শুক্রবার | ২১শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১২:৪২
Logo
এই মুহূর্তে ::
১৯ ফেব্রুয়ারি ও স্বামীজির স্মৃতিবিজড়িত আলমবাজার মঠ (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চাষিদের বাঁচাতে রাজ্যের সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার মোদীর মিডিয়া ব্যস্ত কুম্ভের মৃত্যুমিছিল ঢাকতে : তপন মল্লিক চৌধুরী রেডিওকে আরো শ্রুতিমধুর করে তুলেছিলো আমিন সায়ানী : রিঙ্কি সামন্ত গোপাল ভাঁড়ের আসল বাড়ি চুঁচুড়ার সুগন্ধ্যায় : অসিত দাস প্রতুলদার মৃত্যু বাংলা গানের জগতে অপূরণীয় ক্ষতি — মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : সুমিত ভট্টাচার্য মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়, মিথ এবং ডিকনস্ট্রাকশন : অসিত দাস মহাকুম্ভ ও কয়েকটি প্রশ্ন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভিয়েতনামের গল্প (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব কাশীকান্ত মৈত্রের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন : ড. দীপাঞ্জন দে অমৃতের সন্ধানে মাঘী পূর্ণিমায় শাহীস্নান : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের যোগ : অসিত দাস ‘হরিপদ একজন বেঁটে খাটো সাদামাটা লোক’-এর গল্প হলেও… সত্যি : রিঙ্কি সামন্ত রোহিঙ্গা সংকট — ফেলে আসা বছর ও আগামীদিনের প্রত্যাশা : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ‘রাঙা শুক্রবার অথবা কহরকন্ঠ কথা’ উপন্যাস বিষয়ে শতদল মিত্র যা বললেন রবীন্দ্রনাথের ধর্মীয় পরিচয় : গোলাম মুরশিদ কেজরিওয়াল হারলো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অরাজকতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য : তপন মল্লিক চৌধুরী বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (চতুর্থ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সাহেব লেখক দেড়শো বছর আগেই বলেছিলেন পঞ্চানন কুশারীর কবিয়াল হওয়ার সম্ভাবনার কথা : অসিত দাস বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (তৃতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সর্বপাপবিনাশীনি জয়া একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (দ্বিতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বাজেটে সাধারণের জীবনমানের উন্নয়নের একটি কথাও নেই : তপন মল্লিক চৌধুরী শঙ্খ ঘোষ-এর ‘এখন সব অলীক’ নস্টালজিক অনুভূতি দিয়ে ঘেরা মায়াময় এক জগৎ : অমৃতাভ দে বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (প্রথম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কালো গোঁসাইয়ের চিঠি — চিঠিকেন্দ্রীক স্মৃতির পুনর্জীবন : মোঃ তুষার উদ্দিন নব নব রূপে : নন্দিনী অধিকারী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বসন্ত পঞ্চমী ও সরস্বতী পুজোর  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

কচুর কচকচানি : রিঙ্কি সামন্ত

রিঙ্কি সামন্ত / ২০৭ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কচু মানেই স্রেফ ‘কচুপোড়া’, ‘কচু হয়েছে’ নয়, কচুর বহু স্বাস্থ্যগুণ। স্বয়ং কবিগুরুও সেকথা বুঝেছিলেন। তা সত্ত্বেও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য, ব্যঙ্গের বিষয়ে হয়ে থেকে গিয়েছে সে যুগ যুগ ধরে। তাকে জগত সভায় স্বাস্থ্যের শ্রেষ্ঠ আসনে নথিভুক্ত করতেই আজকের এই লেখা।

গবেষণার কথায় পড়ে আসছি। তার আগে বরং কচু নিয়ে পপুলার কালচারে একটু উঁকি মেরে নেওয়া যাক।

নারকেল কোরা কিম্বা ইলিশ মাছের মাথা কিম্বা কুচো চিংড়ি দিয়ে কচু শাক বাটা আর গরম গরম ভাত খেতে কার না ইচ্ছা করে বলুন তো! আসলে বাঙালি তো সর্বদাই কব্জি ডুবিয়ে খেতে ভালোবাসে। তাই শীতের সময় মা-ঠাকুমার হাতের সেই সাবেকি পদগুলি পেতে যে মন চায় না, এমন মিথ্যা কথা বলার ক্ষমতা আমার অন্তত নেই।কিন্তু সময়ের অভাবে নাকে মুখে চোখে গুঁজে ক্রমে দিনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে বাঙালি। তাই ক্রমে বাঙালির পাত থেকে প্রায় উঠে যেতে চলেছে নস্টালজিয়া সেসব রান্না।

কচুকে সম্মান জানিয়ে কবিগুরু লিখেছিলেন, — ‘কচু কহে গন্ধ শোভা নিয়ে খাও ধুয়ে/ হেথা আমি অধিকার গাড়িয়াছি ভুঁয়ে/ মাটির ভিতরে তার দখল প্রচুর/ প্রত্যক্ষ প্রমাণে জিত হইল কচুর।’

গুরুদেবের অন্যতম পছন্দের মিষ্টি ছিল মানকচুর জিলাপি। শুনে অবাক হলেন তো?

মানকচুর জিলিপি

একবার নাকি ঠাট্টাচ্ছলে স্ত্রী মৃণালিনী দেবীকে মানকচুর জিলিপি বানাতে বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। প্রথমে হেসে উড়িয়ে দিলেও পরে কিন্তু নিজে হাতে মানকচুর জিলিপি বানিয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন মৃণালিনী দেবী। সাধারণ জিলিপির চেয়ে আরও খেতে ভালো ছিল সেটি।

বাংলা ভাষার প্রথম রান্নার বই ‘পাকরাজেশ্বর’র লেখক বিশ্বেশ্বর তর্কালঙ্কার বইতে উল্লেখ করেছেন কচু জিলিপি এবং তার প্রণালীর কথা। যারা মনে করতেন, কচু দিয়ে জিলিপি তৈরি হবে — ‘কচু’, সুযোগ হলে এই বইটি অবশ্যই পড়ে নেবেন।

উপকূলীয় এলাকায় কচু সেদ্ধ করে মসলা দিয়ে ভেজে খাওয়া হয়, এটির নাম আরবি। এটি তরকারি, ভাজা এবং নানাভাবে তৈরি করা যায়। গুজরাতের বাসিন্দারা কচু পাতায় বেসন, নুন, হলুদ, লঙ্কার গুঁড়া, তেতুলের প্রলেপ লাগিয়ে ভাপান, তারপর ভাজেন একে বলে পাতরেল।

সিন্ধিরা একে কাচালু বলে ; তারা এটিকে ভাজে, সংকুচিত করে এবং টুক নামক একটি থালা তৈরি করার জন্য এটিকে পুনরায় ভাজে যা সিন্ধি তরকারিকে স্বাদু বানায়।

অবাঙালিরা বিশেষ করে ওড়িশাতেও এই সবজির জনপ্রিয়তা রয়েছে।

মানকচু দিয়ে রুই মাছ

এমনিতেই শাশুড়ি বৌমার সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়।আজও গ্রামের শাশুড়িরা বৌমাকে জব্দ করতে প্রয়োগ করে কচু অস্ত্র। কুচো চিংড়ি, নারকেল কিংবা মাছের মাথা দিয়ে রান্না করা কচুশাকবাটা খেয়ে যদি বাড়ির কর্তার গলা না চুলকায়, তাহলেই নতুন বৌমা পরীক্ষায় পাশ।

কচু শাক বা কচু খেলে অনেক সময় গলা চুলকায়। কারণ এতে অক্সলেট নামক উপাদান রয়েছে। এই জন্য কচু রান্না করার সময় লেবুর রস বা ভিনিগার কিংবা তেঁতুল গোলা জল ছিটিয়ে ব্যবহার করা উচিত। তাহলে আর সেই কচুতে গলা চুলকায় না।

বনে জঙ্গলে যেসব কচু আপনাআপনি জন্মায় সেগুলোকে সাধারণত ‘বুনো কচু’ বলা হয়। এর সবগুলো মানুষের খাবারের উপযোগী নয়। খাবার উপযোগী জাতগুলোর অন্যতম হচ্ছে কচুমুখী, পানিকচু, পঞ্চমুখী কচু, ওলকচু, দুধকচু, মানকচু, শোলাকচু ইত্যাদি।

অনুমান করা হয়, কচুর উৎপত্তি ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। প্রায় দু’হাজার বছর আগেও কচুর চাষ হত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। নাইজেরিয়া বিশ্বের বৃহত্তম কচু উৎপাদনকারী দেশ।

যতই আগাছা বলি আমরা কচুকে, কচুতে রয়েছে প্রচুর আয়রন। ফলে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে কচু। সেই কারণেই গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কচুর লতি খেলে মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধি পায়।

চিংড়িমাছ দিয়ে গাঁঠি কচুর ডালনা

এতে উপস্থিত ভিটামিন, আইরন, ক্যালসিয়াম শুধু গর্ভবতী মহিলারা নয় যে কোন মানুষের জন্য উপকারী।তবে এলার্জি থাকলে কচু না হওয়াই ভালো।চুলের ভঙ্গুরতা ও চুল ওঠা বন্ধ করতে কচুর উপকারিতা অনেক।

কচুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায় ভিটামিন এ আছে। ফলে রাতকানা রোগ প্রতিরোধে এটি ভীষণ কার্যকরী।

ভিটামিন এ-সমৃদ্ধ কচুর শাক আমাদের চোখকে রক্ষা করার পাশাপাশি বার্ধক্যজনিত ম্যাকুলার অবক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক।

কচু শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, তাই এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হজমের জন্য বিশেষ সাহায্য করে।

প্রচুর লতিতে চিনির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত নয় নিশ্চিন্ত খেতে পারেন কচুর কোন অংশই ফেলনার নয়।

কচু রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের কচু বিশেষ উপকারী।

কচুতে আয়োডিনের পরিমাণও অনেক। যাদের গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি রয়েছে তাদের জন্য কচু অনেক উপকারী।

গবেষণায় দেখা গেছে যারা কচুর লতি সপ্তাহে আমাদের তিন চার দিন খান তাদের কোলন ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কম।

মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরের প্রতিটি অঙ্গের ক্ষমতা বাড়ানোর উপকারী উপাদান মজুদ রয়েছে কচুতে। জ্বরের সময় রোগীকে দুধকচু রান্না করে খাওয়ান, জ্বর কমে যাবে।

সর্ষে পোস্ত দিয়ে কচুর লতি

কচুর ডাটিতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে ফলে এটি রান্না করে খেলে শরীরের জলের ঘাটতি পূরণ হয়। কচুতে উপস্থিত এন্টি ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে। ফলে শরীরে প্রদাহ কমাতে এটি সাহায্য করে।

মুখী কচুতে ক্যালশিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক, আইরন, ফসফরাস, সোডিয়াম, কপার, ভিটামিন-ই এবং এ, বিটা কেরোটিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ক্রিপটোজেন্থিন নামক খনিজ উপাদান যা ভালো এন্টিঅক্সিডেন্ট। বহু রোগের বিরুদ্ধে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি সুরক্ষা দেয়। বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে।

তবে যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের কচু না খাওয়াই ভালো। কচু খাওয়ার পর অনেকেরই বুক জ্বালাপোড়া হতে পারে। যাঁদের সমস্যা আছে তাদেরও সাবধানে খেতে হবে কচু।

যাইহোক এতক্ষণে বুঝতে পারলেন কচুর কদর কেন করবেন। ব্যস্ততার যুগে নারকেল কোড়া, ছোলা দিয়ে কচুর ঘন্ট খাওয়া আজ তেমন হয়ে ওঠে না কিন্তু মনের কোণের ইচ্ছাটা তো রয়ে গেছে ষোলো আনা।

কচুপ্রেমীদের জন্য বলি ,রোজ একঘেয়ে তরকারি খেতে খেতে নিশ্চয়ই বোর ফিল করছেন? তাই স্বাদ বদলাতে ট্রাই করতেই পারেন কচুর নয়া নয়া রেসিপি। সময় পেলে গাঠি কচুর তরকারি, নিরামিষ শোলা কচুর তরকারি, কচু রসা, কচু পাতুরি….। কুকপ্যাড কিংবা ইউটিউবে দেখে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে কী ভাবে বানাবেন কচুর রেসিপি ।

ঝামেলায় যদি জড়াতে চান তাহলে খুব সহজ পদ্ধতিতে প্রেসার কুকারে নুন কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভাপিয়ে নিন ছাল ছাড়িয়ে কচু। ভাপানোর জলটা ফেলেও দিতে পারেন নাও ফেলতে পারেন। সেদ্ধ কচু সামান্য সর্ষে বাটা, লেবু মেখে গরম ভাতে খান। দুর্দান্ত খেতে লাগবে।

ছোটবেলায় একবার কচুর লতি দিয়ে সটাং সঠাং করে মায়ের কাছে মার খেয়েছিলাম, কি কারণ ঠিকঠাক মনে নেই। কচুর নাম শুনে বহু জনই নাক সিঁটকয়। ফেসবুকের বন্ধুরা যারা কচু পছন্দ করে না, আমার লেখা পড়ার প্লিজ আমাকে ফ্রেন্ডলিস্টে কচুকাটা করবেন না। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

কভারর ছবি : গাঁঠি কচু বাটা যার স্বাদ অতুলনীয়


আপনার মতামত লিখুন :

4 responses to “কচুর কচকচানি : রিঙ্কি সামন্ত”

  1. P k biswas says:

    মা আগে কচু টুকরো টুকরো করে কেটে পরিস্কার
    থালায় নুন মাখিয়ে রোদে রেখে দিতেন প্রায় এক
    ঘন্টা পর সেই থালায় বেড়িয়ে আসতো আঁঠালো
    রস যা ফেলে দিয়ে আবার গরম জলে ধুয়ে রান্না
    করা হোতো,এই প্রক্রিয়ায় গলা ধরা বা গলা
    চুলকানোর সম্ভাবনা কম থাকতো।আবার মানকচু নারকেল আর সর্ষে কাঁচালঙ্কা দিয়ে বেটে ওপর
    থেকে সরষের তেল দিয়ে গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করতেন মা।কচু আমার পছন্দের সব্জি
    নয়।কিন্তু মা কে না বলার সাহস হোতোনা।মায়ের
    যত্ন সহকারে পরিবেশনের গুণে সব খাবারই খুব
    ভালোলাগতো।আপনার লেখা পাঠে মায়ের কথা
    মনে করিয়ে দিয়ে নস্টালজিক করলো।
    কচুর উপকারিতা জেনে পাঠক লাভবান হবেন।

  2. Tapan kumar Samanta says:

    আমি পছন্দ করি কিন্তু খাওয়া হয় না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন