তারপর আর না দাঁড়িয়ে শুভর কাছে চলে গেলো।
সত্যি বলছি ছুটকি ওর একটা কথাও আমার মাথায় ঢোকে নি। তোরা আলোচনা করছিস বলে মনে পড়ে গেল।
আমি গোবর গনেশের মতো বসে আছি।
মিত্রা আমার মুখের দিকে তাকাল।
কিছু বুঝছিস।
নামতে দে, দেখবি সব সমস্যার সমাধান করে দেব।
দেবার মতো। মিত্রার মুখের দিকে এক ঝলক তাকিয়েই নিজেকে সামলে নিলাম। আগের থেকে ও এখন অনেক বেশি বোঝদার।
মহা মুস্কিল। আমার চোখে মুখে বিরক্তি।
কেন ভুল বললাম।
দেবা এখানে কোথা থেকে এলো।
তুই ভাব।
গাড়িটা থামলো। মিলি জানলা দিয়ে মুখ বার করে বিষাণের দিকে তাকাল।
কি হলো বিষাণ।
দাঁড়াও দেখিঠি। বাবা গাড়ি দাঁড় করাইছে, তাই সক্কলে থামি ইছে।
বিষাণ গাড়ির মাথা থেকেই ওদের ভাষায় চিললে উঠলো। মিলি জানলা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে আছে।
ভালু আছে, তান্যে এউ পথে যায়ঠে।
ভাল্লুক!
মিলি গাড়ির মধ্যে মুখ ঢোকালো।
মিত্রাদি কি হচ্ছে বলোতো।
আমি মিত্রার দিকে তাকিয়ে হাসছি।
বল সব আমার ক্রিয়েটেড।
দেব না একটা ঘুসি। সুরো হাত তুলেছে।
আমি সুরোর হাতটা ধরে ফেললাম। মুখে হাসি।
বুঝলি ইসি।
বলে ফেল।
ছুটকি আজকাল বেশ পাকা পাকা কথা বলতে শিখেছে।
মিত্রা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে।
বেশ ভালো দল পাকাতে শিখেছে।
তোর অসুবিধে আছে।
মোটেই না। বরং আমার কাজের বেশ সুবিধে হবে।
সামনের গাড়িটা আবার চলতে শুরু করেছে।
কি রে বিষাণ! মিলি আবার মুখ বার করেছে জানলা দিয়ে।
চলো, তান্যে বুনের মইধ্যে ঢুকিইছে।
তেড়ে আসবে না।
আমান্যে এতগা লোক আছি তানকার তো ভয় ডুর আছে।
মিলি গাড়ি স্টার্ট করলো। আবার হেলে দুলে গাড়ি চলতে শুরু করলো।
দুদিকে লম্বা লম্বা শালগাছ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে, মাঝখান দিয়ে এঁকে বেঁকে পাহাড়ী পথ। গাছের শুকনো পাতায় ভর্তি হয়ে আছে চারদিক। গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে সূর্যের আলো এসে পড়েছে পথের ওপর। এ পথে একমাত্র বন বাবুদের লড়ি চলে। মাটির ওপর লড়ির চাকার দাগ স্পষ্ট।
জানিস সুরো।
সুরো আমার মুখের দিকে তাকাল।
আমি যখন প্রথম এসেছিলাম তখন এই রাস্তাটা ছিল না। এদিকটায় বড়ো একটা কেউ আসতোও না। তখন এদিকটায় প্রচুর ভাল্লুক, হায়না, হাতি, বুনো শুয়োর, হরিনও ছিল। তোর বৌদিকে গ্রহণ করার পর একবার এক রাত্তিরের জন্য এসেছিলাম। তখন শ্যাম এই রাস্তায় নিয়ে এলো। একটু শর্টকার্ট হয়।
তা ওকে বললাম এই রাস্তাটা কবে গজাল।
বললো, কাঠ চোড়াই চালানের জন্য এই রাস্তা।
তারপর ও সমস্ত ঘটনাটা বললো।
একটু বকাবকি করেছিলাম। তাতে উত্তর এলো পেট চালাইতে হবে।
এই একটা জায়গায় দেখবি গ্রামাটিক্যাল কোনও পাংচুয়েসন চলে না। কমা, দাড়ি, কোলন, বিষ্ময় বোধক চিহ্ন সব এক হয়ে একাকার।
আমি সামনের দিকে তাকিয়ে কথা বলছিলাম। সুরো আমার মুখের দিকে তাকিয়ে। আমিও সুরোর মুখের দিকে তাকালাম।
ভাবছিস অনিদাটা কি পাগল।
সুরো আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁধে মাথা রাখলো।
আচ্ছা বিনদ, অর্জুনক দখে তোর কি মন হয় ওরা খারপ ছেলে?
সুরো কাঁধ থেকে মুখ তুলে আমার দিকে তাকাল।
জানিস ওরা নির্দিধায় একটা মানুষকে হাসতে হাসতে গুলি করে মেরে ফেলে। আমিই কতোবার ওদের কাজে লাগিয়েছি।
পরে সেই মানুষের শরীরটাও খুঁজে পাওয়া যায় না। বহুদিন পর যখন খোঁজ মেলে সেটা পচে গলে একাকার। কেন? এটা কি ওদের শখ? নেশা? না পেশা?
আমার বুকের ভেতর থেকে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস বেরিয়ে এলো।
বুঝলি সুরো, আমি এখনো অঙ্ক কষে যাচ্ছি। হিসাব মেলাতে পারছি না। তবে এর মধ্যে একটা সহজ সরল সত্য উপলব্ধি করতে পেরেছি, তোমার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে এই পৃথিবী থেকে তোমাকে বিদায় নিতে হবে। এই সুজলা-সুফলা-শস্য-শ্যামলা পৃথিবী তোমার ভার আর বহন করবে না।
গাড়িটা থামলো। সামনের দিকে তাকালাম। কথা বলার তাল কেটে গেল।
মিলি আমরা কি চলে এলাম।
হ্যাঁ।
মাম্পিদের কোন গাড়িতে ঢুকিয়েছো।
ওর বাবার গাড়িতে।
সামলাতে পারবে?
মিলি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো।
সরি।
মিত্রার মুখের দিকে তাকালাম।
চল নামি।
মিত্রা আমার মুখের দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কিছু খোঁজার চেষ্টা। পেছন দিকের দরজা খুলে ওরা সকলে নেমেছে।
তনু দরজাটা খোলো।
এদিক দিয়ে নামা যাবে না। ওদিক দিয়ে নামতে হবে।
মনি চাবি দ।
মিলি বিষাণের দিকে তাকিয়ে হাসছে।
সুরো দরজা খুললো, আমরা ধীরে ধীরে নেমে এলাম।
বিষাণ।
বইলো।
শ্যাম কোথায়?
নতন দিদার কাইছে, মোড়ল আসছে সেঠি।
সুখলালা কাকা এতটা রাস্তা হেঁটে চেলে এসেছে।
তদবা নু বুইসে আইছে।
কখন থেকে?
আমান্যে হাতি তাড়াইতেছিলি।
আমি মাথা দোলাচ্ছি।
তুমান্যে যাও আমান্যে গাড়িগা সাইজ করি।
আমরা সামনের দিকে এগতে শুরু করলাম।
লম্বা করে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। সবাইই কম বেশি গাড়ি থেকে নেমে পড়েছে। ছেঁড়া ছেঁড়া কথার আওয়াজ ভেসে আসছে। কেউ হাসছে, কেউ চেল্লাচ্ছে।
মিলি-অদিতি আমার ঠিক সামনে, পাশে তনু-মিত্রা, আর সবাই পেছন পেছন আসছে।
একটা গন্ধ পাচ্ছিস। মিত্রার দিকে তাকালাম।
মিত্রা মাথা দোলাল। পাচ্ছে।
কিসের বলতো?
মিত্রা থমকে দাঁড়িয়ে একবার মাথার ওপর চারদিকটা তাকিয়ে দেখলো।
বুনো ফুলের গন্ধ।
হাসলাম। বুনো ফুল নয়, শাল ফুল।
বাহা পরব।
হ্যাঁ।
এদের অনেক উৎসব তাই না? তনু বললো।
এরা তো শহরে থাকে না তনু। এই অরণ্য এদের ঘড় বাড়ি। প্রত্যেকটা মানুষ রিলিফ চায়। এই রিলিফ শব্দটাকে তুমি বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করতে পারো। সুখ, আনন্দ, হাত-পা ছড়িয়ে কিছুটা অবসর সময় কাটানো, মিলন…।
তনু হাসলো।
এদের তো আর টিভি, সিনেমা হল, সিডি প্লেয়ার নেই, তাই এই অরণ্য প্রকৃতির মুর্হু মুর্হু পরিবর্তন এদের জীবনে উৎসবের সূচনা করে। হাড়-ভাঙা পরিশ্রমের ফাঁকে একটু আনন্দ নিজেকে তরতাজা করে তোলে।
খিল খিল হাসির শব্দে সামনের দিকে চোখ তুলে তাকালাম।
চম্পারা এগিয়ে আসছে, ওর সঙ্গে ওর বয়সী আরও দু-চারটে মেয়ে।
কালো কষ্ঠি পাথরের মূর্তি গুলো বেশ চক চকে। খুব সুন্দর করে সেজেছে। বুকের ওপর হলুদ রঙের কাপর পেঁচিয়ে বেঁধেছে। কোমড় থেকে ঝুলে পড়েছে রং-বে-রং-এর কাপর দিয়ে সায়া, লাল ব্লাউজ। মাথার চুল টাইট করে লাল ফিতেয় খোঁপার মতো বাঁধা, তাতে শাল ফুল গোঁজা।
আমার সামনে এসেই মাথা নীচু করে মুচকি মুচকি হাসছে।
কিরে হাসছিস যে।
ওন্যে সকাল নু ফুনদি আঁটতিছে। বিষান পেছন থেকে চেঁচাল।
কিসের ফন্দি রে! বিষানের দিকে তাকালাম।
তাকে জিগাও।
চলো সেউ পাশে গিয়ে কইবো। চম্পা আমার হাতটা চেপে ধরলো।
মিত্রারা মুচকি মুচকি হাসছে।
আবার হাঁটা শুরু। একটু এগোতেই আবার ধাক্কা খেলাম। দেখলাম কনিষ্ক, নীরু, বটা সঙ্গে মিলি, অদিতি, টিনা।
কিরে তোরা দাঁড়িয়ে?
চম্পারা তোর কথা জিজ্ঞাসা করেই ছুটে সামনের দিকে গেল। ভাবলাম আবার কি হলো….।
তাই দাঁড়িয়ে পরলি।
হ্যাঁ।
কি রে চম্পা, আকাকে বলেছিস। নীরু বললো।
চম্পা হাসে মাথা দোলায়। আমার হাত কিন্তু ছাড়ে নি।
তোকে খুব জবরদোস্ত পাকড়াও করেছে বল।
একটা সিগারেট দে। কনিষ্ককে বললাম।
বটা দে। কনিষ্ক বললো।
বিচুতি পাতা মুখে ঘোষে দে। সিগারেট খাওয়া হয়ে যাবে।
বটার দিকে তাকিয়ে হাসলাম।
বটা পকেট থেকে সিগারেটের প্যাকেট বার করে একটা সিগারেট হাতে দিল।
আমি সিগারেটটা ধরিয়ে একটা সুখ টান দিলাম। নীরু গম্ভীর হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে। শ্রীপর্ণার চোখ হাসছে।
বুঝলি নীরু, এখানে কম পয়সায় বেশ গাড় দুধ পাওয়া যায়। গরম গরম দুধ চুক চুক করে খেতে বেশ মজা লাগে।
হারামী। বটা তারস্বরে চেঁচিয়ে উঠলো।
নীরু হেসে ফেললো। মিত্রারাও সকলে মুখ ঘুরিয়ে হাসছে। চম্পারা মাথা নীচু করে ফিক ফিক করছে।
কনিষ্ক হাসতে হাসতে একবার মিলির দিকে তাকাল। কি তোমাদের স্কিম খাটলো।
মিলি মনে হয় চোখে চোখে ইশারা করলো।
কিসের স্কিম রে কনিষ্ক। আমি কনিষ্কর দিকে তাকালাম।
চল। কনিষ্ক এগোতে গেল।
মাসীমনিরা কোথায়?
সাত্যকি অনিকেতরা নিয়ে গেছে।
কাঁধে করে।
না চেয়ার নিয়ে এসেছিল সঙ্গে করে। বসিয়ে নিয়ে গেছে।
সবাইকে?
না চারটে চেয়ার আনা হয়েছিল, মাসীমনি, আন্টি, বড়োমা, জ্যেঠিমনি গেছে।
আর সব।
হেঁটে।
অনিমেষদা, বিধানদার অসুবিধে হয় নি?
তুই ঠিক কি জানতে চাইছিস বলতো।
কেমন সব ছ্যাকড়া-বেকড়া হয়েগেল।
(পাঠকের চাপের মুখে লেখক কুপকাত। আর একটা শব্দও আমার স্টকে নিই। একটু সময় দিতে হবে।)
Thik ache sir. Aapni stock ta full kore nin. We will wait.
কাজলদিঘী’র পরের পর্বগুলা কি প্রকাশিত হয়েছে? জানতে পারলে খুব ভালো হতো।
Last 1year e kajoldighi 1-240 minimum 15 bar porchi new part er jonno akhno wait korchi next part gulo ki r dewa hobe na???
Taratari next part din
Take your time!!!kintu quality er sange jano aposh na hoy kono erokom!!!
We are waiting …….
অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করছি খুব তারাতাড়ি আমরা আবার আমাদের প্রিয় সিরিজের পরের পার্ট পড়তে পারবো।
Please update
DADA AJ KI UPDATE PAOYA JABE
Dada, ei series ta chara ar ki kono golpo/series aponar lekha achhe, thakle kothay pabo?
Dada next part ta din
Apnara sob vule galen naki
Please vai upload den
দাদা তারাতারি upload দেন
দাদা, আরকি আপডেট পাওয়া যাবে না?
Dada baki’ta r kobe pabo???
অরিন্দম নীলার প্র্শ্নের উত্তরে সব পেয়ে যাবে। অনুরোধ করবো একটু সময় দাও।
keo ki bolte parben next part kobe asbe?
নীলা, আমার মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তার হার্টের একটা ভাল্ব ব্লক। শ্বশুর মশাই হাসপাতালে ভর্তি তাঁর ডায়লসিস চলছে। বেসামাল হয়ে পড়েছি। লেখার জন্য যে কনসেনট্রেশন দরকার তা কোনও মতেই করতে পারছি না। একটু সময় দাও। শ্বশুর মশাইয়ের একদিন অন্তর একদিন ডায়লসিস চলছে। বি আর সিং-এ ভর্তি। মায়ের হার্টের ভাল্ভ ঠিক করা যাবে না। দু-জনেরই ৮৯ বয়স। মা-র এনজিও প্লাস করতে হবে, এই বয়সে সেটা ডাক্তার রিক্স নিচ্ছে না। অতএব যতদিন ওষুধের ওপর টিঁকে থাকে এই যা। শ্বশুরের ও পজিটিভ রক্তের গ্রুপ। রক্ত খুঁজতেই মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কালীপুজো পর্যন্ত ওরা হাসপাতালে রাখবে বলেছে। তারপর বাড়িতে নিয়ে এসে সিপিটি সিস্টেমে ডায়লসিস করতে হবে বাড়ির লোকেদের। আমিও ট্রেনিং নিচ্ছি হাসপাতালে গিয়ে। যতদিন বাঁচবেন এই সিস্টেমেই চলবে। দেখা যাক….
Sir,
আশা করি ভালো আছেন। শেষ part টার অনেকদিন হয়ে গেল। আমি নতুন পাঠক। তবুও মনটা আনচান করছে। জানিনা আপনি এই comment টা পড়বেন কিনা। তবু্ও বুক ভরা আশা নিয়ে একটা কথা জানতে চাচ্ছি। উপন্যাসের আরকি কোনো update পাবোনা?💔🥺🥺🥺🥺
স্যার ভালোবাসা নিবেন।
আমি বাংলাদেশ থেকে আপনার লেখার খুব বড় একজন ভক্ত।
স্যার কাজলদিঘী ২৪০ কিস্তির পরের অংশ কি আর পরতে পাবোনা?
২ বছর ধরে অপেক্ষা করছি। প্লিজ স্যার যদি কাজলদিঘী পরের পার্টটুকু লিখে থাকেন তাহলে পড়ার একটা ব্যাবস্থা করে দিন।
বাংলাদেশ থেকে ভালোবাসা নিবেন।
এরকম একটা সুন্দর গল্প অসমাপ্ত। দেখে কষ্ট হচ্ছে। লেখক মশায়কে অনুরোধ করবো লেখা কন্টিনিউস করে যেতে।
Biddut ray আমি আপনার গল্পের পাঠক
আসা করি মা ছেলের গল্প বড় করে লিখবেন
বিদ্যুৎদা আপনারা পারলে ওনার সাথে contact করুননা, প্লিজ। ওনি কেমন আছেন, কি কারনে লেখাটা বন্ধ করে দিলেন একটু জানার চেষ্টা করুন না, দাদা।🙏🏼🙏🏼🙏🏼🥺🥺
Apnar ar kono golpo porta par6e na day kora link ta dabn
১৪ঃ দিনে শেষ করলাম
খুব ভালো গল্প
যখনই পড়ি মনে হয় আমি গল্পের ভিতরে
কখনো হাসি কখনো কান্না
দাদা কেমন আছেন? সবকিছু কি ঠিকঠাক আছে, না এখনো পরিস্থিতির প্রেশার।
দু’বছর ধরে অপেক্ষা করছি, এখন আপডেট পেলাম না।
দাদা অাপডেট টা অার পেলামনা।
দাদা কেমন আছেন। একটা রিপ্লাই অন্তত দিন।
আমরা সত্যি অপেক্ষারত।
Update kabe aasbe dada.
আমি সর্বশেষ ১২/২৪/২০২১ উনাকে ইমেইল করেছিলাম, উপন্যাস’র পরবর্তী পর্বের প্রকাশের ব্যাপারে। উনি আমাকে তার প্রত্যুত্তর করেছিলেন —
আমি জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়, কাজলদীঘি ২৪০-এর পর আর লিখি নি। এত কপি হয়েছে নেটে যে আর নেটে দেওয়ার ইচ্ছে নেই। এবার ছেপে বার করবো। তার কাজ চলছে। মায়ের অবস্থা মোটা মুটি, তবে বেশ নড়বড়ে, শ্বশুর মশাই মারা গেছেন।
ভালো থাকবেন।
“কাজলদিঘি, শ্মশান ও পীরসাহেবের স্থান” এটি বই হিসাবে বেরিয়েছে। যতদূর মনে পড়ছে ওনার fb একাউন্টে অথবা এই পেজে দেখেছিলাম উদ্বোধনের দিনের ছবি গুলো। যাইহোক কার সাথে কিভাবে যোগাযোগ করলে বইটা পাওয়া যাবে, কেউ জানলে একটু জানাবেন দয়া করে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর হতাশ হয়ে এই পোষ্টটা করছি। দয়া করে কেউ আশার আলো দেখান
Dada boi pele akta amakeo jogar kore diyen dubai thaki….apnar cost diye dibo…..kono link pacci na….+971503203515….imo…whatsapp
অবশ্যই পাঠাব নাসির। তোমার নম্বরটা সেভ করে রাখলাম।
Nasir Vai, Assalamualikum. Apni ki কাজলদিঘী বইটা পাইছেন?
Na bhai ami mobile ta sim soho harai pelcilam ba curi hoye gece goto 3 mas age…dadar sathe jogajog hoyni ar kono boi o painai…notun phone number dicilam dada reply dey nai
Dada boi ta paychen
Ar kothai pabo aktu bolban
আমি বইটির খোজ করেছিলাম , পেয়েছি কিন্ত প্রথম খন্ড অবধি বেরিয়েছে। যা এখানে আগেই প্রকাশিত।
দ্বিতীয় বা তৃতীয় খন্ড এখনো প্রকাশ হয় নি।
দাদা পরের পর্ব গুলো কখন প্রকশিত হবে জানালে খুব উপকৃত হবো।
দাদা ভাই ২১ মাস হয়ে গেলো ২৪১ নং কিস্তি পেলাম না। অনুগ্রহ করে কিস্তি গুলি কনটিনিউ করেন।
দাদা 2 বছর হয়ে গেলো বই বের করলেও একটু জানাইলে উপকৃত হবো দাদা অনেক দিন হয়ে গেলো দাদা একটু দেখেন
নমস্কার দাদা।আমি অতি সম্প্রতি আপনার “কাজল দীঘি শ্মশান ” নামক উপন্যাসের একজন পাঠক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক।আপনি যদি ২৪০নং কিস্তি এর পরে আর কোন পর্ব লিখে থাকেন বা পরবর্তী পর্বগুলি বই আাকারে লিখে থাকেন তাহলে দয়াকরে জানাবেন কিভাবে আমার পাঠস্পৃহা মেটাতে পারি।আমার ফোন নং +৮৮০১৩২২০৬৩৯৭৬ এবং এই নম্বরে whatsapp খোলা আছে।ভালো থাকবেন জ্যোতি দাদা।আপনার মায়ের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
240 পর বাকিটা কি ভাবে পাবো
Dada boi pele akta amakeo jogar kore diyen bangladesh thaki….apnar cost diye dibo…..kono link pacci na….+8801760160626….imo…whatsapp
dada 240 er por theke koyhay paowa jabe please jodi ektu bolen
আমারতো ১০/১৫ বার পড়া হয়ে গেলো।২৪১ নং আর পেলাম না।
https://www.facebook.com/jyoti.bandyopadhyay
eta sir er fb id jara onar sathe jogajog korte chan korte paren
লেখক এই উপন্যাসটি বই আকারে প্রকাস করেছেন যার প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয়েছে কলকাতার কলাবতি মুদ্রা প্রকাশনিতে কাজলদিঘী নামে।
দাদা 240এর পরের পর্ব বইতে প্রকাশিত কি হয়েছে? আর যদি হয় থাকে কি করে বা কোথা থেকে কিনতে পারি একটু জানাবেন দয়া করে।
বাংলাদেশ থেকে এটা কিভাবে অর্ডার করতে পারি?
দাদা প্রথম খন্ড টা আজ কিনলাম। দ্বিতীয় খন্ড কবে আসবে একটু জানাবেন।
যদিও প্রথম খন্ড পরা হয়ে গিয়েছিল।
এটাকি বই অাকারে অাসছে?
হ্যাঁ। এসেছে। কিন্ত শুধুমাত্র প্রথম খন্ড।
দাদা দীর্ঘদিন হয়ে গেলো অপেক্ষা করতেছি বই আকারে প্রকাশ করলেও বলেন দয়া করে
আর কি আপডেট পাবোনা দাদা?
update ki diben na?
মোটামুটি ১-২৪০ পর্ব অব্দি
২৫ বার পরছি গত তিন বছর যাবত পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষা তে আাছি,,,
এখন আবার নতুন সমস্যা প্রথম থেকে পড়ার চেষ্টা করলে তাও পরতে পরছি না,,,কেউ একটু সমাধান দিন
এই সমস্যা সবার জন্যই বুঝতেছি আপনি কি সমাধান পাইছেন
Etobaar porechi je exam dite parbo. Phd ta kh hoye jabe 1 theke 240 porjonto.?
নমস্কার। আমি বিগত একমাস ধরে এই উপন্যাস টি পড়ছি…..সম্প্রতি এটির 240 নং কিস্তি শেষ করলাম…… এইরকম মর্মস্পর্শী বর্ননা…. উপন্যাস টি কে ভাষায় ব্যক্ত করার শব্দ সত্যিই খুঁজে পাচ্ছি না….এটি আমার জীবনের একটি masterpiece…..
কিন্তু এটা ভেবে মর্মাহত হয়েছি যে….এটি অসম্পূর্ণ…….আমি অনলাইন এ বহু খুঁজেছি…..কিন্তু কোনো আপডেট পায়নি…..এমনকি অনলাইন বুকস্টোর গুলিতে, উপন্যাসটির কোনো কপি পায়নি….যদি অনলাইন এ বইটির প্রতিলিপি কেনার কোনো উপায় থাকে , দয়াকরে জানাবেন……
আর উপন্যাসটির ভবিষ্যৎ কি?…..এটা কি অসম্পূর্ণই থেকে যাবে…….প্লিজ কোনো আপডেট থাকলে জানাবেন……..
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম……….
1নং কিস্তি নাই
1নং কিস্তি টা কি আর পাবো না