বৃহস্পতিবার | ১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ২:৪৩
Logo
এই মুহূর্তে ::
হাইনরিখ হাইনে : শুভরঞ্জন দাশগুপ্ত ‘হীরক রাজার দেশে’র একটি স্মরণীয় আউটডোর : রবি ঘোষ বাবরি মসজিদ ভাঙার ‘ঐতিহাসিক যুক্তি’ : ইরফান হাবিব হারাণ মাঝির বিধবা বৌয়ের মড়া বা সোনার গান্ধীমূর্তি : সুবিমল মিশ্র সর্বনামই যেখানে নাম হয়ে উঠতে পারে : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (শেষ পর্ব) : রহমান হাবিব নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘পূর্ণিমা রাত ও পাটকিলে কুকুর’ মহানাটক শেষ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হলেন ফড়ণবীস : তপন মল্লিক চৌধুরী বাজার মাতাচ্ছে রাজ্যেরই ড্রাগন ফল, লাভবান চাষিরা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় কবিতার শত্রু মিত্র : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (চতুর্থ পর্ব) : রহমান হাবিব মৌসুমী মিত্র ভট্টাচার্য্য-এর ছোটগল্প ‘রেফারী’ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (তৃতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব কাশ্মীরী মন্দির — অবহেলায় না অনীহায়? অবন্তীস্বামী ও মার্তন্ড মন্দির : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী মমতার স্পষ্ট বার্তা — আগে বাংলার মানুষ আলু খাবে, তারপর বাইরে পাঠানো হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (দ্বিতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব লঙ্কা চাষ বাড়ছে, লাভবান চাষিরা, রপ্তানি বাড়াতে রাজ্য সরকারের উদ্যোগ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পাশাপাশি, তবে প্রাণ নেই, চিহ্ন বইছে ভেলুগোন্ডা, রবিবার জল সরার পরে : অশোক মজুমদার নলিনী বেরার কবিতা — স্বভূমি, স্বদেশ, স্বজন : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (প্রথম পর্ব) : রহমান হাবিব রংবাহারি ক্যাপসিকাম : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যের কৃষকমান্ডিতে কৃষকদের ধান বিক্রিতে দালাল মুক্ত করার নির্দেশ সরকারের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘উচ্ছেদ’ আমাদের সংবিধান, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং নানা মত : তপন মল্লিক চৌধুরী বেঙ্গল গোট গ্রামীণ অর্থনীতিতে এনে দিতে পারে স্বচ্ছলতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পিটার নাজারেথ-এর ছোটগল্প ‘মালদার’ অনুবাদ মাসুদ খান আমরা নারী-আমরাও পারি : প্রসেনজিৎ দাস ঝুম্পা লাহিড়ীর ছোট গল্প “একটি সাময়িক ব্যাপার”-এ অস্তিত্ববাদ : সহদেব রায় ঝুম্পা লাহিড়ী-র ছোটগল্প ‘একটি সাময়িক বিষয়’ অনুবাদ মনোজিৎকুমার দাস ঠাকুর আমার মতাে চিরকালের গৃহীর চিরগুরু : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল : সুশীল চৌধুরী (৫৩ নং কিস্তি), অনুবাদ : বিশ্বেন্দু নন্দ

বিশ্বেন্দু নন্দ / ২১৩ জন পড়েছেন
আপডেট বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি

ষষ্ঠ অধ্যায়

চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য

বাংলার বাজারে বাংলাজাত পণ্যগুলি সরবরার যে ব্যবস্থা ছিল, তার তুলনায় রেশমের সরবরাহ ব্যবস্থার মিল ছিল না। ইওরোপিয় কোম্পানিগুলিকে দেশিয় রেশম বাজারে দেশিয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি টক্কর দিতে হয়েছে। মাথায় রাখতে হবে, বাংলা নির্ভর দেশিয় ব্যবসায়ীরা খুব বড় পরিমানে রেশম পণ্যের ক্রেতা ছিলেন। রেশমের বাজারে ব্রিটিশ বা ডাচেদের উপস্থিতির পাশাপাশি বাংলা, ভারতবর্ষীয় এবং এশিয় বণিকদের সরব উপস্থিতি ছিল এবং কোম্পানিকে তাদের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিযোগিতায় নামতে হয়েছে। তাভার্নিয়ে লিখছেন ‘… ডাচেরা জাপান বা হল্যান্ডে ৬০০০ থেকে ৭০০০ বেল (রেশম) রপ্তানি করে। তারা হয়ত বাজার থেকে আরও [রেশম পণ্য] সংগ্রহ করতে পারত, কিন্তু তাতারি বা মোগল সাম্রাজ্যের ব্যাপারীরা তাদের কাজে বাধাস্বরূপ হয়ে ওঠে। এই ব্যবসায়ী আর ডাচেরা রেশম পণ্যের একটা পরিমান বাজার থেকে সংগ্রহ করত, বাকি অংশ নিত দেশিয় ব্যবসায়ীরা, সে সব ব্যবহার করে তাদের পণ্য তৈরির জন্যে। বিপুল পরিমান বাংলা রেশম জড়ো হত গুজরাটের আহমেদাবাদ আর সুরাতে। যেখানে সেই কোরা রেশম দিয়ে কাপড় বোনা হত (তাভার্নিয়ে প্রাগুপ্ত, ২ খন্ড, ২-৩)।

বাংলা থেকে উত্তর এবং পশ্চিম ভারতে রেশম রপ্তানির জন্যে রেশম এবং অর্থ উভয় বাজার প্রভাবিত হয়েছে। ১৬৬১-তে জন কেন (John Kenn) লিখছেন, …এই রেশম (গুজরাটে যাওয়া বাংলার ডোলেরিয়া রেশম) আগরায় বিক্রি হত, ফলে কাশিমবাজারের রেশমের দাম ডোলেরিয়া রেশমের দামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উঠত বা পড়ত। কাশিমবাজার পাটনা এবং আগরার রেশম শিল্পের অর্থ বিনিময়ের দরুণ পাটনা এবং আগরার দামের ওপর প্রভাব ফেলেছে (বিএম, এডি ম্যানু, ৩৪, ১২৩, ৪২; উইলসন, প্রগুক্ত, খণ্ড ১, ৩৭৬)।

১৬৮৩-তে বাংলার কুঠিয়ালেরা জানালেন, সে বছরে সুরাটে বার্ষিক ১০,০০০ বেল কোরা রেশম ভূমিপথে রপ্তানি হয়েছে, এবং সেখানে কাপড় তৈরির ব্যবসা যত বাড়বে, তত বেশি পরিমান কোরা রেশম বাংলা থেকে রপ্তানি হবে গুজরাটের বাজারে (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, মিসেলেনি, খণ্ড ৩-এ, ৭৪)। দেশিয় বণিকদের বাড়তে থাকা রেশম বরাতের পাশাপাশি ডাচ আর ব্রিটিশ কোম্পানির কোরা রেশমের চাহিদার জন্যে রেশমের দাম বাড়তে থাকে। এই তিনকোণিয়া প্রতিযোগিতার সঙ্গে সঙ্গে কোনও কোনও বছর রেশমের উতপাদন কম হলেও রেশমের দাম বাড়ত। কাশিমবাজার কুঠিয়ালেরা যে বিপুল দাম বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছেন (‘গত বছরের তুলনায় সেরে ১টাকার বেশি দাম বেড়েছে’), সেটি আংশিকভাবে খারাপ উতপাদনের জন্যে ঘটেছিল এবং সে বছর ডাচেরা অনেক বেশি পরিমান রেশম কিনেছে আর গুজরাটি ব্যবসায়ীরা মিহি রেশমকে যতটা পারা যায় বাজার থেকে তুলে নিয়েছে (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, কাশিমবাজার, খণ্ড ১, ডায়েরি, ৭ সেপ্টেম্বর ১৬৮০)। অন্যদিকে ১৬৮২-র এপ্রিলে কুঠিয়ালেরা লিখল কম উৎপাদন হওয়া সত্ত্বেও তারা বাংলা বাজারে রেশমের দাম বাড়ার আশংকা করছে না কারন হিন্দুস্থানের বাজারের জন্যে গুজরাটিরা এ বছর বাংলায় রেশমের বরাত দেয় নি (প্রাগুক্ত, খণ্ড ২, কনসালটেশন, ১৭ এপ্রিল, ১৬৮২)। কোম্পানি যখন ১৬৮২ সালে বড় পরিমানে রেশমের বরাত দিল কুঠিয়ালদের, তখন মাদ্রাজকে হুগলী কুঠিয়ালেরা লিখল, … ইট উইল সার্টেইনলি কজ অল ম্যানার অব সিল্ক টু রাইজ, এট লিস্ট কিপ ইটস প্রাইস হুইচ আদারওয়াইজ মাইট এন্ড ওয়াজ এপারেন্টলি ফলিং, দ্য গুজরাটি মার্চেন্টস এট প্রেজেন্ট হোল্ডিং দেয়ার হ্যান্ডস বাই রিজন অব দ্য ট্রাবলস… (It will certainly cause all manner of silk to rise, at least keep its price which otherwise might and was apparently falling, the Gujarati merchants at present holding their hands by reason of the troubles.) (হোম মিসলেনি, ৮০৩, ৩৬৬-৬৭)।

একটা নির্দিষ্ট সময়ে রেশমের দাম খুবই বেড়েছে কমেছে, আজ তার কারণ বিশ্লেষণ করা শক্ত। রেশমের দামের বাড়া কমার কারণ আজ বোঝা শক্ত কারণ রেশমের সূক্ষ্মতার তারতম্যে গুণমানের প্রচুর প্রকারভেদ ছিল, যার দামের কোনও কোনও প্রতিফলন কোম্পানির খাতায় পাওয়া যায় না। তবে সাধারণভাবে বলা যায় ডাচ, ব্রিটিশ আর তার সঙ্গে দেশিয় আর এশিয় ব্যবসায়িদের প্রতিযোগিতা এবং কোনও কোনও বছর রেশম উতপাদনে ঘাটতি হওয়া যৌথভাবে, কখোনো আলাদা আলাদাভাবে রেশমের দাম ওঠাপড়ার জন্যে দায়ি। দামের তীব্র ওঠানামা সত্ত্বেও রেশমের দামের ঊর্ধগতি লক্ষ্য করার মত এবং এই দামবৃদ্ধি সর্বোচ্চ পরিমানে ওঠে ১৬৮২/৮৩তে (জোড়াপাতা বির দ্বিতীয় তালিকা দেখুন)। ১৬৬০-এ জেমস ব্রিজম্যানের সমীক্ষা বলছে, হুগলীতে কোরা রেশম প্রতি মণ ৮৫ থেকে ৯০ টাকার মধ্যে পাওয়া সম্ভব, কিন্তু জাহাজে তোলার সময় এসে গেলে দাম বাড়ে এবং রেশমে প্রচুর খাদ মেশানো হয়, এবং যত পরিমান রেশম চাওয়া যায় ততটা নাও পাওয়া যেতে পারে(ও সি, ১৫ ডিসেম্বর, ১৬৫০, ২১৮৮, ২২ খণ্ড; ইএফআই, ১৬৫১-৫৪, ৩৩৭-৩৮)। ১৬৮২/৮৩ তে কোরা রেশমের মণ প্রতি দাম ২৯৮টাকায় উঠে যায়। অন্যভাষায় বলতে গেলে এই সময়ে কোরা রেশমের দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। ১৬৫৮/৫৯এ কোম্পানি কোরা রেশম কিনেছে ১২০টাকা প্রতি মণে (রাওল, সি, ৩৯৫, ১৭) অন্যদিকে ১৬৬৩/৬৪-তে মণপ্রতি দিয়েছে ১৫৫টাকা। এই সময়ের পর থেকে কোরা রেশমের দাম উর্ধ্বমুখী হয় এবং সর্বোচ্চ দামে পৌঁছয় ১৬৮২/৮৩-তে। হুগলী কুঠিয়াল রেশমের এই দাম নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল ১৬৮২-র আগস্টে নির্দেশ দিয়ে বলে, কাশিমবাজারের বিনিয়োগ ১,৫০,০০০ পাউন্ডের বেশ উঠবে না কারণ কোরা রেশমের দাম ৫০ শতাংশ অবদি বেড়েছে (ফ্যাক্ট্রি রেকর্ডস, হুগলী, খণ্ড ৩, ২, ৮৮)। ১৬৮৩/৮৪ এবং তার পরের বছর ১৬৮৪/৮৫-তে দাম কমে দাঁড়ায় ১৬৭ এবং ১৬৮ টাকায়। ১৬৯৬/৯৭-তে আরও কমে হয় মণ প্রতি ১৫৫ টাকা। অষ্টাদশ শতকের প্রথম দুই দশকে দামের ওঠানামা চলতে থাকে এবং দাম ঘোরাফেরা করতে থাকে ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা প্রতি মণে, যদিও ১৭০১/০২-তে দাম পৌঁছয় ২৩৬ টাকায়। তার পরে গড় দাম ২০০ টাকার কমেই থাকে। এর সঙ্গে যে তালিকা দিচ্ছি তার থেকে দামের ওঠাপড়ার একটা ধারণা করা যেতে পারে।

বাংলার কোরা রেশমের দাম যেমন ওঠাপড়া করেছে নিয়মিত, তেমনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রেশম রপ্তানির পরিমানও বিপুল ওঠাপড়া করেছে। ১৬৭১/৭২-এ কোম্পানি ১৮,১০০ পাউন্ড রপ্তানি করে ১৬৭৫/৭৬এ ২২,৭৪৯ পাউন্ড রপ্তানি করে এবং তার পরের বছর করে ২১,১৪২ পাউন্ড (কোরা রেশমের একক একটাই এককে নিয়ে এসেছি পাঠকদের বোঝার সুবিধের জন্যে গ্রেট উপসর্গ ওয়ালা ছিল ২৪ আউন্সের আর অর্ডিনারিটা ছিল ১৬ আউন্সের। কাজটা কঠিন ছিল কারণ কিছু ইনভয়েসে লেখা ছিল গ্রেট পাউন্ড কোথাও শুধুই পাউন্ড। কোনও কোনও বছরে ১৬৯৯/১৭০০ থেকে ১৭০৫/৬ অবদি কোরা রেশম এবং ফ্লোরেতা সুতো পাউন্ডে হিসেব করা হয়েছে, যদিও এটি অধিকাংশ সময়ে গ্রেট পাউন্ডে হিসেব করা হত)। কোম্পানি প্রথম বড়ভাবে রেশম কিনতে শুরু করে ১৬৭৮/৭৯ থেকে, সে বছর কোম্পানি ৮৩৭ বেল, অর্থাৎ ১,২৫,৫৫০ পাউন্ড রপ্তানি করে (বি এম এডি ম্যানু, ৩৪,১২৩, ৩০-এ। বেলে কত পরিমান রেশম থাকত তার অঙ্ক এই দশক জুড়ে বহুবার বদলেছে, ফলে ঠিক একক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে সাধারণভাবে ১৬৮২ অবদি এক বেল অর্থে ২ থেকে ২.২৫ মন হিসেবে চিহ্নিত হত, প্রতিমণ ছিল ৭৫ পাউন্ড)। রেশম কেনার ঊর্ধ্বগতি বজায় থাকে ১৬৮৫/৮৬ অবদি তার পরে কেনার পরিমান কমে দাঁড়ায় ৫৬,৪৩২ পাউন্ড। নিচের পঞ্চবার্ষিকী তালিকা আমাদের বাংলা থেকে ১৬৮১/৮২ থেকে ১৭১৯/২০ অবদি বাৎসরিক রপ্তানির একটা ধারণা দিতে পারে।

ব্রিটিশদের কোরা রেশমের পঞ্চবার্ষিকী রপ্তানি (পাউন্ডে)

বছর                                      মোট               পরিমান           গড়                     বৃহত্তম পরিমান                ক্ষুদ্রতম পরিমান

১৬৮১/৮২-১৬৮৫/৮৬          ৭০১৫১১             ১৪০৩০২          ১৭৬৯৯৪             ১৬৮৪/৮৫ ৫৬৪৩২           ১৬৮৫/৮৬

১৬৯৫/৯৬-১৬৯৯/১৭০০        ৩৯১০৪৭            ৭৮২০৯           ১১৮৫১৫              ১৬৯৮/৯৯ ৬৩৯৬            ১৬৯৭/৯৮

১৭০০/১৭০১-১৭০৫/০৬            ৪৭৬২৮৩          ৯৫২৫৬           ২০৬২৫৬              ১৭০০/০১ ১৬৭৮৩             ১৭০৫/০৬

১৭১০/১১–১৭১৫-১৫                 ২৫৯২৯২           ৫১৮৫               ৬২৭০১                ১৭১২/১৩ ২০৩৯৩             ১৭১১/১২

১৭১৫/১৬–১৭১৯/২০                ৬৩৫২২৫          ১২৭০৪৫            ১৮১৯৪৯             ১৭১৭/১৮ ৬১৬১৮           ১৭১৯/২০

(চলবে)


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন