শুক্রবার | ১০ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৬শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১০:৫৫
Logo
এই মুহূর্তে ::
বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (ষষ্ঠ পর্ব) : আবদুশ শাকুর দিল্লি বিধানসভা ভোটেই নিশ্চিত হচ্ছে বিজেপি বিরোধি জোটের ভাঙন : তপন মল্লিক চৌধুরী দ্বারকানাথ ঠাকুরের গানের চর্চা : অসিত দাস মমতা বললেন, এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে দুষ্টচক্র হু জানাল চিন্তা নেই : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (পঞ্চম পর্ব) : আবদুশ শাকুর পৌষ পুত্রদা একাদশী : রিঙ্কি সামন্ত বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (চতুর্থ পর্ব) : আবদুশ শাকুর জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির দুর্গাপূজায় কবিগান ও যাত্রার আসর : অসিত দাস সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ছোটগল্প ‘ঋতুমতী হওয়ার প্রার্থনা’ সামাজিক মনস্তত্ত্বের প্রতিফলনে সিনেমা : সায়র ব্যানার্জী নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘সুও দুও ভাসে’ বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (তৃতীয় পর্ব) : আবদুশ শাকুর ভিয়েতনামের গল্প (ষষ্ঠ পর্ব) : বিজয়া দেব নীলমণি ঠাকুরের মেছুয়া-যাত্রা, একটি ঐতিহাসিক পুনর্নির্মাণ : অসিত দাস বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (দ্বিতীয় পর্ব) : আবদুশ শাকুর কাদের প্রশ্রয়ে বাংলাদেশের জঙ্গিরা বাংলার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলেছে : তপন মল্লিক চৌধুরী রবীন্দ্রসাহিত্যে কবিয়াল ও কবির লড়াই : অসিত দাস নকল দাঁতের আসল গল্প : রিঙ্কি সামন্ত বাংলা গান থাকুক সহৃদয়-হৃদয়-সংবাদী (প্রথম পর্ব) : আবদুশ শাকুর মুর্শিদাবাদের কৃষি ঐতিহ্য : অনুপম পাল নক্সী কাঁথায় বোনা জসীমউদ্দীনের বাল্যজীবন : মনোজিৎকুমার দাস পঞ্চানন কুশারীর জাহাজী গানই কি কবির লড়াইয়ের মূল উৎস : অসিত দাস দিব্যেন্দু পালিত-এর ছোটগল্প ‘ঝালমুড়ি’ নকশালবাড়ি আন্দোলন ও বাংলা কবিতা : কার্তিক কুমার মণ্ডল নিঃসঙ্গ ও একাকিত্বের আখ্যান : পুরুষোত্তম সিংহ ভিয়েতনামের গল্প (পঞ্চম পর্ব) : বিজয়া দেব অন্তরের আলো জ্বালাতেই কল্পতরু উৎসব : সন্দীপন বিশ্বাস কল্পতরু — এক উত্তরণের দিন : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী চলচ্চিত্র উৎসবে পানাজি থেকে কলকাতা (শেষ পর্ব) : সায়র ব্যানার্জী ফেলে আসা বছরে দেশের প্রবৃদ্ধির পালে হাওয়া না ঝড় : তপন মল্লিক চৌধুরী
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই ২০২৫ ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

মমতা বললেন, এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে দুষ্টচক্র হু জানাল চিন্তা নেই : মোহন গঙ্গোপাধ্যায়

মোহন গঙ্গোপাধ্যায় / ২৬ জন পড়েছেন
আপডেট শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে দুষ্টচক্র। তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করলেন, এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে অহেতুক উদ্বেগ ছড়াচ্ছে কিছু দুষ্টচক্র। টাকা কামানোর জন্য ওরা এই ভয়টা দেখাচ্ছে। একটু জ্বর হলেই ছড়িয়ে দিচ্ছে আতঙ্ক। ‘স্বাভাবিক’ ঘটনাকেও বলছে ‘অস্বাভাবিক’! মঙ্গলবার এভাবেই এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করবার পাশাপাশি আতঙ্কের কারবারীদের তুলোধনা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গঙ্গাসাগর থেকে ফেরবার সময় হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে হেলিপ্যাডে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘অত চিন্তা করার কিছু নেই। যখন চিন্তা করার কারণ হবে, আমরাই তা বলে দেবে। মুখ্যসচিব সাগরে অবস্থানকালে, গত সোমবারই এই বিষয়ে বৈঠক করেছেন।এটা মারাত্মক কিছুই নয়। সুতরাং ভয় পাওয়ার কারণও নেই। কাজেই আপনারা আতঙ্ক ছড়িয়ে এমন কিছু করবেন না, যাতে ওরা এই সুযোগটা পায়।’ মমতা আরও বলেন, ‘আমি জনগণের জন্য স্বাস্থ্যসাথী করেছি। স্বাস্থ্য পরিষেবায় সারা বছর পরিবারের খরচ করার জন্য। অথচ কিছু লোকের উদ্দেশ্যই হল, একটা জ্বরেই ২ লাখ, ৩ লাখ টাকা করে নিয়ে নেবে। এটা একেবারেই ঠিক নয়।’

এদিকে দেশেও এবার হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)-এর সংক্রমদের থাবা। ভাবিয়ে তুলেছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।নিয়মমাফিক নজরদারির সময় দেশের দুই রাজ্য-কর্ণাটক ও গুজরাতে মোট তিনজন আক্রান্তের খবর মিলেছে। তাদের কারও বিদেশ সফরের কোনও ইতিহাস নেই। বিষয়টি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেন, ‘এইচএমপিভি নতুন কোনও ভাইরাস নয়। ২০০১ সালে এই ভাইরাসের দেখা মিলেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে চীনে এই সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। সেখানকার পরিস্থিতির উপর প্রতিনিয়ত নজর রাখছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক ও আইসিএমআর।’ একই সুর শোনা গিয়েছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলাতেও। তিনি বলেন, ‘এনিয়ে আতঙ্ক ছড়াবেন না। মুখ্যসচিব ইতিমধ্যে বৈঠক করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকার এখনও নির্দিষ্ট গাইডলাইন দেয়নি। নির্দেশ পেলে আমরা সেইমতো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’গত সোমবার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের (আইসিএমআর) তরফে বলা হয়েছে, বেঙ্গালুরুর ব্যাপটিস্ট হাসপাতালে ব্রঙ্কোনিউমোনিয়ায় আক্রান্ত তিন মাসের এক শিশুর চিকিৎসা চলছিল। তখনই তার শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস ধরা পড়ে। ইতিমধ্যে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই হাসপাতালেই ব্রঙ্কো নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত আট মাসের এক শিশুর দেহেও গত ৩ জানুয়ারি এইচএমপিভি ভাইরাস ধরা পড়েছে। ওই শিশুটিও সুস্থ হয়ে উঠছে। কর্ণাটকের পাশাপাশি গুজরাতের আমেদাবাদে এইচএমপিভি সংক্রমণের খবর মিলেছে। জানা গিয়েছে, রাজস্থানের দুঙ্গারপুর থেকে শ্বাসকষ্টের চিকিৎসার জন্য দু’মাসের একটি শিশুকে গুজরাতে আনা হয়েছিল। প্রথমে তাকে ভেল্টিলেশনে রাখা হলেও এখন শিশুটির অবস্থা স্থিতিশীল। এদিকে, মাসদুয়েক আগে মুম্বই থেকে বাংলায় আসা এক শিশুর দেহেও এইচএমপি ভাইরাস মিলেছিল। যদিও ১৫ দিন চিকিৎসার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালটা করোনাকাল হিসাবেই পরিচিত সকলের কাছে। ওই মারণ ভাইরাসের প্রভাব কতটা ভয়ঙ্কর ছিল, তার স্মৃতি এখনও তাজা। সেই কারণেই ৫ বছর পর চিনে নতুন আরেক ভাইরাস হিউম্যান মেটানিউমো বা এইচএমপি ভাইরাস ছড়াতেই মানুষের মনে আতঙ্ক দানা বেঁধেছে। নানা মুনির নানা মত শোনা যাচ্ছে এই ভাইরাস নিয়ে।তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্পষ্ট জানিয়েছে চিন্তার কোন‌ও কারণ নেই। এইএমপিভি নিয়ে গত বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদর দফতর জেনেভা থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করে হু-র মুখপাত্র ডঃ মার্গারেট হ্যারিস বলেন, “সম্প্রতি চিনে বিভিন্ন মরশুমি ফ্লু, আরএসভি, সার্স কোভি-২ (করোনাভাইরাস), এইচএমপিভি ও রাইনো ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। তবে এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ঋতু বদলের সময় এই ধরনের সংক্রমণ ছড়ানো খুব সাধারণ ঘটনা, যা প্রতি বছরই ঘটে।”হু-র মুখপাত্র জানান, চিনে ফুসফুস সংক্রান্ত সংক্রমণ বাড়লেও, তা এখনও পর্যন্ত স্বাভাবিক সীমার মধ্যে রয়েছে। চিন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত বছরেও সংক্রমণ ছড়িয়েছিল। তার তুলনায় এ বছর আক্রান্তরা কম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিনা প্রশাসনকে কোনও জরুরি ব্যবস্থা বা ঘোষণাও করতে হয়নি। এইচএমপিভি নিয়ে আশ্বস্ত করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র জানান, এই ভাইরাস নিয়ে বর্তমানে আতঙ্ক তৈরি হলেও, এটি নতুন ভাইরাস নয়। ২০০১ সালে প্রথম ভাইরাসটি চিহ্নিত করা হয়। তারপর দীর্ঘ সময় ধরে তা মানুব সমাজে রয়েছে। সংক্রমণ নিয়ে সতর্ক করে তিনি বলেন যে মরশুমি ফ্লু বা সর্দি-কাশির যে উপসর্গ থাকে, এই ভাইরাসের সংক্রমণেও একই উপসর্গ দেখা যায়। তবে সচেতন নাহলে এই ভাইরাসও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে, সংক্রমিত ব্যক্তি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। বিশেষ করে শিশু ও প্রবীণ ব্যক্তি এবং যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। তবে এইচএমপিভিতে মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রায় নেই বলেই আশ্বস্ত করেছে । প্রসঙ্গত, জনমানসে আতঙ্কের নতুন নাম কি এইচএমপি ভাইরাস? বেঙ্গালুরু, আমদাবাদের পর এবার কলকাতাতেও হদিশ মিলল এই ভাইরাস আক্রান্ত শিশুর। তবে এই শিশু এখন সুস্থ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে ভারতে মোট চার শিশুর শরীরে পাওয়া গিয়েছে এইচএমপি ভাইরাসের হদিশ।

ঠিক কতটা বিপজ্জনক এই ভাইরাস? কাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি? করোনা ভাইরাসের মতোই চিনের এই নতুন ভাইরাসও কি আতঙ্কের? চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রিন্সিপাল ডাঃ পীতবরণ চক্রবর্তী বলেছেন, অযথা ভয় পাওয়ার ও আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সচেতন থাকতে হবে। এই ভাইরাস নতুন কিছু নয়। বাচ্চাদের মধ্যে প্রচুর পাওয়া যায়। কিন্তু ভয়ের কারণ হতে পারে যাঁদের অ্যাজমা রয়েছে, কিডনির সমস্যা রয়েছে। তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। নিরাপদে থাকার জন্য মাস্ক পড়া, জমায়েত এড়ানো, নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা- কোভিডের ক্ষেত্রে যা যা করা হয়েছিল সেগুলোই করতে হবে। যাঁদের সর্দি-কাশি হয়েছে তাঁরা অবশ্যই মাস্ক পরুন।

অল্প বয়সী এবং প্রবীণদের মধ্যেই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি বলে জানিয়েছেন আরামবাগ প্রফুল্ল চন্দ্র সেন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সুব্রত ঘোষ। তিনি বলেন, এই ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের কারণ নেই। তবে সতর্ক থাকা জরুরি। যেসব বাচ্চা মাস্ক পরার বয়সে রয়েছে, তাদের মাস্ক পরাতে হবে। প্রতিটি ভাইরাসের মতো এক্ষেত্রেই বেশি ঘিঞ্জি বা জমায়েত হচ্ছে এমন এলাকায় না যাওয়াই শ্রেয়। বাচ্চাদের জ্বর হলে বিশ্রামে থাকতে হবে। যেসব বাচ্চা মাস্ক পরতে পারে না, তাদের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মা-বাবাদের থেকেও বাচ্চারা আক্রান্ত হতে পারে। তাই অভিভাবকদেরও সতর্ক থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে এইচএমপি ভাইরাস এই প্রথম যে শিশুদের শরীরে পাওয়া গিয়েছে তা নয়। আগেও কিন্তু মিলেছে এই ভাইরাসের হদিশ। তবে এ নিয়ে আতঙ্ক কিংবা উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। যথেষ্টই ‘আর্লি স্টেজে’ রয়েছে এই ভাইরাস। প্রতি বছরই পাওয়া যায় এই ধরনের ভাইরাসের খোঁজ। বাচ্চাদের শীতকালে ব্রঙ্কিওলাইটিস নামের একটা রোগ হয়। এদের ক্ষেত্রে অনেকেরই পরীক্ষা করলে এইচএমপি ভাইরাসের হদিশ মেলে। অনেকদিন থেকেই রয়েছে এই ভাইরাস। সর্দি, কাশি, জ্বর হয়। যেমন বাচ্চার বয়স এক বছরেরও কম, তাদের ক্ষেত্রে সমস্যা শ্বাসকষ্টে রূপান্তরিত হয়। এবার দেখতে হবে সমস্যা গুরুতর কিনা। কিংবা আগে যেমন হতো বিষয়টা তেমনই রয়েছে কিনা। এখনই উদ্বেগের কারণ নেই।প্রত্যেককে এ বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। অহেতুক গুজবে কান দেবেন না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন