সোমবার | ৫ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ৩:৫৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
গীতা রাজনৈতিক অস্ত্র নয়, ভারতাত্মার মর্মকথা : সন্দীপন বিশ্বাস সিন্ধুসভ্যতা ও সুমেরীয় সভ্যতায় কস্তুরীর ভূমিকা : অসিত দাস রবি ঠাকুর ও তাঁর জ্যোতিদাদা : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী তরল সোনা খ্যাত আগর-আতর অগুরু : রিঙ্কি সামন্ত নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘সাদা-কালো রীল’ গঙ্গার জন্য লড়াই, স্বার্থান্বেষীদের ক্রোধের শিকার সাধুরা : দিলীপ মজুমদার সিন্ধুসভ্যতার প্রধান মহার্ঘ রপ্তানিদ্রব্য কস্তুরী : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি রোহিঙ্গা সংকট ও মানবিক করিডোর : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন রামকৃষ্ণ মিশন মানে ধর্মকর্ম নয়, কর্মই যাঁদের ধর্ম তাঁরাই যোগ্য : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী সংস্কারের অভাবে ধুঁকছে সিংহবাহিনী মন্দির, নবগ্রাম (ঘাটাল) : কমল ব্যানার্জী পরিবেশ মেলা ২০২৫ : ড. দীপাঞ্জন দে মন্দির-রাজনীতি মন্দির-অর্থনীতি : দিলীপ মজুমদার স্বাধীনতা-সংগ্রামী মোহনকালী বিশ্বাস স্মারকগ্রন্থ : ড. দীপাঞ্জন দে অক্ষয়তৃতীয়া, নাকি দিদিতৃতীয়া : অসিত দাস আরএসএস-বিজেপি, ধর্মের তাস ও মমতার তৃণমূল : দিলীপ মজুমদার সাবিত্রি রায় — ভুলে যাওয়া তারার খোঁজে… : স্বর্ণাভা কাঁড়ার ছ’দশক পর সিন্ধু চুক্তি স্থগিত বা সাময়িক অকার্যকর হওয়া নিয়ে প্রশ্ন : তপন মল্লিক চৌধুরী বিস্মৃতপ্রায় বঙ্গের এক গণিতবিদ : রিঙ্কি সামন্ত অসুখবেলার পাণ্ডুলিপি : পুরুষোত্তম সিংহ বাবু-ইংরেজি আর সাহেবি বাংলা : মাহবুব আলম সিন্ধুসভ্যতার ফলক ও সিলে হরিণের শিং-বিশিষ্ট ঋষ্যশৃঙ্গ মুনি : অসিত দাস বৈশাখ মাসে কৃষ্ণপক্ষে শ্রীশ্রীবরুথিনী একাদশীর ব্রতকথা মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত সিন্ধুসভ্যতার লিপি যে প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার অকাট্য প্রমাণ : অসিত দাস বাঙালির মায়াকাজল সোনার কেল্লা : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ট্যাটু এখন ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ : রিঙ্কি সামন্ত ফের আমেদাবাদে হিন্দুত্ববাদীদের অন্য ধর্মের উপর হামলা : তপন মল্লিক চৌধুরী লোকসংস্কৃতিবিদ আশুতোষ ভট্টাচার্য ও তাঁর চিঠি : দিলীপ মজুমদার নববর্ষের সাদর সম্ভাষণ : শিবরাম চক্রবর্তী নববর্ষ গ্রাম থেকে নগরে : শিহাব শাহরিয়ার ফিরে আসছে কলের গান : ফজলুল কবির
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ অক্ষয় তৃতীয়ার আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ ধর্মকর্ম
কদিন আগেই ঘটে গেছে একটি ধর্মীয় হত্যাকান্ড। নারকীয়, ঘৃণ্য এই নরমেধ যজ্ঞ হয়েছে ভূস্বর্গে। এটাই Irony। যে স্থানে পা রাখলে মনে হয় যদি স্বর্গ কোথাও থাকে সে এখানেই, সে এখানেই। কিন্তু একই ভাবে বলা যেতে পারে নরক যদি কোথাও থেকে থাকে সে এখানেই। কারণ এখানে একটি বিশেষ ধর্মের মানুষ অন্য একটি বিশেষ ধর্মের মানুষকে Identify বিস্তারিত...
রাঢ় অঞ্চলের মানুষের কাছে আজও মৃত্যুঞ্জয়ী ভেষজ উদ্ভিদ। বিশেষ করে চৈত্র গাজনের সন্ন্যাসীদের কাছে। বঙ্গে একের পর এক নতুন বছর আসে। পরিবর্তনশীল সমাজে রাঢ় বঙ্গে গাজন সন্ন্যাসীদের গতানুগতিক ধারার জীবন আজও অপরিবর্তনীয়। তিনদিনের কৃচ্ছসাধনের সঙ্গে সঙ্গে শিবকে তুষ্ট করতে মধ্যযুগীয় আচার প্রথা সামান্যতম পরিবর্তন হয়নি। রাঢ় অঞ্চলের চৈত্র মাসের গাজন উৎসবে সন্ন্যাসীদের অঙ্গের বিভিন্ন অংশে
পৃথিবীতে যে সাতজন চিরঞ্জীবী আছেন তাদের মধ্যে বীর হনুমান হলেন একজন। চৈত্র শুক্লপূর্ণিমার শুভলগ্নে এই রাম ভক্তের জন্ম হলো। শঙ্করের শিবালয় যেমন নন্দী ছাড়া হয় না, তেমনি শ্রী রামের দেবালয়ের পূর্ণতা হনুমান ছাড়া অসম্ভব। শ্রী হনুমানকে ভগবান শিবের রুদ্র অবতারও মনে করা হয় । সখা দাস ভক্ত থেকে প্রবল পরাক্রমী দূত — বুদ্ধি ও বীরত্বে
চৈত্রসংক্রান্তির দিন বাঙালির চড়কপূজা। গ্রীষ্মের চড়া রোদে তেতে পুড়ে বিকেলের চড়কপুজোর জন্যে অপেক্ষায় থাকে আমবাঙালি। কলকাতার প্রাচীন বাসিন্দা ছাতুবাবু-লাটুবাবুর বাড়ি সংলগ্ন বাজারে হত চড়ক। এখনও হয়। তবে সে জৌলুস আর নেই। চিন্তাহরণ চক্রবর্তীর ‘হিন্দুর আচার-অনুষ্ঠান’ বইটিতে চড়কের দেবতাদের নামের উল্লেখ করা হয়েছে৷ ‘এই উপলক্ষে পূজিত প্রধান দেবতার নাম কালার্করুদ্র৷’ তিনি লিখেছেন, ‘এই প্রসঙ্গে অর্চিত দেবীর
শ্রীরাম জয় রাম জয় রাম বোল মনরূপী চোখটিকে তুই খোল। সত্যনিষ্ঠ ছিলেন প্রভু রামচন্দ্র সত্যের ওপরেই সৃষ্টি প্রতিষ্ঠিত। সত্য বচন সদা মুখে তুই বোল মনরূপী চোখটিকে তুই খোল।। ‘অনন্তর যজ্ঞ সমাপ্তির পর ছয়টি ঋতু চলে গেল। অতঃপর দ্বাদশ মাসে চৈত্রের নবমী তিথিতে পুনর্বসু নক্ষত্রদয়ে, (রবি মঙ্গল শনি বৃহস্পতি ও শুক্র) পঞ্চগ্রহ স্ব-স্ব উচ্চস্থানে অবস্থিত হলে
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে লিখেছেন ‘রামনবমী দোল’-এর কথা। “গাঙ্গুলি-বাড়ি রামনবমী দোলের খুব উৎসব হয়, সেই উপলক্ষে সেও মামার বাড়ি বেড়াইতে আসিয়াছে। সুরেশ অধিকাংশ সময় সেখানেই কাটায়, গাঁয়ের অন্য কোনো ছেলে মিশিবার যোগ্য বলিয়া সেও বোধহয় বিবেচনা করে না। যে পোড়ো ভিটাটা জঙ্গলাবৃত হইয়া বাড়ির পাশে পড়িয়া থাকিত সে জ্ঞান হইয়া অবধি দেখিতেছে, সেই
চৈত্রমাসের শুক্লা প্রতিপদ মহারাষ্ট্রে ‘গুড়ি পড়বা’র দিনরূপে প্রচলিত। ‘গুড়ি পড়বা হল বসন্ত উৎসব যা মারাঠী ও কোঙ্কনী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পারম্পরিক নববর্ষ।গুড়ি পড়ওয়া প্রধানত মহারাষ্ট্র এবং গোয়াতে চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথিতে পালন করা হয়। চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথি সৌরচন্দ্র হিন্দী দিনপঞ্জীর প্রথম দিন। পড়বা/পড়ওয়া শব্দটি সংস্কৃত শব্দ প্রতিপদ থেকে এসেছে। চন্দ্রমাসের প্রথম দিনকে প্রতিপদ
হিন্দুশাস্ত্রে অমাবস্যা তিথি বিশেষ ধর্মীয় তাৎপর্য বহন করে। চলতি বছরে (২০২৫ সালে) যে কয়টি অমাবস্যা তিথি রয়েছে, তারমধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তিথি হল চৈত্র অমাবস্যা। এই চৈত্র মাসের অমাবস্যা তিথিকে ‘দর্শন অমাবস্যা’ও বলা হয়। এই অমাবস্যা সম্পন্ন হলেই শুরু হয়ে যাবে চৈত্র নবরাত্রি। অমাবস্যায় পবিত্র যে কোন নদীতে স্নান করা শুভ। এই দিনে, পূর্বপুরুষের অভিশাপ থেকে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন