রবিবার | ৪ঠা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | সকাল ১১:৫৪
Logo
এই মুহূর্তে ::
তরল সোনা খ্যাত আগর-আতর অগুরু : রিঙ্কি সামন্ত নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘সাদা-কালো রীল’ গঙ্গার জন্য লড়াই, স্বার্থান্বেষীদের ক্রোধের শিকার সাধুরা : দিলীপ মজুমদার সিন্ধুসভ্যতার প্রধান মহার্ঘ রপ্তানিদ্রব্য কস্তুরী : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি রোহিঙ্গা সংকট ও মানবিক করিডোর : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন রামকৃষ্ণ মিশন মানে ধর্মকর্ম নয়, কর্মই যাঁদের ধর্ম তাঁরাই যোগ্য : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সংস্কারের অভাবে ধুঁকছে সিংহবাহিনী মন্দির, নবগ্রাম (ঘাটাল) : কমল ব্যানার্জী পরিবেশ মেলা ২০২৫ : ড. দীপাঞ্জন দে মন্দির-রাজনীতি মন্দির-অর্থনীতি : দিলীপ মজুমদার স্বাধীনতা-সংগ্রামী মোহনকালী বিশ্বাস স্মারকগ্রন্থ : ড. দীপাঞ্জন দে অক্ষয়তৃতীয়া, নাকি দিদিতৃতীয়া : অসিত দাস আরএসএস-বিজেপি, ধর্মের তাস ও মমতার তৃণমূল : দিলীপ মজুমদার সাবিত্রি রায় — ভুলে যাওয়া তারার খোঁজে… : স্বর্ণাভা কাঁড়ার ছ’দশক পর সিন্ধু চুক্তি স্থগিত বা সাময়িক অকার্যকর হওয়া নিয়ে প্রশ্ন : তপন মল্লিক চৌধুরী বিস্মৃতপ্রায় বঙ্গের এক গণিতবিদ : রিঙ্কি সামন্ত অসুখবেলার পাণ্ডুলিপি : পুরুষোত্তম সিংহ বাবু-ইংরেজি আর সাহেবি বাংলা : মাহবুব আলম সিন্ধুসভ্যতার ফলক ও সিলে হরিণের শিং-বিশিষ্ট ঋষ্যশৃঙ্গ মুনি : অসিত দাস বৈশাখ মাসে কৃষ্ণপক্ষে শ্রীশ্রীবরুথিনী একাদশীর ব্রতকথা মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত সিন্ধুসভ্যতার লিপি যে প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার অকাট্য প্রমাণ : অসিত দাস বাঙালির মায়াকাজল সোনার কেল্লা : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ট্যাটু এখন ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ : রিঙ্কি সামন্ত ফের আমেদাবাদে হিন্দুত্ববাদীদের অন্য ধর্মের উপর হামলা : তপন মল্লিক চৌধুরী লোকসংস্কৃতিবিদ আশুতোষ ভট্টাচার্য ও তাঁর চিঠি : দিলীপ মজুমদার নববর্ষের সাদর সম্ভাষণ : শিবরাম চক্রবর্তী নববর্ষ গ্রাম থেকে নগরে : শিহাব শাহরিয়ার ফিরে আসছে কলের গান : ফজলুল কবির সিন্ধুসভ্যতার ফলকে খোদিত ইউনিকর্ন আসলে একশৃঙ্গ হরিণ : অসিত দাস একটু রসুন, রসুনের কথা শুনুন : রিঙ্কি সামন্ত ১২ বছর পর আরামবাগে শোলার মালা পরিয়ে বন্ধুত্বের সয়লা উৎসব জমজমাট : মোহন গঙ্গোপাধ্যায়
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ অক্ষয় তৃতীয়ার আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ সংস্কৃতি ও পরম্পরা
মেদিনীপুর জেলার পুরাকীর্তির দুই বিখ্যাত গবেষক শ্রীতারাপদ সাঁতরা ও শ্রী প্রণব রায় মহাশয় মোটামুটি একই সময়ে (১৯৮৬/৮৭ সালে) ঘাটালের কাছে নবগ্রামের বিখ্যাত রায় (কংসবণিক ) পরিবারের তৈরি সিংহবাহিনী মন্দিরের ক্ষেত্রসমীক্ষা করে লিখেছিলেন — “এ গ্রামের উল্লেখযোগ্য পুরাকীর্তি হলো, রায়পাড়ায় রায় পরিবারের গোপাল ও সিংহবাহিনীর পুবমুখী পঞ্চরত্ন মন্দির। এ মন্দিরে নিবদ্ধ প্রতিষ্ঠাফলকটির পাঠ নিম্নরূপ : “শকাব্দা বিস্তারিত...
বিজ্ঞান বলে মহাকাশে অনেক জ্যোতিষ্কই সময়ের সঙ্গে বিলীন হয়ে যায়। সত্যি কি তাই? ‘বিলীন’ শব্দটি বেশ আপেক্ষিক। কারণ আজ যার আলো গভীর রাতের আকাশকে মায়াবি করে তুলছে, অন্তত কলকাতার বাড়ির ছাদ থেকে যেই নক্ষত্র আমি দেখতে পাচ্ছি, কাল তা নাও দেখতে পারি— কিন্তু তার মানে কি ‘নক্ষত্রের’ অস্তিত্ব বিলূপ হওয়া? ওই যে কবি বলেছেন— ‘নয়ন
সাহেবরা অনেক কষ্ট স্বীকার করে বাংলা শিখেছিলেন, কিন্তু তা যে কোন পর্যায়ের ছিল তার উদাহরণ: জেলা পরিদর্শনে এক কৃষকের সঙ্গে সাহেবের কথোপকথন: সাহেবের প্রথম প্রশ্ন, ‘টোমাডিগের গুড়ামে ডুড়বেক্কা কেমন আছে?’ (তোমাদের গ্রামে দুর্ভিক্ষ কেমন?) ‘ডুড়বেক্কা’ কী, কৃষকটির অজানা। ভাবল, হয়তো বা কোনো ব্যক্তিবিশেষের নাম হবে। কিন্তু কেমন আছে? এর উত্তর কী দেবে? কৃষকটি অনেক ভেবেচিন্তে
তামিল ভাষায় মাছের প্রতিশব্দ হল মীন। এটি সংস্কৃতেও গৃহীত হয়েছে তামিল ভাষা থেকে। সেখান থেকে বাংলাতেও এসেছে। মীনাক্ষী, মীনরাশি শব্দগুলির কথা কে না জানে! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের প্রথম কবিতায় লেখেন, — “মীনগণ হীন হয়ে ছিল সরোবরে এখন তাহারা সুখে জলক্রীড়া করে।” আবার তামিলে হরিণের প্রতিশব্দ মান। মালয়ালমেও মান। সিন্ধু সভ্যতায় যেসব ফলক ও সিল আবিষ্কৃত
সেদিন পয়লা বৈশাখ! কলম নিয়ে বসে কি লিখি কি লিখি করছিলাম। কিছুই আসছিল না কলমে। অবশেষে বিরক্ত হয়ে কলম ফেলে টেলিফোনের রিসিভারটা তুলে নিলাম। সামনেই পড়েছিল রিসিভারটা, আমার টেবিলের এক কোণে। কিন্তু এখন কাকে ফোন করি? টেলিফোনের রিসিভারটা হাতে নিয়ে ভাবছিলাম। আজ সম্বচ্ছরের প্রথম দিন–কাউকে ডেকে নতুন বছরের সাদর সম্ভাষণ জানালে কেমন হয়? কিন্তু কাকে
ছয় ঋতুর এক বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্যের দেশ বাংলাদেশ। প্রকৃতির এমন লীলাময় দেশ আর কোথাও নেই। একেকটি ঋতু একেকটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে উপস্থিত হয় বাংলার এই বৃহত্তর জনপদে। বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে তাদের জীবন কাটে। এরা একদিকে জীবিকার জন্য লড়াই করে, অন্যদিকে বছরের কয়েকটি নির্দিষ্ট দিনে মেতে ওঠে নানান উৎসবে। এই ঋতুভিত্তিক উৎসবগুলোর মধ্যে তারা
সিন্ধুসভ্যতার প্রাপ্ত ফলক ও সিলমোহরে প্রাপ্ত পৌরাণিক ইউনিকর্নের ছবি কি আসলে একশৃঙ্গ হরিণ? এই সন্দেহ মোটেই অমূলক নয়। কিংবা স্বাভাবিক হরিণের প্রকৃত প্রোফাইল ভিউও হতে পারে। কারণ বাঘ, সিংহ, গন্ডার, গরু, মহিষ, ষাঁড়, শুকর ইত্যাদির ছবি সেখানে প্রাপ্ত ফলক ও সিলে পাওয়া গেছে, পাওয়া যায়নি শুধু হরিণের ছবি। অথচ ফুড পিরামিডের তত্ত্ব অনুসারে বাঘ, সিংহ
১২ বছর পর আবার শোলার মালা হাতে অচেনা অজানা মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব। ঘরে ঘরে আত্মীয় স্বজনের ভিড়। হাজার হাজার মানুষের বন্ধুত্বের মেলবন্ধনে মুখর তিনটি গ্ৰাম। ১৯ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল আরামবাগের উত্তর বাদলকোনা, দক্ষিণ বাদলকোনা ও নির্ভয়পুর গ্ৰামে শুরু হয়েছে সই ও স্যাঙাত পাঠানোর প্রাচীন পর্ব। এক কথায় সয়েলা উৎসব। এই উৎসবকে ঘিরে মনসা পূজা,

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন