শুক্রবার | ২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সন্ধ্যা ৭:৫৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল — দোলা লাগল কি : দিলীপ মজুমদার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত সিঙেরকোণ-এর রাধাকান্ত এখনও এখানে ব্যাচেলর : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত বাজারে ভেজাল ওষুধের রমরমা দায় কার : তপন মল্লিক চৌধুরী বাঙালি বিজ্ঞানীর গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘কুড়কুড়ে ছাতুতে’ ক্যানসার নিকেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বোলপুর কি সত্যিই বলিপুর : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের উপর প্রভাব : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন অসুখী রাজকন্যাদের লড়াইয়ের গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করতে গবেষণায় একের পর এক সাফল্য রূপায়ণের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কল্পনার ডানায় বাস্তবের রূপকথা : পুরুষোত্তম সিংহ হাইকোর্টের রায়ে ভাবাদিঘীতে তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরুর নির্দেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী কমছে, সঙ্কটে সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুল : তপন মল্লিক চৌধুরী ফল্গু নদীর তীরে একটি ছোট শহর এই বুদ্ধগয়া : বিজয় চৌধুরী শাহিস্নান নয়, আদতে কথাটি ছিল সহিস্নান : অসিত দাস মৈত্রেয়ী ব্যানার্জি-র ভূতের গল্পো ‘হোমস্টে’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ সংস্কৃতি ও পরম্পরা
পশ্চিমবঙ্গের গর্ব। দেশের অহংকার। অনলস প্রয়াস ও সদিচ্ছা আজ তাকে নিয়ে গেছে সাফল্যের শীর্ষ শিখরে। ক্যানসার গবেষণায় একের পর এক সাফল্য। লক্ষ্য একটাই বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করা। নিজে শিখতে চায়, সব সময় পজিটিভ চিন্তা ভাবনা, ধৈর্য্য তার একমাত্র পুঁজি এবং অন্যের সফলতায় নিজেকে খুঁজে পায়। উদ্দেশ্য একটাই বিশ্বে দাগ কেটে যাওয়া। এই সবুজ তরুণকে বিস্তারিত...
এবার কলকাতা বইমেলায় নবজাতক প্রকাশনের স্টলে একটা বই চোখে পড়ল। ‘মার্কসবাদের বিশ্বভ্রমণ’। অদ্ভুত নাম। মার্কস একজন মানুষ, তিনি বিশ্বভ্রমণ করতে পারেন। কিন্তু মার্কসবাদ কিভাবে বিশ্বভ্রমণ করবে? ভেতরের পাতা উল্টে লেখকের ‘নিবেদন’ পড়ে ব্যাপারটা বোঝা গেল। মার্কসের মতবাদ কিভাবে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে, তার দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে চেয়েছেন লেখক। সেই বক্তব্য স্পষ্ট করার জন্য প্রথম অধ্যায়ের
বঙ্গবিভূষণ কাশীকান্ত মৈত্রের জন্মশতবর্ষ পূর্তি উৎসবকে কেন্দ্র করে কৃষ্ণনগরে স্থাপিত হলো কাশীকান্ত মৈত্রের একটি আবক্ষমূর্তি এবং প্রকাশিত হলো ‘বঙ্গবিভূষণ কাশীকান্ত মৈত্র স্মারকগ্রন্থ’। কাশীকান্ত মৈত্র জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে এই গ্রন্থটি প্রকাশ করা হয়। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ (রবিবার) সন্ধ্যায় কৃষ্ণনগর পৌরসভার দ্বিজেন্দ্রমঞ্চে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে গ্রন্থটির আবরণ উন্মোচিত হয়। সেই সময় মঞ্চে একাধিক
আলাপচারিতার সুযোগ বিশেষ না হওয়ায়, পড়তে পড়তেই জেনেছি তাঁকে। আর জানতে জানতেই নিমজ্জিত হওয়া— কাশীকান্তময় হয়ে ওঠা। শুধু একজন জননেতা বা মানুষের কল্যাণার্থে নিয়োজিতপ্রাণ ব্যক্তি হিসেবেই নয়, তাঁর সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব, লেখার বিষয়, বাগ্মিতা, জীবনচর্যা সম্পর্কে যত জেনেছি ততই তিনি আকৃষ্ট করেছেন আমাকে। ‘বঙ্গবিভূষণ কাশীকান্ত মৈত্র স্মারকগ্রন্থ’-টির কাজ তাই আমার জীবনের অন্যতম শিক্ষণীয় পর্যায় হয়ে রইল।
প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, প্রথামাফিক যে আলোচনা এ লেখায় তা পাবেন না হয়তো। বদলে আমি মগরেব বা মগার সঙ্গে হাত ধরে ঘুরতে পারি নলডুগরির গাঙনীর জলজ মায়ায়। তো, মগার আবার কপালে কপাল নয়, পায়েতে কপাল! সে এক আজগুবি মানুষ, ভোগোল — যার এদিক নেই, সেদিক নেই, আছে শুধু বেদিক! যার চোখেতে জবান। আর যে মানুষ
সম্প্রতি একটি পুরনো ইংরেজি বইয়ের পিডিএফ হাতে পেলাম। বইটির নাম ‘The Tagore Family, a Memoir’। লেখকের নাম James W. Furrell, বইয়ের প্রকাশকাল ১৮৮২। লন্ডনের একটি প্রেস থেকে বইটি ছাপা হয়েছে। লেখক লেখার রসদ সংগ্রহ করেছিলেন পাথুরিয়াঘাটা ঠাকুরবাড়ির বিদ্বান নাট্যকার ও বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তিত্ব যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের কাছ থেকে। ভূমিকায় ১৮৭০ সালে প্রকাশিত কিশোরীচাঁদ মিত্রর দ্বারকানাথ ঠাকুরের জীবনীগ্রন্থকে
খামের ভেতর এক টুকরো চিঠি, তাতে কত স্বপ্ন বন্দি। চিঠি সোনালী স্মৃতির অংশ যা বর্তমানে ব্যাকরণ বইয়ের একটি অধ্যায় মাত্র। চিঠির ভেতর থাকতো মিষ্টি কথামালা আর ফুলের পাপড়ি, ছড়িয়ে দিতো মিষ্টি সুবাস। প্রেমিকার চিঠি প্রেমিকের বুক পকেটে থাকতো, বারবার পড়তো, চিঠির সুগন্ধ নিতো; ছুঁয়ে যেত প্রেমিকার মনকে। ডাকপিয়ন হাঁক ছাড়তো চিঠি নিতে, কিংবা এসে দরজায়
১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ (শনিবার) নদিয়া জেলার সদর শহর কৃষ্ণনগরে সর্বধর্ম ভ্রাতৃত্ব সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। কৃষ্ণনগর ক্যাথিড্রাল প্রাঙ্গণে বিকাল সাড়ে চারটেতে এই সভা শুরু হয় এবং প্রায় তিনঘন্টা পর্যন্ত চলে। বিশ্ব ধর্মদিবস (১৯ জানুয়ারি) উপলক্ষে তার ঠিক প্রাককালে আয়োজিত এই সর্বধর্ম ভ্রাতৃত্ব সমাবেশের মূল উদ্যোক্তা ছিল কৃষ্ণনগর ক্যাথিড্রাল কর্তৃপক্ষ। ১৯৫০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাহাইদের জাতীয়

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন