শুক্রবার | ৬ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | বিকাল ৩:৫৯
Logo
এই মুহূর্তে ::
সিঁদুরের ইতিকথা আর কোন এক গাঁয়ের বধূর দারুণ মর্মব্যথা : দিলীপ মজুমদার সাহিত্যিকদের সংস্কার বা বাতিক : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষে শ্রীপাণ্ডবা বা নির্জলা একাদশীর মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত দশহরার ব্যুৎপত্তি ও মনসাপূজা : অসিত দাস মেনকার জামাই ও জামাইষষ্ঠী : শৌনক ঠাকুর বিদেশী সাহিত্যিকদের সংস্কার ও বাতিক : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ভক্তের ভগবান যখন জামাই (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য-এর ছোটগল্প ‘সময়ের প্ল্যাকটফর্ম’ গুহাচিত্র থেকে গ্রাফিটি : রঞ্জন সেন জামিষষ্ঠী বা জাময়ষষ্ঠী থেকেই জামাইষষ্ঠী : অসিত দাস কার্বাইডে পাকানো আম দিয়ে জামাইষষ্ঠীতে জামাই খাতির নয়, হতে পারে ক্যান্সার : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ভক্তের ভগবান যখন জামাই (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত কাশ্মীর নিয়ে বিজেপির নেহরুকে দোষারোপ ধোপে টেকেনা : তপন মল্লিক চৌধুরী রবীন্দ্র নাটকের দুই ট্র্যাজিক রাজা : শৌনক দত্ত কবির মৃত্যু : দিলীপ মজুমদার শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণের সপ্তসঙ্গিনী : স্বামী তেজসানন্দ মহারাজ দীঘায় জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাস্টার স্ট্রোক : সন্দীপন বিশ্বাস সিঁদুরে মেঘের গর্জন : অসিত দাস শতবর্ষে অন্য বিনোদিনী — তৃপ্তি মিত্র : শৌনক দত্ত আমার প্রথম অভিনয় দেখে সত্যেন বসুই বলেছিলেন— তোর হবে : জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রজিৎ আমাকে ক্লান্ত করে কেবলই ক্লান্ত : তপন মল্লিক চৌধুরী মনোজ বসু-র ছোটগল্প ‘বাঁশের কেল্লা’ গ্রেস কটেজ বুলেটিন প্রকাশ : দীপাঞ্জন দে অথ ওয়াইন কথা : রিঙ্কি সামন্ত বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের চিকিৎসাবিভ্রাট : অসিত দাস বাংলা ইসলামি গান ও কাজী নজরুল ইসলাম : আবু বকর সিদ্দিকি পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের অনবদ্য সৃষ্টি ‘কবর’ কবিতার শতবর্ষ পূর্তি : মনোজিৎকুমার দাস কঠোর শাস্তি হতে চলেছে নেহা সিং রাঠোরের : দিলীপ মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন : শান্তা দেবী বাঙালি মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকা : ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে রমরমিয়ে চলছে নেপাল থেকে আনা সুপারির চোরা কারবার : কুশল দাশগুপ্ত

কুশল দাশগুপ্ত / ৬৩৯ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২১

ধুপগুড়ি শহরের বিবেকানন্দ পাড়া, কলেজপাড়া, ঘোষপাড়া-সহ বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই সুপারির অবৈধ কারবার চলছে। অভিযোগ চোরাপথে নেপাল থেকে সুপারি চলে আসছে ধুপগুড়িতে। সুপারির গুদামে অভিযান চালান কেন্দ্রীয় সরকারের সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের আধিকারিকরা। অভিযান শেষে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের আমোদ প্রমোদের ব্যবস্থা করে সুপারী ব্যবসায়ীরা। রাতের অন্ধকারেই চলছিল জম্পেশ ভুড়িভোজন। সেই সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সাংবাদিকরা। আর এতেই খড়্গ হস্ত সুপারির কারবারীরা। তদন্তকারী আধিকারিকদের সামনেই হেনস্থার শিকার হয় সাংবাদিকরা। এই ঘটনায় ব্যপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ধূপগুড়িতে।

নেপাল থেকে চোরা পথে আসা এই সুপারি বেআইনীভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ব্যবসায়ীদের সাথে কিছু অসাধু অফিসারের সাঁটগাটে বিপুল পরিমানে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিয়েই চলছে সুপারির রমরমা বেআইনি কারবার। এই অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার সকাল থেকে রাতভর ধূপগুড়ি পৌর এলাকার একাধিক সুপারির গুদামে এবং সুপারি ব্যাবসায়ীর বাড়িতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় সরকারের সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের আধিকারিকরা।

৮টি গাড়ি নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় তারা তল্লাশি চালান। এমনকি নেপাল থেকে চোরা পথে আসা সুপারি ও লোকাল সুপারি ব্যবসায়ীদের সমস্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। ধূপগুড়ি শহরের বিবেকানন্দ পাড়া, ১০ নম্বর ওয়ার্ড পৌর অফিস পাড়া, ১ নম্বর ওয়ার্ড,  ৯ নম্বর ওয়ার্ড-সহ বিভিন্ন জায়গায় এই ধরণের অভিযান চালান আধিকারিকরা। যদিও কোন অভিযানে কি পাওয়া গেল বা কি ধরণের আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেই বিষয়ে মুখ খোলেননি কেউই।

এদিকে বিশ্বস্ত সূত্রে সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা জানতে পারে, যে যে আধিকারিকরা অভিযানে এসেছেন তাদের জন্য ভালোরকম খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন ব্যবসায়ীরা। স্বাভাবিকভাবেই নেপাল সুপারি ব্যাবসায়ী বলে পরিচিত সুপারি ব্যাবসায়ীর সেই গুদামে অভিযান চালাতে আসা আধিকারিকদের খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে শুনে সন্দেহ তৈরী হয়। এরপর সংবাদকর্মীরা ছুটে যান সেই খবরের সত্যতা যাচাই করতে। কিন্তু সেখানে সাংবাদিকদের ঢুকতে বাধা দেন গুদাম মালিকের কর্মীরা। এমনকি সাংবাদিকরা ছবি তুলতে শুরু করলে  রীতিমতো তাদেরকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়। ছবি তুলতে বাধা দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। এমনকি অভিযান চালাতে আসা সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের দপ্তরের আধিকারিকদের সামনেই সাংবাদিকদের শারীরিক হেনস্থা করা হয়।

যদিও এই বিষয়ে তদন্তকারী আধিকারিকদের প্রশ্ন করা হলে তারা কোন কিছু বলতে চাননি। মুখ বুজে সেখান থেকে বেড়িয়ে যান আর এই নিয়েই তৈরী হয়েছে সন্দেহ। কেন সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের কোন কিছু জানালেন না আধিকারিকরা? কেন তাদের সামনে সাংবাদিকদের আক্রান্ত হতে হলো? কেন চুপ থাকলেন তারা? গোটা ঘটনায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন আধিকারিকরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন