মঙ্গলবার | ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ১০:১৭
Logo
এই মুহূর্তে ::
মমতার স্পষ্ট বার্তা — আগে বাংলার মানুষ আলু খাবে, তারপর বাইরে পাঠানো হবে : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (দ্বিতীয় পর্ব) : রহমান হাবিব লঙ্কা চাষ বাড়ছে, লাভবান চাষিরা, রপ্তানি বাড়াতে রাজ্য সরকারের উদ্যোগ : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পাশাপাশি, তবে প্রাণ নেই, চিহ্ন বইছে ভেলুগোন্ডা, রবিবার জল সরার পরে : অশোক মজুমদার নলিনী বেরার কবিতা — স্বভূমি, স্বদেশ, স্বজন : ড. পুরুষোত্তম সিংহ অদ্বৈত মল্লবর্মণ — প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক (প্রথম পর্ব) : রহমান হাবিব রংবাহারি ক্যাপসিকাম : রিঙ্কি সামন্ত রাজ্যের কৃষকমান্ডিতে কৃষকদের ধান বিক্রিতে দালাল মুক্ত করার নির্দেশ সরকারের : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় নন্দিনী অধিকারী-র ছোটগল্প ‘উচ্ছেদ’ আমাদের সংবিধান, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং নানা মত : তপন মল্লিক চৌধুরী বেঙ্গল গোট গ্রামীণ অর্থনীতিতে এনে দিতে পারে স্বচ্ছলতা : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় পিটার নাজারেথ-এর ছোটগল্প ‘মালদার’ অনুবাদ মাসুদ খান আমরা নারী-আমরাও পারি : প্রসেনজিৎ দাস ঝুম্পা লাহিড়ীর ছোট গল্প “একটি সাময়িক ব্যাপার”-এ অস্তিত্ববাদ : সহদেব রায় ঝুম্পা লাহিড়ী-র ছোটগল্প ‘একটি সাময়িক বিষয়’ অনুবাদ মনোজিৎকুমার দাস ঠাকুর আমার মতাে চিরকালের গৃহীর চিরগুরু : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ভাবাদিঘির জট এখনও কাটেনি, বিষ্ণুপুর থেকে জয়রামবাটি রেল চলাচল শীঘ্রই : মোহন গঙ্গোপাধ্যায় হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (শেষ পর্ব) : অভিজিৎ রায় উৎপন্না একাদশী মাহাত্ম্য : রিঙ্কি সামন্ত মারাঠাভুমে লাডকি বহিন থেকে জয়, ঝাড়খণ্ডে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী প্রচারে হার : তপন মল্লিক চৌধুরী কিন্নর-কৈলাসের পথে : বিদিশা বসু হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (চতুর্থ পর্ব) : অভিজিৎ রায় ভনিতাহীন চলন, সাইফুর রহমানের গল্প : অমর মিত্র সাইফুর রহমান-এর বড়োগল্প ‘করোনা ও কফিন’ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (তৃতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় নানা পরিচয়ে গৌরী আইয়ুব : গোলাম মুরশিদ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (দ্বিতীয় পর্ব) : অভিজিৎ রায় কেন বারবার মণিপুরে আগুন জ্বলে আর রক্ত ঝড়ে : তপন মল্লিক চৌধুরী শিবনাথ শাস্ত্রী ও তাঁর রামতনু লাহিড়ী (শেষ পর্ব) : বিশ্বজিৎ ঘোষ হাইপেশিয়া — এক বিস্মৃতপ্রায় গনিতজ্ঞ নারীর বেদনাঘন উপাখ্যান (প্রথম পর্ব) : অভিজিৎ রায়
Notice :

পেজফোরনিউজ অর্ন্তজাল পত্রিকার (Pagefournews web magazine) পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপনদাতা, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী সকলকে জানাই দীপাবলি এবং কালীপুজোর আন্তরিক শুভনন্দন।  ❅ আপনারা লেখা পাঠাতে পারেন, মনোনীত লেখা আমরা আমাদের পোর্টালে অবশ্যই রাখবো ❅ লেখা পাঠাবেন pagefour2020@gmail.com এই ই-মেল আইডি-তে ❅ বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন,  ই-মেল : pagefour2020@gmail.com

/ অর্থনীতি
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য এই তালিকা থেকে পরিষ্কার, কোরা রেশমের রপ্তানির সর্বোচ্চ পরিমানের সময়টা ছিল, ১৬৮১/৮২ থেকে ১৬৮৫/৮৬ অবদি। এই সময়ের পঞ্চবার্ষিক রপ্তানির পরিমান এবং গড় রপ্তানির পরিমাণ অন্য কোনও পঞ্চবার্ষিকী রপ্তানির সময় ছুঁতে পারে বিস্তারিত...
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য কোরা রেশম বাংলার কোরা রেশম বিভিন্ন ধরণের গুণমানে উৎপাদন হত। ১৬৬১ কাশিমবাজারের প্রধান কুঠিয়াল জন কেন-এর লেখা থেকে এই বৈচিত্রের কিছুটা বিশদ বর্ণনা পাই। জন কেন বলছেন, রেশম গুটির তিন আঙ্গিক
তিনি দেশেও নেই, রাত আটটায় তাঁকে টিভিতেও দেখা যায়নি, জাতির উদ্দেশে ভাষণও দেননি পরিবর্তে ২ হাজার টাকার নোট তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানালো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া বিজ্ঞপ্তি দিয়ে। সাড়ে ছ’বছর আগে কালো টাকা হটানোর নামে দামামা বাজিয়ে ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে তার বদলে বাজারে আনা হয়েছিল ২০০০ টাকার নোট। নাজেহাল হতে হয়েছিল
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য অন্য পণ্য আলোচ্য পণ্য ছাড়াও ব্রিটিশ কোম্পানি বাংলা থেকে আরও কিছু অপ্রধান পণ্য রপ্তানি করত যেমন বোরাক্স বা হলুদ, কড়ি, রেডউড, লাক্ষা। সুতির কাপড়, সোরা বা রেশম ছিল ব্রিটিশ কোম্পানির প্রধানতম
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য সুতো ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রপ্তানি পণ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল বাংলার মহিলা কাটনিদের তৈরি সুতো। বাংলার সুতোকে কখোনো কখোনো সে, সোরার মতই জাহাজের ব্যালাস্ট বা ভারকেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহার করেছে। বাংলার সোরার
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় চিনি, সুতো এবং অন্যান্য রপ্তানি পণ্য চিনি ১৬৫০-এর পর থেকে ব্রিটিশ ইট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার চিনি খুব কম পরিমানে ইংলন্ডে রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেয়। ব্রিটিশ বাজারে যেহেতু ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ব্রাজিলিয় চিনির দখল ছিল তাই ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় সোরা মূলত ইওরোপিয়রাই বিশেষ করে ব্রিটিশ আর ডাচ কোম্পানি পাটনা সোরা কেনা বেচা করত। দুই কোম্পানিরই আশঙ্কা ছিল — এবং সে আশংকার যথেষ্ট কারণও ছিল — এই ব্যবসা দখল হয়ে যাওয়ার। এই জন্যে লন্ডন থেকে কুঠিয়ালদের নির্দেশ
ট্রেড এন্ড কমার্সিয়াল অর্গানিজেশন ইন বেঙ্গল ১৬৫০-১৭২০, উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ষষ্ঠ অধ্যায় সোরা বাংলায় কোম্পানির ব্যবসা শুরু করার সময়ে কোম্পানির মুল রপ্তানি পণ্য ছিল সোরা, তবে সেটা শুধু ব্যালাস্ট বা জাহাজের ওজন বাড়াবার পণ্য হিসেবে নয়, ব্যবসায়িক পণ্য হিসেবেই। ১৬৫১ সালে বাংলার কুঠিয়ালদের নির্দেশ দেওয়া হল তাদের অর্ধেক বিনিয়োগ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশেষ সংখ্যা ১৪৩১ সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন