সোমবার | ২৪শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ৩:২৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
ওড়িশা-আসাম-ত্রিপুরার অশোকাষ্টমীর সঙ্গে দোলের সম্পর্ক : অসিত দাস পাপমোচনী একাদশী ব্রতমাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত ভগত সিংহের জেল নোটবুকের গল্প : কল্পনা পান্ডে নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘অমৃতসরী জায়কা’ মহিলা সংশোধনাগারগুলিতে অন্তঃসত্ত্বা একের পর এক কয়েদি, এক বছরে ১৯৬ শিশুর জন্ম : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ‘শোলে’র পঞ্চাশ বছর : সন্দীপন বিশ্বাস বিভাজনের রাজনীতি চালিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ইতিহাস পালটাতে চায় : তপন মল্লিক চৌধুরী অশোক সম্পর্কে দু-চারটে কথা যা আমি জানি : অসিত দাস চৈত্রের শুরুতেই শৈবতীর্থ তারকেশ্বরে শুরু হলো সন্ন্যাস মেলা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি পরিচালকের প্রথম নির্বাক লাভ স্টোরি : রিঙ্কি সামন্ত গোপিনী সমভিব্যাহারে রাধাকৃষ্ণের হোলি ও ধ্যানী অশোকবৃক্ষ : অসিত দাস শেখাওয়াটির হোলী-হাভেলী : নন্দিনী অধিকারী সংস্কৃত সাহিত্যে অশোকবৃক্ষ যখন দোহলী : অসিত দাস প্রাণগৌরাঙ্গের প্রিয় পঞ্চব্যঞ্জন : রিঙ্কি সামন্ত ‘দ্য স্টোরিটেলার’ — শিল্প এবং বাজারের মধ্যে দ্বন্দ্ব : কল্পনা পান্ডে অপুষ্টি আর দারিদ্রতা ঢাকতে সরকার আর্থিক উন্নয়নের পরিসংখ্যান আওড়ায় : তপন মল্লিক চৌধুরী দোহলী মানে অশোকবৃক্ষ, তা থেকেই দোল ও হোলি : অসিত দাস সিনেমা প্রেমীদের হোলির গান : রিঙ্কি সামন্ত দোলের আগের দিনের চাঁচর নিয়ে চাঁচাছোলা কথা : অসিত দাস খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল — দোলা লাগল কি : দিলীপ মজুমদার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত সিঙেরকোণ-এর রাধাকান্ত এখনও এখানে ব্যাচেলর : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বৃন্দাবন যাত্রা (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত বাজারে ভেজাল ওষুধের রমরমা দায় কার : তপন মল্লিক চৌধুরী বাঙালি বিজ্ঞানীর গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘কুড়কুড়ে ছাতুতে’ ক্যানসার নিকেশ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বোলপুর কি সত্যিই বলিপুর : অসিত দাস রাখাইন পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের উপর প্রভাব : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন অসুখী রাজকন্যাদের লড়াইয়ের গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বিশ্ব থেকে ক্যানসারকে নির্মূল করতে গবেষণায় একের পর এক সাফল্য রূপায়ণের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কল্পনার ডানায় বাস্তবের রূপকথা : পুরুষোত্তম সিংহ
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ দোলপূর্ণিমা ও হোলি ও বসন্ত উৎসবের  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ ধর্মকর্ম
ছোট্ট গ্রাম। মাটির রাস্তা এঁকেবেঁকে গিয়েছে গ্রামের মধ্যে। দুপাশে বড় বড় গাছ। তারপর একসময় আসে মন্দির। মন্দিরের চারপাশ ছায়াঘেরা, পরিষ্কার। পাখির একটানা ক্লান্তিহীন ডাক। মন্দিরের ভিতরে তাকালে দেখা যাবে একা বসে আছেন রাধাকান্ত। ভুবন ভোলানো রূপ নিয়ে। একা। তিনি নামে রাধাকান্ত হলেও তাঁর পাশে কোনও রাধা নেই। তারপর মন্দির দেখা শেষ হলে আরও এগিয়ে পিসিমার বিস্তারিত...
মানুষের কর্ম কেমন হওয়া উচিত বিশেষ করে সাধকদের, এই নিয়ে একদিন আলোচনা করবার সময় হরি এবং হর দুই জগৎপালক লক্ষ্য করলেন দেবদারুবনের ঋষিরা তপস্যা করছেন বটে কিন্তু সেই চূড়ান্ত আদর্শের লক্ষ্যকে উপলব্ধি করার জন্য অর্থাৎ ব্রহ্মের সাথে মিলিত হওয়ার জন্য সেই ভক্তি শ্রদ্ধা বা নিষ্ঠা তাঁদের মধ্যে নেই। তাঁরা সেই বনে স্ত্রী পুত্রদের নিয়ে আশ্রম
শিবরাত্রির দিনে ত্র্যম্বকেশ্বর দর্শনের সৌভাগ্য হয় নি আমার। তবে ফাল্গুনের প্রথম সোমবার ত্র্যম্বকেশ্বর দর্শনের অধিকার লাভ করেছিলাম। শেষ রাতের অন্ধকারে কালো পিচের রাস্তা চিরে এগিয়ে যাচ্ছে গাড়ি। পথের ধারে এক আধটা দোকান খোলা, কয়েকটি বড় হোটেল, দূরে পাহাড় আরও অন্ধকারে জমাট বাঁধা আলাপ নিয়ে অপেক্ষায়। একসময় পথের শেষ হয়। রাত্রি শেষের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র তখন
ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশী তিথিটি বিজয়া একাদশী নামে পরিচিত। অর্থাৎ যে একাদশী দেবী তার সমাগত ভক্তের অসহনীয় ব্যাকুলভাবকে শান্ত করে সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যে থেকে উদ্ধার করে সর্বত্র বিজয়ী করে অবশেষে যাবতীয় ভববন্ধন মুক্ত করেন, তিনি শ্রীশ্রীবিজয়া একাদশী দেবী। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই একাদশী দেবী প্রসঙ্গে বলেছেন, এই পুণ্যব্রত পালন করলে সাধক বা দেবীর ভক্তজনেরা ইহলোক ও
ভারতব্যাপী রামকৃষ্ণের উপদেশ ও বাণী ছড়িয়ে দিতে ১৮৯০ সালে সেদিনকার এক তরুণ সন্নাসী বরাহনগর মঠ থেকে বেরিয়েছিলেন মাদ্রাজের উদ্দেশ্যে। কথায় বলে,সবটাই আগে থেকে লেখা থাকে। মাদ্রাজ থেকেই যে তাঁর শিকাগো যাত্রা শুরু হবে, তা হয়তো তিনি নিজেও জানতেন না। নানান ঘটনার মধ্য দিয়ে বিবেকানন্দ শিকাগোতে পৌঁছান বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে ভারত ও হিন্দুধর্মের প্রতিনিধিত্ব করতে। ১৮৯৩
অভয় সিং। আইআইটি বাবা। এখন সকলের চেনা মুখ, পরিচিতি অভয়ের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত কি কি ঘটনা, কিরকম খাদ্যাভ্যাস সবকিছুর সঙ্গে। প্রথমে বাবার মুখে শোনা গেল ত্যাগের কথা। তারপর শোনা গেল তাঁকে তাঁর আখড়া থেকে বিতাড়িত হতে হয়েছে কারণ তাঁর জনপ্রিয়তা দেখে নাকি আখড়ার মুখ্য যিনি, তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আইআইটি বাবার মতে আখড়ার সন্ন্যাসীর হিংসা
মহাভারত, ব্রহ্মপুরাণ, অগ্নিপুরাণ, স্কন্দপুরাণ প্রভৃতিতে অমৃত মন্থনের নানা উপাখ্যান জড়িয়ে রয়েছে। সমুদ্রমন্থন অমৃতলাভের নানা উপাখ্যানের মধ্যে একটি বহু প্রচলিত কাহিনী হল দেবরাজ ইন্দ্রের। পৌরাণিক কাহিনী থেকে জানা যায় একদা দেবরাজ ইন্দ্র পুষ্পভদ্রা নদীর তীরে মোহময়ী এক অরণ্যে ঘুরছিলেন। এমন সময় তিনি চন্দ্রালোক থেকে আগত অপ্সরা রম্ভাকে দেখতে পান। রম্ভা ছিলেন অপরূপা স্বর্গীয় নৃত্যশিল্পী যার সৌন্দর্য
মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথি অভিহিত হয়েছে জয়া একাদশী বা ভীষ্ম একাদশী নামে। শ্রীগরুড়পুরাণে এই একাদশী তিথিকে ‘ভৈমী’ একাদশী নামে অভিহিত করা হয়েছে। যে একাদশী দেবী তার পদাশ্রিত একনিষ্ঠ সাধক বা ভক্তকে সাধন পথের বাধা অতিক্রম করার শক্তি দিয়ে অন্তিমে বৈকুন্ঠলোকে পৌঁছে দেন, তিনি হলেন শ্রীশ্রী জয়া একাদশী দেবী। হিন্দুধর্মে জয়া একাদশীর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন