শুক্রবার | ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | বিকাল ৪:৪০
Logo
এই মুহূর্তে ::
নানা পরিচয়ে গৌরী আইয়ুব : গোলাম মুরশিদ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (দ্বিতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায় শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (ষষ্ঠ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (পঞ্চম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (চতুর্থ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (শেষ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার শতবর্ষে সঙ্গীতের ‘জাদুকর’ সলিল চৌধুরী : সন্দীপন বিশ্বাস সাজানো বাগান, প্রায় পঞ্চাশ : অমর মিত্র শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (তৃতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (একাদশ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার খাদ্যদ্রব্যের লাগামছাড়া দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের : তপন মল্লিক চৌধুরী মিয়ানমারের সীমান্ত ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (দ্বিতীয় পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (দশম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বুদ্ধদেব গুহ-র ছোটগল্প ‘পহেলি পেয়ার’ ‘দক্ষিণী’ সংবর্ধনা জানাল সাইকেলদাদা ক্যানসারজয়ীকে : দিলীপ মজুমদার শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (প্রথম পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (নবম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘তোমার নাম’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (অষ্টম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত-র ছোটগল্প ‘হাওয়া-বদল’ কার্ল মার্কসের আত্মীয়-স্বজন (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার প্রবোধিনী একাদশী ও হলদিয়ায় ইসকন মন্দির : রিঙ্কি সামন্ত সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শুদ্ধতম প্রতিনিধি অন্নপূর্ণা খাঁ : আবদুশ শাকুর নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘শুভ লাভ’
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ সংস্কৃতি ও পরম্পরা
কথাটা এভাবেও বলা যায়। সেটা হল পলাশির যুদ্ধ না হলে বোধ হয় কলকাতার পুজো ঘিরে এত জাঁকজমক হতো না। কেন? পলাশির যুদ্ধের সঙ্গে কলকাতার পুজোর জাঁকজমকের কী সম্পর্ক? আছে। কেননা সেই পুজোটা হয়েছিল মা দুর্গাকে নয়, সাহেব লর্ড ক্লাইভকে তুষ্ট করার জন্যই। সে কারণে পুজো ঘিরে উৎসবকে অন্যমাত্রায় নিয়ে যাওয়া হল। তাই বলা যায়, কলকাতায় বিস্তারিত...
প্রায় পাঁচশো বছরের গল্পগাথা। কুড়িয়ে পাওয়া ছোট্ট মেয়েকে জমিদার ঘরে তোলেন। পরে দেবী দুর্গা রূপে সেই মেয়ে পূজিত হন। পাঁচশো বছরে একবারও বন্ধ হয়নি সেই পুজো। করোনাও হার মেনেছে এই ঘরের মেয়ে দুর্গার কাছে। যা আজও চলে আসছে। এক সময় দুর্গাপুজো বলতে পারিবারিক পুজোগুলিকেই বোঝাত। গোটা গ্রামে একটি কিংবা দুটি বাড়িতে দুর্গাপুজো হত। বনেদি পরিবারের
বাংলা ও বাঙালি ছাড়া মা দুর্গার যে রূপ দেখেন তা কি আর কোথাও দেখেছেন? জানি কেউ কেউ ঠোঁট উল্টে বলবেন বাঙালির আবার নিজস্ব দুর্গা হলো কবে থেকে! অনেকেই বলবেন মা দুর্গা তো সকল সনাতন ধর্ম বিশ্বাসী মানুষের,কথাটা শেষ করেই কপালে বার দুয়েক হাত ছুঁয়ে বিড়বিড় করবেন কলিকাল বাবা ঘোর কলি,যে যার মতো করে লিখছে বলছে
“জয়া যোগেন্দ্র-জায়া, মহামায়া মহিমা অসীম তোমার/একবার দুর্গা দুর্গা দুর্গা বোলে যে ডাকে মা তোমায়, তুমি করো তায় ভবসিন্ধু পার”… অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দের বিখ্যাত দশ নম্বরী আইন পাশ হওয়া পর্যন্ত দুর্গোৎসব ছিল রাজা-প্রজা, সাহেব-মেমদের কলকাতার শ্রেষ্ঠ সামাজিক উৎসব। পুজো উপলক্ষে শুধু বঙ্গবাসীদের আনন্দ হতো তা নয়, তার চেয়ে বেশি আনন্দিত হতো ইস্ট ইন্ডিয়া
ছাত্রাবস্থায় কলকাতা মেডিকেল কলেজের এক কুইজ কম্পিটিশনে এক জামাইঠকানো প্রশ্নে ঠকে গিয়েছিলাম। মর্ত্যে দুর্গাপূজা প্রথম কে করেছিল, এই প্রশ্নের উত্তরে কেউ রামচন্দ্র, কেউ রাজা নবকৃষ্ণের নাম বলছিল। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে কুইজমাস্টার বলে দিলেন উত্তরটা। রাজা সুরথ ও সমাধি বৈশ্য। হ্যাঁ, রাজা সুরথ ও সমাধি বৈশ্য মর্ত্যে দুর্গাপূজার প্রচলন করেন। তবে মেধস মুনি তাঁদের দু-জনকে মা
নীল জামা গলায় কণ্ঠী এই প্রায়-যুবকটি বঙ্গীয় পারম্পরিক কারু ও বস্ত্র শিল্পী সংঘের অন্যতম সক্রিয় সদস্য শংকর সরকার। বয়স খুব বেশি হলে ২২/২৩। সাকিন উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের ফতেপুর গ্রাম। বছরখানেক হল শঙ্কর বিয়ে করেছে — গত বছর সংঘের ঠাকুরপুকুরের মেলায় অভিনয় করে যাওয়ার পরপরই। শঙ্কর অসামান্য অসামান্য অভিনেতা। দিনাজপুর জেলার নিজস্ব নাটক খন। খনে
স্বামীজ্ঞানলোকানন্দজি এত ছোট হেডমাস্টার কে দেখে অবাক হলেও, নিরাশ করেননি মোটেও। প্রথম দিনই তিনি বাবরকে প্রবল উৎসাহ যুগিয়ে তাকে উপহার দিয়েছিলেন ‘সবার স্বামীজি’ বইটি। সেই বইটা এত বছর বাদে একটু জীর্ণ হলেও আজও বাবরের তা নিত্য সঙ্গী। যখন তখন বার করে সেটি সে মাথায় ঠেকায় আর দিনে একবার কিছুটা সময় হলেও পড়ে। স্বামী জ্ঞানলোকানন্দজির কাছে
শিক্ষকেরা আমাদের সমাজের মেরুদন্ড। তাঁরাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তোলার মূল কারিগর। শিক্ষক দিবসে আজ বলবো লন্ডনের ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের (বিবিসি) স্বীকৃতি প্রাপ্ত বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ প্রধান শিক্ষকের কথা। মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা গ্রামের এই শিক্ষকের নাম বাবর আলি (Babar Ali)। স্বামীজির আদর্শে অনুপ্রাণিত বঙ্গের এই শিক্ষকের জীবনের মূল মন্ত্রটি হলো ‘সবার জন্য শিক্ষা… কেবল শিক্ষা শিক্ষা, শিক্ষা’। এই

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন