মঙ্গলবার | ২০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | রাত ২:৩৮
Logo
এই মুহূর্তে ::
রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে, কমবে অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় উনিশের উত্তরাধিকার : শ্যামলী কর কেট উইন্সলেটের অভিনয় দক্ষতা ও চ্যালেঞ্জিং ভূমিকার ৩টি চলচ্চিত্র : কল্পনা পান্ডে হিন্দু-জার্মান ষড়যন্ত্র মামলা — আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংকট : সুব্রত কুমার দাস সিন্ধুসভ্যতার ভাষা যে ছিল প্রোটোদ্রাবিড়ীয়, তার প্রমাণ মেলুহা তথা শস্যভাণ্ডার : অসিত দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (শেষ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস জাতিভিত্তিক জনগণনার বিজেপি রাজনীতি : তপন মল্লিক চৌধুরী গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তালশাঁসের চাহিদা : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (ষষ্ঠ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস ভারতের সংবিধান রচনার নেপথ্য কারিগর ও শিল্পীরা : দিলীপ মজুমদার চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (পঞ্চম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস আলোর পথযাত্রী : মৈত্রেয়ী ব্যানার্জী চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (চতুর্থ পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস কন্নড় মেল্ল থেকেই সিন্ধুসভ্যতার ভূখণ্ডের প্রাচীন নাম মেলুহা : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (শেষ পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (তৃতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস লোকভুবন থেকে রাজনীতিভুবন : পুরুষোত্তম সিংহ চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (দ্বিতীয় পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস রবীন্দ্রনাথের চার্লি — প্রতীচীর তীর্থ হতে (প্রথম পর্ব) : রিঙ্কি সামন্ত রবীন্দ্রনাথের ইরান যাত্রা : অভিজিৎ ব্যানার্জি ঠাকুরকে ঠাকুর না বানিয়ে আসুন একটু চেনার চেষ্টা করি : দিলীপ মজুমদার যুদ্ধ দারিদ্র কিংবা বেকারত্বের বিরুদ্ধে নয় তাই অশ্লীল উন্মত্ত উল্লাস : তপন মল্লিক চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ, পঁচিশে বৈশাখ ও জয়ঢাক : অসিত দাস রবীন্দ্রনাথ, গান্ধীজী ও শান্তিনিকেতন : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় বাঙালী রবীন্দ্রনাথ : সৈয়দ মুজতবা আলী অনেক দূর পর্যন্ত ভেবেছিলেন আমাদের ঠাকুর : দিলীপ মজুমদার রবীন্দ্রনাথের প্রথম ইংরেজি জীবনী : সুব্রত কুমার দাস চল্লিশের রাজনৈতিক বাংলার বিস্মৃত কথাকার সাবিত্রী রায় (প্রথম পর্ব) : সুব্রত কুমার দাস শুক্লাম্বর দিঘী, বিশ্বাস করে দিঘীর কাছে কিছু চাইলে পাওয়া যায় : মুন দাশ
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা (গুরু পূর্ণিমা) আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

রোনাল্ড রসের কাছে জব্দ ম্যালেরিয়া : রিঙ্কি সামন্ত

রিঙ্কি সামন্ত / ২৯ জন পড়েছেন
আপডেট সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

যদি প্রশ্ন করা হয় কোন ভারতীয় প্রথম নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন, তাহলে সবাই এক কথায় বলবেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম। কিন্তু রবি ঠাকুরের আগেও খাস কলকাতায় বসে চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান এক বিজ্ঞানী। ব্রিটিশ ব্যাকটিরিওলজিস্ট রোনাল্ড রস। আগে লোকে মনে করতেন দূষিত বাতাস থেকেই ম্যালেরিয়া ছড়ায় রোনাল্ড রসের গবেষণা আবিষ্কার সেই পুরনো ধ্যান-ধারণা কি বদলে দিল? ম্যালেরিয়া রোগ কিভাবে ছড়ায় — আবিষ্কার করে চিকিৎসা বিজ্ঞানের গতিধারা বদলে দিয়েছিলেন এই বিজ্ঞানী।

জন্মসূত্র কর্মসূত্রে রোনাল্ড-এর সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক গভীর। সিপাহী বিদ্রোহের ঠিক তিনদিন পরে অর্থাৎ ১৩ই মে ১৮৫৭ সালে হিমালয়ের কোলে আলমোড়ায় রোনাল্ডোর জন্ম হয়। বাবা জেনারেল স্যার ক্যাম্পবেল ক্লে গ্রান্ট রস ছিলেন ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান আর্মির বেঙ্গল স্টাফ কর্পস-এর অধিকারীক। প্রকৃতিপ্রেমী এই মানুষটি সময় পেলেই সপরিবারে বেড়িয়ে পড়তেন জঙ্গল সফরে, বাজাতেন বাদ্যযন্ত্র। শিল্প সত্তার এক পরিবেশেই বেড়ে ওঠেন রোনাল্ড। এমনকি বাড়ির হিন্দুস্তানি আর্দালিদের থেকেই শুনতেন রাম ও কৃষ্ণের কাহিনী, নল দময়ন্তির উপাখ্যান।

মাত্র আট বছর বয়সেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য তাকে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়। ১৪ বছর বয়সেই রোনাল্ড অংক কষে পুরস্কার পেলেন ‘অর্বস অফ হেভেন’। শৈশব থেকেই তাঁর কবিতা, সঙ্গীত, সাহিত্য এবং গণিতের প্রতি প্রবল অনুরাগ ছিল। ষোল বছর বয়সে, তিনি অঙ্কনে অক্সফোর্ড এবং কেমব্রিজের অঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেন। ছোটবেলা থেকে ইচ্ছে ছিল তিনি লেখক এবং চিত্রশিল্পী হবেন। কিন্তু বাবার ইচ্ছায় রোনাল্ড লন্ডনের সেন্ট বার্থোলোমিউ’স হসপিটাল মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ১৮৭৯ সালে তিনি ইংল্যান্ডের রয়েল কলেজ অফ সার্জনস-এর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং সোসাইটি অফ অ্যাপোথেকারিজের লাইসেন্সের জন্য অধ্যয়নরত অবস্থায় একটি ট্রান্সআটলান্টিক স্টিমশিপেজাহাজের সার্জন হিসেবে কাজ করেন। ১৮৮১ সালে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে ইন্ডিয়ান মেডিকেল সার্ভিসে একজন সার্জন নিযুক্ত হন।

সাত বছর ভারতে কাটানোর পর তিনি আবার ইংল্যান্ডে ফিরলেন। সেই সময় ভারতের বুকে যেসব অসুখের প্রাধান্য ছিল তাদের মধ্যে প্রধান ছিল ম্যালেরিয়া। ছোটবেলায়ও তিনি ভারতবর্ষে ম্যালেরিয়ার প্রচণ্ড প্রকোপ দেখেছিলেন। এমনকি তার বাবাও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাই ম্যালেরিয়াকে তিনি বেছে নিলেন তার গবেষণার বিষয় হিসেবে। ইংল্যান্ডে যাবার সময় তার সঙ্গে যোগাযোগ হয় স্যার প্যাট্রিক ম্যানসনের সঙ্গে। তিনিই তাঁকে লেভারন আবিষ্কৃত পরজীবীর সঙ্গে পরিচয় করান। প্লাসমোডিয়াম নামক ওই পরজীবি রসের গবেষণাকে চালিত করে এক নতুন পথে।

১৮৯৫ সালের মে মাসে রস তার প্রথম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেন যখন তিনি একটি মশার পেটে ম্যালেরিয়ার পরজীবীর প্রাথমিক পর্যায়ের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। তবে, কলেরা প্রাদুর্ভাবের তদন্তের জন্য তাকে বেঙ্গালুরুতে পাঠানো হলে তার উৎসাহে ভাটা পড়ে। বেঙ্গালুরুতে নিয়মিত ম্যালেরিয়ার কোনও ঘটনা ঘটেনি। তিনি ম্যানসনকে গোপনে জানিয়েছিলেন, “আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং আমার ‘কোনও কাজ করার নেই’।” কিন্তু এপ্রিল মাসে তিনি উটির পাহাড়ি স্টেশনের কাছে সিগুর ঘাট পরিদর্শনের সুযোগ পান, যেখানে তিনি দেওয়ালে একটি অদ্ভুত ভঙ্গিতে মশা দেখতে পান এবং প্রজাতিটি না জেনে তিনি এটিকে “ড্যাপলড-উইংড” মশা বলে ডাকেন।

১৮৯৬ সালের মে মাসে, তাকে একটি সংক্ষিপ্ত ছুটি দেওয়া হয় যার ফলে তিনি উটির আশেপাশের একটি ম্যালেরিয়া-স্থানীয় অঞ্চল পরিদর্শন করতে সক্ষম হন। তার প্রতিদিনের কুইনাইন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও, তিনি পৌঁছানোর তিন দিন পরেই গুরুতর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হন। জুন মাসে তাকে সেকেন্দ্রাবাদে স্থানান্তর করা হয়।

সেকেন্দ্রাবাদে আগস্টে দুঃসহ গরমে মশার ব্যবচ্ছেদ করে মাইক্রোস্কোপের নিচে তার পাকস্থলীর কোষে ম্যালেরিয়া পরজীবীর সন্ধান করেন রস। কিন্তু বারবার ব্যর্থতা তাকে ঘিরে ছিল। প্রথমত হাসপাতালে ছোট ঘর, গুমোট গরম ও অন্ধকারে গবেষণাগত তার প্রচন্ড অসুবিধা হচ্ছিল। পাখা ব্যবহার করা যাচ্ছিল না কারণ পাখা ব্যবহার করলে মশার ব্যবচ্ছেদগুলি উড়ে যাবে। প্রচন্ড গরমে রসের ঘামেতে মরচে পড়ে গেছিল মাইক্রোস্কোপের আইপিসটিও।

ম্যালেরিয়া কিভাবে ছড়ায় বুঝতে গিয়ে স্ত্রী এনোফিলিস মশার পাকস্থলীর প্রাচীরের জলকোষে এক ধরনের দানাদার কালচে রঙের পদার্থের উপস্থিতি টের পান রস। খাঁচায় বন্দি পাখির শরীরের উপর ওই জীবাণুটির জীবনচক্র পর্যবেক্ষণ করেন এবং তিনি দেখেন অসুস্থ পাখির শরীর থেকে ওই জীবাণু সংক্রমিত হয়ে সুস্থ পাখিকেও অসুস্থ করে তুলছে।

মশার কামড়েই যে ম্যালেরিয়া সংক্রমণ হয় এটি বুঝতে পেরেছিলেন রোনাল্ড কিন্তু প্রমাণ করতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন। বারংবার গবেষণা ও ব্যর্থতার পর, রস সংগৃহীত লার্ভা থেকে ২০টি প্রাপ্তবয়স্ক বাদামী বিন্দুচিহ্নিত ডানাওয়ালা মশাকে সনাক্ত করতে সক্ষম হন। মশার কামড় খাওয়ার জন্য সহকারীদের সাহায্যে তাকে লোক জোগাড় করতে হলো। অবশেষে পয়সার বিনিময়ে হুসেন খাঁ নামে এক ব্যক্তিকে পেলেন ম্যালেরিয়া সংক্রমনের পরীক্ষার জন্য।

রক্ত খাওয়ানোর পর, তিনি মশাগুলি কেটে ফেলেন। ২০ আগস্ট তিনি মশার অন্ত্রে ম্যালেরিয়াল পরজীবীর উপস্থিতি নিশ্চিত করেন, যাকে তিনি মূলত “ড্যাপলড-উইংস” (যা অ্যানোফিলিস প্রজাতির একটি প্রজাতি হিসাবে প্রমাণিত হয়েছিল) হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন। পরের দিন, ২১ আগস্ট, তিনি মশার মধ্যে পরজীবীর বৃদ্ধি নিশ্চিত করেন। এই আবিষ্কারটি ২৭ আগস্ট ১৮৯৭ ইন্ডিয়ান মেডিকেল গেজেটে এবং পরবর্তীতে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালের ডিসেম্বর ১৮৯৭ সংখ্যায় প্রকাশিত হয় ।

অবশেষে অনেক চেষ্টায় ১৮৯৮-এর ২৯ জানুয়ারি কলকাতায় এসে জোড় কদমে শুরু হয় ম্যালেরিয়ার বিস্তার সম্পর্কিত গবেষণা। তার গবেষণার কেন্দ্র ছিল এই শহরেরই অর্থাৎ কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেনারেল হাসপাতাল অর্থাৎ এসএসকেএম বা পিজিতে।

তিনি আবিষ্কার করেন ম্যালেরিয়া কোন বায়ুবাহিত রোগ নয়। একজনের শরীর থেকে অপরজনের শরীরে সংক্রমিত হয়। ভেক্টর স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা। বিষয়টা এরকম একজন ম্যালেরিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিকে অ্যানোফিলিস মশা কামড়ালে রোগীর রক্ত থাকা প্লাজমোডিয়াম মশা শরীরে প্রবেশ করে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত এবং গ্যামেসাইটে পরিণত হয়ে মশার লালায় প্রবেশ করে ওই মশা যখন সুস্থ মানুষকে কামড়ায় তখন ওই মানুষটি শরীরেও প্লাজমোডিয়ামের গ্যামোসাইটে ঢুকে তাকে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত করে।

রস বারে বারে যখন ব্যর্থ হয়েছিলেন তাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিলেন ম্যানশন, তার প্রমাণ ১৭৩টি চিঠির বিনিময়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কখনোই সহযোগিতা পাননি। এমনকি তার গবেষণার জন্য তাকে নিজেকে অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে, আর বারবার পেয়েছেন বদলি হয়ে যাওয়ার নির্দেশ।

বারংবার ব্যর্থতার পর তিনি অবশেষে সফল হন। তার আবিষ্কারের জন্য ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কার দিয়ে তাঁর কাজকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য পিজি হাসপাতালে এক স্মারক স্তম্ভ স্থাপিত হয় ১৯২৭ সালে। এটির আবরণ উন্মোচিত করেছিলেন স্বয়ং রোনাল্ড রস।

পৃথিবীর বুকে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কবে থেকে সঠিক বলা যায় না তবে ইতালির ম্যাল অর্থাৎ দূষিত এবং এরিয়া অর্থাৎ বায়ু থেকে এই রোগের নামকরণ হয়। তাঁর এই কাজের উপর ভিত্তি করে অ্যানোফিলিস মশার বংশবিস্তার রোধের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যার ফলে বিশ্বজুড়ে বহু কোটি মানুষের প্রাণরক্ষা পেয়েছে।

বাতিস্তা নামে অন্য এক বিজ্ঞানীও এই একই গবেষণা চালিয়েছিলেন বলে শোনা যায়। যদিও ১৯০২ সালে রোনাল্ড রসের এই অমর গবেষণায় সাহায্যকারী হিসেবে ছিলেন কিশোরমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় যাকে পরবর্তীকালে ব্রিটিশ সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ড স্বর্ণপদকে ভূষিত করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন