শনিবার | ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ১১:২২
Logo
এই মুহূর্তে ::
রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন : শান্তা দেবী বাঙালি মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা : ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সিন্ধু সভ্যতার ভূখণ্ড মেলুহা-র সঙ্গে বাণিজ্যে মাগান দেশ : অসিত দাস তদন্তমূলক সাংবাদিকতা — প্রধান বিচারপতির কাছে খোলা চিঠি : দিলীপ মজুমদার হেমন্তকুমার সরকার ও নজরুল-স্মৃতিধন্য মদনমোহন কুটির : ড. দীপাঞ্জন দে রামমোহন — পুবের সূর্য পশ্চিমে অস্তাচলে গেলেও শেষ জীবনে পিছু ছাড়েনি বিতর্ক : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় মাওবাদী দমন না আদিবাসীদের জমি জঙ্গল কর্পোরেট হস্তান্তর : তপন মল্লিক চৌধুরী জৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষে শ্রী অপরা একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত পর্যটন মানচিত্রে রামমোহনের জন্মভূমিতে উন্নয়ন না হওয়ায় জনমানসে ক্ষোভ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ : সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর গোয়ার সংস্কৃতিতে সুপারি ও কুলাগার কৃষিব্যবস্থা : অসিত দাস পুলওয়ামা থেকে পহেলগাঁও, চিয়ার লিডার এবং ফানুসের শব : দিলীপ মজুমদার ক্যের-সাংরী কথা : নন্দিনী অধিকারী সুপারি তথা গুবাক থেকেই এসেছে গোয়ার নাম : অসিত দাস রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে হিন্দু-জার্মান ষড়যন্ত্র মামলা — আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংকট : সুব্রত কুমার দাস সিন্ধুসভ্যতার ভাষা যে ছিল প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার প্রমাণ মেলুহা তথা শস্যভাণ্ডার : অসিত দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (শেষ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস জাতিভিত্তিক জনগণনার বিজেপি রাজনীতি : তপন মল্লিক চৌধুরী গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তালশাঁসের চাহিদা : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (ষষ্ঠ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস ভারতের সংবিধান রচনার নেপথ্য কারিগর ও শিল্পীরা : দিলীপ মজুমদার চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (পঞ্চম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস আলোর পথযাত্রী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (চতুর্থ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস কন্নড় মেল্ল থেকেই সিন্ধুসভ্যতার ভূখণ্ডের প্রাচীন নাম মেলুহা : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ সংস্কৃতি ও পরম্পরা
কাজী নজরুল ইসলাম ও বিপ্লবী হেমন্তকুমার সরকার তথা কৃষ্ণনগরের বিখ্যাত সরকার পরিবারের স্মৃতিধন্য গোলাপট্টির লুপ্তপ্রায় ঐতিহাসিক ভবন মদনমোহন কুটিরের সম্মুখে সুজন-বাসর (গ্রেস কটেজ) ও অগ্নিবীণা (ভারত) সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ (সোমবার) একটি স্মৃতিফলক বসানো হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে সেই স্মৃতিফলকের আবরণ উন্মোচন করেন অগ্নিবীণা সংস্থার সম্পাদক রবীন মুখার্জি। উপস্থিত ছিলেন হেমন্তকুমার সরকারের দাদা চিকিৎসক জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিস্তারিত...
মেদিনীপুর জেলার পুরাকীর্তির দুই বিখ্যাত গবেষক শ্রীতারাপদ সাঁতরা ও শ্রী প্রণব রায় মহাশয় মোটামুটি একই সময়ে (১৯৮৬/৮৭ সালে) ঘাটালের কাছে নবগ্রামের বিখ্যাত রায় (কংসবণিক ) পরিবারের তৈরি সিংহবাহিনী মন্দিরের ক্ষেত্রসমীক্ষা করে লিখেছিলেন — “এ গ্রামের উল্লেখযোগ্য পুরাকীর্তি হলো, রায়পাড়ায় রায় পরিবারের গোপাল ও সিংহবাহিনীর পুবমুখী পঞ্চরত্ন মন্দির। এ মন্দিরে নিবদ্ধ প্রতিষ্ঠাফলকটির পাঠ নিম্নরূপ : “শকাব্দা
কৃষ্ণনগরের হেরিটেজ ভবন গ্রেস কটেজে ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ (রবিবার) অনুষ্ঠিত হলো ‘পরিবেশ মেলা ২০২৫’। কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিধন্য গ্রেস কটেজ হলো কৃষ্ণনগরের একটি ঐতিহ্যশালী ভবন। এই বাড়িতে ১৯২৬ থেকে ১৯২৮ সাল প্রায় আড়াই বছর নজরুল সপরিবার বসবাস করেছিলেন। ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গ হেরিটেজ কমিশন কর্তৃক গ্রেস কটেজকে হেরিটেজ ভবনের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। গ্রেস কটেজে বসবাসকালে বিদ্রোহী
স্বাধীনতা-সংগ্রামী মোহনকালী বিশ্বাসের জন্মশতবর্ষকে (২৫ এপ্রিল, ১৯২৫-১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) কেন্দ্র করে ২০২৫ সালে তাঁর নিজের শহর কৃষ্ণনগরে ‘মোহনকালী বিশ্বাস জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটি’ গঠিত হয়েছে। মোহনকালী বিশ্বাসের জন্মশতবর্ষকে কেন্দ্র করে আরো বহুবিধ কর্মকাণ্ড এই শহরে হতে চলেছে। সেই সকল উদ্যোগের মধ্যে অন্যতম হলো একটি স্মারকগ্রন্থ নির্মাণ। ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ কৃষ্ণনগরের রবীন্দ্রভবনে তাঁর জন্মশতবর্ষের অনুষ্ঠানে ‘স্বাধীনতা-সংগ্রামী মোহনকালী
বিজ্ঞান বলে মহাকাশে অনেক জ্যোতিষ্কই সময়ের সঙ্গে বিলীন হয়ে যায়। সত্যি কি তাই? ‘বিলীন’ শব্দটি বেশ আপেক্ষিক। কারণ আজ যার আলো গভীর রাতের আকাশকে মায়াবি করে তুলছে, অন্তত কলকাতার বাড়ির ছাদ থেকে যেই নক্ষত্র আমি দেখতে পাচ্ছি, কাল তা নাও দেখতে পারি— কিন্তু তার মানে কি ‘নক্ষত্রের’ অস্তিত্ব বিলূপ হওয়া? ওই যে কবি বলেছেন— ‘নয়ন
সাহেবরা অনেক কষ্ট স্বীকার করে বাংলা শিখেছিলেন, কিন্তু তা যে কোন পর্যায়ের ছিল তার উদাহরণ: জেলা পরিদর্শনে এক কৃষকের সঙ্গে সাহেবের কথোপকথন: সাহেবের প্রথম প্রশ্ন, ‘টোমাডিগের গুড়ামে ডুড়বেক্কা কেমন আছে?’ (তোমাদের গ্রামে দুর্ভিক্ষ কেমন?) ‘ডুড়বেক্কা’ কী, কৃষকটির অজানা। ভাবল, হয়তো বা কোনো ব্যক্তিবিশেষের নাম হবে। কিন্তু কেমন আছে? এর উত্তর কী দেবে? কৃষকটি অনেক ভেবেচিন্তে
তামিল ভাষায় মাছের প্রতিশব্দ হল মীন। এটি সংস্কৃতেও গৃহীত হয়েছে তামিল ভাষা থেকে। সেখান থেকে বাংলাতেও এসেছে। মীনাক্ষী, মীনরাশি শব্দগুলির কথা কে না জানে! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের প্রথম কবিতায় লেখেন, — “মীনগণ হীন হয়ে ছিল সরোবরে এখন তাহারা সুখে জলক্রীড়া করে।” আবার তামিলে হরিণের প্রতিশব্দ মান। মালয়ালমেও মান। সিন্ধু সভ্যতায় যেসব ফলক ও সিল আবিষ্কৃত
সেদিন পয়লা বৈশাখ! কলম নিয়ে বসে কি লিখি কি লিখি করছিলাম। কিছুই আসছিল না কলমে। অবশেষে বিরক্ত হয়ে কলম ফেলে টেলিফোনের রিসিভারটা তুলে নিলাম। সামনেই পড়েছিল রিসিভারটা, আমার টেবিলের এক কোণে। কিন্তু এখন কাকে ফোন করি? টেলিফোনের রিসিভারটা হাতে নিয়ে ভাবছিলাম। আজ সম্বচ্ছরের প্রথম দিন–কাউকে ডেকে নতুন বছরের সাদর সম্ভাষণ জানালে কেমন হয়? কিন্তু কাকে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন