটিন, ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয়। সবুজ শাক-সবজির ‘অ্যান্টি-এজিং প্রপার্টি’ ত্বকে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয়না।

শাক হল মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস-এর প্রধান উৎস। ভিটামিন-এ, সি, ই ও কে-এর পাশাপাশি বিভিন্ন মিনারেল, এন্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়ামে ভরপুর গ্রীষ্মকালীন শাক হলো — ডাটাশাক, লালশাক, লেটুস, পাটশাক, পুঁইশাক ও কলমিশাক, নটেশাক, হেলেঞ্চা ও বথুয়াশাক। রোজকার প্রয়োজন অনুযায়ী শাক খেলে শরীরে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। শাকে থাকা ফাইবার ও অন্যান্য নিউট্রিয়েন্টসগুলি শর্করা শোষণের মাত্রা স্থির করে দেয় আর সাথে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

এমনিতেই বলা হয়ে থাকে প্রত্যহ একটি করে মরশুমি ফল খাওয়া দরকার। আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, জামরুল, পেঁপে, তরমুজ, সবেদার মত অনেক রকম মিষ্টি রসালো ফল গরমের প্রধান আকর্ষণ। এখন তো সারা বছরই আপেল, আঙ্গুর, লেবু, আমলকি, স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি, ব্লুবেরি, কিউইফ্রুট, প্যাশনফ্রুট, নাশপাতির মত নানারকম সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল মেলে। সারা বছর দেখা মেলে পেয়ারা শসা কলা পেঁপে ইত্যাদি সাধ্যের মধ্যে অত্যন্ত উপকারী স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী রোগের মোক্ষম দাওয়াই। হাতের নাগালে থাকা এসব বিভিন্ন ধরনের ফলে স্বাদ ও স্বাস্থ্যের এক অসাধারণ মেলবন্ধন ঘটেছে। শরীরে পিএইচ ব্যালেন্স বজায় রাখতে, শরীরে জলের ভাগ ঠিক রাখতে, সামগ্রিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, অকালবার্ধক্য প্রতিরোধ করা, বিভিন্ন অসুখ-বিসুখের প্রতিকারের সাহায্য করে সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মরশুমি ফল।

৪,৬৯,৫৫১ জন অংশগ্রহণকারীর অনুসরণে সমন্বিত গবেষণার একটি মেটা-বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে, ফল এবং শাকসবজির উচ্চতর গ্রহণের সাথে কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ৪% হ্রাস পায়।

শৈশবে, কৈশরে, যৌবনে, বার্ধক্যে, সন্তানসম্ভাবা এবং স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে সুষম নিরামিষ খাদ্যের মাধ্যমে পুষ্টি চাহিদা পূরণ হতে পারে। ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী যাবতীয় ক্যান্সার রোগ ২৯ থেকে ৫০ শতাংশ খাদ্যের সঙ্গে জড়িত। নিরামিষ আহার ক্যান্সার না হতে সাহায্য করে।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক গড়ে প্রয়োজনীয় দুই হাজার ক্যালরির জন্য দৈনিক আড়াই কাপ (এক কাপ = প্রায় ২২৪ গ্রাম) শাকসবজি খাওয়া দরকার। অথচ অধিকাংশ মানুষই মাত্র দেড় কাপের সামান্য বেশি পরিমাণ শাকসবজি খেয়ে থাকেন। আবার একজন দৈনিক দুই কাপ ফলমূল খাওয়ার চাহিদার বিপরীতে মাত্র এক কাপ খেয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় পরিমাণ ফলমূল ও শাকসবজি গ্রহণের দিকে গুরুত্ব দেওয়া খুব দরকার।

“আহারশুদ্ধিতে চিত্তশুদ্ধি” — এ ধরনের ধর্মীয় ও নৈতিক কারণে অতীতে অনেকেই নিরামিষাসী হতেন। সম্প্রতি এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিজ্ঞান। স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে বিশ্বকে শিক্ষিত করতে এবং স্থূলতার মতো পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আসুন আমরা সকলে মিলে পালন করি ‘জাতীয় আরও ফল ও সবজি দিবস।’


আপনার মতামত লিখুন :

2 responses to “পুষ্টিবিষয়ক গবেষকদের পরামর্শ দৈনিক পাঁচ রকমের ফলমূল ও শাকসবজি খান : রিঙ্কি সামন্ত”

  1. P k biswas says:

    *জাতীয় ফল ও সবজি দিবস* কাগজের পাতাতে,সুদৃশ্য ছবিতে শরীরের পক্ষে
    অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য তালিকা দেখতে শুনতে যতটা ভালো কিন্তু প্রয়োগের
    ক্ষেত্রে লক্ষ কোটি মানুষের থেকে এরা প্রতিদিন দূরে চলে যাচ্ছে কারন সাধ্যের
    বাইরে অসাধ্য ফল মূল সবজি সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মূল্য বৃদ্ধির কারনে,
    আর্থিক দুরাবস্থা,প্রচন্ড গরিবী ইত্যাদি বর্তমানে কোনোমতে টিকে বেঁচে থাকার
    স্বপ্ন দেখায় আর বাধ্য করে আজেবাজে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর আহার গ্রহণে।
    অত্যন্ত জরুরি জানকারি প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন শুধুমাত্র আর্থিক ভাবে সক্ষম
    মানুষদের কাছে “প্রেসক্রিপশন”র কাজ করবে।

    • রিঙ্কি says:

      আপনার মূল্যবান মতামত আমাকে ঋদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করে শ্রদ্ধেয়। আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে 🌹

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন