শুক্রবার | ১লা নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ভোর ৫:৩৯
Logo
এই মুহূর্তে ::
মীনাক্ষী সেন-এর বড়োগল্প ‘একটি ভূতের বাড়ির আজগুবি গল্প’ অজ্ঞানতার আঁধার পেরিয়ে আলোর উৎসব : সন্দীপন বিশ্বাস রায় ভিলা ও বিশ্বরূপ মহারাজ (শেষ পর্ব) : কৌশিক মজুমদার ভূত চতুর্দশী — নেত্যকালীর মিরর ইমেজ ও প্রেতলোকের চোদ্দকাহন : প্রলয় চক্রবর্তী কালীপূজার আগের দিনটি চোদ্দবাতি জ্বালানো ও চোদ্দশাক খাওয়ার জন্যে নির্দিষ্ট : অসিত দাস পেঁয়াজের ঝাঁজে গৃহস্থের চোখে জল, সংরক্ষণ কেন্দ্র গড়বে রাজ্য : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় ধনং দেহী ধনতেরাস অ্যান্ড পুরুষালী গয়না : রিঙ্কি সামন্ত এ উৎসবের লগনে : নন্দিনী অধিকারী রায় ভিলা ও বিশ্বরূপ মহারাজ (দ্বিতীয় পর্ব) : কৌশিক মজুমদার কাশীপুরে নয়, দক্ষিণেশ্বরেই শেষ নিঃশ্বাস ফেলতে চেয়েছিলেন ছোট ভট্টাচার্য (শেষ পর্ব) : শংকর ধনতেরাস এখন বাঙালিরও : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী ডাক্তারদের আন্দোলন উপনির্বাচনে ইস্যু নয়, জয় নিয়ে শাসকদল নিশ্চিত : তপন মল্লিক চৌধুরী রায় ভিলা ও বিশ্বরূপ মহারাজ (প্রথম পর্ব) : কৌশিক মজুমদার কাশীপুরে নয়, দক্ষিণেশ্বরেই শেষ নিঃশ্বাস ফেলতে চেয়েছিলেন ছোট ভট্টাচার্য (তৃতীয় পর্ব) : শংকর সেকালের প্রেতচর্চা — শিক্ষিত জনের কাছে থিওসফি : প্রলয় চক্রবর্তী মা কালী যখন মহালক্ষ্মী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী কাশীপুরে নয়, দক্ষিণেশ্বরেই শেষ নিঃশ্বাস ফেলতে চেয়েছিলেন ছোট ভট্টাচার্য (দ্বিতীয় পর্ব) : শংকর মহাকাব্যে ভেড়ার উল্লেখ : অসিত দাস কাশীপুরে নয়, দক্ষিণেশ্বরেই শেষ নিঃশ্বাস ফেলতে চেয়েছিলেন ছোট ভট্টাচার্য (প্রথম পর্ব) : শংকর রমা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য ও একাদশী পালনের নিয়মাবলী : রিঙ্কি সামন্ত আশাপূর্ণা দেবী-র ছোটগল্প ‘চাবি’ একে দানা-য় রক্ষা নেই তারওপর ডিভিসি-র ৪২ হাজার কিউসেক জল : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় জগদীশ গুপ্তের গল্প, কিছু আলোকপাত (নবম পর্ব) : বিজয়া দেব চেতনার সমস্যা, সামাজিক অবকাঠামো এবং বলপ্রয়োগ : এরিক ফ্রম, অনুবাদ ফাতিন ইশরাক বারবার ভিলেন সেই বঙ্গোপসাগর : তপন মল্লিক চৌধুরী নতুন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ রাখাইন পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের উদ্যোগ : হাসান মোঃ শামসুদ্দীন ‘দানা’ থেকে ভয় পাবেন না, সতর্ক থাকুন, মোকাবিলায় রাজ্য সরকার প্রস্তুত : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় সই বা বন্ধুত্ব স্থাপনের উৎসব সয়লা : রিঙ্কি সামন্ত প্রথম পাঠ — “নিশিপালনের প্রহরে” নিয়ে, দুয়েকটি কথা : সোনালি চন্দ বৃহন্নলার অন্তরসত্তা : নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

পলকে গোল, মোহনবাগানের জিৎ, ইডেনের বাদশা আকবর : অজয় বসু

অজয় বসু / ১২২ জন পড়েছেন
আপডেট রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মোহনবাগান – ১ (আকবর) : ইস্টবেঙ্গল – ০

শুরুতেই সারা। খেলা আরম্ভের আধ মিনিটের মধ্যেই একটি গোল করে মোহনবাগান। গত ছ’বছরের লীগ চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে এবারের লীগ জয়ের লক্ষ্যে প্রায় নিশ্চিতভাবে এগিয়ে গেছে। ওই একটি গোল সোনার দামে বিকোবার মতো দুর্লভ সামগ্রী। ওই গোলেই পালের হাওয়া উলটো দিকে বইতে শুরু করেছে। কলকাতা মাঠে ইস্টবেঙ্গলের সংশয়াতীত প্রাধান্য নষ্ট হয়েছে এবং গত ছ’টি মরশুমের আত্মবিস্মরণের কাল পেরিয়ে মোহনবাগান আবার নিজের প্রত্যয়ে নিজেকে ফিরে পেয়েছে। ছ’ বছরের গ্লানি ও হতাশার অন্ধকার ডিঙিয়ে আলোর রাজ্যে প্রবেশ করায় ওই গোল যে মোহনবাগানকে কতোখানি সহায়তা করেছে, তার পরিমাপ পাওয়া কঠিন। বলতে পারি, এক গোলেই মোহনবাগান কলকাতার ফুটবল মাঠে নিশ্চিত পুনরুভ্যুত্থানের পাথেয় সঞ্চয় করে নিতে পেরেছে।

আর গোলটিই বা কী অসাধারণ ! যেমন তার মহিমা, তেমনি বাহার। যেন কেতাবের পাতা থেকে তুলে এনে কলকাতার দর্শকদের দৃষ্টির সামনে সেটিকে ধরা হল। এ যেন স্বপ্নে দেখা কোনো ঝলমলে দৃষ্টান্ত। সে স্বপ্ন কদাচিৎই দেখা দেয়। খেলা আরম্ভের সঙ্গে সংঙ্গে সঙ্গে সেন্টার থেকে বল পেয়ে প্রসূন তা বাড়িয়ে দিলেন অরক্ষিত ও ছুটন্ত উলগার সামনে। উলগাও আর দেরি করেননি। চোখের পলকে ব্যাক সেন্টারে বল জুগিয়ে দিতেই আকবর উড়ন্ত চিলের মতো ছোঁ মেরে হেড করে বলটি পাঠিয়ে দিলেন জালের মধ্যে। সব মিলিয়ে ঘটনা ঘটে যেতে মাত্র সতেরো সেকেন্ড সময় নিয়েছিল। এই অবকাশে মোহনবাগানের চারজন ছাড়া আর কেউ বল স্পর্শ করতে পারেনি। ইস্টবেঙ্গলের খেলোয়াড়েরা তখনও যে যাঁর জায়গায় নিজেদের দাঁড় করাতে পারেননি। তার আগেই এই গোল। গোল! দু’ অক্ষরে সীমান্নিত এই শব্দটি ব্যাপ্তিতে যে কতোখানি তা নিশ্চয়ই বলে বোঝাবার তোয়াক্কা রাখে না।

এতো তাড়াতাড়ি যে এতো বড় একটি কান্ড ঘটে যাবে ইস্টবেঙ্গলের খেলোয়াড়রা তার ঠাওর পাননি। অনবধানতার দায় তাঁদের ছিল। তবু তাঁদের দোষ দেবো না; যেহেতু আগেই বলেছি, একেবারে নিখুঁত পদ্ধতি অনুসরণে মোহনবাগান পুরোপুরি কেতাবী ঢঙে এই গোল বানিয়েছে। কোনো কোনো সময়ে কোনো কোনো খেলোয়াড় অধিকতর প্রকরণ বিদ্যার প্রকাশকালে একেবারে নিখুঁতত্বে পৌঁছে যে যান তারই প্রমাণ এই গোলের নজির। তরুণ অনেক আগে গোল ছেড়ে বেরিয়ে উলগার সেন্টারটি রুখতে পারতেন অথবা শ্যামল তাৎক্ষণিক তৎপরতার টানে আকবরের গা ছুঁয়ে দাঁড়াতে পারতেন – এই সব কথা যদি বলা হয়, তাহলে সেগুলিকে আমি তর্ক ও গপ্পো বলেই উড়িয়ে দিতে দ্বিধা করবো না। আমার বিচারে সঠিকভাবে যে সব কাজ চোখের পলকে করা গেলে বিপক্ষের প্রতিরোধ ফালাফালা করে দেওয়া যায়, উলগা ও আকবর নিষ্ঠাভরে সেই সব কাজ করে বিপক্ষকে ঠকিয়ে দিয়েছিলেন। এমন গোল সচারচর দেখা যায় না- যা দেখে চোখের সুখ। মনের তৃপ্তি। খেলায় হারজিৎ আছে। হারে দুঃখ ও জিতে আনন্দ পাওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু ফুটবল মাঠে সমঝদারদের, শত্রুমিত্রনির্বিশেষে সকল পক্ষকে যে- গোল আনন্দ দিতে পারে এই গোল তেমনই ঐশ্বর্য।

মিনিট ছয়েক পরে হাবিবের থেকে কাছ থেকে উলগা আবার একবার ফাঁকায় বল পেয়ে জোরালো সটে বার কাঁপিয়ে দিতেই ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণভাগে থরহরি কাঁপনও দেখা দিয়েছিল। কিন্তু অবস্থাটি সামলে নিতে ইস্টবেঙ্গল দেরি করেনি। গোলের চমক ও উলগার ওই সটের ‘শক’ মন থেকে ঝেড়ে ফেলে ইস্টবেঙ্গল যখন স্বমূর্তিতে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে ফিরে আসে, তখন যেন জুজুবুড়োর ভূতটি মোহনবাগানকেই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছিল। তখন শুধু আত্মরক্ষণেরই তাগিদ। পালটা আক্রমণ গড়ার কথা বিস্মৃতপ্রায়। এই লগ্নের সুব্রতর (প্রথমার্ধে) এবং প্রদীপের (দ্বিতীয়ার্ধে) অনমনীয়তার কাছে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণাত্মক প্রয়াসকে বারেবারে নতি স্বীকার করতে হয়। তাঁরা জনে জনে বহুজনের দায়িত্ব পালন করেছেন। সুব্রতর প্রয়াস ছিল সদার্থক। অনুপাতে অনুপাতে প্রদীপকে নঙার্থক মনোভাব আঁকড়ে ধরতে দেখা গেলেও, কাজের কাজ করে তুলতে তার ঠিকের কোনো ভুল হয়নি। তবু দ্বিতীয় পর্বের প্রথম কুড়ি মিনিটের মধ্যে কেষ্ট মিত্র দু দুবার গোল পরিশোধের অবাধ সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু কোনোটাই তিনি কাজে লাগাতে পারেননি। বেচারি কেষ্ট! খেটেখুটে, বুদ্ধি খাটিয়ে সারাক্ষণ তিনি তিন সহযোগী ফরোয়ার্ডকে টেক্কা দিলেও চরম পরীক্ষার লগ্নে পাশ নম্বর পেলেন না। অথচ ফরোয়ার্ড লাইনের বাকি কজনের, বিশেষতঃ সুরজিৎ ও শ্যাম থাপার অনুপাতে তার নামডাক কমই। গৌতম সাধ্যমতো চেষ্টা করেও তাঁর দলের ফরোয়ার্ড লাইনকে সচল করে তুলতে পারেননি। তাঁর পাশে প্রশান্তও ছিলেন মানানসই। কিন্তু সুধীর, সুরজিৎ ও শ্যাম থাপা যারা দলের পরম ভরসা হিসাবে তাঁরা কিন্তু শনিবার নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। (সুরজিতও গোল পরিশোধের একবার সুযোগ পেয়েছিলেন।) পক্ষান্তরে সমরেশ ও প্রসূন মধ্যে মধ্যে দপ করে জ্বলে উঠলেও অন্যান্য দিনের অনুপাতে বুঝি কিছুটা নিষ্প্রভ ছিলেন। আর আকবর কেমন খেলেছেন? তিনি তো এক মুহূর্তের চকিত সূক্ষ্ম কাজের অলংকরণে নিজেকে বাদশার সিংহাসনে চড়িয়েছেন।

কিন্তু কে ভাল খেললেন এবং কে পারলেন না, এসব কথা নিরর্থক। ভরা বর্ষায় ইডেনের অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ফুটবলের পক্ষে অনুপযুক্ত। চটচটে কাদায় সর্বাঙ্গ মাখামাখি করে নিঃশেষ হতে চেয়েও অনেকে আশানুরূপ খেলতে পারেন নি। পারা সম্ভব ছিল না বলেই। এই পঙ্ককুন্ডে তলিয়ে গিয়ে কেউ যদি আত্মবিলুপ্তি ঘোষণাও করে থাকেন তাহলেও তাকে দুষতে আমার বিবেকে বাধে। বরং বলতে পারি যে সত্তর মিনিট ধরে স্নায়ু ও বাস্তব পরিস্থিতির সঙ্গে যোঝবার মতো ইস্পাত কঠিন মন ও শারীরিক সঙ্গতি যে তাঁরা যোগাড়ে আনতে পেরেছিলেন, তার জন্যেই তাঁদের সকলকে সাবাস জানাই।

এক গোলে এগিয়ে থাকার পর মোহনবাগান হঠাৎ নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে আত্মরক্ষণে পরিপাটি হতে চেয়েছিল। ফলে ইস্টবেঙ্গল উত্তরপর্বে জাঁকিয়ে খেলার বাড়তি সুবিধা পেয়ে ছোট ছোট পাসে ছক বাঁধা পথ পরিক্রমণে প্রয়াস পায় এবং সেই প্রয়াসের পরিণামে উত্তরপর্বের খেলায় তাঁদের প্রভাবও ছড়িয়ে দেয়। জানি না, এক গোলে আগুয়ান মোহনবাগান হঠাৎ ক্রীড়ারীতির রূপান্তর ঘটালো কেন? রীতি পরিবর্তনের ফলে মোহনবাগানের ওপর বিপক্ষের চাপ ফাঁসের মতো চেপে বসতে চলেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে মোহনবাগান এই চালেই বাজীমাৎ করতে পেরেছে সে ঘটনাও অস্বীকৃত থাকার নয়। কথায় বলে, তার সব ভালো যার শেষ ভালো। শেষ প্রহর কৃতিত্ব ও সাফল্যের সঙ্গে উৎরে যেতে পেরেছে বলেই মোহনবাগানের এই পরিকল্পনা হয়তো সাধুবাদ অর্জন করেছে। পরিকল্পনা যেমনই হোক না কেন, খেলায় যে জিৎ হয়েছে সেইটিইতো বড় কথা। এই জিতের মূল্য যে কী অসামান্য তা ক্রীড়ামোদী মাত্রেই অনুধাবন করতে পারেন।

যেমন আশা করা গিয়েছিল তাই ঘটেছে। শনিবারের ফুটবলের মান সার্বিক মূল্যায়নে কখনোই উচ্চস্তরে ওঠেনি। তবে তার জন্যে দায়ী খেলোয়াড়েরা নন। দায়-দায়িত্ব সবই ইডেনের পঙ্ককুন্ডের। বর্ষায় ক্রিকেট উদ্যানে জাত ফুটবলের ফসল ফলানো সত্যিই অসম্ভব। তবে ভালয় ভালয় খেলাটি শেষ হয়ে যাওয়াতে সারা কলকাতার নিশ্চয়ই ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়েছে। রেষারেষির খেলা, মর্যাদার লড়াই ঘিরে মহানগরীর অনেক দুশ্চিন্তা ছিল। সেই দুশ্চিন্তা নিরসনে সংশ্লিষ্ট সমস্ত পক্ষই যে নির্দ্বিধায় সহযোগিতা করেছেন তা মুক্তকন্ঠে স্বীকার করতে হবে। মাঠ ও তার বাইরে বোধকরি লক্ষাধিক জনসমাগম হয়েছিল। কিন্তু অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটেনি বললেই চলে। দু-একটি ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও তার প্রভাব অন্যত্র ছড়াতে পারেনি।

মোহনবাগান : প্রশান্ত মিত্র, কম্পটন দত্ত, সুব্রত ভট্টাচার্য, প্রদীপ চৌধুরী, প্রদীপ চৌধুরী ও দিলীপ সরকার, সমরেশ চৌধুরী ও প্রসূন ব্যানার্জি; সুভাষ ভৌমিক (জহর দাস), আকবর ও হাবিব ও উলগানাথন।

ইস্টবেঙ্গল : তরুণ বসু, সুধীর কর্মকার, অশোক ব্যানার্জি, শ্যামল ঘোষ ও শ্যামল ব্যানার্জি, প্রশান্ত ব্যানার্জি ও গৌতম সরকার, সুরজিত সেনগুপ্ত, রণজিৎ মুখার্জি, শ্যাম থাপা ও কেষ্ট মিত্র।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন