শুক্রবার | ২১শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১২:৩৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
১৯ ফেব্রুয়ারি ও স্বামীজির স্মৃতিবিজড়িত আলমবাজার মঠ (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চাষিদের বাঁচাতে রাজ্যের সরাসরি ফসল কেনার দাওয়াই গ্রামীণ অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (সপ্তম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার মোদীর মিডিয়া ব্যস্ত কুম্ভের মৃত্যুমিছিল ঢাকতে : তপন মল্লিক চৌধুরী রেডিওকে আরো শ্রুতিমধুর করে তুলেছিলো আমিন সায়ানী : রিঙ্কি সামন্ত গোপাল ভাঁড়ের আসল বাড়ি চুঁচুড়ার সুগন্ধ্যায় : অসিত দাস প্রতুলদার মৃত্যু বাংলা গানের জগতে অপূরণীয় ক্ষতি — মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : সুমিত ভট্টাচার্য মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়, মিথ এবং ডিকনস্ট্রাকশন : অসিত দাস মহাকুম্ভ ও কয়েকটি প্রশ্ন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভিয়েতনামের গল্প (শেষ পর্ব) : বিজয়া দেব কাশীকান্ত মৈত্রের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন : ড. দীপাঞ্জন দে অমৃতের সন্ধানে মাঘী পূর্ণিমায় শাহীস্নান : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (ষষ্ঠ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের যোগ : অসিত দাস ‘হরিপদ একজন বেঁটে খাটো সাদামাটা লোক’-এর গল্প হলেও… সত্যি : রিঙ্কি সামন্ত রোহিঙ্গা সংকট — ফেলে আসা বছর ও আগামীদিনের প্রত্যাশা : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (পঞ্চম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার ‘রাঙা শুক্রবার অথবা কহরকন্ঠ কথা’ উপন্যাস বিষয়ে শতদল মিত্র যা বললেন রবীন্দ্রনাথের ধর্মীয় পরিচয় : গোলাম মুরশিদ কেজরিওয়াল হারলো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অরাজকতা ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য : তপন মল্লিক চৌধুরী বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (চতুর্থ পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সাহেব লেখক দেড়শো বছর আগেই বলেছিলেন পঞ্চানন কুশারীর কবিয়াল হওয়ার সম্ভাবনার কথা : অসিত দাস বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (তৃতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার সর্বপাপবিনাশীনি জয়া একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (দ্বিতীয় পর্ব) : দিলীপ মজুমদার বাজেটে সাধারণের জীবনমানের উন্নয়নের একটি কথাও নেই : তপন মল্লিক চৌধুরী শঙ্খ ঘোষ-এর ‘এখন সব অলীক’ নস্টালজিক অনুভূতি দিয়ে ঘেরা মায়াময় এক জগৎ : অমৃতাভ দে বাংলার নবজাগরণের কুশীলব (প্রথম পর্ব) : দিলীপ মজুমদার কালো গোঁসাইয়ের চিঠি — চিঠিকেন্দ্রীক স্মৃতির পুনর্জীবন : মোঃ তুষার উদ্দিন নব নব রূপে : নন্দিনী অধিকারী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বসন্ত পঞ্চমী ও সরস্বতী পুজোর  আন্তরিক শুভেচ্ছা শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

কেরলে হাতি মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে মিথ্যাচার আর পরিকল্পিত সাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিজেপির!

রিপোর্টার / ২৯৯ জন পড়েছেন
আপডেট শুক্রবার, ৫ জুন, ২০২০

কেরলে গর্ভবতী হাতি মৃত্যুর ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তবে এই ঘটনা নিয়েও মিথ্যাচার আর সাম্প্রদায়িক রাজনীতি চালাচ্ছে বিজেপি। কীভাবে?

সুকৌশলে সংবাদমাধ্যমকে দিয়ে খবর করানো হলো হাতিটি মারা গিয়েছে মালাপ্পুরম জেলায়। কিন্তু বাস্তবে ঘটনাটি ঘটেছে পালাক্কড় জেলার মান্নাড়ক্কড় ফরেস্ট রেঞ্জে তিরুভিজামকুন্নু ফরেস্ট স্টেশনের কাছে আম্বালাপ্পারায় ভেলিয়ার নদীতে। তাহলে মালাপ্পুরম জেলার নাম এলো কোথা থেকে? কেন? এমনকী কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও কেন না জেনে ওই জেলার দিকে আঙুল তুললেন? আসলে কেরলের ওই জেলাতেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যালঘু মুসলিমদের বাস। তাই মানেকা গান্ধীর মতো কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলে দিলেন, ওই জেলা আর জেলার মানুষ হত্যাকারী! সমীকরণটা বুঝুন।

মানেকা আরও দাবি করেছেন, প্রতি বছর কেরলে নাকি ৬০০ হাতি মারা হয়! কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া তথ্যই বলছে মানেকা মিথ্যাচার করছেন। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহেশ শর্মা সংসদে বলেন, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর অবধি সারা দেশে ৩৭৩টি হাতির মৃত্যু হয়েছে। ২০১৫-১৬ সালে ১০৪টি, ২০১৬-১৭ সালে ৮৯, ২০১৭-১৮ সালে ১০৫ এবং ২০১৮-১৯-এ ৭৫টির হাতির মৃত্যু হয়েছে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভায় বিজেপি সরকারের অপর রাষ্ট্রমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়-র দেওয়া তথ্য বলছে, ২০১৫ থেকে ২০১৯ অবধি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২৬৯টি হাতি মারা গেছে। ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে ৭১টি হাতি। চোরাশিকারীদের হাতে মারা গেছে ৬১টি হাতি এবং বিষ খাইয়ে মারা হয়েছে ২৬টি হাতিকে। বাবুল সুপ্রিয়র তথ্য যেখানে বলছে চার বছরে ৩৯টি হাতি মৃত্যুর ঘটনা কেরলে ঘটেছে সেখানে কেরলে প্রতি বছর ৬০০ হাতির মৃত্যুর ঘটনা মস্ত বড়ো জোক!

যে ফেসবুক পোস্ট নিয়ে এতো শোরগোল সেখানে বলা হয়, হাতিটিকে আনারসে বাজি পুরে খাওয়ানো হয়েছিল। এই দাবির সপক্ষে প্রমাণ মেলেনি। মৃত হাতির চোয়ালে চোট ছিল, কিন্তু ফুসফুসে জল ঢুকেই মৃত্যু বলে পোস্টমর্টেম রিপোর্টে উল্লেখ। ওই এলাকায় দাঁতাল হাতির তাণ্ডব নতুন কিছু নয়। শস্যহানি এড়াতে বেআইনি হলেও হাতি বা হিংস্র জন্তু তাড়াতে বাজি ব্যবহার করেন গ্রামবাসীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, হাতির দলকে তাড়ানো হয়েছিল। পরদিন হাতিটি এসে জলে দাঁড়িয়েছিল। জল থেকে উঠছে না দেখে প্রশিক্ষিত হাতি এনে এটিকে তাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। যদিও ঘটনার তদন্তে আসল তথ্য জানা যাবে। কিন্তু এই ইস্যুতেও বিজেপির সাম্প্রদায়িক রং লাগানো আর মিথ্যাচার নিন্দনীয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন