বৃহস্পতিবার | ১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ৪:৫৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
হাইনরিখ হাইনে : শুভরঞ্জন দাশগুপ্ত ‘হীরক রাজার দেশে’র একটি স্মরণীয় আউটডোর : রবি ঘোষ বাবরি মসজিদ ভাঙার ‘ঐতিহাসিক যুক্তি’ : ইরফান হাবিব হারাণ মাঝির বিধবা বৌয়ের মড়া বা সোনার গান্ধীমূর্তি : সুবিমল মিশ্র সর্বনামই যেখানে নাম হয়ে উঠতে পারে : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (শেষ পর্ব) : রহমান হাবিব নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘পূর্ণিমা রাত ও পাটকিলে কুকুর’ মহানাটক শেষ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হলেন ফড়ণবীস : তপন মল্লিক চৌধুরী বাজার মাতাচ্ছে রাজ্যেরই ড্রাগন ফল, লাভবান চাষিরা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কবিতার শত্রু মিত্র : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (চতুর্থ পর্ব) : রহমান হাবিব মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য-এর ছোটগল্প ‘রেফারী’ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (তৃতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব কাশ্মীরী মন্দির — অবহেলায় না অনীহায়? অবন্তীস্বামী ও মার্তন্ড মন্দির : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী মমতার স্পষ্ট বার্তা — আগে বাংলার মানুষ আলু খাবে, তারপর বাইরে পাঠানো হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (দ্বিতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব লঙ্কা চাষ বাড়ছে, লাভবান চাষিরা, রপ্তানি বাড়াতে রাজ্য সরকারের উদ্যোগ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পাশাপাশি, তবে প্রাণ নেই, চিহ্ন বইছে ভেলুগোন্ডা, রবিবার জল সরার পরে : অশোক মজুমদার নলিনী বেরার কবিতা — স্বভূমি, স্বদেশ, স্বজন : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (প্রথম পর্ব) : রহমান হাবিব রংবাহারি ক্যাপসিকাম : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যের কৃষকমান্ডিতে কৃষকদের ধান বিক্রিতে দালাল মুক্ত করার নির্দেশ সরকারের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘উচ্ছেদ’ আমাদের সংবিধান, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং নানা মত : তপন মল্লিক চৌধুরী বেঙ্গল গোট গ্রামীণ অর্থনীতিতে এনে দিতে পারে স্বচ্ছলতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পিটার নাজারেথ-এর ছোটগল্প ‘মালদার’ অনুবাদ মাসুদ খান আমরা নারী-আমরাও পারি : প্রসেনজিৎ দাস ঝুম্পা লাহিড়ীর ছোট গল্প “একটি সাময়িক ব্যাপার”-এ অস্তিত্ববাদ : সহদেব রায় ঝুম্পা লাহিড়ী-র ছোটগল্প ‘একটি সাময়িক বিষয়’ অনুবাদ মনোজিৎকুমার দাস ঠাকুর আমার মতাে চিরকালের গৃহীর চিরগুরু : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

দিলীপ ঘোষ কত বড় মাথামোটা আমি দেখছি : অনুব্রত

রিপোর্টার / ১৩৩ জন পড়েছেন
আপডেট সোমবার, ৪ মে, ২০২০

করোনা পরিস্থিতিতে বিজেপির রাজনীতিকে তীব্র ভাষায় ধিক্কার জানালেন বীরভূম জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সোমবার ৪ মে তিনি বলেন, আমার কাছে বিজেপির দুজন কর্মী এসে জানালেন তাঁরা বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল করতে চান। আমি কারণ জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, ওপরতলা থেকে নির্দেশ এসেছে সব রেশন দোকানে গিয়ে বিজেপি কর্মীদের ‘ঝামেলি’ (ঝামেলা) করতে হবে। আমরা তা করব না। আমি তাই বলি, দিলীপ ঘোষ কত বড় মাথামোটা তা আমি দেখছি। রেশন দোকানে ঝামেলা করতে উস্কানি দেওয়া। তৃণমূল কংগ্রেসের সব সৈনিককে বলেছি, আপনারা রেশন দোকানে নজর রাখুন, বিজেপি কত ‘ঝামেলি’ করতে পারে দেখছি। তবে রেশন ডিলারদেরও বলছি, সাধারণ মানুষকে যেন কম রেশন না দেওয়া হয়। রেশন ডিলারদের আমি কেয়ার করি না। দোকান থাকল কি উঠে গেল তা বড় কথা নয়, রেশন যেন কম না দেওয়া হয়। কোথাও কোনও সমস্যা হলে জেলাশাসক, বিডিও বা আমাদের বীরভূম পার্টি অফিসে জানান। 

বিজেপিকে তুলোধনা করে অনুব্রত বলেন, ওটা একটা নোংরা, মিথ্যাবাদী, ভাঁওতাবাজ দল। ওদের লজ্জা নাই। মায়া নাই। বাংলা একটা গরিব রাজ্য। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যে টাকা পান সেটা দিলে এতদিনে তো করোনাকে আমরা পরাস্ত করে ফেলতাম। বিজেপি যাঁরা করেন তাঁরা ওই দিলীপ ঘোষকে বলুন কেন্দ্রকে বলতে রাজ্যের টাকা দিয়ে দিতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্দেশে অনুব্রত বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা শুনুন। তিনি সব রাজ্য থেকে আটকে পড়া মানুষদের ফেরানোর ব্যবস্থা করেছেন। আজ গুজরাটে দেখলাম পরিযায়ী শ্রমিকদের বিক্ষোভ, পুলিশ লাঠি চালাচ্ছে! তাই বলি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রাখুন। তিনি দিলীপ ঘোষ, নরেন্দ্র মোদীর মতো মিথ্যা কথা বলেন না। আমাদের পার্টি অফিসে যা চাল, ডেল, তেল মজুত আছে ছয় মাস কোনও অসুবিধা হবে না। তার উপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছয় মাসের রেশন বিনামূল্যে দিচ্ছেন। আর মোদী? তিন মাসের বেশি দিতে পারেন নাই।

লকডাউনে যেভাবে ঘরে থাকতে হচ্ছে তা তাঁর স্বভাববিরুদ্ধ। অনুব্রতর কথায়, বাড়িতে তো বেশি থাকি না। ছোটো থেকে বাইরেই বেশি ঘুরি। তাই এটা একটা মানসিক যন্ত্রণা। তবে নিয়ম মেনে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা শুনে চলুন, ভালো থাকবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন