মদনমোহন ভৌমিক : আন্দামানে দশ বৎসর (১৯৩০)।
মধুছন্দা মিত্রঘোষঃ আটপৌরে সফরনামা (পরম্পরা)।
মনোজ বসু : চীন দেখে এলাম (১ম ও ২য় খণ্ড, ১৯৫৩), পথ চলি (১৯৫৬), সোভিয়েতের দেশে দেশে (১৯৫৭), নতুন ইউরোপ নতুন মানুষ (১৯৫৮)।
মনোমোহন গঙ্গোপাধ্যায় : জলপথে মুর্শিদাবাদ (১৯৩১)।
মনোরঞ্জন গুহঠাকুরতা : প্রয়াগ ধামে কুম্ভমেলা।
মনোরঞ্জন সরকার : জার্মানীর দিনগুলি, ইতালী আমার চোখে, কৈলাশ ও মানস, পড়শি দেশ চিন, নেপাল ভুটান কোরিয়া জাপান, পিরামিডের দেশ মিশর।
মন্মথ রায় : কাশ্মীর অমরনাথ।
মন্মথনাথ ঘোষ : জাপান প্রবাস (১৯১০), সুপ্ত জাপান (১৯১৫), নব্য জাপান (১৯১৫)।
মলয় ভৌমিক : নতুন চোখে দেখা।
মহেন্দ্রনাথ দত্ত : মায়াবতীর পথে (১৯১৪), বদ্রীনারায়ণের পথে (১৯৫২), ব্রজধাম দর্শন (১৯৪৬), পথ চলি আনন্দে (১৯৫৯), প্যালেস্টাইন ভ্রমণ ও ইহুদি জাতির ইতিহাস।
মহেন্দ্রনাথ রায় : বঙ্গদেশের তীর্থবিবরণ।
মৃণাল ঘোষ : আমার দেখা নেপাল।
মধুসূদন বসু : গঙ্গা যমুনা মন্দাকিনীর পথে পথে।
মধুসূদন চট্টোপাধ্যায় : ডোভার পেরিয়ে (১৯৫৯), রঙিন লন্ডন (১৯৬১), রাতের লন্ডন (১৯৬৫)।
মণীন্দ্রনারায়ণ রায় : বহুরূপে।
মহেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায় : চার ইয়ারের তীর্থযাত্রা (১৮৫৮)।
মানব মণ্ডল : প্রসঙ্গ তারকেশ্বর।
মানদাচরণ সাহা : দক্ষিণাপথে।
মানসী মুখোপাধ্যায় : বিদায় বর্মা।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় : হলুদ নদী সবুজ বন, ঝিলম নদীর তীরে।
মাখনলাল রায়চৌধুরী : মিশরের ডায়েরি।
মায়া দাস : কি হেরিলাম নয়ন মেলে।
মালবিকা চট্টোপাধ্যায় : বিশ্বলোকের আহ্বানে (একুশ শতক)।
মোহিনীমোহন চট্টোপাধ্যায় : পরমহংস শিবনারায়ণ স্বামীর ভ্রমণ বৃত্তান্ত (১৮৯২)।
মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায় : পুনর্দর্শনায়চ, লাফা যাত্রা।
মিহিরকান্তি রায় : শ্রীরামকৃষ্ণ ও তাঁর পার্ষদদের নবদ্বীপ পরিক্রমা।
মিহির সেনগুপ্ত (সম্পাদিত) : হিমালয়।
মির্জা শেখ ইতিসামুদ্দিন : শিগার্ফ-নামা-এ-বিলায়েত (১৭৭৯) [ বাংলায় অনুবাদ করেন, আবু মহামেদ হাবিবুল্লাহ— ‘বিলাতের আশ্চর্য দৃশ্যাবলী’ ]।
মুক্তিপদ দে : তীর্থময় বীরভূম।
মুহম্মদ এনামুল হক : বুলগেরিয়া ভ্রমণ (১৯৮৪)।
মুহম্মদ আবদুল হাই : বিলাতে সাড়ে সাতাশ দিন ন: রোজ (১৯৫৯)।
মোল্লা আতামুহম্মদ : সিন্ধুনদের উৎসসন্ধানে (১৮৭৯)।
মৈত্রেয়ী দেবী : মহা সোভিয়েত (১৯৫৬), অচেনা চীন।
যতীন্দ্রমোহন গাঙ্গুলী : দুইবার কৈলাশ দর্শন।
যতীন্দ্রমোহন চট্টোপাধ্যায় : আরব অভিযান (১৯১৮)।
যতীন্দ্রমোহন সিংহ : উড়িষ্যার চিত্র (১৯০৩)।
যদুনাথ সর্বাধিকারী : তীর্থভ্রমণ বা তীর্থভ্রমণের রোজ নামচা (১৮৫২-১৮৫৭ মধ্যে রচিত। ১৯১৫-তে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত, প্রথম ভ্রমণগ্রন্থ)।
যাত্রী : দেবভূমি হিমালয়ের তীর্থপথে।
যোগেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায় : হিমালয় তীর্থমালা।
যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত : নীল নদের দেশে, হিমালয় অভিযান।
যোগেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী : গৌড় ও পাণ্ডুয়া।
রমাপদ চৌধুরী : ভারতের মন্দির।
রমাপদ মুখোপাধ্যায় : শিলং পাহাড় (১৯১৯)।
রমেশচন্দ্র দত্ত : Three Years in Europe (1896), ইউরোপে তিন বৎসর (১৮৮০)।
রমেশ দাস : গঙ্গার উৎস গোমুখ।
রমেনকুমার সর : রেল : ঊনিশ শতকের বাঙালি জীবন ও সাহিত্যে (২০১২)।
রমেন্দ্রনাথ রায় : শ্রীকৈলাশ ও মানস সরোবর।
রতনলাল বিশ্বাস : ট্রেকিং গাইড (গাড়োয়াল, হিমাচল, সিকিম)।
রবীন চক্রবর্তী : বাঁধা পথের বাঁধন ছেড়ে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর : য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র (১২৮৮), য়ুরোপ যাত্রীর ডায়ারী (১৮৯১), জাপান যাত্রী (১৯১৯), পশ্চিম যাত্রীর ডায়ারী, যাত্রী (১৯৩০), রাশিয়ার চিঠি (১৯৩২), জাপানে-পারস্যে (১৯৩৬), জীবনস্মৃতি, ছিন্ন পত্রাবলী, পথে ও পথের প্রান্তে, ছেলেবেলা, পথের সঞ্চয়, সরোজিনী প্রয়াণ (প্রবন্ধ, ১৩৯১, ভারতী), ছোট নাগপুর (প্রবন্ধ, ১২৯২,বালক), মন্দির (১৩১০, প্রবন্ধ, বঙ্গদর্শন নবপর্যায়)।
রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য : হিউয়েন সাঙ চীন থেকে ভারত।
রত্নমালা দেবী : হিমালয় পরিভ্রমণ।
রজনীরঞ্জন সেন : ভ্রমণ স্মৃতি।
রঞ্জন (নিরঞ্জন মজুমদার) : শীতে উপেক্ষিতা।
রাধাকিশোর দেবমানিক্য : উত্তর পশ্চিম ভ্রমণ।
রামপদ মুখোপাধ্যায় : হিমালয়ের আঙ্গিনায়।
রামপদ বন্দ্যোপাধ্যায় : শিলং পাহাড়।
রামপ্রসাদ পাল : প্রসঙ্গঃ শহর মুর্শিদাবাদ (আকাশ, বহরমপুর)।
রামনাথ বিশ্বাস (ভূ-পর্যটক) : ভিয়েতনামের বিদ্রোহী বীর (১৯৩১), মরণ বিজয়ী চীন (১৯৪০), জাপান ভ্রমণ (১৯৪০), অন্ধকারের আফ্রিকা (১৯৪০), আজকের আমেরিকা (১৯৪১), জুজুৎসু জাপান (১৯৪১), দুরন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা (১৯৪১), আফগানিস্তান (১৯৪২), লাল চীন (১৯৪৩), ভয়ঙ্কর আফ্রিকা (১৯৪৪), ভবঘুরের ঝুলি (১৯৪৪), ভবঘুরের বিলাত যাত্রা (১৯৪৫), হলিউডের আত্মকথা (১৯৪৫), বিদ্রোহী বলবান (১৯৪৫), জার্মানী ও মধ্য ইউরোপ (১৯৪৮), নিগ্রো জাতির নতুন জীবন (১৯৪৯), মালয়েশিয়া ভ্রমণ (১৯৪৯), সর্ব স্বাধীন শ্যাম (১৯৪৯), তরুণ তুর্কী (১৯৫১), মাউ মাউ এর দেশে (১৯৫১), ব্রহ্মদেশে ছয় মাস (১৯৫৪), আমেরিকার নিগ্রো (১৯৫৫), ফ্রান্সে ভারতীয় ভূ-পর্যটক, পারস্যে ভ্রমণ, বেদুইনের দেশে, প্রশান্ত মহাসাগরে অশান্তি, পৃথিবীর পথে, পশ্চিম ইউরোপ ভ্রমণ, দ্বি-চক্রে কোরিয়া ভ্রমণ।
রামানুজ গোস্বামী : আনন্দের পথ অমৃতের পথ।
রামানন্দ ভারতী : হিমারণ্য সমগ্র।
রানী চন্দ : পথে ঘাটে, পূর্ণকুম্ভ, হিমাদ্রি।
রাজেন্দ্রমোহন বসু : কাশ্মীর কুসুম (১৮৭৫)।
রাজেন্দ্রকুমার সেন : আসাম থেকে বদ্রিকাশ্রম পরিভ্রমণ।
রাহুল সাংকৃত্যায়ন : ভবঘুরে শাস্ত্র, কিন্নর দেশে (১৯৭৫), তিব্বতে সওয়া বছর, বিস্মৃত যাত্রী, ভোলগা থেকে গঙ্গা, ইরান, আমার লাদাখ যাত্রা, এশিয়ার দুর্গম ভূ-খণ্ডে।
রুচিরা মুখোপাধ্যায় : অমরনাথ তীর্থপথের মানুষ।
রূপন সরকার : স্মৃতিকথায় হ্যামিল্টনগঞ্জ (সোপান)।
শতঞ্জীব রাহা : বাংলার মন্দির: স্থাপত্য ও ভাস্কর্য।
শক্তি চট্টোপাধ্যায় : চল বেরিয়ে আসি (১ম ও ২য় খণ্ড), চলো তিতির সঙ্গে।
শক্তি বিশ্বাস : নেপাল হিমালয়ে
শক্তিপদ মুখোপাধ্যায় : থোরাং পেরিয়ে মুক্তিনাথ।
শঙ্খ ঘোষ : ইছামতীর মশা, বেড়াতে যাবার সিঁড়ি।
শঙ্কু মহারাজ (জ্যোতির্ময় ঘোষদস্তিদার) : হিমালয় (১ম – ৫ম খণ্ড), বিগলিত করুণা জাহ্নবী যমুনা (১৯৬১), নীল দুর্গম (১৯৬৩), পঞ্চ প্রয়াগ (১৯৬৪), গহন গিরি কন্দরে (১৯৬৬), গিরিকান্তার (১৯৬৭), উত্তরস্যাং দিশি (১৯৬৮), গারো পাহাড়ের পাঁচালী (১৯৬৮), চতুরঙ্গীর অঙ্গনে (১৯৬৯), লীলাভূমি লাহুল (১৯৭১), ত্রিলোকনাথ মন্দির (১৯৭১), মায়াময় মেঘালয় (১৯৭১), গঙ্গা যমুনার দেশে (১৯৭২), মন দ্বারকায় (১৯৭৩), তমসার তীরে তীরে (১৯৭৪), রাজভূমি রাজস্থান (১৯৭৫), অমরাবতী আসাম (১৯৭৬), পুণ্যতীর্থ প্রভাস (১৯৭৬), মানালীর মালঞ্চে (১৯৭৭), অমরতীর্থ অমরনাথ (১৯৭৮), চরৈবেতি (১৯৭৮), রূপতীর্থ খাজুরাহো (১৯৭৯), তুষারতীর্থ অমরনাথ (১৯৮০), দ্বারকা ও প্রভাসে (১৯৮১), বৈষ্ণোদেবীর দরবারে (১৯৮১), হিমতীর্থ হিমাচল (১৯৮১), মধুবৃন্দাবন : বনপর্ব (১৯৮২), মধুবৃন্দাবন : মহাবনপর্ব (১৯৮২), লাদাখের পথে (১৯৮২), হিমালয়: গোমুখী ও রূপকুণ্ড পর্ব (১৯৮২), হিমালয় : চাম্বা কুলু ও লাহুল পর্ব (১৯৮৩), কুম্ভমেলা (১৯৮৩), গঙ্গাসাগর (১৯৮৪), চিত্রকূট (১৯৮৪), তমসার তীরে তীরে (১৯৮৪), পঞ্চবটী (১৯৮৫), জয়ন্তী জুরিখ (১৯৮৬), ব্রহ্মলোক (১৯৮৭), দূর কভু দূর নহে (১৯৮৭), এক ফরাসী নগরে (১৯৮৮), সোনা সুরা সাকী (১৯৮৮), সংহতি পথে পথে (১৯৮৯), কেঁদুলী মেলায় (১৯৮৯), রমণীয়া রোমে (১৯৮৯), বেলজিয়াম থেকে বাভেরিয়া (১৯৯১), মধুবৃন্দাবন : ব্রজপর্ব (১৯৯১), ব্যাঙ্কক ও সিঙ্গাপুরে (১৯৯১), উর্বশী এথেন্স (১৯৯২), কাশী খণ্ড (১৯৯৩), হিমালয়: সিকিম, সিনিয়লচু ও কাশ্মীর পর্ব (১৯৯৩), অলকাপুরী আসাম (১৯৯৪), গজমতী গোয়া (১৯৯৭), বৈশাখী পূর্ণিমা (২০০০), চৈতন্যপুরী (২০০১), দক্ষিণ দেশে (২০০২), বুদ্ধং শরনং গচ্ছামী (২০০৩), চরণ চারণ, চার পুণ্য স্থান, ত্রিপুরা তীর্থে, দেশের মাটি, ধৌলির ধারে ধারে, ভাঙাদেউলের দেবতা, ভ্রমণে ভারত (উত্তর-পূর্ব ভারত), যদি গৌর না হত, সুন্দরের অভিসার।
শম্ভু ভট্টাচার্য : পশ্চিমবঙ্গের মন্দির, দুই বাংলার মন্দির সমগ্র ও ভারতের মন্দির পরিচয়।
শম্ভুনাথ দাস : হিমালয় ভ্রমণ ও ভাবনা, দুর্যোধন দ্রৌপদীর দেশে।
শম্ভুনাথ ঘোষ : হিমগিরির অঙ্গনে।
শচীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় : চীন জাপানের এ ও তা, দুর্গমগিরি চাম্বা।
শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত : মানবতার সাগর সঙ্গমে (১৯৫৮), অবিস্মরণীয় চীন (১৯৫৪, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি লিমিটেড)।
শচীন্দ্রনাথ দাসগুপ্ত : আফ্রিকার বনে জঙ্গলে।
শরচ্চন্দ্র দাশ : Narrative of journey to Tashi lhunpo (1879), A journey to lhasa and central Tibet (1881), [ অনুবাদ – তিব্বত ভ্রমণ অভিযান ]।
৩৮০। শরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী : দক্ষিণাপথ ভ্রমণ।
শরদিন্দু চট্টোপাধ্যায় : কালিম্পং ও গ্যাংটকের গিরি শিখরে, খাইবার গিরিপথ ও ল্যান্ডিকোটাল।
শরৎরেণু দেবী : পারস্যে বঙ্গরমণী (১৯১৬)।
শংকর (মণিশংকর মুখোপাধ্যায়) : এপার বাংলা ওপার বাংলা, ভ্রমণ সমগ্র (১ম ও ২য় খণ্ড)।
শংকরপ্রসাদ রায় : উত্তরাখণ্ডের পথে পথে, তুষারতীর্থ অমরনাথ।
শঙ্কররঞ্জন রায়চৌধুরী : চিন তিব্বত মোঙ্গোলিয়া।
শ্যামলাল মিত্র : মিশরযাত্রী বাঙালি।
শ্যামসুন্দর বসু : ত্রি-কৈলাশ ও মানস সরোবর।
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় : আমার ভ্রমণ মর্ত্যধামে।
শ্যামাকান্ত গঙ্গোপাধ্যায় : উত্তর ভারত ভ্রমণ ও সমুদ্র দর্শন (১৯১৩)।
শ্যামাপদ দাস : কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা।
শারদাপ্রসাদ স্মৃতিতীর্থ বিদ্যাবিনোদ : উত্তরাখণ্ড পরিক্রমা।
শান্তি চক্রবর্তী : মুক্তিনাথের মুক্তাঙ্গন।
শান্তিদেব ঘোষ : হিমালয়ের পথে।
শান্তিময় ঘোষাল : আদি গঙ্গার ওপারে।
শশিভূষণ দাশগুপ্ত : ভ্রমণ সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য (প্রবন্ধ)।
শিবদাস সরকার : কেদার বদরী ভ্রমণের রোজনামচা।
শিবনাথ শাস্ত্রী : ইংলন্ডের ডায়েরি (১৮৮৮), বিদেশ ভ্রমণের দিনলিপি।
শিবনারায়ণ রায় : প্রবাসের জার্নাল।
শিবতোষ মুখোপাধ্যায় : দিক বিদিক, আসা যাওয়ার পথের ধারে।
(চলবে)
সংগ্রহ ও সংকলন : শুভাশিস মণ্ডল, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
আজকে দেওয়ার কথা ছিল তৃতীয় অংশ কিন্তু ভুল করে চতুর্থ অংশ তোলা হয়ে গেছে। আগামীকাল তৃতীয় অংশ তুলবো। কার্যকরী সম্পাদক।