বৃহস্পতিবার | ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সকাল ১১:৫৯
Logo
এই মুহূর্তে ::
কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (ষষ্ঠ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (পঞ্চম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (চতুর্থ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার শতবর্ষে সঙ্গীতের ‘জাদুকর’ সলিল চৌধুরী : সন্দীপন বিশ্বাস সাজানো বাগান, প্রায় পঞ্চাশ : অমর মিত্র শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (তৃতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (একাদশ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার খাদ্যদ্রব্যের লাগামছাড়া দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের : তপন মল্লিক চৌধুরী মিয়ানমারের সীমান্ত ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (দ্বিতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দশম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’ ‘দক্ষিণী’ সংবর্ধনা জানাল সাইকেলদাদা ক্যানসারজয়ীকে : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (প্রথম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (নবম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘তোমার নাম’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (অষ্টম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘হাওয়া-বদল’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার প্রবোধিনী একাদশী ও হলদিয়ায় ইসকন মন্দির : রিঙ্কি সামন্ত সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শুদ্ধতম প্রতিনিধি অন্নপূর্ণা খাঁ : আবদুশ শাকুর নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘শুভ লাভ’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ পশ্চিমাঞ্চল
“সেদিন শুক্লপক্ষের চতুর্দশী। ঘরের দাওয়ায় কচুপাতার আসনে ডাকিনীর সম্মুখে বসিয়া শিবু মন্ত্রপাঠের উদজোগী করিয়া উৎসুক চিত্তে বলিল — এইবার ঘোমটাটা খুলতে হচ্ছে। ডাকিনী ঘোমটাটা সরাইল। শিবু চমকিত হইয়া সভয়ে বলিল — অ্যাঁ, তুমি নেত্য! নৃত্যকালী বলিল — হ্যাঁরে মিনসে। মনে করেছিলে ম’রে আমার কবল থেকে বাঁচবে। পেত্নী শাঁকচুন্নীর পিছু পিছু ঘুরতে — বড় মজা না? বিস্তারিত...
ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় দানা-র তাণ্ডবে হুগলির জনজীবন বিপর্যস্ত। চরম ক্ষতি ফসলের। ভয়াবহ বন্যার রেশ কাটতে না কাটতেই চাষিদের ঘাড়ে মরার উপর খাঁড়ার ঘা। দানা উপকূলে আছড়ে পড়ার পরই ঝড় ও বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রাজ্য সরকার এর মোকাবেলা করতে রাস্তায় নেমেছে। আরামবাগের ছ’টি ব্লকই জলমগ্ন। কোথাও ঘরের উপর গাছ ভেঙে পড়েছে, কোথাও আবার রাস্তার উপর
ঘূর্ণিঝড় একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। বছরে বেশ কয়েকবার; তিন-চার মাস অন্তর বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির কথা আমরা শুনে থাকি। চর্চায় আসে যেগুলি বেশি শক্তিশালী কিন্তু কম শক্তির ঘূর্নিঝড়ও প্রায়শ তৈরি হয়। এইসব ঘূর্ণিঝড়ের বেশিরভাগই আছড়ে পরে বাংলায় আর ওড়িশায়। কখনও কখনও ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় উপকূলীয় অঞ্চলও। দুনিয়ার সবচেয়ে প্রাণঘাতী এবং ক্ষতিকারক ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তিস্থল হল বঙ্গোপসাগর।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট তীব্র ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ — র হানা আসন্ন। ভয় পাবেন না। সতর্ক থাকুন। এই ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় রাজ্য সরকার প্রস্তুত। আপনাদের পাশে আছে। গত মঙ্গলবার মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রশাসনের প্রস্তুতি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন। ঘূর্ণিঝড়ের আগে যেটা করতে হবে তা সরকারি ভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের আগে গুজব উপেক্ষা
জোর করে বন্ধ করে দেওয়া হল রেলের কাজ। ভাবাদিঘি সংলগ্ন এলাকায় কাজ করার সময় বন্ধ করে দেওয়া হল চলতে থাকা রেলের কাজ।গত শনিবার দুপুরের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভ জমছে নানামহলে। জানা গেছে ৫ অক্টোবর অন্য দিনের মতোই কাজ হচ্ছিল রেলের। গোঘাট থেকে কামারপুকুরগামী রেল লাইনের ওপর ওই কাজ হচ্ছিল। গোঘাট রেল স্টেশন থেকে প্রায়
প্রথম সংখ্যা ১৯২৩-এর এপ্রিল (১৩৩০ বঙ্গাব্দের ১ বৈশাখ), শেষ সংখ্যা ১৯২৯-এর ডিসেম্বর (১৩৩৬ বঙ্গাব্দের পৌষ)। সাত বছরে মোট ৮১ টি সংখ্যা। কিন্তু মাত্র এই ক’বছরেই পত্রিকাটি আলোড়ন তুলেছিল। বলা হয় অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের কলকাতা থেকে প্রকাশিত এই সাহিত্য পত্রিকার মাধ্যমে রবীন্দ্র উত্তর আধুনিক বাংলা সাহিত্যের পথ চলা শুরু হয়েছিল। বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারার চর্চায় এই
ছোট্টবেলার সেই নদীটিকে দেখে আজ কেন এত দুঃখ সবার মনে? সেই নদী আজ হারিয়েছে তার গতি ব্যথা বাজে শুধু সেই নদীটির প্রাণে। নদীকে ঘিরেই সভ্যতা বেঁচে ছিল নদী মানেই তো জীবনের স্পন্দন নদী থেমে গেলে কিভাবে বাঁচব আমি? জলঙ্গী, তুমি সবার আলম্বন। নদীর দুধারে আগামীর ছেলেবেলা সবুজে সবুজ আমাদের রূপকথা হাতে হাত রেখে নদীকে বাঁচাও
…বাগচীবাবুর সঙ্গে আলাপ হবার কিছু পরেই বলে ওঠেন আমাকে — “আপনি তো শুনলাম ছবিও তোলেন? তাহলে এবারই চলে আসুন না! আমাদের গ্রামের বাড়ির পুজো দেখতে। আশা করি ভালোই লাগবে আপনার। আমি নিজেও থাকি প্রতিবছর, পুজোর দু’চারদিন আগেই চলে যাই। পরের দিকে বাড়ির অন্য লোকজনরা কলকাতা থেকে যায়।” পেশায় উকিল, এই অমায়িক বাগচীবাবুর সঙ্গে আমার আলাপ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন