রবিবার | ২৭শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | সকাল ১১:৩৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
অসুখবেলার পাণ্ডুলিপি : পুরুষোত্তম সিংহ বাবু-ইংরেজি আর সাহেবি বাংলা : মাহবুব আলম সিন্ধুসভ্যতার ফলক ও সিলে হরিণের শিং-বিশিষ্ট ঋষ্যশৃঙ্গ মুনি : অসিত দাস বৈশাখ মাসে কৃষ্ণপক্ষে শ্রীশ্রীবরুথিনী একাদশীর ব্রতকথা মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত সিন্ধুসভ্যতার লিপি যে প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার অকাট্য প্রমাণ : অসিত দাস বাঙালির মায়াকাজল সোনার কেল্লা : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ট্যাটু এখন ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ : রিঙ্কি সামন্ত ফের আমেদাবাদে হিন্দুত্ববাদীদের অন্য ধর্মের উপর হামলা : তপন মল্লিক চৌধুরী লোকসংস্কৃতিবিদ আশুতোষ ভট্টাচার্য ও তাঁর চিঠি : দিলীপ মজুমদার নববর্ষের সাদর সম্ভাষণ : শিবরাম চক্রবর্তী নববর্ষ গ্রাম থেকে নগরে : শিহাব শাহরিয়ার ফিরে আসছে কলের গান : ফজলুল কবির সিন্ধুসভ্যতার ফলকে খোদিত ইউনিকর্ন আসলে একশৃঙ্গ হরিণ : অসিত দাস একটু রসুন, রসুনের কথা শুনুন : রিঙ্কি সামন্ত ১২ বছর পর আরামবাগে শোলার মালা পরিয়ে বন্ধুত্বের সয়লা উৎসব জমজমাট : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কোনিয়াকদের সঙ্গে দু’দিন : নন্দিনী অধিকারী স্বচ্ছ মসলিনের অধরা ব্যুৎপত্তি : অসিত দাস বাড়বে গরম, চোখের নানান সমস্যা থেকে সাবধান : ডা. তনুশ্রী চক্রবর্তী আঠালো মাটি ফুঁড়ে জন্মানো শৈশব : আনন্দগোপাল হালদার মাইহার ঘরানার সম্রাট আলি আকবর খান (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত ওয়াকফ হিংসার জের কি মুর্শিদাবাদেই থেমে গিয়েছে : তপন মল্লিক চৌধুরী এক বাগদি মেয়ের লড়াই : দিলীপ মজুমদার এই সেনসরশিপের পিছনে কি মতাদর্শ থাকতে পারে : কল্পনা পাণ্ডে শিব কম্যুনিস্ট, বিষ্ণু ক্যাপিটেলিস্ট : জ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় ‘গায়ন’ থেকেই গাজন শব্দের সৃষ্টি : অসিত দাস কালাপুষ্প : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পয়লা বৈশাখ থেকে শুরু হোক বাঙালি-অস্মিতার প্রচারযাত্রা : দিলীপ মজুমদার মাইহার ঘরানার সম্রাট আলি আকবর খান (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত পেজফোর-এর নববর্ষ বিশেষ সংখ্যা ১৪৩২ প্রকাশিত হল সিন্ধিভাষায় দ্রাবিড় শব্দের ব্যবহার : অসিত দাস
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-এর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে রমরমিয়ে চলছে নেপাল থেকে আনা সুপারির চোরা কারবার : কুশল দাশগুপ্ত

কুশল দাশগুপ্ত / ৬২৯ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২১

ধুপগুড়ি শহরের বিবেকানন্দ পাড়া, কলেজপাড়া, ঘোষপাড়া-সহ বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই সুপারির অবৈধ কারবার চলছে। অভিযোগ চোরাপথে নেপাল থেকে সুপারি চলে আসছে ধুপগুড়িতে। সুপারির গুদামে অভিযান চালান কেন্দ্রীয় সরকারের সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের আধিকারিকরা। অভিযান শেষে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের আমোদ প্রমোদের ব্যবস্থা করে সুপারী ব্যবসায়ীরা। রাতের অন্ধকারেই চলছিল জম্পেশ ভুড়িভোজন। সেই সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সাংবাদিকরা। আর এতেই খড়্গ হস্ত সুপারির কারবারীরা। তদন্তকারী আধিকারিকদের সামনেই হেনস্থার শিকার হয় সাংবাদিকরা। এই ঘটনায় ব্যপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ধূপগুড়িতে।

নেপাল থেকে চোরা পথে আসা এই সুপারি বেআইনীভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ব্যবসায়ীদের সাথে কিছু অসাধু অফিসারের সাঁটগাটে বিপুল পরিমানে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিয়েই চলছে সুপারির রমরমা বেআইনি কারবার। এই অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার সকাল থেকে রাতভর ধূপগুড়ি পৌর এলাকার একাধিক সুপারির গুদামে এবং সুপারি ব্যাবসায়ীর বাড়িতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় সরকারের সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের আধিকারিকরা।

৮টি গাড়ি নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় তারা তল্লাশি চালান। এমনকি নেপাল থেকে চোরা পথে আসা সুপারি ও লোকাল সুপারি ব্যবসায়ীদের সমস্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। ধূপগুড়ি শহরের বিবেকানন্দ পাড়া, ১০ নম্বর ওয়ার্ড পৌর অফিস পাড়া, ১ নম্বর ওয়ার্ড,  ৯ নম্বর ওয়ার্ড-সহ বিভিন্ন জায়গায় এই ধরণের অভিযান চালান আধিকারিকরা। যদিও কোন অভিযানে কি পাওয়া গেল বা কি ধরণের আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেই বিষয়ে মুখ খোলেননি কেউই।

এদিকে বিশ্বস্ত সূত্রে সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা জানতে পারে, যে যে আধিকারিকরা অভিযানে এসেছেন তাদের জন্য ভালোরকম খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন ব্যবসায়ীরা। স্বাভাবিকভাবেই নেপাল সুপারি ব্যাবসায়ী বলে পরিচিত সুপারি ব্যাবসায়ীর সেই গুদামে অভিযান চালাতে আসা আধিকারিকদের খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে শুনে সন্দেহ তৈরী হয়। এরপর সংবাদকর্মীরা ছুটে যান সেই খবরের সত্যতা যাচাই করতে। কিন্তু সেখানে সাংবাদিকদের ঢুকতে বাধা দেন গুদাম মালিকের কর্মীরা। এমনকি সাংবাদিকরা ছবি তুলতে শুরু করলে  রীতিমতো তাদেরকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়। ছবি তুলতে বাধা দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। এমনকি অভিযান চালাতে আসা সিজিএসটি এবং সেল ট্যাক্সের দপ্তরের আধিকারিকদের সামনেই সাংবাদিকদের শারীরিক হেনস্থা করা হয়।

যদিও এই বিষয়ে তদন্তকারী আধিকারিকদের প্রশ্ন করা হলে তারা কোন কিছু বলতে চাননি। মুখ বুজে সেখান থেকে বেড়িয়ে যান আর এই নিয়েই তৈরী হয়েছে সন্দেহ। কেন সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের কোন কিছু জানালেন না আধিকারিকরা? কেন তাদের সামনে সাংবাদিকদের আক্রান্ত হতে হলো? কেন চুপ থাকলেন তারা? গোটা ঘটনায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন আধিকারিকরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন